It is requested to stop science study in the wrong curriculum of present civilization
Dhaka office has notified them for admission in London's ranking universities. I am sharing the few words for their purpose with everyone including Facebook friends.
Dhaka office has notified them for admission in London's ranking universities. I am sharing the few words for their purpose with everyone including Facebook friends. First of all don't be disappointed. No university or institution in the world has a definition of science. Science education of the single or fundamental law of present civilization nullifies the theory. All creation is in pairs. A black hole is made up of beams of opposite charges with opposite fields. So I asked to stop all science studies of current civilization two years ago. These theories come from the World Data Science Analysis Center, a privately run charitable institute in Pranathpur, Bogra, Bangladesh.
If universities and colleges are kept open, teachers will teach wrongly. Teasing of doctorate holders in any science is a serious threat to civilization. All the studies that have been done so far are wrong and this teaching has created so much rubbish around us that at any time the twin space of the natural world can become equal to the twin space of the artificial world. Then the artificial earth's twin charge black hole engine will suddenly be separated from the natural earth's black hole field.
Because the artificial world runs on the charge of the natural world. The natural world's black hole engine is creating twin matter and twin dark matter as they spin in opposite directions. And oxygen and nitrogen are being produced for living in the soil and breathing. If the artificial earth's black hole engine is driven at a charge equal to the charge produced by this black hole twin engine, will the natural earth's black hole engine spin?
Since there is oxygen in the natural world, you can start any engine in anti-spin. An artificial black hole engine is created because the fuel is used in the opposite direction to the direction in which oxygen spins the black hole engine in the natural world. This small example of the total interpretation of the twin planetary system is open to the world at this laboratory in Bangladesh. It debuted as a symbolic and model university, Rakim University.
Since there is oxygen in the natural world, you can start any engine in anti-spin. An artificial black hole engine is created because the fuel is used in the opposite direction to the direction in which oxygen spins the black hole engine in the natural world. This small example of the total interpretation of the twin planetary system is open to the world at this laboratory in Bangladesh. It debuted as a symbolic and model university, Rakim University. If you delay understanding, all artificial civilizations will end up in disaster. With the total extinction of European and North American civilizations, all civilizations like them will spin open like a broken spring of a twin black hole engine. Civilization will disappear. The natural world will survive in half. No UN unit will survive. Because their local offices are all in artificial worlds.
পৃথিবীর যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমান সভ্যতার ভুল ক্যারিকুলামে সাইন্স স্টাডি বন্ধ রাখতে অনুরোধ করা হচ্ছে
লন্ডনের র্যাঙ্কিং বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য তাদের ঢাকার অফিস বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। তাদের উদ্দেশ্যে যে কয়েকটি কথা তা ফেসবুক বন্ধুসহ সকলের সাথে শেয়ার করছি।
প্রথমেই বলছি হতাশ হবেন না। পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে বা প্রতিষ্ঠানের কাছে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা নেই। বর্তমান সভ্যতার সিঙ্গেল বা ফান্ডামেন্টাল ল এর বিজ্ঞান শিক্ষা বাতিল থিওরি।সব সৃষ্টি জোড়ায় জোড়ায়। ব্ল্যাক হোলের বিপরীত ফিল্ডের বিপরীত চার্জের বিম দিয়ে তৈরি। কাজেই বর্তমান সভ্যতার সব বিজ্ঞান স্টাডি বন্ধ করতে বলেছি দুই বছর আগে। এসব থিওরি হয়েছে বিশ্ব ডাটা সাইন্স এনালাইসিস কেন্দ্র একটি ব্যক্তিগত উদ্যোগে পরিচালিত চ্যারিটেবল ইনস্টিটিউট প্রান্নাথপুর, বগুড়া, বাংলাদেশ থেকে।
যদি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ চালু রাখা হয় তাহলে শিক্ষকগণ ভুল পড়াবেন। যে কোনো সাইন্সের ডক্টরেট ডিগ্রিধারীর টিসিং সভ্যতার জন্য মারাত্মক হুমকি। এতোদিন যা কিছু স্টাডি হয়েছে সব ভুল এবং এই টিচিং আমাদের চারিদিকে এতো আবর্জনা তৈরি করে ফেলেছে যে যেকোনো সময় ন্যাচারাল পৃথিবীর টুইন স্পেসের সমান হয়ে যেতে পারে কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন স্পেস। তাহলে কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন চার্জের ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন হঠাৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে ন্যাচারাল পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থেকে।
কেননা কৃত্রিম পৃথিবী চলে ন্যাচারাল পৃথিবীর চার্জে। ন্যাচারাল পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন পরস্পর বিপরীত স্পিন করে বলে টুইন ম্যাটার ও টুইন ডার্ক ম্যাটার তৈরি করছে। আর জীবজগতের বসবাসের জন্য সয়েল ও শ্বাস প্রশ্বাসের জন্য অক্সিজেন নাইট্রোজেন তৈরি হচ্ছে। এই ব্ল্যাক হোল টুইন ইঞ্জিনের যে চার্জ উৎপাদন করার ক্ষমতা এর সমান চার্জে যদি কৃত্রিম পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনকে চালাতে হয় ন্যাচারাল পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন স্পিন করবে?
ন্যাচারাল পৃথিবীতে অক্সিজেন আছে বলে যে কোনো ইঞ্জিন এন্টি স্পিনে স্টার্ট দিতে পারেন। ন্যাচারাল পৃথিবীতে অক্সিজেন যে ডাইরেকশনে ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনের স্পিন করে ওর এন্টি ডাইরেকশনে ফুয়েল ব্যবহার হয় বলে কৃত্রিম ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন তৈরি হয়। এই ছোট্ট একটি উদাহরন টুইন প্ল্যানেটারী সিস্টেমের টোটাল ব্যাখ্যা বাংলাদেশের এই গবেষণাগারে বিশ্ববাসীর জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। এটিকে একটি প্রতীকি ও মডেল বিশ্ববিদ্যালয়, রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে আত্মপ্রকাশ দেখানো হয়েছে। বুঝতে দেরি করলে মহাবিপদে পরে যাবে সব কৃত্রিম সভ্যতা। ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা সভ্যতার টোটাল বিলুপ্তিসহ তাদের মতো সব সভ্যতার টুইন ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনের প্যাঁচানো স্প্রিংয়ের মতো স্পিন খুলে যাবে। বিলুপ্ত হয়ে যাবে সভ্যতা।ন্যাচারাল পৃথিবী অর্ধেক হয়ে টিকে থাকবে। জাতিসংঘের কোনো ইউনিটের টিকে থাকবে না। কেননা তাদের লোকাল দপ্তরগুলো সব কৃত্রিম পৃথিবীতে।