Analysis of Universal Truth Science Theory only at Rakim University
What is under the earth? This is how the questioner wants to know about science. People have not been able to theorize science till date because of such questions of singularity theory.Therefore, Einsteins Hawkings, Nicolas Teslas are not scientists or any of their theories are anti-scientific and unless the practice of these teachings is stopped, half of their unit is on the way to extinction.
What is under the earth? This is how the questioner wants to know about science. People have not been able to theorize science till date because of such questions of singularity theory.Therefore, Einsteins Hawkings, Nicolas Teslas are not scientists or any of their theories are anti-scientific and unless the practice of these teachings is stopped, half of their unit is on the way to extinction.
The new twin technologyless world that is coming after the current trash civilization is gone is going to be like the current polar ring region that creates a twin north-south, south-north magnetic field. The initial period would be two extremely slow moving oppositely charged Earths making a positive twin and a negative twin, or the Sun making a positive twin and the pole star a negative twin.During this period travel from the Sun to the Pole Star or from the Pole Star to the Sun is most easily possible in the blink of an eye with any flying engine.Since there is no north beyond the North Pole. As a result all the creations in the twin formula started there south. That is, the South Pole is at your fingertips. By bending from one side to the other, the anti-space beam easily reaches you in your anti-space. Just need to make the magnet.The opposite place is coming before the eyes. Dajjbal's spaceship is like magic which is universal truth science. This is a delusional distorted autistic mind character.When he comes after 80℅ current technology users and their territories are extinct.
Therefore, the connection between the two poles of the present time remains close to two Udayachal and two Astachal periods. It is possible to travel north to south or south to north in a jet plane targeting either the opposite Earth or the sun and polar stars, not any ionosphere, in minimal time.Only engine speed should be controlled. Because no flight can launch near sunrise or sunset. Since two opposite spaces are closer than expected, the rocket engine collides with the opposite space.
The theory of 5 minutes for sunlight to reach the earth is invalid because during these 5 minutes two opposite space sun and fixed star are changing their magnetic field as well as the midpoint of two udayastchals this time the mini quasar twin field is disappearing or the two opposite parts of the earth are disappearing into the black hole.This 5-minute period of disappearance and reappearance of these twin quasars is regenerating the twin Earths. Traveling to the other side of the Earth is becoming possible only if the ionosphere is labeled.Because let's say 70 miles per second in one direction and 70 miles in the opposite direction to get a total distance of 140 between the two opposite surfaces. If the rocket speeds up, it has to be destroyed.Because by starting the rocket engine, the nature of both the world is being destroyed and the ionosphere is being shortened. Therefore the distance of 140 miles is decreasing. If the ionosphere is present after engine start, then space travel is safe. [Since all machines or artificial power generation are equally destroying both twin worlds thus enlarging the size of the dwarfs]
The auroral region or the near-outside ionosphere is never heated. The cursed magician Dajjal will have such a twin world for one year. He will have the opportunity to trouble the weak human civilization day and night like the current polar ring of this period.Any plane or spaceship flying in or around the aurora region during the current period, such as two risings and two settings moments, must be stopped because the Twin Earth is at the end of its charge build-up, which cannot supply even the smallest plane or spaceship with a charge.This is how planetary transits are made possible.
Modern civilizations are enemies of each other. No one is an ally because he is uneducated. Because you have to be a scientist to make the world habitable. But a scientist is not yet made.
The Universal Truth Science Theory would be habitable to all if the black hole beamed atomic twin field could be understood and practiced properly.And if the uneducated practice continues, its side effects will soon destroy all the current scientists and take them to the black hole. A planetary twin field will not receive their anti-field activity and will only survive if given the opportunity to escape from the current city to the defined location of the village.But if the label of oxygen nitrogen is close to two Udayastachals then no vehicle engine can start to run away. will be destroyed.
Rakim University is expected to create twin Earth Surfaces commemorating the Rakim University study by suspending all so-called science faculty, including those who studied agriculture, flora and fauna, to create the definition of a village. Advice is again given with instructions to stop all unscientific practices. The work of the Security Council of the United Nations, the work of Human Rights, has become applicable to all mankind. The said United Nations and the Wing were again informed in updated form. Juboraj/2025.02.08
ইউনিভার্সাল ট্রুথ বিজ্ঞান থিওরির বিশ্লেষন শুধুই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ে
পৃথিবীর নীচে কি আছে? প্রশ্ন কারী বিজ্ঞান সম্পর্কে এভাবে জানতে চায়। সিঙ্গুলারিটি তত্বের এমন ধরনের প্রশ্নের কারণে মানুষ আজ পর্যন্ত বিজ্ঞানের থিওরি করতে পারেননি। এজন্য আইনস্টাইন হকিংরা টেসলারা বিজ্ঞানী নয় বা তাদের যে কোনো থিওরি বিজ্ঞান বিরোধী এবং এসব শিক্ষার প্র্যাকটিস বন্ধ না হলে প্রযুক্তির আবর্জনা অর্ধেক পৃথিবী হওয়া মাত্র সেই অংশ বিলুপ্ত হওয়ার পথে।
বর্তমান আবর্জনার উক্ত সভ্যতা বিলুপ্ত হয়ে যাবার পর যে নতুন টুইন প্রযুক্তিহীন পৃথিবী আসছে সেই পৃথিবী বর্তমান পোলার রিং অঞ্চল যেভাবে টুইনভাবে উত্তর - দক্ষিণ, দক্ষিণ- উত্তর ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে সেরকম হতে চলেছে। অত্যন্ত ধীর গতির দুই বিপরীত চার্জের পৃথিবী পজিটিভ টুইন ও নেগেটিভ টুইনের তৈরি করছে বা সূর্য পজিটিভ টুইন ও পোল স্টার নেগেটিভ টুইন তৈরি করছে এরকম হবে প্রাথমিক সময়কাল। এই সময়কালে যে কোনো উড়ন্ত ইঞ্জিন দিয়ে চোখের পলকে সূর্য থেকে ধ্রুবতারায় পরিভ্রমণ সবচেয়ে সহজে সম্ভব বা পোল স্টার থেকে সূর্যে। যেহেতু উত্তর মেরুর পরে আর উত্তর নেই। ফলে সব সৃষ্টি টুইন ফর্মূলায় সেখানে দক্ষিণ শুরু হয়েছে। অর্থাৎ দক্ষিণ মেরু আপনার হাতের কাছে। এদের দু দিকের এক দিক থেকে বিপরীত দিকে বাঁকিয়ে সহজেই এন্টি স্পেসের বিম আপনাকে পৌঁছে দিচ্ছে আপনার এন্টি স্পেসে । শুধু ম্যাগনেট তৈরি করতে হচ্ছে। বিপরীত স্হান চোখের সামনে চলে আসছে। দাজ্জ্বালের স্পেসশীপ একটি ম্যাজিকের মতো যা ইউনিভার্সাল ট্রুথ বিজ্ঞান। এ একজন বিভ্রান্তিকর বিকৃত অটিস্টিক মাইন্ড ক্যারেক্টার হচ্ছে। যখন সে আসছে ৮০℅ বর্তমান প্রযুক্তি ব্যবহারকারী ও তাদের টেরিটোরি বিলুপ্তির পরে।
কাজেই বর্তমান কালের দুই মেরুর সংযোগ স্হল দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল পিরিয়ডের কাছাকাছিও তাই থাকছে। যে কোনো আয়নোস্ফেয়ার নয় বিপরীত পৃথিবীকে বা সূর্য ও ধ্রুবতারাকে টার্গেট করে জেট প্লেনেও উত্তর থেকে দক্ষিণে বা দক্ষিণ থেকে উত্তরে ট্রাভেল করা সম্ভব কয়েক মিনিটে। শুধু ইঞ্জিনের গতিবেগ কন্ট্রোল করে যেতে হবে। কেননা কোনো ফ্লাইট লঞ্চ করতে পারে না সূর্যোদ্বয় বা সূর্যাস্তরের কাছাকাছি সময়ে। ধারনার চেয়ে কাছাকাছি দুই বিপরীত স্পেস কাছাকাছি থাকে বলে রকেট ইঞ্জিন বিপরীত স্পেসের সাথে সংঘর্ষে ক্রাস করে।
সূর্যের আলো পৃথিবীতে আসতে ৫ মিনিটের ধারনা তত্ব বাতিল এজন্য যে এই ৫ মিনিট সময় ধরে দুই বিপরীত স্পেস সূর্য ও ধ্রবতারা তাদের ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তন করে চলেছে তেমনি দুই উদয়াস্তচলের মধ্যবিন্দু এই সময় মিনি কোয়েসার টুইন ফিল্ড বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে বা পৃথিবীর দুই বিপরীত পার্ট অদৃশ্য হয়ে যাচ্ছে ব্ল্যাক হোলে। এই টুইন কোয়েসার অদৃশ্য হয়ে আবার দৃশ্যমান হওয়ার এই সময়কাল ৫ মিনিট টুইন পৃথিবীর জন্য নতুন করে তৈরি হয়ে চলছে। পৃথিবীর এপার ওপার পরিভ্রমণ করতে আয়নোস্ফেয়ার লেবেল তৈরি হলেই তবে সম্ভব হচ্ছে। কেননা ধরুন সেকেন্ডে একদিক ৭০ মাইল বিপরীত দিকে ৭০ মাইল মোট দুই বিপরীত সারফেসের দূরত্ব ১৪০ পেতে রকেটের গতিবেগে গেলে ধ্বংস হয়ে যেতে হচ্ছে কিংবা টুইন কোয়েসার লেবেলের ছাই ভেদ করে টুইন গ্রহের কঙ্কালে গিয়ে হিট হয়ে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। কেননা রকেট ইঞ্জিন স্টার্ট দেওয়াতে কিছুটা উভয় পৃথিবীর ন্যাচার ধ্বংস হয়ে সামনে এসে আয়নোস্ফেয়ার ছোট করা হচ্ছে। এরপর আয়নোস্ফেয়ার থাকলে তারপর নিরাপদ হচ্ছে বিপরীত স্পেসে পরিভ্রমণ। [যেহেতু সকল যন্ত্র বা কৃত্রিভ বিদ্যুত উৎপাদন একইরূপে উভয় টুইন পৃথিবী ধ্বংস করে ডোয়ার্ফের সাইজ এভাবে বড় করছে]
অরোরা অঞ্চল বা এর ভিতর বাহির কাছাকাছি আয়নোস্ফেয়ার কখনো উত্তপ্ত নয়। অভিশপ্ত ম্যাজেশিয়ান দাজ্জ্বাল এরকম টুইন পৃথিবী পাবে এক বছর। সে দূর্বল মানব সভ্যতাকে ঝামেলা করার সূযোগ পাবে এই সময়কালের বর্তমান পোলার রিংয়ের মতো দিন রাত্রি। অরোরা অঞ্চল বা এর ভিতর বাহির কাছাকাছি বর্তমান সময়কালে যেমন দুই উদয় ও দুই অস্তাচল মুহুর্তে যে কোনো প্লেন বা স্পেসশীপ উড্ডয়ন বন্ধ রাখতে হয় এজন্য যে টুইন পৃথিবীর চার্জ তৈরির শেষ পর্যায়ের দিকে থাকে যা ক্ষুদ্রতম প্লেন কিংবা স্পেসশীপের চার্জও সাপ্লায় দিতে পারে না। এভাবেই প্ল্যানেটারি ট্রাঞ্জিট তৈরি সম্ভব।
বর্তমান সভ্যতা একে অপরের শত্রু। মিত্র বলতে কেউ নেই অশিক্ষিত বলে। কেননা পৃথিবীকে বসবাস যোগ্য করতে হলে বিজ্ঞানী হতে হবে। অথচ একজন বিজ্ঞানী এখনও তৈরি হয়নি।
ইউনিভার্সাল ট্রুথ সাইন্স থিওরি হয় সকলকে এক সাথে বসবাসযোগ্য করবে যদি ব্ল্যাক হোল বিমযুক্ত এটমিক টুইন ফিল্ডের সাংগঠনিক অবস্হা বুঝতে পেরে এর যথাযথ করণীয় প্র্যাকটিস করতে পারে। আর যদি অশিক্ষিত চর্চা এখনও অব্যাহত রাখে এর সাইড ইফেক্ট কথিত বর্তমান সকল সাইন্টিস্টকে অচিরেই ধ্বংস করে ব্ল্যাক হোলে নিয়ে যাবে। কোনো প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড এদের এন্টি ফিল্ড এক্টিভিটি গ্রহন করবে না শুধুই বর্তমান শহর থেকে গ্রামের সংজ্ঞায়িত স্হানে পালিয়ে আসার সুযোগ পেলে বেঁচে যাবে। কিন্তু অক্সিজেন নাইট্রোজেনের লেবেল দুই উদয় দুই অস্তাচলের কাছাকাছি সময়ের মতো হলে কোনো ভেহিক্যালের ইঞ্জিন স্টার্টও দিতে পারবে না পালিয়ে যাওয়ার জন্য। ধ্বংস হয়ে যাবে।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রামের সংজ্ঞা তৈরি করার জন্য এগ্রিকালচার,উদ্ভিদ ও প্রাণী জগত নিয়ে যারা পড়াশোনা করেছেন তাদেরও সাসপেন্ড করে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টাডি অনুস্মরণ করে টুইন পৃথিবীর সারফেস তৈরি করবেন আশা করা হচ্ছে। সকল অবৈজ্ঞানিক প্র্যাকটিস বন্ধ করতে নির্দেশসহ পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে আবারও। ইউনাইটেড নেশনস এর সিকিউরিটি কাউন্সিলের কাজ, হিউম্যান রাইট্সের কাজ যা হওয়া উচিত তা সকল মানবজাতির জন্য প্রযোজ্য হয়ে পরেছে। উল্লেখিত ইউনাইটেড ন্যাশনস ও উইংকে আপডেট আকারে আবারও জানানো হয়েছে। যুবরাজ /০৮.০২.২০২৫