What's the sound for sun or planets?
The Twin Fields of the Planetary System have been discussed in detail. Those who are called the people of the developed world are in great danger, there is no label of education.
The Twin Fields of the Planetary System have been discussed in detail. Those who are called the people of the developed world are in great danger, there is no label of education.
We know that the anti-fields of the skeletal twin matter on the surface of their host form dwarf planets. These skeletal twin matter would contain planetary matter if there were mineral ores below the surface. Again, the anti-field of the planet's matter is the dwarf planet. They have crossed several centuries in some countries.Actually they are inside the planetary twin field.
As they are above the surface, they create cyanide twin fields on the surface of the country where they are located. One side of which shows a skeleton during the day and produces cyanide at night. Its negative positive field is CNO during the day and CN at night.
CN- and CN+ combine with CN+ oxygen during the day to form CNO. And CN- is combined with nitrogen at night CN cannot undergo fission. That's why it's cancer. But it will send CNO or CN below the surface in the above vegetation.
Today's topic of discussion is dynamic skeletal twin matter. When a private car runs with its skeletal body, it is released from the surface it was on and runs in anti-spin against the surface's spinning speed, and on the opposite Earth, it runs either as an asteroid or a comet. Like seeing a reflection in a mirror.
Again, when warships are at sea, the opposite field moves in anti-spin with the underwater surface of the sea. A similar asteroid is a comet. The interesting thing here is that when sailing ships cross the equator, they change their direction if they sail during the day or sail at night.This is how the anti-black hole engine works in the twin fields of water.
NASA saw that the comet had come and where it had gone. It seems like an asteroid came during the day and then left without hitting the earth. In fact, NASA sees these planetary objects for a very short period of time.
This is how a pair of NASA eyes plays a role when vehicles are traveling in twin fields by air or sea from one continent to another or from one ocean to another ocean twin field.The other eye cannot see dark matter.
The gaseous matter of these vehicles forms between the oxygen twins or the nitrogen twins that form the twin matter that forms these twin skeletons appear to sit in the mud like rocks thrown in the planet's anti-field.
And the anti-black hole engine of the skeletal twin vehicles collides with the anti-display twin of the earth and continues to move in anti-spin, so the so-called advanced civilizations are observing the noise pollution and asteroid launch in the movement of asteroid comets. The sound of metal in the metallic space of all the twin planets is the anti-spin sound of the surface metallic fields and vehicles of today's supposedly advanced civilizations.
The sound of the sun rubbing metal metal against the metallic charge of the night. That is why the night is called the sun. The sound of the moon is caused by the metallic space of the ship colliding with the metallic space of the water.
Prove it with lockdown like during corona time. Then you will understand where this word is made from.
Dwarf Planet Tumors in Antispace Stinking and Artificial Twin Planetary Field Augmentation or Who is Generating UV Radiation?
The current civilization is running out of charge on twin earths. After millions of years the sun will go out, I hope no university will teach this nonsense research.
সূর্য বা গ্রহ সমুহের সাউন্ড কিসের
প্ল্যানেটারী সিস্টেমের টুইন ফিল্ড সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। যাদের উন্নত বিশ্বের মানুষ বলা হচ্ছে তারা মহাবিপদে আছে,শিক্ষার কোনো লেবেলে নেই।
তাদের দেশের সারফেসের স্হির স্কেলেটাল টুইন ম্যাটারগুলোর এন্টি ফিল্ড বামণ গ্রহ তৈরি করে আছে আমরা জেনেছি। এসব স্কেলেটাল টুইন ম্যাটার সারফেসের নীচে খনির আকরিক থাকলে গ্রহের ম্যাটার থাকতো। আবার গ্রহের ম্যাটারের এন্টি ফিল্ড বামণ গ্রহ হয়ে আছে এরা কয়েক শতাব্দিকাল অতিক্রম করেছে কোনো কোনো দেশে। আসলে প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ডের ভিতরেই আছে এরা।
এরা সারফেসের উপরে থাকায় তা যে দেশের সারফেসে আছে সেখানে সায়ানাইড টুইন ফিল্ড তৈরি করে আছে। যার এক পার্শ্ব দিবসে কঙ্কাল দেখায় রাতে সায়ানাইড তৈরি করে। এর নেগেটিভ পজিটিভ ফিল্ড দিনে CNO এবং রাতে CN অবস্হায় থাকে। CN- এবং CN+ কে দিনে CN+ অক্সিজেন যুক্ত করে CNO তৈরি করে।আর CN- রাতে নাইট্রোজেনের সাথে CN থাকে CNকে ফিশন ঘটানো যায় না। এজন্য এটি ক্যানসার। তবে CNO বা CN কে সারফেসের নীচে পাঠিয়ে পাঠিয়ে উপরে উদ্ভিদের বিন্যাসে তা হবে।
আজকের আলোচনার বিষয় গতিশীল স্কেলেটাল টুইন ম্যাটার। একটি প্রাইভেট কার যখন ওর কঙ্কাল বডি নিয়ে ছুটে চলে তখন যে সারফেসে ছিলো সেখান থেকে খুলে সারফেসের স্পিনিং গতির বিপরীতে এন্টি স্পিনে ছুটে চলেআর বিপরীত পৃথিবীতে হয় এটি এস্টরয়েড না হয় ধূমকেতু হয়ে ছুটে চলে। আয়নায় প্রতিবিম্ব দেখার মতো।
আবার যুদ্ধ জাহাজগুলো যখন সমুদ্রে দাপিয়ে বেড়ায় তখন এর বিপরীত ফিল্ড সমুদ্রের পানির নীচের সারফেসের সাথে এন্টি স্পিনে চলতে থাকে। ঐ একইরূপ এস্টরয়েড ধূমকেতু। এখানে মজার ব্যাপার হলো সামুদ্রিক জাহাজগুলো যখন বিষুব রেখা অতিক্রম করে তখন দিনে চললে বা রাতে চললে তাদের ডাইরেকশন পরিবর্তন করে। পানির টুইন ফিল্ডেও এন্টি ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন চলে এভাবে।
এতে নাসা দেখে ধূমকেতু এসেছে আবার কোথায় যেনো চলে গেলো। দিনে দেখলে ভাবে এস্টরয়েড এসেছে এরপর পৃথিবীকে ধাক্কা না দিয়েই চলে গেছে। আসলে নাসা খুব অল্প সময়ের প্ল্যানেটারি এসব অবজেক্ট দেখে।
আকাশ পথে বা সমুদ্র পথে যখন এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশে বা এক মহাসাগর থেকে অন্য মহাসাগরের টুইন ফিল্ডে যানবাহন টুইন হয়ে চলাচল করছে নাসার এক জোড়া চোখে এভাবেই ভূমিকা তৈরি করছে। অন্য দুচোখে ডার্ক ম্যাটার দেখতে পায় না।
এসব যানবাহনের গ্যাসিয়াস পদার্থগুলো অক্সিজেন টুইনের মাধ্যমে বা নাইট্রোজেন টুইনের মাধ্যমে যেসব টুইন ম্যাটার তৈরি করে এসব টুইন কঙ্কাল গ্রহের এন্টি ফিল্ডে ঢিল ছোঁড়ার মতো কাদায় বসে যাওয়ার মতো দেখা যায়। আর স্কেলেটাল টুইন যানবাহন গুলোর এন্টি ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন টুইন পৃথিবীর এন্টি ডিসপ্লের সাথে সংঘর্ষ তৈরি করে অনবরত এন্টি স্পিনে চলাচল করায় এস্টরয়েড ধূমকেতুর চলাচলে শব্দ দুষন ও এস্টরয়েড নিক্ষেপ অবলোকন করছে কথিত উন্নত সভ্যতা। সব টুইন গ্রহের ম্যাটালিক স্পেসের মেটালের যে শব্দ শোনা যায় তা বর্তমান কথিত উন্নত সভ্যতার সারফেসের মেটালিক ফিল্ড ও যানবাহনের এন্টি স্পিনের শব্দ।
রাতের মেটালিক চার্জের সাথে মেটাল মেটাল ঘর্ষনে সূর্যের শব্দ। এজন্য রাতকে সূর্য বলে। চাঁদে শব্দ পানির মেটালিক স্পেসের সাথে জাহাজের মেটালিক স্পেসের সংঘর্ষ থেকে হয়ে থাকে। প্রমাণ করুন করোনাকালীন সময়ের লক ডাউন দিয়ে। তাহলে বুঝতে পারবেন এই শব্দ কোথা থেকে তৈরি হচ্ছে।
এন্টি স্পেসে বামণ গ্রহের টিউমারের দূর্গন্ধ ছড়ানো আর আর্টিফিশিয়াল টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড বৃদ্ধি কিংবা কারা ইউভি রেডিয়েশন তৈরি করছে? কারা টুইন পৃথিবীর চার্জ ফুরিয়ে ফেলছে। সূর্য নিভে যাবে কয়েক কোটি বছর পরে এসব ফালতু গবেষণা আশা করি আর কোনো বিশ্ববিদ্যালয় শেখাবে না।
সাইন্স শিখুন ব্ল্যাক হোল থিওরিতে। আর বাধ্যতামূলক শিখতে হবে সমগ্র মানবজাতিকে। মহান সৃষ্টিকর্তা সকলের মঙ্গল করুন।