Bacteria (-), viruses (+) originate from the black hole field's charge beam.
The absence of a theory of any faculty of science in the present civilization raises various questions of civilization which cannot be settled without end of appeal. Share they thoughts on social media, ask themself various questions and analyze science based on their own ideas.
The absence of a theory of any faculty of science in the present civilization raises various questions of civilization which cannot be settled without end of appeal. Share they thoughts on social media, ask themself various questions and analyze science based on their own ideas. In fact, when we learn science from childhood, we learn this definition that if anything can be proven with an explanation of the cause of creation, then it is science.
In higher education, when the highest degree is reached, half of science is paradox. This half of the Paradox is now horribly trash that if not removed will cause the Paradox's technology to disappear. Even today a YouTuber was subverting the climate crisis very nicely. He tried to say that when the polar ice melts, germs and viruses from billions of years ago will come out. Because these were frozen in the ice. When these melt, they will come out with water and destroy civilization.
This is how all the civilizations of the world know this and this is how all university teachers have learned and students are also learning. However, in the discussion of the Paradox Science of Virus Germs, I ended this discussion on The Black Hole Theory by writing the following in its comment box;
The world is made of germs and viruses. Structure of six more planets. This structure is maddened with beautiful neat and charming beauty and enchanted by the wonderful form of the twin earths. Each planet has two magnets. These magnets have two negative and positive charge beams at both ends.The two opposite sides of these magnets have completely separate charge separations that cause them to rotate in opposite spins, which are driven by the black hole engine. And thus the black hole theory was discovered by a data science lab in Bangladesh called Rakim University, which is promoting this double opposite theory of the black hole field all over the world. Therefore, we see one of the creations and we see 1/16th of it opposite, we do not see the rest.Which is actually there and proved in this university lab in Bangladesh. They are called dark matter. Their magnetic field is such that dark matter cannot be seen. An ant on one side of the bar of a magnet will not see the other side but only the opposite half and that is either the sun or the pole star. Since there is no such thing as a twin universe. To understand these clearly, you have to go to the website of Rakim University and study the research papers.
The bar magnet is building up charge in such a way that the opposite the black hole's charged beam field absorbs each other from nature. Now for some reason the bar magnet has become bent or the charge on one side is less and that could be it. For example, when starting a factory, the gas to be burned eats or burns the negative charge of oxygen and attracts the positive side of the magnet. Then in this case the ant will see its opposite or see the negative side. Dark matter will appear in front of his eyes.
And germs are coming from the stars. Since the polar stars originate from the day's Earth and polar regions, although the Sun is also formed from the polar regions, the Sun and polar stars are orbiting in opposite spins. However, the ants will see the virus growing from the pole. Bacteria or germs produce excess traces of non-metals (-) in the environment. The industrial owner or the one on the opposite side of the ant will see the virus which is the corona virus or the metal field (+) sign in medical science. This virus is the metal field that creates solar storms.Science of all faculties are busy removing the coating of earth waves and bringing out the 6 skeleton planets. Doctorate holders are going to commit suicide.
These theories were discovered by Rakim University's lab. Without the world of viruses and bacteria, no life would exist. If nature's charge arrangement or magnetic field alignment can be maintained, any place Viruses and bacteria cannot come out. Viruses and bacteria stick to Americans like glue.
As they move faster, viruses build up and carry them, and because their country doesn't have much oxygen supply, the metal magnets of the South American Amazon attract or build up. To maintain the balance of the surface. As a result, non-metallic magnets are exposed in these areas which spread the bacteria. As they are towards the North Pole, the non-metallic part of the North Pole is always more or less present. As there are polar twins, the sun and the polar star are on both sides. As a result, viruses and bacteria are created from the same place or from any place in the hemisphere during the day and night.
Microbes are creating viruses due to the imbalanced floor of surface black holes. Faster vehicles or factories make viruses all the time. And pedestrians or people living at home are most at risk at night. Plants that provide oxygen at night should be quickly increased in the environment.
ব্যাকটেরিয়া (-), ভাইরাস (+) ব্ল্যাক হোল ফিল্ড চার্জ বিম থেকে উৎপত্তি
বর্তমান সভ্যতার কোনো ফ্যাকাল্টির সাইন্সের কোনো থিওরি না থাকায় সভ্যতার বিভিন্ন প্রশ্নের উদ্রেগ করে যার কোনো মিমাংসা করতে পারে না বলে আবেদনের শেষ হয়না। মনের ভাব সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে বিভিন্ন প্রশ্ন নিজেকেই করে আবার নিজে নিজেই ধারনার ভিত্তিতে সাইন্সের এনালাইসিস করে। আসলে সাইন্স ছোটবেলা থেকে যখন শিখে থাকি আমরা এইটুকু সংজ্ঞা শিখি যে, যেকোনো কিছু সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যাসহ প্রমাণ করা গেলে তা হয় সাইন্স।
সর্বোচ্চ শিক্ষায় গিয়ে সর্বোচ্চ ডিগ্রি যখন হাতে আসে তখন দেখা যায় সাইন্সের অর্ধেকই প্যারাডক্স। এই অর্ধেক প্যারাডক্স এখন ভয়ঙ্করভাবে আবর্জনা যা অপসারণ না হলে প্যারাডক্সের প্রযুক্তি বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আজকেও একজন ইউটিউবার খুব সুন্দর করে ক্লাইমেট ক্রাইসিস উপস্হাপন করছিলেন। তিনি বলার চেষ্টা করেছেন মেরুর বরফ গললে কোটি কোটি বছর আগের জীবাণু ও ভাইরাসতো বেড়িয়ে আসবেই।কেননা এসব বরফে জমাট বেঁধে ছিলো।এসব গললে পানির সাথে বেড়িয়ে এসে সভ্যতাকে ধ্বংস করবে।
পৃথিবীর সকল সভ্যতা এভাবেই এসব জানে এবং এভাবেই সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শিখেছে এবং ছাত্ররাও শিখছে। যাহোক ভাইরাস জীবাণুর প্যারাডক্স সাইন্সের আলোচনায় আমি ব্ল্যাক হোল থিওরিতে এই আলোচনার সমাপ্তি টেনে দিলাম তার কমেন্ট বক্সে নিম্নরূপে লিখে ;
পৃথিবী তৈরিই হয়েছে জীবাণু ও ভাইরাস দিয়ে। আরও ছয়টি গ্রহ এর কাঠামো।এই কাঠামোকে সুন্দর পরিপাটি মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্যে পাগল করে দেয় এবং মায়াবি করে রেখেছে টুইন পৃথিবীর অপরূপ রূপের প্রলেপ দিয়ে। প্রত্যেক গ্রহের দুটি করে ম্যাগনেট আছে। এসব ম্যাগনেটের দুই প্রান্তে দুটি করে নেগেটিভ পজিটিভ চার্জের বিম রয়েছে। এসব ম্যাগনেটের দুটি করে যে বিপরীত সাইড এরা সম্পূর্ন আলাদা চার্জের যে বিভক্তি তৈরি করেছে এরা পরস্পর বিপরীত স্পিনে ঘুরছে যা ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন দ্বারা ঘুরানো হচ্ছে। আর এভাবে ব্ল্যাক হোল থিওরি আবিস্কার করেছে বাংলাদেশের একটি ডাটা সাইন্স ল্যাব যা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় নামে সমগ্র পৃথিবীতে এই ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের জোড়া বিপরীত থিওরি প্রচার করছে। এজন্য যে কোনো সৃষ্টির একটি দেখি আমরা এবং তা ১/১৬ ভাগ বিপরীত দেখি, বাঁকিটা দেখতে পাইনা। যা বাস্তবে আছে এবং প্রমাণ করা হয়েছে বাংলাদেশের এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে। এদের ডার্ক ম্যাটার বলে। এদের ম্যাগনেটিক ফিল্ড এমন যে ডার্ক ম্যাটার দেখা যাবে না। একটি ম্যাগনেটের দন্ডের এক পাশে একটি পিঁপড়া যেমন অপর পৃষ্ঠ দেখবে না শুধু দেখবে বিপরীত এবং তা হয় সূর্য, না হয় ধ্রুবতারা হিসাবে।যেহেতু একটি বলে কোনো সৃষ্টি নেই টুইন মহাবিশ্বে। এসব পরিস্কার করে বুুঝতে হলে আপনাদের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে রিসার্চ পেপারগুলো স্টাডি করতে হবে।
ম্যাগনেট দন্ডটি এমনভাবে চার্জ তৈরি করছে যে পরস্পর বিপরীত ব্ল্যাক হোলের চার্জিত বিমের ফিল্ড একে অপরকে ন্যাচার থেকে এবজর্ব করছে। এখন কোনো কারণে ম্যাগনেট দন্ডটি বাঁকা হয়ে গেলো বা এক দিকের চার্জ কম হলো এবং তা হতেই পারে। যেমন একটি কারখানা চালু করলে যে গ্যাস জ্বালানো হবে তা অক্সিজেনের নেগেটিভ চার্জ খেয়ে ফেলে বা পুড়ে ফেলে এবং ম্যাগনেটের পজিটিভ সাইডকে টেনে ধরে রাখে। তাহলে এক্ষেত্রে পিঁপড়া ওর বিপরীতকে দেখবে বা নেগেটিভ সাইডকে দেখতে পাবে। ডার্ক ম্যাটার ওর চোখের সামনে চলে আসবে। আর ধ্রুবতারা থেকে জীবাণু আসছে। ধ্রবতারা যেহেতু দিনের পৃথিবী এবং মেরুঅঞ্চল থেকে উদিত হয় যদিও সূর্যও মেরু অঞল থেকে তৈরি হয়ে সূর্য ও ধ্রুবতারা পরস্পর বিপরীত স্পিনে কক্ষপথে চলাচল করছে। যাহোক মেরু থেকে ভাইরাস বেড় হওয়া দেখবে পিঁপড়া। পরিবেশে অধাতব(-) অতিরিক্ত চিহ্ন ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণু তৈরি করে। শিল্পের মালিক বা পিঁপড়ার বিপরীত দিকে যে আছে সে ভাইরাস দেখবে যা করোনা ভাইরাস বা ধাতব ফিল্ড (+) চিহ্ন ব্যবহার করে মেডিক্যাল সাইন্স। এই ভাইরাসই ধাতব ফিল্ড যা সৌর ঝড় তৈরি করে। আসলে ভাইরাস (+) নেগেটিভ (-) প্রেসক্রাইব করলে ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়া থেকে মুক্তি হয়েছে বলে ধরা হয়। কিন্তু (-) চিহ্ন ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে। তাই (+-) ভাইরাস ভালো হওয়া বুঝাতে বলা যায়। আর (-+) ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হয়েছে বলে ধরে নেওয়া যায় এরকম ডাক্তারি প্রেসক্রাইব হওয়া উচিত। যদিও এরকম করার ক্ষমতা মেডিকেল সাইন্সের হাতে নেই। সব ফ্যাকাল্টির সাইন্স পৃথিবীর ওয়েভের প্রলেপ তুলে ফেলে কঙ্কালের ৬ গ্রহ বেড় করে আনতে ব্যস্ত হয়ে পরেছে। যেনো আত্মহত্যা করতে চলেছে ডক্টরেট ডিগ্রিধারীরা।
এসব তত্ব আবিস্কার করেছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাব। ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার পৃথিবী না থাকলে কোনো জীবের অস্তিত্ব থাকবে না। ন্যাচারের চার্জ বিন্যাস বা ম্যাগনেটিক ফিল্ড এলাইনমেন্ট ঠিক রাখতে পারলে কোনো স্হান থেকে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া বেড়িয়ে আসতে পারবে না। মার্কিনীদের পিছনে পিছনে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া আঠার মতো লেগে আছে। যখন দ্রুত গতিতে ওরা চলে তখন ভাইরাস তৈরি করে বহন করে চলে আর ওদের দেশে এতো অক্সিজেন সাপ্লাই না থাকায় দক্ষিণ আমেরিকার অ্যামাজনের ধাতব ম্যাগনেট টেনে ধরে বা তৈরি হয়। সারফেসের ভারসাম্য রক্ষায়। ফলে এই অঞ্চলে অধাতব ম্যাগনেট সামনে চলে আসে যা ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে দেয়। এরা উত্তর মেরুর দিকে হওয়ায় উত্তর মেরুর অধাতব ধাতব অংশ সব সময় কম বা বেশি থাকছে। মেরু টুইন থাকায় সূর্য ও ধ্রুবতারা দুদিকেই থাকে।ফলে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া একই স্হান বা গোলার্ধের যে কোন স্হান থেকেই তৈরি হচ্ছে দিবস রাতে।
সারফেস ব্ল্যাক হোলের আনব্যালান্সড ফ্লোর পাওয়ায় জীবাণু ভাইরাস তৈরি করছে। দ্রুত গতির যানবাহন বা ফ্যাক্টরি ভাইরাস তৈরি করে চলে সব সময়। আর পথচারী কিংবা ঘরে বসবাসকারী রাতে সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকছে। রাতে অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ দ্রুত পরিবেশে বাড়িয়ে দিতে হবে।