WHO, Trump, Twin Nuclear Beam Bombs. And while minerals are just garbage
This global health crisis has seriously damaged the alignment of our planetary twin fields.Compared to four years ago, the UV radiation produced is now nearly half that of the twin Earth in the twin field. It is labeled fatal and WHO is responsible for bringing it to this stage. UN Security Council, Human Rights, UNICEF, UNESCO all these wings have not worked properly.
This global health crisis has seriously damaged the alignment of our planetary twin fields.Compared to four years ago, the UV radiation produced is now nearly half that of the twin Earth in the twin field. It is labeled fatal and WHO is responsible for bringing it to this stage. UN Security Council, Human Rights, UNICEF, UNESCO all these wings have not worked properly.
All viruses, including the corona virus, are created from this field of UV radiation. Which is created from the surface of the night earth due to lack of oxygen and its anti-field is effective in the earth of separate charges during the day. Since the twin universe formula of the black hole theory, the day earth is on the polar star and the night earth is on the surface of the sun.
If the magnetic twin field alignment of all viruses, including the corona virus, were fixed, the emission of UV radiation from THE BLACK HOLE would stop or the emission area would become very small. As the oxygen label increases, the thickness of the ozone layer and the length of its elliptical circle increase proportionally to the radius.The volume of the two opposite worlds also increases. This formula was given to all units of the United Nations to discover the secret of this corona virus from Bangladesh. The social media of many countries, including the World Health Organization, Bangladesh, the United States, China, Japan, South Korea, and Russia,etc. were notified.Vaccination was prohibited. Human fears have eased with the introduction of vaccines, but in four years, UV radiation has gradually spread to new areas on Earth's surface.And those whose fields had the highest number of corona virus, the UV is concentrated and reaches the laser beam area of the black hole, their twin surface. The twin that cuts through the thin surface of the earth and expands, the anti-field hydrogen positive charge of the opposite space is igniting the twin.This means that the anti-field positive charge beam of oxygen is almost zero. Which is a twin beam of thin metal sheets of hydrogen gas.
In this way, the fire is on a large scale. Somewhere they are building bigger volcanoes than before. Because viruses and UV radiation were discovered long ago when these volcanoes were dormant. As a result, the twin field vents of these dormant volcanoes in the vicinity of the black hole are exposed to UV damage and are now growing alarmingly. Electrified mechanized civilizations are thinning the surface of the oxygen twin or twin Earth. And the laser or UV from the core region of the black hole is coming out.Most of Earth's twin fields are becoming radioactive. UV rays. They are concentrated and spread across the surface of the twin worlds, emptying the surface. As a result, the skeletal twin of the 6 planets, which was bed, comes out and shows what is there for them in the world. Other minerals are finished.Some are getting gold, some are getting stones, some are getting sand, some are getting red soil, all are areas of UV radiation. Almost all are radio active twin field components.
The WHO platform and its head UN itself is unhealthy and autistic. Due to most of them, the world is now on the brink of destruction. All civilizations in lost nature are on the way to disaster. As recently as 3000 years ago, the current unscientific civilization is on the verge of extinction in the black hole.
Civilizations have started wars without considering the cause of the corona of such catastrophes which have not yet ended but further provocations and threats are being made to create new wars. These war vehicles and munitions made more extensive on the mechanical shortage of oxygen.Due to this war, the oxygen shortage has become more severe in the areas with the highest corona rating. That's why California is burning. Meanwhile, the risk of nuclear weapons has increased.
If two or four of these bombs explode on the surface of any place in the world, North America, including the entire United States, will become the Bermuda Triangle. Europe China Israel Japan Taiwan Hong Kong South Korea Singapore will disappear already.And along with the urban civilization, the sea ocean will break the twin of the polar region and half of the black hole will disappear with all the technology and create a new cold polar region which will be the anti-field of Venus and Uranus. Some areas will be covered in ice or form ocean floors or become mountains when the planetary twin field is split in half and the two natural worlds are split in half again. To know these details study the world's first black hole science model university, Rakim University library online.
The US administration has done well by withdrawing from the World Health Organization. And autistic President Biden and the Democrats are to be condemned for having punitive laws or discriminating against those who have not received vaccines, and Trump has repealed them.
Those who did not take the vaccine could not leave the United States due to the additional virus generation area motherland, but did not suffer from additional health side effects. Like Mr. Biden did.All presidents, including the White House and Democrats, were notified. California would not have burned like this if the theory had played a role in implementation. Because many things could be done for world civilization in four years.
It should be noted that all the atomic bombs in the world have the capacity to blast two to four on the surface of the earth.No more atomic twin bombs will be blasted outside of this. In this way, those countries will disappear along with half of the twin worlds. Therefore, do not take these twin atomic beam and hydrogen twin beam bombs even if they give them for dominance. Juboraj/2025.01.26
WHO, ট্রাম্প, টুইন নিউক্লিয়ার বিম বোমা। এবং খনিজ যখন শুধুই আবর্জনা
আমাদের প্ল্যানেটারি টূইন ফিল্ডের এলাইনমেন্ট মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্হ করেছে এই বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্হা।
চার বছর আগের তূূলনায় ইউভি রেডিয়েশন তৈরি হওয়া এখন টুইন পৃথিবীর অর্ধেকের কাছাকাছি টুইন ফিল্ডে হয়েছে। এটি মারাত্মক লেবেলে আছে এবং এই পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এই WHO দায়ী। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ, হিউম্যান রাইটস, ইউনিসেফ, ইউনেসকো এসব উইংও ঠিকভাবে কাজ করেনি।
করোনা ভাইরাস সহ সকল ভাইরাস এই ইউভি রেডিয়েশনের ফিল্ড থেকে তৈরি হয়। যা অক্সিজেনের ঘাটতি থেকে রাতের পৃথিবীর সারফেস থেকে তৈরি হয়ে এর এন্টি ফিল্ড দিনের পৃথক চার্জের পৃথিবীতে কার্যকর হয়।যেহেতু ব্ল্যাক হোল থিওরির টুইন ইউনিভার্স ফর্মূলায় দিনের পৃথিবী ধ্রুবতারার আর রাতের পৃথিবী সূর্যের সারফেসে থাকে।
করোনা ভাইরাসসহ সকল ভাইরাসের ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড এলাইনমেন্ট ঠিক করা হলে ইউভি রেডিয়েশন ব্ল্যাক হোল থেকে উদগীরন বন্ধ হতো বা উদগীরন এরিয়া খুব ছোট হয়ে যেতো । অক্সিজেনের লেবেল বেড়ে গিয়ে ওজোন লেয়ার পুরু ও এর ইলিপ্টিক্যাল সার্কেলের সমানুপাতিক ব্যসার্ধের দৈর্ঘ্য এতোদিন বেড়ে যেতো। পরস্পর বিপরীত দুই পৃথিবীর ভলিয়মও বৃদ্ধি পেতো। এই ফর্মূলা জাতিসংঘের সকল ইউনিটকে দেওয়া হয়েছিলো বাংলাদেশ থেকে এই করোনা ভাইরাসের রহস্য আবিস্কার করে। বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্হাসহ বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র চীন জাপান দক্ষিণ কোরিয়া রাশিয়াসহ বহু দেশের সোশ্যিল মিডিয়াকে অবহিত করা হয়েছিলো। ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে নিষেধ করা হয়েছিলো। ভ্যাকসিন প্রয়োগের দ্বারা মানুষের আতঙ্ক কমেছে কিন্তু চার বছরে টূইন পৃথিবীর সারফেসে ক্রমেই ইউভি রেডিয়েশন বিস্তৃত হয়ে গেছে আরও নতুন নতুন এলাকায়। আর যাদের ফিল্ডে করোনা ভাইরাস সবচেয়ে বেশি ছিলো সেখানের ইউভি কনসেন্ট্রেটেড হয়ে ব্ল্যাক হোলের আরও নিকটবর্তী অঞ্চলের লেজার রশ্মির অঞ্চলে পৌঁছে যাচ্ছে ওদের টুইন সারফেস। যা টুইন পৃথিবীর পাতলা সারফেস কেটে বেড় হয়ে এসে বিপরীত স্পেসের এন্টি ফিল্ড হাইড্রোজেন পজিটিভ চার্জ টুইনকে জ্বালিয়ে দিচ্ছে। এর মানে অক্সিজেনের এন্টি ফিল্ড পজিটিভ চার্জের বিম প্রায় শূন্য। যা হাইড্রোজেন গ্যাসের ক্ষীণ ধাতব পাতের টুইন বিম।
এভাবে দাবানল ব্যাপক আকারে হচ্ছে। কোথাও এরা পূর্বের চেয়ে বড় আগ্নেয়গিরি তৈরি করছে। যেহেতু ভাইরাস ও ইউভি রেডিয়েশন বহু আগে আবিস্কার হয়েছে যখন এসব আগ্নেয়গিরি সুপ্ত ছিলো। একারণে এসব সুপ্ত আগ্নেয়গিরির টুইন ফিল্ডের জ্বালামুখ যা ব্ল্যাক হোলের নিকটবর্তী এলাকায় তা ইউভির আঘাতে ক্ষয়ে উন্মুক্ত হয়ে এখন বিপদজনকভাবে ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।বিদ্যুতায়িত যান্ত্রিক সভ্যতা অক্সিজেনের টুইন বা টুইন পৃথিবীর সারফেস পাতলা করছে। আর ব্ল্যাক হোলের কোর এলাকার লেজার বা ইউভি বেড়িয়ে আসছে। রেডিওএক্টিভ হয়ে যাচ্ছে অধিকাংশ পৃথিবীর টুইন ফিল্ড। ইউভি রে তেজস্ক্রিয় রশ্মি। এরা কনসেন্ট্রেটেড হয়ে টুইন পৃথিবীর সারফেস ছড়িয়ে সারফেসকে খালি করছে। ফলে ৬ টি প্ল্যানেটের স্কেলেটাল টুইন যা খাট ছিলো তা বেড়িয়ে এসে দেখাচ্ছে ওদের জন্য পৃথিবীতে কি আছে। অন্যান্য খনিজ শেষ করেছে। কেউ পাচ্ছে স্বর্ণ কেউ পাচ্ছে পাথর কেউ পাচ্ছে বালি, কেউ লাল মাটি সবই ইউভি রেডিয়েশনের এলাকা। প্রায় সবই রেডিও এক্টিভ টুইন ফিল্ড কম্পোনেন্ট।
WHO প্লাটফর্ম ও এদের হেড UN নিজেই অসুস্হ্য এবং অটিস্টিক। এদের সবচেয়ে বেশি কারণে এখন পৃথিবী ধ্বংসের মূখে। হারিয়ে যাওয়া প্রকৃতির সব সভ্যতা মহাবিপদের পথে চলে যাচ্ছে। যা সাম্প্রতিককাল ৩০০০ বছর পূর্বের কাছাকাছি সময়ের মতো বর্তমান অবৈজ্ঞানিক সভ্যতা ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হবার পথে রয়েছে।
এমন মহাবিপদের করোনার উপস্হিতির কারণকে তোয়াক্কা না করে যুদ্ধও শুরু করেছিলো সভ্যতা যা এখনও শেষ হয়নি বরং আরও উস্কানি এবং হুমকি ধমকি চলছে যুদ্ধ নতুন করে সৃষ্টি করার। এসব যুদ্ধের ভেহিক্যাল আর গোলাবারুদ অক্সিজেনের যান্ত্রিক ঘাটতির উপর আরও ব্যাপকতা তৈরি করেছে। এই যুদ্ধের কারণে সবচেয়ে করোনার রেটিং বেশি এলাকায় অক্সিজেনের সংকট আরও বেশি তৈরি হয়েছে। যে কারণে ক্যালিফোর্নিয়া জ্বলছে। এর মধ্যে আবার পরমাণু অস্ত্রের ঝুঁকি তেরি হয়েছে।
যদি দুই চারটি এই বোমা পৃথিবীর যে কোনো স্হানের সারফেসে বিস্ফোরিত হয় তাহলে সম্পূর্ন যুক্তরাষ্ট্রসহ উত্তর আমেরিকা বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল হয়ে যাবে। ইউরোপ চীন ইসরায়েল জাপান তাইওয়ান হংকং দক্ষিণ কোরিয়া সিঙ্গাপুর এমনিতেই বিলুপ্ত হবে। আর সাথে নগর সভ্যতাসহ সাগর মহাসাগর পোলার রিজিয়নের টুইন ভেঙ্গে অর্ধেক ব্ল্যাক হোলে সব প্রযুক্তি নিয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাবে ও নতুন শীতল মেরুর পোলার রিজিয়ন তৈরি করবে যা ভেনাস ও ইউরেনাসের এন্টি ফিল্ড তৈরি হবে। কোনো কোনো অঞ্চল বরফে চাপা পরবে বা সাগর মহাসাগরের তল তৈরি করবে বা পাহাড় হয়ে যাবে যখন প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড অর্ধেক হয়ে দুই ন্যাচারাল পৃথিবী আবার অর্ধেক হয়ে তৈরি হবে। এসব বিস্তারিত জানতে পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স নমুণা ইউনিভার্সিটি, রাকীম ইউনিভার্সিটির লাইব্রেরী অন লাইনে স্টাডি করুন।
যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্হা থেকে বেড়িয়ে গিয়ে ভালোই করেছে। আর অটিস্টিক প্রেসিডেন্ট মি বাইডেন ও ডেমোক্রেটদের এজন্য নিন্দা জানাতে হচ্ছে যে যারা ভ্যাকসিন নেয়নি তাদের উপর শাস্তিমূলক আইন বা বৈষম্য করেছিলো এবং মি ট্রাম্প তা রহিত করেছেন। যারা ভ্যাকসিন নেননি তারা অতিরিক্ত ভাইরাস সৃষ্টির এলাকা মাতৃভূমির কারণে যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করতে পারেননি ঠিকই কিন্তু অতিরিক্ত স্বাস্হ্যগত সাইড ইফেক্টে পরেননি। যেমন পরেছিলেন মি বাইডেন। হোয়াইট হাউজসহ ডেমোক্রেটসহ সকল প্রেসিডেন্টকেও অবহিত করা হয়েছিলো। যদি থিওরি কার্যকর করতে ভূমিকা রাখতো তাহলে ক্যালিফোর্নিয়া এভাবে জ্বলতো না। কেননা চার বছরে অনেক কিছু করা যেতো বিশ্ব সভ্যতার জন্য।
উল্লেখ্য যে পৃথিবীতে যতো পরমাণু বোমা আছে সেগুলোর পৃথিবীর সারফেসের উপরে ব্লাস্ট করার দু চারটির ক্ষমতা আছে।এর বাহিরে আর কোনো পরমাণূ বোমা ব্লাস্ট হবে না। এতেই অর্ধেক টুইন পৃথিবীর সাথে বিলূপ্ত হয়ে যাবে সেসব দেশ। একারণে এই বোমা কেউ এমনিতে দিলেও নিবেন না। যুবরাজ /২৬.০১.২০২৫