Any Western technology and advice creates a spinning Covid-19 radioactive black hole

Synthetic chemicals and energy charges, derived from fission reactions, impact both artificial and natural black hole fields. The misuse of technology accelerates decay and illness, threatening human survival and civilization.


Any synthetic chemical composition or charge used to produce electricity and energy to move or carry out biological activity. Which has to be made through fission fusion reaction. At the point where the filament burns, the anti-Earth pair creates another spaceship replica of the black hole through magnetism. What NASA does is consume oxygen just as the inhabitants of artificial Earth consume the negatively charged black hole field.

This charge has to be consumed even if the living world survives. The source of these electric charges is the metallic space. Whose black hole's ionic field rays are split into negative positive charge rays and electrifying by creating magnets with the negative charge field of the natural black holes of the earth.On the other hand, the negative charge of dark matter in artificial black holes binds to the positive charge fields of other black holes in the natural world to form a magnet. All creatures from both sides have to spend a charge, cutting off their landing space. And how much space is left for human civilization to live?And the entrepreneurs of these technologies are benefiting civilization? They themselves will disappear into the black hole and those who are using these technologies are also burdening their team.

Natural habitats are the source of Earth's oxygen, nitrogen, and fertile black hole space suitable for human civilization, which is pair space that resists radioactivity. These spaces are also rapidly decaying closer to the radio activity of the central black hole. As there are plants in many places of the world, now the fruits are food grains. But plants given 24 hours oxygen are not with these plants.

Only the plants that give oxygen during the day are rapidly cutting the earth's soil downwards. How much fertile soil is left at the bottom of this! Examination shows that people in these areas suffer from breathing difficulties at night. They suffer from various diseases including high pressure, low pressure, diabetes. Which created a radio active field which is slightly less than the city civilization of the people of Europe and the United States. This indicates that these fields are also moving closer to the black hole.

In different areas 20 years, 30 years or a hundred year old banyan trees are still standing. There, the current strange civilizations talking about urbanization cut those 24 hours of oxygenated plants into healthy brains. In this way, the society is turning that area into a dangerous township.

The deadly radioactivity alignment of this environment has involved thirty years or 100 years of time. What kind of human civilization in the name of modernity! Botany has been taught and is still open to universities! So much chaos around. Who will blame whom? Science didn't start anywhere. Become a scientist fast. There is no example of a scientist on earth in the current technological civilization.


ইসরাইলী এলায়েন্সের পশ্চিমা যেকোনো প্রযুক্তি ও পরামর্শ ন‍্যাচারাল পৃথিবীতে রেডিওএক্টিভ ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড স্পিন তৈরি করে

যে কোনো কৃত্রিম কেমিক‍্যাল কম্পোজিশন বা বিদ‍্যুত ব‍্যবহার এবং শক্তি তৈরি করে চলাফেরা কিংবা জৈবিক ক্রিয়াকলাপ সংঘটিত করার জন‍্য চার্জ খরচ হয়। যা ফিশন ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ‍্যমে তৈরি করতে হবে। ফিলামেন্ট যেখানে জ্বলে সেখানে এন্টি পৃথিবীর যুগল ম‍্যাগনেট স্হাপনের মাধ‍্যমে ব্ল‍্যাক হোলের মাধ‍্যমে আর একটি স্পেসশীপ সদৃশ তৈরি করে করতে হয়। নাসা যা করে তা অক্সিজেন ব‍্যবহার করে যেমন করে কৃত্রিম পৃথিবীর অধিবাসীরা তেমনভাবে নেগেটিভ চার্জের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড খরচ করে করে।

জীবজগত বেঁচে থাকতেও এই চার্জ খরচ করে চলতে হয়।এসব বৈদ‍্যুতিক চার্জের উৎস মেটালিক স্পেস। যাদের ব্ল‍্যাক হোলের আয়নিক ফিল্ড রশ্মি বিভক্ত করে নেগেটিভ পজিটিভ চার্জ রশ্মি তৈরি করে পৃথিবীর ন‍্যাচারাল ব্ল‍্যাক হোলের নেগেটিভ চার্জ ফিল্ড দিয়ে ম‍্যাগনেট তৈরি করে ইলেক্ট্রিফাইং করে। অন্যদিকে, কৃত্রিম ব্ল্যাক হোলের ডার্ক ম্যাটার নেগেটিভ চার্জ প্রাকৃতিক পৃথিবীর অন্যান্য ব্ল্যাক হোলের পজিটিভ চার্জ ফিল্ডের সাথে আবদ্ধ হয়ে চুম্বক তৈরি করে। উভয় দিক থেকে সব সৃষ্টির জন‍্য তাদের অবস্হানের স্হান কেটে ফেলে চার্জ খরচ করতে হচ্ছে। আর মানব সভ্যতার বসবাসের জন্য কি পরিমাণ স্থান অবশিষ্ট আছে? আর এসব প্রযুক্তির উদ‍্যোক্তারা সভ‍্যতার কি উপকার করছে? ওরা নিজেরাও ব্ল‍্যাক হোলে বিলীন হবে আর যাদের দিয়ে এসব প্রযুক্তির ব‍্যবহার করাচ্ছে তারাও ওদের দলকে ভারি করছে।

ন‍্যাচারাল জনপদ পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেনের উৎস এবং মানব সভ‍্যতার জন‍্য উপযোগী উর্বর ব্ল‍্যাক হোলের স্পেস যা রেডিও এক্টিভিটি প্রতিরোধকারী পেয়ার স্পেস ছিলো। এসব স্পেসও দ্রুত ক্ষয়ে কেন্দ্রীয় ব্ল‍্যাক হোলের রেডিও এক্টিভিটির কাছাকাছি চলে যাচ্ছে। যেমন পৃথিবীর বহু স্হানে উদ্ভিদ আছে এখন ফলমূল খাদ‍্য শস‍্যের। কিন্তু ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ এসব উদ্ভিদের সাথে নেই বললেই চলে।

শুধু দিনে অক্সিজেন দেয় এসব উদ্ভিদ দ্রুত পৃথিবীর মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে নীচের দিকে।এই নীচের দিকে। আর নীচের দিকে কি পরিমাণ উর্বর মাটি অবশিষ্ট আছে। পরীক্ষা করলে দেখা যাচ্ছে এসব এলাকায় মানুষ রাতে শ্বাস কষ্টে ভোগে।হাই প্রেসার লো প্রেসার, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন রোগে ভোগে। যা ইউরোপ যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের সিটি সভ‍্যতার চেয়ে কিছুটা কম হলেও রেডিও এক্টিভ ফিল্ড তৈরি করেছে। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে এসব ফিল্ডও ব্ল‍্যাক হোলের কাছাকাছি চলে যাচ্ছে।

বিভিন্ন এলাকায় ২০ বছর ত্রিশ বছর কিংবা শতবর্ষী বেনিয়েন ট্রি দু একটি এখনও তৈরি হয়ে আছে। সেখানে বর্তমান অদ্ভুদ সভ‍্যতা নগরায়নের কথা বলে সেসব ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া পূরনো বিভিন্ন উদ্ভিদ সুস্হ মস্তিষ্কে কেটে ফেলে। এভাবে সে এলাকাকে বিপদজনক জনপদে পরিণত করে ফেলছে সমাজ। এই পরিবেশের মারাত্মক রেডিওএক্টিভিটি এলাইনমেন্ট ত্রিশ বছর কিংবা ১০০ বছর সময়ের সাথে সম্পৃক্ত করে ফেলছে।কি ধরনের মানব সভ‍্যতা এবং উদ্ভিদ বিজ্ঞান শেখানো হয়েছে এবং হচ্ছে এখনও বিশ্ববিদ্যালয় খুলে!

এই পরিবেশের মারাত্মক রেডিওএক্টিভিটি এলাইনমেন্ট ত্রিশ বছর কিংবা ১০০ বছর সময়ের সাথে সম্পৃক্ত করে ফেলছে।কি ধরনের মানব সভ‍্যতা আধুনিকতার নামে! উদ্ভিদ বিজ্ঞান শেখানো হয়েছে এবং হচ্ছে এখনও বিশ্ববিদ্যালয় খুলে! এতো বিশৃঙ্খলা চারিদিকে। কে কাকে দোষারোপ করবে ? বিজ্ঞান শুরু হয়নি কোথাও। দ্রুত বিজ্ঞানী হোন।পৃথিবীতে একজন বিজ্ঞানীর উদাহরন নেই বর্তমান প্রযুক্তির সভ‍্যতায়।