I have very little educational background
After studying applied chemistry at Rajshahi University and working, I discovered a Covid-19 deactivated formula and informed NASA. My research, recognized globally, explores black hole fields and new scientific theories.
3 years study in applied chemistry in Rajshahi University, stopped studying in session and joined job. Never stopped reading science journals. Dr. Morris Bukaili's research has fascinated and inspired me the most. Since I also need a degree, I did an Honors Masters in the Faculty of Science of Islamic Studies. It was my addiction to read the results of countless practical labs in journals all over the world and integrate them into the work field and relax time.In order to use these addictions, free time is needed to express one's feelings, which is public or private. In any job, it is natural for everyone to have a sense of responsibility in their independent movement. That is why I voluntarily quit my job in 2019 and moved from Dhaka to my ancestral home under Bogra Jail. In Prannathpur village of Santahar No. 6 union. I thought I would spend my time teaching 9th, 10th and 11th and 12th class students like in my student life.
But two months after coming home, Corona or Covid-19 was first seen in Shivchar, Bangladesh. When the whole world panicked. This was the beginning of my journey. It is by the infinite mercy of Almighty God that I discovered Covid-19 positive decitivated formula and informed NASA first. After that, I kept saving my writing on Facebook on December 20, 2020 and shared it through social media around the world.The importance of my writing was further inspired the day I first received an e-mail from the late Queen Elizabeth II of England.Again when it comes the second time. These are told in the story of my research paper.
Offers come from world ranking universities to write for them. They may have thought that a medicine for Covid-19 could be developed. But the task is to create an alarm among civilizations and will not go to medicine. And huge remuneration was offered which they had no experience to know. The first book written at that time was also titled "SARS COV-2 => Covid-19 Positive Deactivated Formula and Saving Our Planet".
Readers of my writings will readily understand how the time to save our planet in 2024 is even more strongly needed than in 2021. Research papers are prepared in such a way that the known theories of our civilization are canceled one by one with new theories.
At the latest in 2024, none of the theories make sense in science. The technology is based on the concept of one space, double space four pairs of magnets are formed by the black hole field rays, four pairs of magnets are created again and again by increasing and decreasing the charge of matter in the fission fusion reaction cluster and anti-clustering method to create eight pairs of field space rays.
We see one of these eight field rays. I don't see the opposite. If seen then it is possible to see that atmosphere near the black hole creating an artificial field of oxygen nitrogen. Like NASA. It is possible to see the opposite space or anti space by cutting the space again.
Learn new science. Make Earth habitable
অতি সামান্য শিক্ষার পরিধি আমার
তিতাস গ্যাসের সিবিএ জেনারেল সেক্রেটারীর মেয়াদ কাল অপসারিত হওয়ার পরিবর্তে ফেসবুকের এবাউট ডিসক্রিপশন বক্সের ৩০০০ লেটারের মধ্যে ২৯৯২ টি লেটারের গল্প সন্নিবেশিত হয়েছে যা নিম্নরূপ;
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এপ্লাইড কেমিস্ট্রিতে ৩ বছরের অধ্যয়ন,সেশন জটে পড়াশোনা বন্ধ করে চাকুরীতে যোগদান। বিজ্ঞান বিষয়ের জার্নাল পড়া কখনো থামেনি। ডক্টর মরিশ বুকাইলীর রিসার্চ আমাকে সবচেয়ে মুগ্ধ করে ও অনুপ্রেরণা দেয়। নিজেরও একটি ডিগ্রি লাগে বিধায় ইসলামিক স্টাডিজের সাইন্স ফ্যাকাল্টিতে অনার্স মাস্টার্স করি। সমস্ত পৃথিবীর জার্নালে অজস্র প্র্যাকটিক্যাল ল্যাবের ফলাফল জানা এবং এসবকে কর্ম ক্ষেত্রের সাথে রিলাক্স টাইমের অন্তর্ভূতি ঘটানো আমার নেশা ছিলো। এসব নেশাকে কাজে লাগাতে হলে নিজের মনের ভাব প্রকাশের অবসর সময় প্রয়োজন হয় যা সরকারী হোক বা বেসরকারি হোক যে কোনো চাকুরী ক্ষেত্রে নিজের স্বাধীন চলাফেরায় কর্মক্ষেত্রের দায়িত্ববোধই বেশি থাকা স্বাভাবিক প্রত্যেকের।যে কারণে চাকুরী ২০১৯ সালে স্বেচ্ছায় ছেড়ে দিয়ে ঢাকা থেকে নিজ পৈতৃক বাড়িতে চলে আসি বগুড়া জেলাধীন সান্তাহার ৬ নং ইউনিয়নের প্রান্নাথপুর গ্রামে। মনে করেছিলাম ছাত্রজীবনে র মতো ৯ম, ১০ম ও একাদশ দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র পড়িয়ে সময় কাটাবো।
কিন্তু বাড়িতে আসার দু মাস পর করোনা বা কোভিড -১৯ বাংলাদেশের শিবচরে প্রথম দেখা যায়।যখন সমগ্র পৃথিবী আতঙ্কিত।এই শুরু হলো আমার পথচলা।মহান আল্লাহর অশেষ রহমত যে আমার মাধ্যমে কোভিড-১৯ পজিটিভ ডিক্ট্রিভেটেড ফর্মূলা হয়ে যায় এবং প্রথম নাসাকে জানাই। এরপর ফেসবুকে ২০২০ সালের ২০ ডিসেম্বর লিখিত আকারে সংরক্ষন করতে থাকি আমার লেখা আর বিশ্ব পরিমন্ডলে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানাতে থাকি।আমার লেখার গুরুত্ব সেদিন আরও বেশি অনুপ্রেরণা পায় যেদিন প্রথম ইংল্যান্ডের প্রয়াত রাণী দ্বিতীয় এলিযাবেথের ই মেইল আসে। আবার দ্বিতীয়বার যখন আসে। এসব আমার রিসার্চ পেপারের গল্প গুচ্ছে জানানো হয়েছে।
ওয়ার্লড র্যাংকিং ইউনিভার্সিটিগুলো থেকে অফার আসে তাদের হয়ে লেখার। তারা হয়তো মনে করেছিলো কোভিড-১৯ এর মেডিসিন তৈরি করা যাবে। কিন্তু কাজটি বিশ্বসভ্যতার মাঝে একটি এলার্ম স্রষ্টার পক্ষ থেকে এবং ঔষধে যাবে না। আর বিপুল পারিশ্রমিকের অফার দেওয়া হয়েছিলো যা তাদের জানার অভিজ্ঞতা ছিলো না। সেই সময়ের লেখার প্রথম বইয়ের নামেও ছিলো "SARS COV-2 => কোভিড-১৯ পজিটিভ ডিএক্টিভেটেড ফর্মলা ও আমাদের গ্রহকে উদ্ধার করা"। ২০২৪ সালে আমাদের গ্রহকে উদ্ধার করার সময় কতোভাবে ২০২১ সালের তুলনায় বেশি শক্তিশালীভাবে প্রয়োজন তা আমার লেখাগুলো পড়লে পাঠকগণ সহজেই বুঝতে পারবেন। এমনভাবে রিসার্চ পেপারগুলো তৈরি হয়েছে যা আমাদের সভ্যতার জানা থিওরিগুলো একে একে নতুন থিওরি দিয়ে ক্যানসেল করেছে।++ ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি বস্তু রশ্মির এন্টি স্পেস দ্বারা ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড প্রস্তুত করা হয়েছে।যা সৃষ্টি জগতের সৃষ্টির সাথে সম্পর্কিত এবং সরাসরি আল্লাহর পরিচয় পাওয়া যায় আর জীবন প্রণালী বিকশিত হয়।স্রষ্টার সাথে রিয়্যাল বিজ্ঞানের মাধ্যমে যোগসূত্র স্হাপন করে
২০২৪ সালে আমাদের গ্রহকে উদ্ধার করার সময় কতোভাবে ২০২১ সালের তুলনায় বেশি শক্তিশালীভাবে প্রয়োজন তা আমার লেখাগুলো পড়লে পাঠকগণ সহজেই বুঝতে পারবেন। এমনভাবে রিসার্চ পেপারগুলো তৈরি হয়েছে যা আমাদের সভ্যতার জানা থিওরিগুলো একে একে নতুন থিওরি দিয়ে ক্যানসেল করেছে।
সর্বশেষ ২০২৪ সালে দেখা যাচ্ছে কোনো থিওরিই বিজ্ঞানের অর্থ বহন করে হয়নি। প্রযুক্তি যেভাবে তৈরি হয়েছে এক স্পেস ধারনার ভিত্তিতে তা ডাবল স্পেস চারটি যুগল ম্যাগনেটের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড রশ্মির দ্বারা পূন পূন চার যুগল ম্যাগনেট তৈরি হয়ে ফিশন ফিউশন বিক্রিয়ায় ক্লাস্টার ও এন্টি ক্লাস্টারিং পদ্ধতিতে ম্যাটারের চার্জ বৃদ্ধি ও হ্রাস করে দুই বিপরীতে আটটি ফিল্ড রশ্মির যুগল স্পেস তৈরি করে চলছে।
এই আটটি ফিল্ড রশ্মির একটি আমরা দেখে থাকি। ওর বিপরীত দেখি না। যদি দেখা যায় তাহলে সেই পরিবেশ ব্ল্যাক হোলের কাছে থেকে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের কৃত্রিম ফিল্ড তৈরি করে দেখা সম্ভব।যেমন নাসা। আবার স্পেস কেটে বিপরীত স্পেস বা এন্টি স্পেস দেখা সম্ভব। নতুন বিজ্ঞান জানুন। পৃথিবী বসবাস যোগ্য করুন