Space.com says there may be another universe missing in the opposite ionosphere.

Yesterday space.com made a news and it said that there is an opposite ionosphere outside the Earth's ionosphere and there is another universe probably missing. Seeing the news, the speech of Rakim University is as follows; These magazines and institutions have been told hundreds of stories about the reverse ionosphere and black hole anti-matter objects from Rakim University's laboratory for a few years.


Yesterday space.com made a news and it said that there is an opposite ionosphere outside the Earth's ionosphere and there is another universe probably missing. Seeing the news, the speech of Rakim University is as follows;

These magazines and institutions have been told hundreds of stories about the reverse ionosphere and black hole anti-matter objects from Rakim University's laboratory for a few years.

Since then, space.com has speculated that another universe may exist in the opposite ionosphere. This result has actually been shown by the lab of Rakim University of Bangladesh. Another world orbiting in reverse spin in the upper ionosphere.This is dark matter. It has been two years since the Black Hole Dark Matter Twin and the Twin Universe Theory were announced to the West and the East. Which is the same theory from smallest to largest of every creation. When you are in the daytime you see the sun in the opposite ionosphere but the sun is actually the matter of the night earth that turns positive to the negatively charged object anti matter of the black hole of the day time earth. And at night sees Dhruvatara/ pole star as the world of day. The dark matter of the night world sees the day world as the pole star. You see him setting from east to west. But he sets from west to east.Make this simple point more clear, study well by reading Facebook stories of student, scientist and founder of Rakim University. There you will see that the Sun rises from the South Pole and moves to the North Pole and the Polestar moves from the North to the South. Both these are born in the morning and evening of the two worlds. Absolute science of the new age is defined from the labs of this university. What every person in the world should know.

If you can't be educated, all the universities of the current civilization will go into a black hole. North America, Europe will be erased from the world map. The urban areas of Eastern and Southern Hemisphere countries that have been artificial like them are going to suffer the same fate. In many countries of the world, minerals (twin matter of other twin planets) are not left in the soil of either side. The opposite planets have come closer and those anti-Earth spells are now visible. And seeing these on the wave camera, they are promoting it in the name of scientist. If you know about science, you can be identified as a scientist. How many billions of scientists in the world? They are not scientists. Understand the theories of Rakim University quickly. Time is running out. That is, going beyond the control of human civilization. Please implement the instructions given by this university as soon as possible. Stay with the generation.

They are not scientists. Understand the theories of Rakim University quickly. Time is running out. That is, going beyond the control of human civilization. Please implement the instructions given by this university as soon as possible. Stay with the generation.Abandon all false theories of present civilization. Sustain human civilization with the natural world.


Space.com বলছে পৃথিবীর বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারে আর একটি ইউনিভার্স মিসিং হচ্ছে বোধহয়।

গতকাল space.com একটি নিউজ করেছে এবং সেখানে বলা হয়েছে পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারের বাহিরে বিপরীত আয়নোস্ফেয়ার রয়েছে এবং সেখানে আর একটি ইউনিভার্স বোধহয় মিসিং হচ্ছে।নিউজটি দেখে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পিস নিম্নরূপ হয় ;

এসব ম‍্যাগাজিন ও প্রতিষ্ঠানকে কয়েকবছর হলো রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগার থেকে বিপরীত আয়নোস্ফেয়ার এবং সেখানে ব্ল‍্যাক হোলের এন্টি ম‍্যাটার অবজেক্ট থাকে এরকম শতশত স্টরি করে জানানো হয়েছে।

এতোদিনে space.com এর ধারনা জন্মেছে বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারে আরেকটি ইউনিভার্স থাকতে পারে। এই ফলাফল বাস্তব দেখিয়েছে বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল‍্যাব । আপার আয়নোস্ফেয়ারে আরেকটি পৃথিবী রিভার্স স্পিনে পরিক্রমা করছে। এটিই ডার্ক ম‍্যাটার। দুইবছর হলো পাশ্চাত্য ও প্রাচ‍্যকে জানানো হচ্ছে ব্ল‍্যাক হোল ডার্ক ম‍্যাটার টুইন এবং টুইন ইউনিভার্স থিওরি। যা প্রত‍্যেক সৃষ্টির ক্ষুদ্রতম থেকে বৃহত্তম একই থিওরি।

আপনি যখন দিনে থাকেন তখন আপনার বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারে সূর্যকে দেখেন কিন্তু সূর্যটি আসলে রাতের পৃথিবীর ম‍্যাটার যা পজিটিভ হয়ে দিনের পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোলের নেগেটিভ চার্জের অবজেক্ট এন্টি ম‍্যাটারকে দেখায়। আর রাতের বেলায় দেখেন ধ্রুবতারাকে দিনের পৃথিবী হিসাবে। রাতের পৃথিবীর ডার্ক ম‍্যাটার দিনের পৃথিবীকে পোল স্টার হিসাবে দেখেন। ওকে দেখেন পূর্ব থেকে পশ্চিমে অস্ত যাচ্ছে।কিন্তু ও অস্ত যায় পশ্চিম থেকে পূর্বে। এই সহজ বিষয়টি আরও স্পষ্ট করুন, ভালো করে স্টাডি করুন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, বিজ্ঞানী ও প্রতিষ্ঠাতার ফেস‍বুক গল্প পড়ে। সেখানে দেখতে পাবেন সূর্য দক্ষিণ মেরু থেকে উদিত হয়ে উত্তর মেরুতে চলে যায় আর উত্তর থেকে পোলস্টার দক্ষিণ দিকে চলে যায়। এই দুটিই সকাল এবং সন্ধায় জন্ম নেওয়া বলে দুই পৃথিবীর। নতুন যুগের পরম বিজ্ঞানের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ল‍্যাব থেকে। যা জানা আবশ‍্যক পৃথিবীর প্রত‍্যেকটি মানুষের।

শিক্ষিত না হতে পারলে ব্ল‍্যাক হোলে চলে যাবে বর্তমান সভ‍্যতার সব বিশ্ববিদ্যালয়সহ এরকম ল‍্যাব। উত্তর আমেরিকা, ইউরোপ পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে যাবে। ওদের মতো যেসব প্রাচ‍্য ও দক্ষিণ গোলার্ধের দেশের শহরকেন্দ্রিক টেরিটোরি কৃত্রিম হয়েছে তাদেরও একই পরিণতি হতে চলেছে। পৃথিবীর বহু দেশে খনিজ ( অন‍্যান‍্য টুইন গ্রহের টুইন ম‍্যাটার) দুদিকের মাটির অভ‍্যন্তরে অবশিষ্ট রাখা হয়নি । বিপরীত গ্রহগুলো কাছে চলে এসেছে এবং সেসব স্হানে পৃথিবীর স্হাপনাগুলো এখন দেখা যাচ্ছে। এরা একজনও বিজ্ঞানী নয়। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরিগুলো বুঝে ফেলুন দ্রুত। সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে। অর্থাৎ মানব সভ‍্যতার কন্ট্রোলের বাহিরে চলে যাচ্ছে। যেসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তা দ্রুত কার্যকর করুন। সব ভুল থিওরি পরিত‍্যাগ করুন। মানব সভ‍্যতাকে টিকিয়ে রাখুন ন‍্যাচারাল পৃথিবীর সাথে।