UFOs in Venezuela. Passing asteroid equal to Everest in NASA's eyes
All matter is volatile due to interactions between twin black hole fields of opposite spins. Rakim University’s theory links UFO sightings and asteroids to these interactions and artificial fields affecting space phenomena.
All planets are volatile. Any matter is volatile. Because all creation burns or burns through the negative and positive charges of the twin black hole field of opposite spins. We don't see the black hole change its field layer by burning off the water as it spins with its antispace. For example, the twin of matter that carries the same charge in the morning absorbs much more in the afternoon.This altered black hole field is part of the twin matter and antimatter parts of the Earth. Any matter has anti-matter. Because matter is the twin field magnet of the black hole, anti matter has the opposite black hole's magnetic field attached to it. This opposite reality field is dark matter. Their twin spins of black holes become volatile if they are artificially loosened or slowed down.For example, if the iron twin black hole field is heated to 2862 degrees Celsius, the spinning speed of the black hole field slows down and the gaseous two charge fields of the matter and anti-matter twin fields near the black hole are created in opposite directions.
Daily Mail US reported on UFOs in the skies over Venezuela. There they showed a picture of a wheel-like object in the clouds. In their observations it is a Vulcano space. Couldn't clarify because don't know black hole theory or twin matter theory or dark matter theory. Although I have continued to try to explain these theories of Rakim University to various institutions of the world.
In this regard, the explanation of the black hole twin field theory of Rakim University, Bangladesh may be that this UFO was the anti-matter object of the spin of the black hole of this lava in the direction opposite to the direction in which the lava is erupting when the lava is erupting in Venezuela. Such UFOs can be seen for a number of other reasons. The two worlds come closer at the beginning of the day or at the end of the day.
The ionosphere label is also close. UFOs are formed in the clear sky, where a warship or spaceship is launching by cutting off huge amounts of oxygen. If it is moving and the oxygen label is low, this flying object will be seen in the opposite space. In this case, it should be in the night field if it is day or in the day field if it is night.
Daily Mail Did That Just Happen?' The magazine quoted NASA as reporting that an asteroid the size of Everest will pass by the earth by the middle of tomorrow.
Rakim University's speech: Where will the world go? The matter of one world will go with another world. From where it can be seen as an asteroid, it can be seen as a comet from opposite space at the same time. But the direction will be opposite. These asteroids are twinning and becoming so large that they no longer burn up. These are two opposite Earths with two artificial opposite bodies anti-body black hole twins. These individual artificial satellites are twinning and orbiting the natural Earth twin's anti-black hole field. Because these twin artificial objects are being used by humans to meet the demand of artificial technology charge in their territory. Simply put, the twin beams of power consumption of the industrialization age or the cancer of physics are made from quantum fields. They are growing fast. And 14 more such Everest twin objects have formed, which are comets. Because the object we see in opposite field is 1/14th.
ভেনিজুয়েলার ইউএফও। নাসার চোখে এভারেস্টের সমান এস্টরয়েড পাসিং
সকল গ্রহ ভোলাটাইল। যে কোনো ম্যাটার ভোলাটাইল। কেননা সকল সৃষ্টি টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের পরস্পর বিপরীত স্পিনের নেগেটিভ পজিটিভ চার্জের মাধ্যমে জ্বলে বা পোড়ে বলে। পানিকে রেখে দিলে ওর এন্টি স্পেসের সাথে স্পিন করে বার্ন করে ওর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড লেয়ার পরিবর্তন করে বলে আমরা দেখি না। যেমন সকালে যে ম্যাটারের টুইন যেমন চার্জ বহন করে দুপুরে তা অনেক বেশি এবজর্ব করে। এই পরিবর্তিত ব্ল্যাক হোল ফিল্ড টুইন পৃথিবীর ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার পার্টের অংশ। যেকোনো ম্যাটারের এন্টি ম্যাটার আছে। কেননা ম্যাটারে যে ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ড ম্যাগনেট, এন্টি ম্যাটারে তার বিপরীত ব্ল্যাক হোলের ম্যাগনেটিক ফিল্ড সংযুক্ত থাকে। এই বিপরীত বাস্তব ফিল্ডই ডার্ক ম্যাটার। এদের ব্ল্যাক হোলের টুইন স্পিন কৃত্রিমভাবে প্যাঁচানো লুজ করে দিলে কিংবা ধীর গতির করে দিলে ভোলাটাইল হয়ে যায়। যেমন লোহার টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ডকে ২৮৬২ ডিগ্রি সেন্ট্রিগেট তাপমাত্রা দিলে এর ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের স্পিনিং গতি ধীর হয়ে ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার টুইন ফিল্ডের গ্যাসিয়াস দুই চার্জের ফিল্ড পরস্পর দুই দিকে বিপরীতভাবে তৈরি করে।
ডেইলি মেল ইউএস ভেনিজুয়েলার আকাশে ইউএফও সংক্রান্ত নিউজ করেছে। সেখানে তারা মেঘের মধ্যে একটি চাকা সদৃশ অবজেক্টের ছবি দেখিয়েছে। তাদের অবজার্ভেশনে এটি একটি ভলকানোর স্পেস। পরিস্কার করতে পারেনি এজন্য যে ব্ল্যাক হোল থিওরি বা টুইন ম্যাটার থিওরি বা ডার্ক ম্যাটার থিওরে জানে না। যদিও এসব পৃথিবীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের এসব থিওরি বুঝিয়ে দেওরার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।
এবিষয়ে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরির ব্যাখ্যা হলো হতে পারে ভেনিজুয়েলায় আগ্নেয়লাভার উদগীরণ চললে আগ্নেয়লাভা যে ডাইরেকশনে স্পিন করে উদগীরন করছে তার বিপরীত ডাইরেকশনে এই আগ্নেয়লাভার ব্ল্যাক হোলের স্পিনের এন্টি ম্যাটার অবজেক্ট ছিলো এই ইউএফও । এধরনের ইউএফও আরও বিভিন্ন কারণে দেখা যেতে পারে। দিনের শুরু বা দিনের শেষের দিকে দুই পৃথিবী কাছাকাছি চলে আসে। আয়নোস্ফেয়ার লেবেলও কাছাকাছি থাকে। পরিস্কার আকাশে ইউএফও তৈরি হয় কোথাও বিপুল অক্সিজেন কাট করে কোনো যুদ্ধ জাহাজ বা স্পেস শিপ লঞ্চ করছে। চলমান থাকলে এবং অক্সিজেনের লেবেল কম থাকলে বিপরীত স্পেসে এই ফ্লাইং অবজেক্ট দেখা যাবে।এক্ষেত্রে হতে হবে দিনে হলে রাতের ফিল্ডে বা রাতে হলে দিনের ফিল্ডে ।
'ডেইলি মেইল ডিড দ্যাট জাস্ট হ্যাপেন?' ম্যাগাজিন নাসার বরাত দিয়ে নিউজ করেছে এভারেস্টের সমান এস্টরয়েড আগামীকালের মধ্যে পৃথিবীর পাশ দিয়ে চলে যাবে।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের বক্তব্য : আসলে পৃথিবীর পাশ দিয়ে কোথায় যাবে। এক পৃথিবীর ম্যাটার আরেক পৃথিবীর সাথে গিয়ে লাগবে। এটিকে যে স্হান থেকে এস্টরয়েড হিসাবে দেখা যাবে একই সময়ে বিপরীত স্পেস থেকে ধূমকেতু হিসাবে দেখা যাবে। কিন্তু ডাইরেকশন বিপরীত হবে।
এসব এস্টরয়েড টুইন হয়ে এতো বড় হচ্ছে যে এগুলো আর পুড়ে শেষ হচ্ছে না। এগুলো দুই বিপরীত পৃথিবীর সাথে দুই কৃত্রিম বিপরীত বডির এন্টি বডির ব্ল্যাক হোলের টুইন। এসব স্বতন্ত্র কৃত্রিম স্যাটেলাইট টুইন হয়ে ন্যাচারাল পৃথিবীর টুইনের এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের সাথে দূরত্ব তৈরি করে পরিক্রমা করছে। কেননা এসব টুইন কৃত্রিম অবজেক্ট গুলো মানুষ তাদের টেরিটোরিতে কৃত্রিমভাবে প্রযুক্তির চার্জের চাহিদা মিটানোর জন্য ব্যবহার করছে। সহজ কথায় শিল্পায়ন যুগের বিদ্যুত খরচের টুইন বিম বা ফিজিক্সের ক্যান্সার কোয়ান্টাম ফিল্ড থেকে তৈরি করেছে। এরা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এবং এরকম আরও ১৪ টি এভারেস্টের টুইন অবজেক্ট তৈরি হয়েছে যেগুলো ধূমকেতু। কেননা আমরা যে অবজেক্ট বিপরীত ফিল্ডে দেখি তা ১/১৪ ভাগ।