Brazil, Chile, Argentina saw us as Pole Star (Dhruvatara) in the afternoon of Bangladesh
Each of the stars in the sky is a pair of planets. Each of these light up the black hole field by creating pairs of charged beams. Each object is twinned by opposite spins. The counter-spinning black hole field of the objects is controlled separately.
Today is friday Happy Jumma Mubarak to the friends of the world. It is noon in Bangladesh. We are illuminated by charging the dark matter rays of the black hole with the black hole's exit space matter rays. This dark energy is now being created in the two continents of the Americas and across much of the Atlantic-Pacific Ocean.
Because they are now the realms of dark matter. Which was our continent of Asia last night. We are still here, collecting this energy from the opposite spinning of both Earths, creating space and anti-space on Earth. I have given the theory for over hauling these opposite black hole engines. Between 3000 and 3500 years ago these two engines were last rearranged to form a powerful new engine of clean atmosphere. Many contaminated radiation areas were abandoned.
The conflicting black holes that exist in every creation are never fixed in one place. The world of luminous black holes and the polestar world of dark energy are now the contiguous area with the continent of Asia and the contiguous area with the two Americas, respectively. As the time in Asia continent Bangladesh is past noon now.
The negative magnet part of the black hole is now spinning anti-clockwise like the Asia side and the two America sides are spinning clockwise. We see their black hole through our black hole, the Sun sparking in the ionosphere above the ozone layer in the opposite sky, and the two American sides see the Pole Star in their opposite sky ionosphere.
Actually Chile, Argentina, Brazil etc countries are actually seeing Asia continent side Earth spinning against their black hole. They are seeing Sun as pole star. The Sun cannot be found anywhere except in the origin fusion fission region of the Earth's South Pole. On the other hand, Polster's origin can be found in the northern arctic region.
In yesterday's explanation, I said that the Antarctic region in the South Pole of the world has a terrible place from the sky to the ground. Where the coupling produces fusion fission of oxygen and nitrogen when the north of the Earth's weak magnet hits the north or vice versa, the south north. The strong north-south magnet moves away, bending the light.The strong splitting part of the sun is eastward and the fusion part is the dark polar opposite, creating a double space. It is spinning from elliptical to circular and from circular to elliptical.That is, both sides of the Earth's ionosphere, the dark energy side and the existing space energy side, have more or less wandering fields.
For example, the ionosphere of the Earth's twin black holes rises and falls from 30 miles below to a maximum of 600 miles. The opposite matter of Earth's black hole is created and destroyed in this space. We see the Sun, the Pole Star rising and falling within this 600 km distance from 30 km.It takes six months for the binary Earth black hole to travel from this 30 miles to 600 miles. And it takes 6 months to be the lowest. This is how the ionospheres of the twin Earth's opposing black holes are spinning. The sun and the polar stars shine between these distances.
We, the human children of two opposite worlds, are serving the great lord of the creation world.In His reign came the revision of our science.
We are sustaining the fission and fusion of atomic beam pairs in pairs of every object in the pair universe. We are the agents of fusion and fission of everything in the twin universes.
What is the energy production capacity of two spaces of one kilogram of uranium in double earth? And how many kilograms of oxygen nitrogen fission in nature can sustain the black hole field of the double universe by charging?
Science is plagued with false theories in its pursuit of visionary direct observation of opposite space and attempts to travel. It is possible if the light energy of the black hole can be contrasted simultaneously with the dark energy. Because you, me, we are all double opposites. In order to become light, one's own body has to enter the black hole by forming a pair of rays of matter from different matter of the black hole. Which is not in the hand of any creation. Rather be from the black hole field to the black hole of the natural field.Stay away from positive field space or Sars Cove field space or black hole field of alpha gamma laser beam. Don't destroy your own civilization. These are your creations in my space. Remember that most of the Earth's atmosphere is passing close to the center of the black hole. Those who will be swallowed by the black hole.
বাংলাদেশের দুপুরে ব্রাজিল চিলি আর্জেন্টিনা আমাদের দেখেছে পোল স্টার (ধ্রুবতারা) হিসাবে
আকাশের যতো তারকা সেগুলোর প্রতিটি গ্রহের যুগল।এইগুলোর প্রত্যেকে একে অপরকে যুগল চার্জ রশ্মি তৈরি করে আলোকিত হচ্ছে ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে।প্রতিটি বস্তু টুইন হয়েছে একে অপরের বিপরীত স্পিনিং দ্বারা।এবং ওদের আলাদা আলাদা ব্ল্যাক হোল ফিল্ড রয়েছে। বস্তুগুলোর পরস্পর বিপরীত স্পিনিংয়ের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড আলাদাভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে।
আজ শুক্রবার। জুম্মা মোবারক জানাচ্ছি বিশ্ববাসী বন্ধুদের।দুপুর চলছে বাংলাদেশে।আমরা ব্ল্যাক হোলের এক্সিস্ট স্পেস ম্যাটার রশ্মি দিয়ে ব্ল্যাক হোলের ডার্ক ম্যাটার রশ্মিকে চার্জ করে আলোকিত হয়ে আছি। এই ডার্ক ইনার্জি তৈরি হচ্ছে এখন আমেরিকার দুই মহাদেশে ও আটলান্টিক-প্রশান্ত মহাসাগরের অনেক এলাকা জুড়ে। কেননা অন্ধকার ডার্ক ম্যাটার বস্তুর দেশগুলো এখন ওরা। যা গতরাতে আমাদের এশিয়া মহাদেশ ছিলো। আমরা পরস্পর উভয় পৃথিবীর পরস্পর বিপরীত স্পিনিং থেকে এই ইনার্জি সংগ্রহ করে পৃথিবীতে স্পেস ও এন্টি স্পেস তৈরি করে আছি।
কেননা অন্ধকার ডার্ক ম্যাটার বস্তুর দেশগুলো এখন ওরা। যা গতরাতে আমাদের এশিয়া মহাদেশ ছিলো। আমরা উভয় পৃথিবীর পরস্পর বিপরীত স্পিনিং থেকে এই ইনার্জি সংগ্রহ করে পৃথিবীতে স্পেস ও এন্টি স্পেস তৈরি করে এখনও আছি। এই পরস্পর বিপরীত ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন ওভার হোলিং করার জন্য থিওরি দিয়েছি।৩০০০ থেকে ৩৫০০ বছর আগে সর্বশেষ এই দুই ইঞ্জিন পূনর্গঠিত করে বিশুদ্ধ পরিবেশের শক্তিশালী নতুন ইঞ্জিন তৈরি হয়েছিলো। পরিত্যক্ত হয়েছিলো বহু দুষিত রেডিয়েশনের এলাকা।
প্রতিটি সৃষ্টির যে পরস্পর বিপরীত ব্ল্যাক হোল রয়েছে এরা কখনো এক জায়গায় ফিক্সট নয়। আলোকিত ব্ল্যাক হোলের পৃথিবী ও ডার্ক ইনার্জির পোলস্টার পৃথিবী এখন চলমান সময় অনুযায়ী যথাক্রমে এশিয়া মহাদেশসহ তৎসংলগ্ন এলাকা ও দুই আমেরিকাসহ তৎসংলগ্ন এরিয়া। যেহেতু এশিয়া মহাদেশের বাংলাদেশে সময় এখন দুপুর অতিক্রম করছে।
ব্ল্যাক হোলের নেগেটিভ ম্যাগনেট পার্ট এখন এশিয়া সাইড যেমন এন্টি ক্লকওয়াইজ স্পিন করছে তেমনি দুই আমেরিকা সাইড ক্লক ওয়াইজ স্পিন করছে । আমরা আমাদের ব্ল্যাক হোল দিয়ে ওদের ব্ল্যাক হোলকে দেখছি বিপরীত আকাশে ওজোন লেয়ারের উপরের আয়নোস্ফেয়ারে স্পার্ক করে সূর্য দেখছি আর দুই আমেরিকা সাইড দেখছে পোল স্টার ওদের বিপরীত আকাশের আয়নোস্ফেয়ারে।
বাস্তবভাবে চিলি, আর্জেন্টিনা,ব্রাজিল ইত্যাদি দেশ বাস্তবভাবে দেখছে এশিয়া মহাদেশ সাইড পৃথিবী ওদের ব্ল্যাক হোলের বিপরীতে স্পিন করছে।ওরা সূর্যকে দেখছে পোল স্টার হিসাবে। সূর্যকে পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুর উৎপত্তিস্হল ফিউশন ফিশন এলাকা ছাড়া কোথাও পাওয়া যাবে না। আর ওর বিপরীতে উত্তরের আর্কটিক অঞ্চলে পাওয়া যাবে পোলস্টারের উৎপত্তি স্হল।
গতকালের ব্যাখ্যায় বলেছিলাম পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুতে এন্টার্টিকা অঞ্চলের আকাশ থেকে ভূমিতে ভয়ঙ্কর স্হান আছে। যেখানে যুগল পৃথিবীর দূর্বল ম্যাগনেটের উত্তর দক্ষিণকে বা বিপরীতভাবে দক্ষিণ উত্তরকে আঘাত করার সময় অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ফিউশন ফিশন তৈরি করে।উত্তর-দক্ষিণের স্ট্রং ম্যাগনেট দূরে সরে গেছে আলোকে বাঁকিয়ে। এর স্ট্রং স্প্লিটিং অংশ সূর্য পূর্ব দিকে এবং ফিউশন অংশ অন্ধকার পোলস্টার বিপরীত দিকে গিয়ে যুগল স্পেস তৈরি করেছে। এটি উপবৃত্তাকারের স্পিনিং থেকে বৃত্তাকার হয় আবার বৃত্তাকার থেকে হয় উপবৃত্তাকার। অর্থাৎ উভয় দিক পৃথিবীর আয়নোস্ফেরারের ডার্ক ইনার্জি সাইড ও এক্সিস্ট স্পেস ইনার্জি সাইডের বিচরন ক্ষেত্র কমবেশি হয়।
যেমন পৃথিবীর যুগল ব্ল্যাক হোলের আয়নোস্ফেয়ার নিম্নে ৩০ মাইল থেকে সর্বোচ্চ ৬০০ মাইল পর্যন্ত উঠা নামা করে । পৃথিবীর ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত ম্যাটারগুলো এই স্হানের মধ্যেই সৃষ্টি ও ধ্বংস হচ্ছে। সূর্য, পোল স্টার ৩০ কিলোমিটার থেকে এই ৬০০ কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে উঠা নামা করে প্রজ্জ্বলিত হতে দেখছি আমরা। এই ৩০ মাইল থেকে ৬০০ মাইল দূরত্ব হতে যুগল পৃথিবীর ব্ল্যাক হোলের ছয় মাস সময় লাগে। আর সর্ব নিম্ন হতে সময় লাগে ৬ মাস। এভাবেই যুগল পৃথিবীর পরস্পর বিপরীত ব্ল্যাক হোলের আয়নোস্ফেয়ার স্পিনিং হয়ে আসছে। সূর্য ও ধ্রুবতারা এই দূরত্বের মধ্যে আলোকিত হয়।
আমরা পরস্পর বিপরীত দুই পৃথিবীর মানব সন্তান সৃষ্টি জগতের মহান প্রভুর দাসত্ব করছি। তাঁর রাজত্বে আমাদের বিজ্ঞানের সংশোধন এসেছে।
আমরা যুগল মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুর যুগলে পরমাণু রশ্মি যুগলের ফিশন ফিউশন করে টিকিয়ে রেখেছি। যুগল মহাবিশ্বের সবকিছুকে ফিউশন ও ফিশন করার চলক আমরাই।
যুগল পৃথিবীতে এক কেজি ইউরোনিয়ামের দুই স্পেসের ইনার্জি উৎপাদনের ক্ষমতা কতো? আর প্রকৃতিতে কতো কেজি অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ফিশন ফিউশন করলে যুগল মহাবিশ্বের ব্ল্যাক হোল ফিল্ডকে চার্জ করে টিকিয়ে রাখতে পারবো?
ভিশনরকমভাবে বিপরীত স্পেস সরাসরি দেখার আগ্রহ এবং যাতায়াতের চেষ্টায় বিজ্ঞান ভুল থিওরিতে আক্রান্ত । ব্ল্যাক হোলের আলোর ইনার্জির সাথে ডার্ক ইনার্জি এক সাথে বিপরীত করতে পারলে তা সম্ভব। কেননা আপনি, আমি, আমরা সকলে ডাবল বিপরীতভাবে। আলো হতে হলে নিজের দেহকে বিভিন্ন ম্যাটারের পৃথক ব্ল্যাক হোলের ম্যাটার যুগল রশ্মি বানিয়ে ব্ল্যাক হোলে প্রবেশ করতে হবে। যা কোনো সৃষ্টির হাতে নেই।বরং ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থেকে ন্যাচারাল ফিল্ডের ব্ল্যাক হোলে থাকুন। পজিটিভ ফিল্ড স্পেস বা সার্স কোভ ফিল্ড স্পেস বা আলফা গামা লেজার রশ্মির ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থেকে দূরে থাকুন। নিজের সভ্যতা নিজে ধ্বংস করে দিবেন না। এসব আপনার আমার স্পেসে সৃষ্টি হয়েছে। মনে রাখবেন পৃথিবীর বহু দেশের পরিবেশ ব্ল্যাক হোলের কেন্দ্রের কাছাকাছি দিয়ে চলছে। যেসবকে ব্ল্যাক হোল গিলে খাবে এক সাথে।