Countries surrounded by COVID-19 or corona black hole fields, make natural fields immediately!
The theory suggests black holes at Earth's poles create opposite magnetic fields, influencing day and night. Unscientific practices threaten oxygen levels. Divine guidance and the Qur'an predict future shifts in civilization and geography.
Read the official facebook story of Scientist of Bangladeshi Voluntary Education Center, "Data Science Analysis & World Laboratory". Read black hole twin field theory, corona or covid-19 field theory, put two black holes on the two poles of a magnet, then the magnet will appear to spin each other in two opposite spins. Then you will get the black hole field theory. When this is combined with two worlds, there will be the pair magnetic Rakim field or pair black hole field theory.
But these magnets always magnetize the rakim fields in the two worlds with their north and south, causing fission fusion or fusion fission against each other. They cross the time of day and night by forming two opposite spaces in a triangular way in two opposite spaces. Fission and fusion of this pole decrease by producing maximum energy by cluster anti-cluster on both sides.
And during the day, we charge the black hole magnet and see the real space of the black hole, which shows the boundary of the other surface of the earth with the black hole (sun) glow up to the ionosphere. Which shows the shadowy boundary of its opposite space up to the night black hole (pole star) ionosphere. In fact, the diagnosis we see of the sun is the negative charge field of one earth of the twin black holes of the earth.Which we have known for a long time as a weak north south magnet of the earth.
which produces the massive nitrogenous matter-ray black hole (raqim) polar star field produced by the plant. Earth's day field generates oxygen magnets from the same source. The gaseous matter of these atmospheres is easily visible to us as the north-south weak magnetic field flows through all the tunnels of black hole field rays matter.Fission is still going on through the fusion reaction, through reverse tunneling inside Earth, through reverse space tunnels, through reverse tunneling of plants, through reverse tunneling of black holes in the biosphere.
The holy book Al-Qur'an says that when the angels were first asked by God to bring soil for the creation of man, when they brought that soil, God said it would not be in this soil. After that, He gave rain to the earth for forty years. And in that rain, plants were reproduced.
Continuum plant vines leaves and bodies were deposited on the soil of early mars, after the black hole, another space of the early earth, which halved every time, now lost half of its space again. The countries of western civilization are gradually moving towards the black hole and the glittering unscientific capital civilization of many such countries including Dhaka has learned from them.
Then the double Earth's atmosphere is oxygen nitrogen. Earth exists as long as this shell exists. For a long time some high profile workers considered themselves scientists and their words made people think that this is how nature is going and will continue.
When the modern civilization got the idea through technology that the earth has north and south poles and it has magnets. But because these magnets are so weak, oxygen production will cease when the artificial coupling field of the double Earth no longer exists and the Sun no longer sees the polar space. Or their dual space will not be able to form morning and evening, resulting in Rakim or black hole.
The natural field of oxygen and nitrogen is rapidly decreasing. Half of Earth's twin artificial space black holes will disappear from human civilization in peril.
The cursed civilization of Israel awaits the arrival of the cursed Dajjal. This accursed petty communal occupier never had any religion. After these catastrophes took place, the Earth's natural field was re-established. The Kaaba, Masjidul Aqsa have been destroyed and rebuilt many times in the past. If there is any part of Bangladesh then it can cover any part of the opposite hemisphere.
Or if there is a part of the United States, it could be a part of Australia or a part of the southern hemisphere. Again it may be that any part can respin each other in 1000 500 or so miles. Again the Holy Kaaba may not exist. It means that the small natural world is reorganized, but the new place is determined by God Almighty. No land is under anyone's control. These civilizations are created anew.
And Dajjal is forbidden even near the re-established or present Kaaba. This place has been made by Almighty Allah to be the fixed place of Rakim field circumambulation and thus it has come.
If someone says that place was our place of worship then they must be a follower of Islam. Which was completed by Allah Rabbul Al Amin starting from Adam (A.S.) one after another in this way until Prophet Muhammad (S.A.). And the revelation of the unfinished self-life of Isa (as) will happen. Who was also the bearer of Islam. Restore whatever damage has been done to Islam.
কোভিড-১৯ বা করোনার রাকীম (ব্ল্যাক হোল) টুইন ফিল্ড যেসব দেশ ও স্হান পরিবেষ্টন করেছে দ্রত ন্যাচারাল ফিল্ড করুন
বাংলাদেশী স্বেচ্ছাসেবী শিক্ষা কেন্দ্র, "ডাটা সাইন্স এনালাইসিস ও বিশ্ব গবেষণাগার" এর বিজ্ঞানীর অফিসিয়াল ফেসবুক গল্প পড়ুন। ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি, করোনা বা কোভিড-১৯ ফিল্ড থিওরি পড়ুন, ম্যাগনেটের দুই মেরুতে দুটি ব্ল্যাক হোল রাখুন তাহলে ম্যাগনেটটি দুই বিপরীত স্পিনে পরস্পরকে স্পিন করা দেখাবে।তাহলে পাবেন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থিওরি। যখন এটি দুই পৃথিবীর সাথে যুক্ত করবেন তখন হবে যুগল ম্যাগনেটিক রাকীম ফিল্ড বা পেয়ার ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থিওরি।
কিন্তু এই ম্যাগনেটগুলো সব সময় ওদের উত্তর দক্ষিন দিয়ে দুই পৃথিবীতে থাকা রাকীম ফিল্ডকে ম্যাগনেটাইজ করে পরস্পর বিপরীতে ফিশন ফিউশন করে বা ফিউশন ফিশন করে। এরা ট্রায়াঙ্গুলার পথে দুই বিপরীত স্পেসে যুগল বিপরীতভাবে দুটি পরস্পর বিপরীত স্পেস তৈরি করে দিবস রাতের সময় অতিক্রম করে। এই মেরুর ফিশন ফিউশন উভয় দিকে ক্লাস্টার এন্টি ক্লাস্টার করে ম্যাক্সিমাম ইনার্জি তৈরি করে কমতে থাকে।
এরা আয়নোস্ফেয়ারের বাহিরে সৃর্য তৈরি করতে পারে না বা ধ্রুবতারা তৈরি করতে পারে না। সকল বস্তুর এভাবে বিপরীত স্পেস আছে এবং তাদের ব্ল্যাক হোল নিজেদের আয়নোস্ফেয়ারে সূর্য ও ধ্রুবতারা তৈরি করে।আসলে দুটিই ব্ল্যাক হোলের স্পেস। সূর্য নিজেকে দেখায় দিনের স্পেস ধ্রুবতারার স্পেসকে আয়নাইজ করে আর ধ্রুবতারা দিনের স্পেস কে চার্জ করে অন্ধকার দেখে। আর দিনের পৃথিবী অন্ধকারকে চার্জ করে জ্বালিয়ে দিনের আলোয় আলোকিত করে।ব্ল্যাক হোল থাকে ভিতরে। এই দুই ব্ল্যাক হোল নর্থ স্টার ও সূর্য হিসাবে এদের দুই স্পেসের বিপরীত দুই পৃথিবী।
আর দিনে ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটকে চার্জ করে ব্ল্যাক হোলের বাস্তব স্পেসকে দেখি যা আয়নোস্ফার পর্যন্ত ব্ল্যাক হোলের (সূর্যের) প্রজ্বলন দিয়ে পৃথিবীর অপর পৃষ্ঠের সীমানা দেখায়। যা রাতের ব্ল্যাক হোল (ধ্রুবতারা) আয়নোস্ফেয়ার পর্যন্ত ওর বিপরীত স্পেসকে ছায়াযূক্ত সীমানা দেখায় ।আসলে সূর্যকে আমরা দেখে যে ডায়াগনোসিস করি তা পৃথিবীর যুগল ব্ল্যাক হোলের এক পৃথিবীর নেগেটিভ চার্জ ফিল্ড।আর অপরটি ধ্রুবতারার পৃথিবী পজিটিভ চার্জ ফিল্ড।প্রথমে এরা রাতের ও দিবসের ম্যাগনেট। যাকে আমরা এতোদিন এক পৃথিবীর দূর্বল উত্তর দক্ষিণ ম্যাগনেট হিসাবে জেনে এসেছি।
যা বিপুল নাইট্রোজেন ম্যাটার রশ্মির ব্ল্যাক হোল (রাকীম) ধ্রুবতারার ফিল্ড প্রস্তুত করে দেয় উদ্ভিদের দ্বারা। পৃথিবীর দিনের ফিল্ড একই উৎস থেকে অক্সিজেন ম্যাগনেট তৈরি করে দেয়। উত্তর দক্ষিণ দূর্বল ম্যাগনেটিক ফিল্ড ব্ল্যাক হোলের সকল রাকীম সূরঙ্গ ফিল্ড রশ্মির ম্যাটারের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আমাদের সহজ নজরে আছে এসব বায়ুমন্ডলের গ্যাসিয়াস ম্যাটার। মাটির অভ্যন্তরীন ভিতরের রাকীম সূরঙ্গের বিপরীত দিয়ে,পানির রাকীম সূরঙ্গ স্পেসের বিপরীত দিয়ে, উদ্ভিদের রাকীম সূরঙ্গের বিপরীত দিয়ে, জীব জগতের ব্ল্যাক হোলের সূরঙ্গ পথের বিপরীত দিয়ে ফিশন ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে এখনো চলমান।
পবিত্র ধর্ম গ্রন্হ আল কোরআন বলছে ফেরেস্তাদের মহান আল্লাহ প্রথম যখন মানুষ তৈরির জন্য মাটি আনতে বলেছিলেন তখন সেই মাটি নিয়ে আসলে আল্লাহ বলেছিলেন এই মাটিতে হবে না। এরপর চল্লিশ বছর পৃথিবীতে বৃষ্টি দিয়েছিলেন।আর সেই বৃষ্টিতে উদ্ভিদের প্রজনন করে নিয়েছিলেন। একটানা উদ্ভিদের লতা পাতা এবং বডি আদি মঙ্গল গ্রহের মাটিতে পরে পলি জমে হয়েছিলো ব্ল্যাক হোলের আরেক স্পেসের আদি পৃথিবী যা প্রতিবার অর্ধেক করে ছোট হতে হতে এখন আবার এর অর্ধেক স্পেস হারাতে বসেছে পৃথিবীর মানুষ। ক্রমেই ব্ল্যাক হোলের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে পশ্চিমা সভ্যতার দেশ ও এদের দেখে শেখা ঢাকা সহ এরকম বহু দেশের চাকচিক্যের দ্রুতগামী অবৈজ্ঞানিক রাজধানী সভ্যতা।
তাহলে যুগল পৃথিবীর বায়ুমন্ডল অক্সিজেন নাইট্রোজেনের। এই খোলস যতোদিন আছে ততোদিন পৃথিবী আছে। এতোদিন কিছু হাই প্রোফাইল কর্মকার নিজেদের বৈজ্ঞানিক মনে করেছিলো আর তাদের কথায় মানুষ মনে করেছিলো এমনি এমনি প্রকৃতি এভাবে চলছে এবং চলবে।
বর্তমান সভ্যতা যখন প্রযুক্তির মাধ্যমে ধারনা পেয়েছে যে পৃথিবীর উত্তর দক্ষিন মেরু আছে এবং এর ম্যাগনেট আছে। কিন্তু এই ম্যাগনেট অত্যন্ত দূর্বল হওয়ায় অক্সিজেন উৎপাদন বন্ধ হবে যখন তখন যুগল পৃথিবীর কৃত্রিম যুগল ফিল্ড থাকবে না এবং সূর্য ধ্রুবতারার স্পেস আর দেখবে না। বা তাদের ডুয়েল স্পেস সকাল ও সন্ধা তৈরি করতে পারবে না,ফলে রাকীমে বা ব্ল্যাক হোলে চলে যাবে।
দ্রুত অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ন্যাচারাল ফিল্ড কমে যাচ্ছে। বিপদগ্রস্হ পৃথিবীর মানব সভ্যতা থেকে পৃথিবীর অর্ধেক যুগল কৃত্রিম স্পেস ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
ইসরাইলী অভিশপ্ত সভ্যতা অভিশপ্ত দাজ্জ্বালের আগমনের অপেক্ষায়। এই অভিশপ্ত ক্ষুদ্র সাম্প্রদায়িক দখলদারের কখনো কোনো ধর্ম ছিলো না। এসব ক্যাটাস্ট্রফি অনুষ্ঠিত হবার পর নতুন করে পৃথিবীর ন্যাচারাল ফিল্ড জোড়া লাগে। কাবাঘর,মসজিদুল আকসা এসব অতীতে বহুবার ধ্বংস হয়ে পূন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশের কোনো অংশ যদি থাকে তাহলে ঐসময় বিপরীত গোলার্ধের কোনো দেশের অংশ জুড়ে যেতে পারে।
কিংবা যুক্তরাষ্ট্রের কোনো অংশ থাকলে তা হতে পারে অস্ট্রেলিয়ার কোনো অংশ কিংবা দক্ষিণ গোলার্ধের কোনো অংশ। আবার এমনও হতে পারে ১০০০ ৫০০ বা এরকম যে কোন মাইলের মধ্যে কোনো অংশ পরস্পর নতুন স্পিন করতে পারে। আবার পবিত্র কাবা নাও থাকতে পারে। এর অর্থ পূনর্গঠিত ছোট্ট ন্যাটারাল পৃথিবী লন্ডভন্ড হলেও নতুন স্হান মহান আল্লাহ নির্ধারন করে দেন। কোনো জমিন আর কারো কন্ট্রোলে থাকে না। এসব সভ্যতা নতুন করে তৈরি হয়।
আর সেই পুন:প্রতিষ্ঠিত বা বর্তমান কাবার ধারে কাছেও দাজ্জ্বালের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই স্হানটি মহান আল্লাহ রাকীম ফিল্ড পরিক্রমার নির্দিষ্ট স্হানে করে দিয়েছেন এবং এভাবেই চলে এসেছে।
কেউ যদি বলে ঐ স্হানটি আমাদের উপাসনালয় ছিলো তখন তা হয়ে এসেছে ইসলামের অনুসারীদের। যা আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন একজনের পর আর একজন এভাবে স্হলাভিষিক্ত করে রাসূল মোহাম্মদ (সা:) পর্যন্ত শেষ করে দিয়েছেন। আর অসমাপ্ত আত্মজীবনের প্রকাশ ঘটবে ঈসা (আ:) এর। যিনিও ইসলামের ধারক ছিলেন। ইসলামের যতটুকু ক্ষতি হয়েছে তা পূনরুদ্ধার করবেন।