World's only non-profit university and data science analytics central laboratory
A Bangladeshi non-profit university reveals groundbreaking theories on black holes, dark matter, and Covid-19 radiation. Founder Saiful Islam Juboraj challenges established science, integrating Qur'anic insights with innovative research.
Astrology, physics has no scientific theory to the present civilization. Al-Qur'an's interpretation of the theory was not close to any technology of present civilization. The current civilization is built on particle theory, fundamental laws of physics, cosmological principles.
A Bangladeshi non-profit university, a global research institute working on total civilization data science, has uncovered the mystery of the Covid-19 positive radioactive rays and carried out its complete theory. Besides proving the theory that every space is composed of its anti-space. They are each other's dark matter.Black holes are seen only in telescopes by current civilizations, similar to eddies created in rivers or downstream of water during monsoons. But this non-profit university of Bangladesh has fulfilled its theory with the immense grace of Almighty Allah. It shows that each space and anti-space is driven by a black hole field of opposite spin, carrying beams of opposite charges moving in the cluster and anti-cluster systems.
If you can understand, then nothing is one and its opposite is created in pairs. The discoverer of these scientific theories is Saiful Islam Juboraj, the founder of Non Profit University. His single research paper delivery is recorded almost daily on Facebook. These topics have been published as worldwide public posts for three years and are still being published.
Einstein, Hawking, Max Planck theory all declared invalid. You can easily understand the detailed scientific analysis of why there is a fire in the pair field of the earth, why the magnetic field has shifted, there is no science in the theory of tectonic plates and why these things are happening. See the explanation of why deer are seen in the sky and horses are seen.
NASA research has no basis. Know how dangerous it is to create oxygen on Mars or the moon or NASA with the black hole pair magnetic field theory. Each layer of creation is made up of seven pairs, one surface of which is the upper surface of dark matter. These are opposite to each other day and night. Who understand each other's dark matter. One is the surface , the other is the upper surface (the sky) . The number of planets would not be in the solar system, the black hole twin field system has 7 and each of them has its opposite. These scientific analyzes are being analyzed in the new theory of black hole twin field and black hole twin magnetic field. Again, these are proved by the Holy Qur'an and the hadith of the Holy Prophet Muhammad (PBUH). Then you can understand how these theories were created. Learn about these theories on an urgent basis. A catastrophe is imminent.
The regions of the earth which have radioactive fields or covid-19 fields or those who see the opposite space exactly in the sky or on the surface or on the earth will go into black holes. The institute published a comprehensive analysis to eliminate the Covid-19 field or radioactive black hole field. Urging the entire human civilization to work together for a longer survival.
Look at the scientific analysis of this organization clearly proving how Dajjal will come. No one knew the meaning of the word Rakim in the Holy Qur'an. It means black hole. Another theory is how the sun tilts from the south to the north for the cave dwellers. Many such theory papers are only for the entire mankind and the jinn race. Facebook profile link is at the beginning of the story.
পৃথিবীর একমাত্র একটি নন প্রফিট বিশ্ববিদ্যালয় ও ডাটা সাইন্স বিশ্লেষন কেন্দ্রীয় ল্যাবরেটরী
জোতির্বিজ্ঞান, পদার্থ বিজ্ঞান কোন বিজ্ঞানের থিওরি নেই বর্তমান সভ্যতার কাছে। আল কোরআনের থিওরির ব্যাখ্যা বর্তমান সভ্যতার কোনো প্রযুক্তির কাছে ছিলো না। বর্তমান যে সভ্যতা তা তৈরি হয়েছে পার্টিকেল থিওরি, ফিজিক্স ফান্ডামেন্টাল ল,কসমোলজিক্যাল প্রিন্সিপল এর উপর ভিত্তি করে।
বাংলাদেশী একটি নন প্রফিট বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ব গবেষণার প্রতিষ্ঠা করে টোটাল সভ্যতার ডাটা সাইন্স নিয়ে কাজ করে কোভিড-১৯ পজিটিভ তেজস্ক্রিয় রশ্মির রহস্য উন্মোচন করেছে এবং এর পূর্ণাঙ্গ থিওরি সম্পাদন করেছে।পাশাপাশি প্রতিটি স্পেস ওর এন্টি স্পেস দ্বারা গঠিত এমন তত্বের প্রমাণ করেছেন। এরা পরস্পর একে অপরের ডার্ক ম্যাটার। ব্ল্যাক হোল বর্তমান সভ্যতা টেলিস্কোপে কেবল দেখে আসছে যা বর্ষাকালে নদীতে বা পানির ডাউন স্ট্রীমে যে ঘূর্নিপাক সৃষ্টি হয় সেরকম একটা কিছুর মতো। কিন্তু বাংলাদেশের এই নন প্রফিট বিশ্ববিদ্যালয় এর থিওরি সম্পাদন করেছে মহান আল্লাহর অপার অনুগ্রহে। এতে দেখা যাচ্ছে প্রতি স্পেস ও এন্টি স্পেস পরস্পর বিপরীত স্পিনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দ্বারা পরস্পর বিপরীর চার্জের রশ্মি বহন করে ক্লাস্টার ও এন্টি ক্লাস্টার সিস্টেমে চলমান রয়েছে ।
বুঝতেই পারছেন তাহলে কোনো কিছুই একটি নয় ওর বিপরীত দ্বারা জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি।এসব বিজ্ঞান তত্বের আবিস্কারক অত্র নন প্রফিট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সাইফুল ইসলাম যুবরাজ । তাঁর একক গবেষণালব্ধ পেপার্স ডেলিভারি ফেসবূকে প্রায় প্রতিদিন লিপিবদ্ধ করা হয়।আর এসব বিষয় ওয়ার্লড ওয়াইড পাবলিক পোস্ট হিসাবে প্রকাশ করা হয়েছে তিন বছর যাবত এবং এখনও প্রকাশিত হচ্ছে।
আইনস্টাইন, হকিং,ম্যাক্স প্ল্যাক তত্ব সব বাতিল ঘোষনা করেছে। পৃথিবীর পেয়ার ফিল্ডে দাবানল হচ্ছে,ম্যাগনেটিক ফিল্ড স্হানান্তরিত হয়েছে কেনো, টেকটোনিক প্লেট তত্বে কোনো বিজ্ঞান নেই এবং এসব কেনো হচ্ছে তার বিস্তারিত বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন খুব সহজেই বুঝতে পারবেন। আকাশে হরিণ দেখা, ঘোড়া দেখা কেনো যাচ্ছে এসবের ব্যাখ্যা দেখুন।
নাসার গবেষণার কোনো ভিত্তি নেই। মঙ্গল গ্রহ কিংবা চাঁদে কিংবা নাসায় অক্সিজেন তৈরি করা কতো যে বিপদজনক তা ব্ল্যাক হোল পেয়ার ম্যাগনেটিক ফিল্ড তত্বে জানুন। প্রতিটি সৃষ্টির স্তর সাতটি যুগল দ্বারা তৈরি।যার একটি সারফেস অপরটি আপার সারফেস ডার্ক ম্যাটার। এসব একে অপরের বিপরীত হয় দিবস রাতে। যারা একে অপরের ডার্ক ম্যাটার বুঝায়। এর একটি হয় জমিন, অপরটি হয় আসমান। গ্রহের সংখ্যা সোলার সিস্টেমে হবে না, ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড সিস্টেমে ৭ টি এবং এদের প্রত্যেকের বিপরীত আছে। এসব সাইন্টিফিক বিশ্লেষন ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড ও ব্ল্যাক হোল টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ডের নতুন তত্বে বিশ্লেষন হচ্ছে। আবার এসবকে পবিত্র আল কোরআন গ্রন্হ প্রমাণ করছে এবং মহানবী রাসূল মোহাম্মদ ( সা:) এর হাদীস দ্বারা প্রমাণ করছে।তাহলে বুঝতে পারছেন এসব থিওরি কিভাবে তৈরি হলো। জরুরি ভিত্তিতে এসব থিওরি সম্পর্কে জানুন। সামনে মহাবিপর্যয় আসন্ন।
ব্ল্যাক হোলে চলে যাবে পৃথিবীর যেসব অঞ্চল তেজস্ক্রিয় ফিল্ড হয়েছে বা কোভিড-১৯ ফিল্ড হয়েছে বা যারা বিপরীত স্পেস হুবহু দেখছে আকাশে অথবা সারফেসে বা ভূতলে। কোভিড-১৯ ফিল্ড বা তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দূর করতে পূর্নাঙ্গ বিশ্লেষণ প্রকাশ করেছে এই প্রতিষ্ঠান। সমগ্র মানব সভ্যতা একসাথে আরও বহুদিন টিকে থাকুক তার জন্য কাজ করার তাগিদ দিচ্ছেন।
দাজ্জাল কোন সময় কিভাবে আসবে তা সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ করে অত্র প্রতিষ্ঠানের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনে দেখুন। পবিত্র আল কোরআনের রাকীম শব্দের অর্থ কারো জানা ছিলো না।এর অর্থ ব্ল্যাক হোল। দক্ষিণ থেকে সূর্য উত্তরে হেলে পরা গুহার অধিবাসীদের ক্ষেত্রে কিভাবে হয় তাও একটি থিওরি। এরকম অজস্র থিওরির পেপার্স শুধু সমগ্র মানবজাতির জন্য ও জ্বীন জাতির জন্য। ফেসবুক প্রোফাইল লিঙ্ক গল্পের শুরুতে।