Another today's X-ray report of planetary twin fields in THE BLACK HOLE THEORY
The black hole's twin spaces are opposite each other's dark matter and how far they are from each other's opposite ionosphere is not measured in miles, feet and inches.Because both space and anti-space of any size have the black hole spin and anti-spin. Each field of which is twinned and becomes magnetic field and anti-field.
The black hole's twin spaces are opposite each other's dark matter and how far they are from each other's opposite ionosphere is not measured in miles, feet and inches.Because both space and anti-space of any size have the black hole spin and anti-spin. Each field of which is twinned and becomes magnetic field and anti-field.
Beams of space opposite each other as understood in the shadow of day. At that time the shadow is found in the opposite hemisphere where the night world is formed by the sun. But it is spinning in the opposite direction of the day's spin. That is why that space cannot be measured by any distance scale.
Can be measured by time. After 12 hours smaller approx It is possible to find those reverse space or dark matter objects in time lag.It is not possible for this dark matter object to be introduced to space at the same time with any speed. Intervals are blocked by time lags.For as long as the Earth or universe twin has existed, this time in each space has been moving in anti-space with different time reversals. The present does not last because the black hole is stuck in the present for the subject to whom the present is becoming past and the future is coming.The future is arriving at the same place as the past spinning in the opposite direction to the direction the black hole is spinning. It is a magnetic field. At 12-hour intervals on Earth, its spin direction changes again, forming what was decayed or decaying what was formed.The anti-spin magnetic field is clearly found where the day ends and the night begins. It is the dot point between the two opposite spaces where the two north and two south disappear as the two easts and two wests cease to breathe for a negligible time interval.
Here we don't see reverse space or dark matter is shown to be absent. But since there is opposite space and analyzing the twin beams, we were able to analyze the display of twin skies in the opposite ionosphere in THE BLACK HOLE THEORY .
Now suppose that the two north and two south magnetic fields of the earth are artificially changed then what will happen. Then the West-East or East-West two worlds will be newly formed as anti-black hole field twin furnaces, twin fission furnaces will be twin fusion, and twin fusion furnaces will be twin fission.
The dot point of the entire creation will stretch out as the spring of twin DNA and twin RNA springs open up to their ionosphere labels. That is, if the magnetic field is reversed, the result is like this.
Now Rakim University has submitted the X-ray report of the entire twin earth to the entire world civilization and has clarified that the direction in which the natural twin earth is creating the twin magnetic field is the European CERN lab or the American such lab is creating the magnetic field in which direction.
The natural earth's black hole twin field spins in the direction that creates its natural earth, they spend every minute and every second turning the black hole's anti-field engine at maximum voltage in the opposite direction, almost identically.
In this, what Nature is doing, this civilization is lifting up the planetary matter from the ground and laying it on the floor, which has completely changed the twin of our planetary system. Dwarf planets are seen in the sky at a fast speed and the skeleton of the sky is visible on the surface.
Anti Black Hole Field Engine Space Natural Planetary Why dwarf planets are spinning faster than the seven twin planets. How long would it take for these dwarf planets to become half of each planet? This will result in the sun rising from the west with CERN labs or those practicing with US labs.And who created the twin magnetic fields of these skeletons and dwarf planets with their areas of residence or movement? Therefore physicists are not alone but all faculties end up in the same direction.
Rakim University, Prannathpur, Bangladesh is therefore the first University of Black Hole Science It is established for the peace of human civilization that it can return to education by learning the correct definition of science before it is in great danger.
The doomsday is said in all the scriptures that the sun will rise from the west for all and all creation will disappear, only the Creator alone will remain. Ahead, if the dwarf planet's inhabitants can't fix their skeletons, they'll see the sun rise in the west. Half of the natural earth furnaces will burn in their current location. But from the twin charge beam extinguished state that would open up after a few seconds of holding your breath. It will last slightly longer than the dot point each day and night where two easts and two wests meet. At this time we do not have any difficulty in breathing.
But it is clear that no plane or space ship can be moved in the ionosphere of the sky at this time. Another reason for choking would be when the skeletons and dwarf planets break apart as soon as the burning begins and the smoke passes through them. It takes a few seconds for this smoke to absorb the natural earth.
A scientific analysis of the black hole theory seems remiss if one point is not mentioned here. This CERN lab or similar or similar burnt positive magnetic field will be used to start the twin natural negative positive black hole field.This absorption will create a difference in the beam from the positive and negative sides of the natural twin Earth's black hole field. Because the stench of positive charge will join with nature's positive and negative positive sparking will start and the halved furnaces will start producing charge.
Do I present these proofs out of hatred to any particular human race, or to save all from destruction by the teaching.I am a follower of Islam. What can be other than the grace of Almighty God that how my writing is being published in such a way among people who know so little like me. And I share it with everyone. I am afraid to write myself as a scientist without a student because I do not see anyone around except my teacher Almighty Allah. Even then, sometimes I write as a scientist.
ব্ল্যাক হোল থিওরিতে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের X ray report আজকের আরো একটি
ব্ল্যাক হোলের টুইন স্পেস পরস্পর বিপরীত একে অপরের ডার্ক ম্যাটার এবং এরা পরস্পর বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারের কত দূরে থাকে এই বিষয়টি মাইল ফুট ইঞ্চি দিয়ে মাপা যায় না। কেননা যেকোনো মাপের স্পেস ও এন্টি স্পেস উভয়ে ব্ল্যাক হোলের স্পিন ও এন্টি স্পিনে থাকে। যার প্রত্যেকটি ফিল্ড এজন্য টুইন হয় এবং ম্যাগনেটিক ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড হয়ে চলছে।
প্রত্যেকের বিপরীত স্পেসের বিম যেমন দিনের ছায়ায় বোঝা যায়। যে সময়ে ছায়া যেখানে পাওয়া গেলো বিপরীত গোলার্ধের যেখানে রাতের পৃথিবী সূর্য তৈরি করেছে সেখানে আছে। কিন্তু সেতো দিনের স্পিনের বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করছে। যে কারণে সেই স্পেস কোনো স্কেল দিয়ে মাপা যাবে না।সময় দিয়ে মাপা যাবে। ১২ ঘন্টা পর ক্ষুদ্রতর কমবেশি সময়ের ব্যবধানে সেই বিপরীত স্পেস বা ডার্ক ম্যাটার অবজেক্ট পাওয়া সম্ভব।
কোনো স্পিড দিয়ে এই ডার্ক ম্যাটার অবজেক্টকে একই সময়ে স্পেসের সাথে উপস্হিত করানো সম্ভব নয়। সময়ের ব্যবধান দিয়ে পরস্পর বিপরীতকে আটকে দেওয়া আছে।যতোদিন পৃথিবী বা মহাবিশ্বের টুইন অস্তিত্বে আছে ততোদিন এই সময় একেক স্পেসে একেক রকম সময়ের বিপরীত দিয়ে এন্টি স্পেস চলাচল করছে। বিষয়টি যার কাছে যা বর্তমান অতীত হয়ে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যত আসছে তার মাঝে ব্ল্যাক হোল বর্তমান কালে আটকে থাকায় বর্তমান কাল স্হায়ী হচ্ছে না। ভবিষ্যত কাল ব্ল্যাক হোলের যে ডাইরেকশনে স্পিন করতে করতে আসছে অতীতকাল তার বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করতে করতে একই স্হানে উপস্হিত হচ্ছে। এটি একটি ম্যাগনেটিক ফিল্ড। পৃথিবীতে ১২ ঘন্টার ব্যবধানে আবার এর স্পিন ডাইরেকশন পরিবর্তন হয়ে যা ক্ষয় হয়েছিলো তা গঠন করে অথবা যা গঠন হয়েছিলো তা ক্ষয় করে। এন্টি স্পিন ম্যাগনেটিক ফিল্ড স্পষ্টভাবে পাওয়া যায় দিবস যেখানে শেষ হয়ে যাচ্ছে এবং এবং রাত যেখানে শুরু হচ্ছে এটি দুই বিপরীত স্পেসের মাঝে ডট বিন্দু যেখানে সেখানে দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণ হারিয়ে যায় বলে দুই পূর্ব দুই পশ্চিম দুই পৃথিবীর নি:শ্বাস বন্ধ হয়ে যায় নেগলিজেবল সময়ের ব্যবধানে।
এখানে বিপরীত স্পেস আমরা দেখতে পাই না বা ডার্ক ম্যাটার অনুপস্হিত দেখানো হচ্ছে। কিন্তু যেহেতু অপজিট স্পেস আছে এবং টুইন বিম বিশ্লেষন করে তা বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারে টুইন আকাশের ডিসপ্লে ব্ল্যাক হোল থিওরিতে বিশ্লেষন করতে পেরেছি।
এখন ধরুন পৃথিবীর দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণের ম্যাগনেটিক ফিল্ডকে কৃত্রিমভাবে পরিবর্তন করে দিলেন তাহলে কি দাঁড়াচ্ছে। তাহলে পশ্চিম-পূর্ব বা পূর্ব-পশ্চিম তাহলে দুই পৃথিবী নতুনভাবে এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড টুইনের চূল্লি তৈরি হয়ে টুইন ফিশন চূল্লি হবে টুইন ফিউশন আর টুইন ফিউশন চূল্লী হবে টুইন ফিশন।
সমগ্র সৃষ্টির ডট পয়েন্ট সময় দীর্ঘায়িত হয়ে স্প্রিংয়ের টুইন ডিএনএ টুইন আরএনএ এর স্প্রিং খুলে যেতে যেতে এদের আইনোস্ফেয়ার লেবেল পর্যন্ত খুলে ফেলবে। অর্থাৎ ম্যাগনেটিক ফিল্ড রিভার্স করলে পরিণতি হচ্ছে এমন।
এখন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় সমগ্র টুইন পৃথিবীর যে এক্স রে রিপোর্ট সমগ্র পৃথিবীর সভ্যতার সামনে উপস্হাপন করেছে সেখানে স্পষ্ট করেছে যে ন্যাচারাল টুইন পৃথিবী যে ডাইরেকশনে টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে আছে সেখানে ইউরোপীয় সার্ন ল্যাব বা যুক্তরাষ্ট্রীয় এরকম ল্যাব কোন ডাইরেকশনে ম্যাগনেটিক ফিল্ড উপস্হাপন করছে। ন্যাচারাল পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড যে ডাইরেকশনে স্পিন করে ওর ন্যাচারাল পৃথিবী তৈরি করে চলেছে, ওরা এন্টি ডাইরেকশনে সম্পূর্ণ আলাদাভাবে প্রায় একই স্হিতাবস্হায় ম্যাকসিমাম ভোল্টেজে ব্ল্যাক হোলের এন্টি ফিল্ড ইঞ্জিন ঘুরিয়ে প্রতি মিনিট প্রতি সেকেন্ডে অতিবাহিত করছে। এতে ন্যাচার যা করছে এই সভ্যতা প্ল্যানেটারি ম্যাটারগুলো মাটির নীচ থেকে তুলে ফ্লোরে বিছিয়ে চলেছে যা আমাদের প্ল্যানেটারি সিস্টেমের টুইনকে ওলট পালট করে দিয়েছে। দ্রুত গতিতে বামণ গ্রহ হয়ে আকাশে দেখা যাচ্ছে আর সারফেসে দেখা যাচ্ছে আকাশের কঙ্কাল। এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ইঞ্জিনের স্পেস ন্যাচারাল প্ল্যানেটারি সাত টুইন গ্রহের চেয়ে কেনো বেশি স্পিডে স্পিন করছে বামণ গ্রহগুলো। এসব বামণ গ্রহ প্রত্যেকটি গ্রহের অর্ধেক হতে আর কেমন সময় লাগতে পারে? এর পরিণতি পশ্চিম থেকে সূর্য উঠা দেখবে সার্ন ল্যাব বা যুক্তরাষ্ট্রের ল্যাবগুলোর সাথে প্র্যাকটিস করে যাচ্ছে যারা। আর কারা কারা তাদের বসবাসের বা চলাচলের কতো এলাকা নিয়ে এসব কঙ্কাল ও বামণ গ্রহের টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করেছেন। তাই বলে ফিজিসিস্ট শুধু একা নয় সব ফ্যাকাল্টির পরিণতি একই দশার দিকে।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়, প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশ এজন্যই ব্ল্যাক হোল সাইন্সের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় মানবসভ্যতার শান্তির জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে যেনো মহা বিপদে পরার আগে সাইন্সের সঠিক সংজ্ঞা শিখে শিক্ষায় ফিরে আসতে পারে।
কেয়ামতের কথা সব ধর্মগ্রন্হে বলা হয়েছে সূর্য পশ্চিম থেকে সবার জন্য উদিত হবে এবং সব সৃষ্টি বিলুপ্ত হয়ে যাবে, শুধু স্রষ্টা এককভাবে থাকবেন। সামনে যদি বামন গ্রহের অধিবাসীরা তাদের কঙ্কাল ঠিক না করতে পারে পশ্চিম থেকে সূর্য উঠা দেখবে। অর্ধেক ন্যাচারাল পৃথিবী চূল্লি জ্বালাবে তার বর্তমানের মতো স্হানেই। তবে টুইন চার্জের বিম নিভে যাওয়া অবস্হা থেকে যা কয়েক সেকেন্ডের দম আটকে থাকার পর খুলে যাওয়ার মতো হবে। এটি দুই পূর্ব দুই পশ্চিম যেখানে মিলিত হয় প্রতি দিবস রাতে সেই ডট পয়েন্টের চেয়ে সামান্য বেশি সময় স্হায়ী হবে। বর্তমানে এই সময় আমাদের নিঃশ্বাসের কোনো অসুবিধা হয় না। কিন্তু কোনো প্লেন বা স্পেস শিপ আকাশ পথের আয়নোস্ফেয়ারে এই সময় চলাচল করানো যায় না দেখে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। দম আটকে থাকার আর একটি কারণ হবে হঠাৎ কঙ্কালগুলো ও বামণ গ্রহগুলো যখন বিচ্ছিন্ন হবে সাথে সাথে পোড়া শুরু হয়ে ধোঁয়া পাস করে আলাদা হয়ে যাবে। এই ধোঁয়া ন্যাচারাল পৃথিবী শোষন করে নিতে কয়েক সেকেন্ড সময় লাগবে।
এখানে একটি বিষয় উল্লেখ না করলে ব্ল্যাক হোল থিওরির বিজ্ঞানময় বিশ্লেষন খাপছাড়া লাগছে। টুইন ন্যাচারাল নেগেটিভ পজিটিভ ব্ল্যাক হোল ফিল্ডকে স্টার্ট দিতে এই সার্ন ল্যাব বা এরকম বা ভিন্নরকম যতোর পোড়া দূর্গন্ধ পজিটিভ ম্যাগনেটিক ফিল্ড কাজে লাগবে। এটি এবজর্বের মাধ্যমে ন্যাচারাল টুইন পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের পজিটিভ নেগেটিভ সাইডের বিমের পার্থক্য তৈরি হবে। কেননা পজিটিভ চার্জের দূর্গন্ধ যুক্ত হবে ন্যাচারের পজিটিভের সাথে আর নেগেটিভ পজিটিভ স্পার্কিং শুরু হয়ে অর্ধেক হয়ে যাওয়া চূল্লিগুলো চার্জ উৎপাদন শুরু করবে।
আমার এসব প্রমাণ উপস্হাপনে কোনো বিশেষ মানব সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ থেকে বলছি নাকি ভুল থিওরির শিক্ষার কারণে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার জন্য সকলকে বলছি? আমি ইসলাম ধর্মের অনুসারী। আমার লেখনী কিভাবে এভাবে আমার মতো এতো কম জানা মানুষের মাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে তা মহান আল্লাহর দয়া ছাড়া আর কি হতে পারে। এবং তা আমি সকলের সাথে শেয়ার করি।
আমার শিক্ষক মহান আল্লাহ ছাড়া আশে পাশে কোথাও কাউকে দেখি না বলে নিজেকে ছাত্র ছাড়া বিজ্ঞানী লিখতেও ভয় লাগে। তারপরেও মাঝে মাঝে লিখে দিই বিজ্ঞানী ।