Countries like European countries and the US are creating AIDS without defining science.
Current civilizations have learned to travel surface-to-surface between two opposite Earth's black hole spin fields, the dark twin matter of which is the south-north twin and the surface north-south twin matter.They also learned to travel by air in a plane.
Current civilizations have learned to travel surface-to-surface between two opposite Earth's black hole spin fields, the dark twin matter of which is the south-north twin and the surface north-south twin matter.They also learned to travel by air in a plane. But to fly a 24-hour flight, two Udayachal or two Astachal intervals have been learned.This is because according to the analysis report of Rakim University, during these two times, the two worlds meet in THE BLACK HOLE, so there is no way to move in the sky.
Also space flight cannot go to the opposite earth's ionosphere during these two times.During these two times the space flight was destroyed while launching which the current civilization was confused because it did not know the definition of science. And after a break for the plane, two opposite worlds formed, creating a 50-mile ionosphere within half an hour. In this way the opposite earth and its sky are moved so that the planes can again move in that sky.
However, the ionosphere rises between 30 miles and 600 miles each day and night on Earth.The basic elements of creating this ionosphere are the anti-space of the well-arranged planets inside and outside the twin surface of the Earth, the twin fields of oxygen and nitrogen are formed by the arrangement of plants, and the ionosphere of the black hole twin field beam rises and falls in this way. Most of the surface of this twin Earth can no longer pass oxygen and nitrogen because the twin surface of this Earth has changed to create separate black hole spins. As skeletal minerals or anti-planets are brought up from underground to the surface, the magnetic field moves to the anti-field.As a result, the inhabitants of the twin dwarf planets lost or moved away from Earth.
By exercising the paradox called science, this advanced civilization is most in danger and is showing stupidity. Dollar Euro Pound Yuan Yen Rupee Economic power has become the poorest.They have acquired the ability to invest this money in destroying the habitable environment of civilization.
The money invested destroys the soil of 1 million square kilometers of the twin worlds every year. This amount of natural soil is being destroyed, reports Western University.Analyzing the science of the black hole theory at Rakim University shows that the soil of advanced civilizations is undergoing complex fission fusion. Where as the oxygen nitrogen body is unable to form a normal human body with the black hole twin fields spin.For a long time, the generation of oxygen and nitrogen cannot be absorbed on the surface of the body, so the positive charge twin is already high. That is why living organisms are also producing ultraviolet rays. As a result, the virus is being created. [Because if uranium is formed on a surface then human body will also carry additional positive charge if people live there]. If Europe, North America or the United States still work as blacksmiths, and continue to manufacture machineries or weapons, then the oxygen of the Congo Forest and the Amazon region will always be drawn by their artificial black hole engines for their oxygen supply.By this the body surface of these two continental human civilizations will have positive twin black hole fields. Ultraviolet rays will continue to be generated by them.
From these soil or surface permanent problems, the fauna living in those areas is also a problem. The AIDS virus originated from such a problem. Those whose body surface is getting damaged are AIDS patients. Their environment will also be called patients, or what can be said?
07/12/2024
সাইন্সের সংজ্ঞা না জানায় এইডস ইউএস ও ইউরোপের দেশগুলোর মতো দেশ তৈরি করছে
দুই বিপরীত পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল স্পিন ফিল্ডের ডার্ক টুইন ম্যাটার যার দক্ষিণ-উত্তর টুইন আর সারফেসের উত্তর-দক্ষিণ টুইন ম্যাটারের মধ্যে সারফেস টু সারফেস ভ্রমণ শিখেছে বর্তমান সভ্যতা। প্লেনেও আকাশ পথে ভ্রমণ শিখেছে। প্লেনেও আকাশ পথে ভ্রমণ শিখেছে। কিন্তু ২৪ ঘন্টার ফ্লাইট উড়তে দুই উদয়াচল বা দুই অস্তাচলে বিরতিতে থেকে চলতে শিখেছে। এজন্য যে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনালাইসিস রিপোর্ট অনুসারে এই দুই সময়ে দুই পৃথিবী ব্ল্যাক হোলে মিলিত হয় বলে আকাশে চলাচলের পথ থাকে না।
আবার স্পেস ফ্লাইটও এই দুই সময়ে বিপরীত আয়নোস্ফেয়ার যেতে পারে না। এই দুই সময়ে স্পেস ফ্লাইট লঞ্চ করতে গেলে ধ্বংস হয়ে যায় যা বর্তমান সভ্যতা সাইন্সের সংজ্ঞা জানতো না বলে বিভ্রান্তিতে ছিলো। আর প্লেনের জন্য বিরতির পর দুই বিপরীত পৃথিবী তৈরি হলে আধা ঘন্টার মধ্যে ৫০ মাইলের আয়নোস্ফেয়ার তৈরি হয়। এভাবে বিপরীত পৃথিবী ও এর আকাশ চলে আসে বলে প্লেনগুলো পূনরায় সেই আকাশে চলতে পারে।
যাহোক প্রতি দিবস ও রাতের দুই পৃথিবীতে আয়নোস্ফেয়ার ৩০ মাইল থেকে ৬০০ মাইলের মধ্যে উঠানামা করে। এই আয়নোস্ফেয়ার তৈরি করার মূল উপাদান সুবিন্যাস্ত প্ল্যানেটগুলোর এন্টি স্পেস পৃথিবীর টুইন সারফেসের অভ্যন্তরে ও বাহিরের সারফেসে থাকা সাপেক্ষে উদ্ভিদের সুবিন্যাস্ত দ্বারা যে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ফিল্ড তৈরি হয় এদের দ্বারা ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড বিমের আয়নোস্ফেয়ার এভাবে উঠা নামা করে। এই টুইন পৃথিবীর অধিকাংশ সারফেস আর অক্সিজেন নাইট্রোজেন পাসিং করতে পারে না এজন্য যে এই পৃথিবীর টুইন সারফেস পৃথক ব্ল্যাক হোল স্পিন তৈরি করে বদলে গেছে। স্কেলেটাল খনিজ বা এন্টি প্ল্যানেটগুলো মাটির নীচ থেকে সারফেসের উপরে আনা হয়েছে বলে ম্যাগনেটিক ফিল্ড এন্টি ফিল্ডে চলে গেছে। ফলে প্রযুক্তির টুইন বামণ গ্রহের বাসিন্দারা পৃথিবী হারিয়েছে বা পৃথিবী থেকে সরে গেছে।
সাইন্স নামের প্যারাডক্সের এক্সারসাইজ করে এই উন্নত সভ্যতাই সবচেয়ে বিপদে পরে গেছে এবং মূর্খতার পরিচয় দিচ্ছে। ডলার ইউরো পাউন্ড ইউয়ান ইয়েন রুপীর অর্থনৈতিক শক্তি সবচেয়ে গরীব হয়ে পরেছে। এরা এসব অর্থ সভ্যতার বসবাসযোগ্য পরিবেশ ধ্বংস করার জন্য বিনিয়োগ করার ক্ষমতা অর্জন করেছে।
যে অর্থ বিনিয়োগ হয় তা প্রতিবছর টুইন পৃথিবীর ১০ লাখ বর্গ কিলোমিটার এলাকার মাটি ধ্বংস করে ফেলে। এই পরিমাণ ন্যাচারাল মাটি ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, রিপোর্ট পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয়ের। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল থিওরির বিজ্ঞান বিশ্লেষন করলে দেখা যাচ্ছে উন্নত সভ্যতার মাটি জটিল ফিশন ফিউশন করছে। যেখানে অক্সিজেন নাইট্রোজেন জীবদেহের বডিকে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড স্পিন দিয়ে স্বাভাবিক মানবদেহ গঠন করতে পারছে না। দীর্ঘ সময় ধরে জেনারেশন অক্সিজেন নাইট্রোজেন বডির সারফেসে এবজর্ব করতে না পারায় পজিটিভ চার্জ টুইন এমনিতেই বেশি থাকছে। যে কারণে আলট্রাভায়োলেট রে তৈরি করছে জীবদেহও। ফলে একারণেও ভাইরাস তৈরি হচ্ছে। [যেহেতু যদি কোনো সারফেসে ইউরেনিয়াম তৈরি হয় তাহলে সেখানে মানুষের বসবাস হলে মানবদেহও অতিরিক্ত পজিটিভ চার্জ বহন করবে]। ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা বা যুক্তরাষ্ট্র যদি এখনও কামারের কাজ করে মেশিনারিজ বা যুদ্ধাস্ত্র তৈরি অব্যাহত রাখে তাহলে তাদের অক্সিজেন সাপ্লাইয়ের জন্য কঙ্গো ফরেস্ট ও এ্যামাজন এলাকার অক্সিজেন সব সময় তাদের আর্টিফিশিয়াল ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন দ্বারা টানতেই থাকবে। এর দ্বারা এই দুই মহাদেশীয় মানব সভ্যতার বডি সারফেস সহ পজিটিভ টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের থাকবে। তাদের দ্বারা আলট্রাভায়োলেট রে তৈরি হতেই থাকবে।
০৭/১২/২০২৪