Unreal society of uneducated martians
Without a defined scientific basis, modern technology, like skyscrapers made from anti-field materials, is futile. Rakim University’s theories on black holes and twin fields highlight the need to restore environmental balance.
The fear for the current civilization is that no technology has a definition of science. What is not established by definition is not a resource but a waste. For example, a skyscraper in New York. It is not wealth. The concrete material taken from the anti-fields of various planets to the earth's surface to make these buildings is the twin of a black hole's artificial anti-engine whose anti-field is also created in the opposite direction.
It is a twin artificial poison or cancer of the planetary black hole system and the outer anti-engine of the anti-planetary black hole system. Anti-twin bodies among normal twin bodies in planetary systems. From such skyscrapers to one-story or two-story concrete buildings, civilization has spread. The surface of the Earth's artificial sphere is now a strange black hole field and anti-field matter (soil system).In whose twin field oxygen nitrogen supply has to be given to natural earth. This oxygen-nitrogen supply environment is associated with the surface formation of planetary systems that produce black hole fields and anti-fields. In order for humans and the living world to survive, this oxygen-nitrogen formation and its anti-field must have a spinning field.For example, what would happen if there were only sulfur space on earth?
This sulfur-dioxide will form a black hole on one side and dioxide-sulfer on the other side. The black hole of the body in the twin magnetic field is the twin of the beam of molecules in the field. One of which is an asteroid and the other is a comet. Split and anti-split or fission fusion with this earth will create that environment of oxygen nitrogen of the earth. What used to be just the twin worlds of sulfuric acid. [ Soil system H2-SO4 ->SO4-H2]
These are the smallest particle beam fields in the planetary system. Meteors are twin objects that flow from the black hole's DC current and the opposite current flows at the same time. This is the black hole field and anti-field of the local environment. or matter and antimatter related to hemisphere change.
The biosphere of the creation world of organic and inorganic bodies, which means the twin field of the earth, cannot live only with the twin field of Mars or the twin field of one such planet by fission and fusion to produce oxygen and nitrogen.
Some illiterate civilizations have been created to live on Mars.
Who are the most illiterate community in the last 3000 years. Even more uneducated than the Arya community. and the blacksmith community of modern civilization. These human groups are more uneducated than centuries-old blacksmiths. These uneducated communities will be educated if they can acquire knowledge about Black Hole Theory, Dark Matter Theory, Twin Field Theory.
When the definition of science is not in the world, the civilization is facing destruction, it is now normal to accept the fact that those who have understood these new theories discovered from Bangladesh. And the efforts of Rakim University of Bangladesh to connect this endangered civilization with nature.
Those who have started organizing their environment, society, country and continent by studying the Facebook stories of this university or its data center scientist for three and a half years or those who have nature environment will be saved from disappearing into black hole. May the Almighty God give wisdom to all.
অশিক্ষিত মঙ্গল গ্রহের অবাস্তব সোসাইটি
র্তমান সভ্যতার জন্য ভয়ের কারণ কোনো প্রযুক্তিতে সাইন্সের সংজ্ঞা নেই।সংজ্ঞার মাধ্যমে যা প্রতিষ্ঠিত হয়নি তা সম্পদ নয় আবর্জনা। যেমন ধরুন নিউইয়র্কের কোনো আকাশ ছোঁয়া বিল্ডিং। এটি সম্পদ নয়। এসব বিল্ডিং তৈরি করতে যে কঙ্ক্রিটের ম্যাটার বিভিন্ন গ্রহের এন্টি ফিল্ড থেকে পৃথিবীর সারফেসে নেওয়া হয়েছে তা একটি ব্ল্যাক হোলের কৃত্রিম এন্টি ইঞ্জিনের টুইন যার এন্টি ফিল্ডও বিপরীতে তৈরি হয়ে আছে।
এটি প্ল্যানেটারী ব্ল্যাকহোল সিস্টেম ও এন্টি প্ল্যানেটারী ব্ল্যাক হোল সিস্টেমের বাহিরের এন্টি ইঞ্জিনের টুইন আর্টিফিশিয়াল বিষফোঁড়া বা ক্যানসার। প্ল্যানেটারী সিস্টেমের স্বাভাবিক টুইন বডির মধ্যে এন্টি টুইন বডি। এরকম আকাশ ছোঁয়া বিল্ডিং থেকে এক তলা দুই তলা কঙ্ক্রিটের বিল্ডিংয়ে ছেয়ে গেছে সভ্যতা। পৃথিবীর কৃত্রিম স্হলভাগের সারফেস এখন অদ্ভুদ ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের ও এন্টি ফিল্ডের ম্যাটার (সয়েল সিস্টেম)। যার টুইন ফিল্ডে অক্সিজেন নাইট্রোজেন সাপ্লায় দিতে হয় ন্যাচারাল পৃথিবীকে। এই অক্সিজেন নাইট্রোজেনের সাপ্লায়ের পরিবেশের সাথে প্ল্যানেটারী সিস্টেমের সারফেস তৈরির সম্পর্ক আছে যা ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড করে দেয়। মানুষ ও জীবজগত বাঁচতে হলে এই অক্সিজেন নাইট্র্রোজেন তৈরি এবং এর এন্টি ফিল্ডের স্পিনিং ফিল্ড থাকতে হবে। যেমন, শুধু সালফারের স্পেস পৃথিবীতে থাকলে হবে কি?
এই সালফার-ডাইঅক্সাইড তৈরি করবে একদিকে ব্ল্যাক হোল এবং অপরদিকে তৈরি করবে ডাইঅক্সাইড-সালফার। [ S-O2 ->O-2S] ম্যাগনেটিক ফিল্ডের বডির ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের অণুর বিমের টুইন। যার একটি এস্টরয়েড হলে অপরটি ধূমকেতু। এই মাটির সাথে স্প্লিট ও এন্টি স্প্লিট বা ফিশন ফিউশন তৈরি করবে পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেনের সেই পরিবেশ। যা হতো শুধুই সালফিউরিক এসিডের টুইন পৃথিবী। [ সয়েল সিস্টেম H2-SO4 ->SO4-H2] প্ল্যানেটারী সিস্টেমে ক্ষুদ্রতম পার্টিকেল বিমের ফিল্ড এসব। উল্কা হয় ব্ল্যাক হোলের ডিসি কারেন্ট থেকে যেসব টুইন অবজেক্ট প্রবাহিত হয় এবং একই সাথে বিপরীত কারেন্ট প্রবাহিত হয়। এটি লোকাল ইনভাইরনমেন্টের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড। বা গোলার্ধ পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার।
অর্গানিক ও ইনঅর্গানিক বডির সৃষ্টি জগতের জীবজগত যা পৃথিবীর টুইন ফিল্ড মিন করে সেখানে শুধু মঙ্গল গ্রহের টুইন ফিল্ড দিয়ে বসবাস করা বা এরকম কোনো একটি গ্রহের টুইন ফিল্ডকে ফিশন ফিউশন করে অক্সিজেন নাইট্রোজেন উৎপাদন করে বসবাস করা যায় না।
এরকম মঙ্গল গ্রহে বসবাসের কিছু অশিক্ষিত সভ্যতা তৈরি হয়েছে। যারা বিগত ৩০০০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে অশিক্ষিত সম্প্রদায়। আর্য সম্প্রদায়ের চেয়েও অশিক্ষিত। এবং আধুনিক সভ্যতার কামার সম্প্রদায়। এসব মানবগোষ্ঠী শতাব্দী প্রাচীন কামারদের চেয়েও অশিক্ষিত। এসব অশিক্ষিত সম্প্রদায় শিক্ষিত হবে যদি ব্ল্যাক হোল থিওরি, ডার্ক ম্যাটার থিওরি, টুইন ফিল্ড থিওরি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারে।
সাইন্সের সংজ্ঞায় যখন পৃথিবীতে নেই তখন সভ্যতা ধ্বংসের মুখোমুখি হয়ে যাচ্ছে যে বিষয়টি মেনে নেওয়া এখন স্বাভাবিক ব্যাপার যারা বুঝতে পেরেছেন বাংলাদেশ থেকে আবিস্কৃত এসব নতুন থিওরি । আর এই বিপদগ্রস্হ সভ্যতাকে ন্যাচারের সাথে সম্পৃক্ত করতে বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়াস।
যারা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেসবুকের সাড়ে তিন বছরের গল্পগুলো স্টাডি করে নিজের পরিবেশ সমাজ দেশ ও মহাদেশকে সুসংগঠিত করতে পারবে তারাই ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা পাবে। সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ সকলকে জ্ঞান দান করুন।