The world is paying for Einstein's wrong theory
Newton's and Einstein's theories are flawed. A new Bangladesh theory reveals gravity and relativity errors, showing matter involves dual black holes creating eight magnetic field pairs, not a quantum field.
Worked with matter, one of them, Isaac Newton, saw the apple on the ground and gave it the theory of gravity. Civilization stopped here for a long time. Then Einstein came and corrected it and called it gravity. Then he took it to the quantum field and gave the theory of relativity with the quantum theory. All explained by the fundamental theory of matter. Even at the cosmic level, he left the planet basic. Civilization stands like this.Both's material thesis is full of errors and is not a subject of science.
Since everything is the matter of the opposite rays of the pair of black holes. One is a pair of Exist Space Rays and the other Anti-Exist Space Rays. If they are in Exist space, they have to charge each other by creating opposite space or anti-exist space.
Newton's or Einstein's matter is actually such that we get proton pairs or metal pairs (proton-anti-proton non-metals) on the surface of the earth in the field of electron pair rays (electron anti-electron). It is the pull of Newton's gravitational force and a magnetic field exerting this force towards the center. And Einstein says that matter pulls the center as well. Matter is happening from both sides. Hence it is gravity. As matter is spread around it is the quantum field.
The matter can be called the Newtonian gravity and anti-gravity of a space which is scientifically incomplete. This is what we see. But did not see that there is a black hole in it. And an exact field of antispace is created by the black holes spinning opposite to each other. There exist four pairs of black hole formats of Exist space and Anti-exist space between North-South and South-North, East-West and West-East magnetic fields.Make eight pairs to complete one spin opposite each other.√Newton's gravitation and reverse pull are seen as quantum fields around, but here the artificial earth field of the science of fundamental law is the field of eight polar pairs of matter or the earth field simultaneously creating clusters and anti-cluster fields of black holes.The black hole duo are carpeting and spinning like the cluster bombs used by the US, Israel or various fossil fuel artificial black hole engines used by Earth's civilizations.They look like cluster bomb exploded carpeting.
Therefore, there is no such thing as a quantum field. These are called seeing a part of eight pairs of magnetic fields.
This new theory has been discovered from Bangladesh which invalidates the particle theory of matter. which rules out the subject of nuclear physics. Because the word nuclear literally means atomic science.Atomic words cannot be read in this theory. These black hole field pairs are fundamental spaces of a certain concept of opposite charge beam pairs. Which together make eight double poles in four double poles space anti space. Einstein wrote by digesting a hemisphere or a pole where he sat and researched. His research is based on a complete fallacy. And so is the science of present civilization. Debris all around.
আইনস্টাইনের ভুল থিওরির মাশুল দিচ্ছে পৃথিবী
পদার্থ নিয়ে কাজ করেছেন যারা তাদের মধ্যে অন্যতম আইজ্যাক নিউটন আপেলকে ভূমিতে পরতে দেখে একে মাধ্যাকর্ষন শক্তি দিয়ে তত্ব রেখে গেছেন।এখানে অনেকদিন থেমে ছিলো সভ্যতা। এরপর আইনস্টাইন এসে এটিকে সংশোধন করে মহাকর্ষ বলে ফেললেন।এরপর এটিকে কোয়ান্টাম ফিল্ডে নিয়ে গিয়ে কোয়ান্টাম তত্ব দিয়ে থিওরি অব রিলেটিভিটি দিলেন। সব ব্যাখ্যা করে গেলেন পদার্থের মৌলিক তত্ব দ্বারা। মহাজাগতিক পর্যায়েও গ্রহকে মৌলিক রেখে চলে গেছেন।সভ্যতা এভাবে দাঁড়িয়ে আছে। দুজনের পদার্থের থিসিস ভুলে ভরা এবং তা বিজ্ঞানের বিষয় হয় না।
যেহেতু সবকিছু যুগল ব্ল্যাকহোলের পরস্পর বিপরীত রশ্মির ম্যাটার। একটি এক্সিস্ট স্পেস রশ্মি এবং অপরটি এন্টি এক্সিস্ট স্পেস রশ্মির যুগল। এরা এক্সিস্ট স্পেসে থাকলে বিপরীত স্পেস বা এন্টি এক্সিস্ট স্পেস তৈরি করে একে অপরকে চার্জ করে থাকতে হয়।
নিউটনের বা আইনস্টাইনের বিষয়টি আসলে এমন যে ইলেক্ট্রন যুগল রশ্মির (ইলেক্ট্রন এন্টি ইলেক্ট্রন) ফিল্ডের পৃথিবী পৃষ্ঠে আমরা প্রোটন যুগল বা ধাতব যুগল (প্রোটন-এন্টি প্রোটন অধাতব) ম্যাটারের আকর্ষন পেয়ে থাকি। এটি নিউটনের মাধ্যাকর্ষন শক্তির টান এবং একটি ম্যাগনেটিক ফিল্ড এই শক্তি কার্যকর করছে কেন্দ্রের দিকে। আর আইনস্টাইন বলছেন কেন্দ্রকেও টানছে ম্যাটারটি।বিষয়টি উভয় দিক থেকে হচ্ছে। এজন্য এটি মহাকর্ষ। বিষয়টি চারিদিকে ছড়িয়ে থাকায় এটি কোয়ান্টাম ফিল্ড।
বিষয়টি এক স্পেসের নিউটন গ্র্যাভিটি ও এন্টি গ্র্যাভিটি বলা যায় যা বৈজ্ঞানিকভাবে ব্যাখ্যা অসম্পূর্ণ। এটি আমরা দেখছি। কিন্ত দেখেনি এর মধ্যে ব্ল্যাকহোল বিছিয়ে আছে। আর একটি হুবহু ফিল্ডের এন্টি স্পেস তৈরি করে আছে ব্ল্যাকহোলের মাধ্যমে একটি অপরটির বিপরীতভাবে স্পিন করে। উত্তর-দক্ষিণের সাথে দক্ষিণ-উত্তর, পূর্ব-পশ্চিমের সাথে পশ্চিম-পূর্ব মাগনেটিক ফিল্ডের মাধ্যমে এক্সিস্ট স্পেস ও এন্টি এক্সিস্ট স্পেসের চারটি যুগল ব্ল্যাকহোল ফর্মেট বিদ্যমান এখানে। যা আটটি যুগল তৈরি করে এক স্পিন পরস্পর বিপরীতভাবে কম্পলিট করতে।√ নিউটনের মাধ্যাকর্ষন ও বিপরীত টান চারিদিকে কোয়ান্টাম ফিল্ড দেখইঈ তে হলেও এখানে ফান্ডামেন্টাল ল এর বিজ্ঞান কৃত্রিম পৃথিবীর ফিল্ড আটটি মেরুযুগলের ম্যাটার বা পৃথিবীর ফিল্ড একযোগে ব্ল্যাকহোলের ক্লাস্টার ও এন্টি ক্লাস্টার ফিল্ড তৈরি করছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল বা পৃথিবীর সভ্যতাদের দ্বারা ব্যবহৃত বিভিন্ন জীবাশ্ম জ্বালানীর কৃত্রিম ব্ল্যাকহোল ইঞ্জিন দ্বারা ব্যবহৃত ক্লাস্টার বোমাগুলির মতো ব্ল্যাকহোল যুগল কার্পেটিং করে স্পিনিং করছে। আট জোড়া বোমার মতো আলো ছায়া তৈরি করে অগ্রসর হয় এবং একই সময়ে বিপরীতভাবে ছায়া (ব্ল্যাক হোল) আলো তৈরি চলে। যার ফলে চার্জ প্রবাহিত হয়। এগুলো দেখতে ক্লাস্টার বোমার বিস্ফোরিত কার্পেটিংয়ের মতো। অতএব, কোয়ান্টাম ক্ষেত্র বলে কিছু নেই। এসবকে আট জোড়া ম্যাগনেটিক ফিল্ডের এক অংশ দেখা বলে।
এই নতুন তত্ব বাংলাদেশ থেকে আবিস্কার করা হয়েছে যা পদার্থের পার্টিকেল তত্বে নিলে পার্টিকেল তত্ব বাতিল হয়। যা নিউক্লিয়ার ফিজিক্সের সাবজেক্টকে বাতিল করে। কেননা নিউক্লিয়ার শব্দের আভিধানিক অর্থ পারমাণবিক বিদ্যা। পরমাণু পড়া যাবে না এই থিওরিতে। এসব ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের যুগল বিপরীত চার্জের রশ্মি যুগল। যা এক সাথে চারটি যুগল মেরুতে আটটি যুগল মেরু তৈরি করে স্পেস এন্টি স্পেস। আইনস্টাইন যেখানে বসে গবেষণা করেছেন একটি গোলার্ধ বা এক মেরু হজম করে লিখেছেন। তার গবেষণা সম্পূর্ণ ভুলের উপর প্রতিষ্ঠিত। এবং বর্তমান সভ্যতার বিজ্ঞান এভাবে। চারিদিকে ডেবরিজ।