Pair theory rather than particle theory of matter is the ultimate scientific theory
Fusion light is coming from filaments of Earth and cosmic objects, Asia Times reported. This research paper was submitted four days ago. It's been a long time since I published these in theory. Check out my paid Facebook stories.
Fusion light is coming from filaments of Earth and cosmic objects, Asia Times reported. This research paper was submitted four days ago. It's been a long time since I published these in theory. Check out my paid Facebook stories. Then both fission and fusion are proved through other samsharas. In the process of fission, where the creation wave from the black hole goes out to the opposite pair, the wave remains trapped in the pair of opposite pairs. Its existence is interrupted until the black hole can anti-spin or reverse spin. This means destruction sticks to his spin. And his waves are marching through the pair of black holes with opposite spaces joined in creation.By causing fission from the opposite space of each pair we get fusion. If there was no anti-space wave or fusion of opposite pairs, fission would not occur.We know how to cut the space couple of anything artificial. Outside of this we have no power. How long can we keep such a beautiful system running on Earth creating a pair of fission material plants (day and night plants)? Science is helpless here. Since science has been wrongly taught for so long, there is good news for the welfare world. Although this world is not our permanent address. But as generations come and go on earth, it is our gain that this laboratory for the praise and worship of God remains for an indefinite period the wandering field of our succeeding generations.
If we apply these theories of science against the sudden destruction of creation, two sayings of Prophet Muhammad (pbuh) give us protection.
Before a death we should plant at least one plant and welcome death. By this hadith it is said to plant large plants which are durable. And now we understand the plant crisis and the need for extensive planting of coordinated 24-hour oxygenating plants for the opposite spins of the Earth's pairs.
And the second is that if mankind lives on earth for a long time, the number of Ummah of Rasool Akram (PBUH) will be more than any other Prophet on the Day of Resurrection. That is why he said about planting plants. And all scientific theories are stuck with this plant. There are many more new absolute science theories that read my Facebook story and the whole world is getting to know how valuable my science theory is. Which proved the truth of the scientific impenetrable words of Al Qur'an sent by God. The particle theory has been invalidated by the fundamental laws of physics. There is no science against it. No one on earth has the power to prove it. Yet the United States yesterday approved a $3 billion project to study the physics of a different quantum field for the next generation of particle theory. American Journal of Science published. If they intend to be uneducated, the people of the world will surely beware. Quantum field theory implies that different particles move in bunches. Double field everywhere here. What is dispersed will be reabsorbed. This is effective in the opposite spin of half a black hole of any size. These are North South Exist Space Waves twin and Anti Exist Space Waves twin. Again, to create another magnetic field by sun or lamp, by splitting the above polar system, two more pairs and four pairs of waves are created by creating a black hole engine, and two pairs are effective in destroying two pairs. In order to create space, eight couples have to go to 16 couples and so on. These are disclosed in detail.
So how does a quantum field work? That's why I say cluster bomb-like scattering of light from the black hole and the anticluster happening at the same time.Anti-cluster field wave pairs arise from each space's opposite space pair that has been created since the beginning of creation.
We know about gravity from a space or fundamental law of physics. It is not fundamental. Discovered in pairs. A space couple pulls another anti-space couple pull. If science advances with the old method of gravity, it will never be able to reconcile the difference in the tension of the two spaces. Measuring gravity with constants is an inexact science. Small grains become huge on a large scale. It is the difference between the attraction and repulsion of the two opposite pairs of space that gives rise to dark matter waves.This gives an accurate idea of the duration of the creation of the universe up to the point of infinity. And lately at the time of my writing old stale scientific Western research is going back to the same old methods by their dishonest science theorists. Those who still want to say Hawking had two big bangs instead of one big bang. It has become necessary to abandon these superstitions. What science cannot reconcile is not science. Discard theory from science altogether. The black hole field in which the two pairs of universes exist is surrounded by opposite charge waves. It will be fundamental when the Creator wraps it all up. And when that wave does not flow, it is transparent, a spotless single light. All beings and creations are trapped in the formless state. Such was the case and will be again. This is evident throughout the Infinity Area. These words are found only in the scriptures. And they do not conflict with the scientific theories I have discovered. But science will never be able to match the concept of a small piece of matter. And how did such a large infinity area survive and still exist in the world at one stage, we have now come to know through the new formula of science theory. Did any of us ever think this formula would be binding? We discovered these theories when the old scientific theories faced the destruction of the present civilization. What we have done, I am the first to record it in the world through your Facebook and tell it in front of the world society. So the task before us is to sustainably produce plants that provide 24 hours oxygen which is urgently needed for the environment on a large scale. And where there is an abundance of plants but there is a shortage of 24 hours oxygenated plants, plant at least 50℅ plants. Only then is it possible to prevent environmental disasters. Continental rifts, earthquakes, landslides, hurricanes, space burning, dual space waves eating through black holes will stop. If double earth and double universe is the formula for indefinite survival and the old fundamental formula of current civilization or the idea of one earth, one universe is destroyed quickly, I put the burden of decision on the civilization of the world which is science.
পদার্থের পার্টিকেল তত্বের পরিবর্তে যুগল তত্বই পরম বৈজ্ঞানিক তত্ব
এশিয়া টাইমস প্রকাশ করেছে পৃথিবীর এবং মহাজাগতিক বস্তুর ফিলামেন্ট থেকে ফিউশন আলো আসছে। এই গবেষণার পেপার সাবমিট হয়েছে চারদিন আগে।
এসব আমি থিওরিতে প্রকাশ করেছি অনেকদিন হয়ে গেলো।আমার প্রদেয় ফেসবুক গল্প দ্রষ্টব্য। তাহলে ফিশন ও ফিউশন দুটিই প্রমাণ হয়ে গেলো অন্যান্য সংস্হার মাধ্যমে। এই যে ফিশন প্রক্রিয়ায় সৃষ্টির উদ্দশ্যে ব্ল্যাকহোল থেকে সৃষ্টি তরঙ্গ পরস্পর বিপরীত যুগলে বেড়িয়ে যায় সেখানেও সেই তরঙ্গ বিপরীত যুগলের বন্ধনীতে আটকে চলে। এর স্হায়ীত্ব ততক্ষন পর্যন্ত বাধাপ্রাপ্ত হয়ে চলে বা বিপরীত স্পিনে ব্ল্যাকহোল এন্টি স্পিন করতে পারবে। এর মানে ধ্বংস ওর স্পিনের সাথে লেগে থাকে। আর সৃষ্টিতে যোগ হয়ে থাকা পরস্পর এরকম বিপরীত স্পেস এর সাথে মার্চ করে চলছে ওর তরঙ্গ যুগল ব্ল্যাকহোলের মাধ্যমে। যা প্রত্যেক যুগলের বিপরীত স্পেস থেকে ফিশন ঘটায় আমরা ফিউশন পাই।বিপরীত যুগলের এন্টি স্পেস তরঙ্গ বা ফিউশন না থাকলে ফিশন অনুষ্টিত হতো না। আমরা কৃত্রিম যা কিছু করছি স্পেস যুগল কেটে করতে জানি। এর বাহিরে আমাদের করার ক্ষমতা নেই। এমন সুন্দর সিস্টেম আমরা আর কতোদিন চালু রাখতে পারবো পৃথিবীতে ফিশনের ম্যাটেরিয়াল উদ্ভিদ (দিনের ও রাতের উদ্ভিদ) যুগল সৃষ্টি করে? বিজ্ঞান এখানেই অসহায়। যেহেতু বিজ্ঞান এতোদিন আমরা ভূলভাবে শিখেছিলাম তা সংশোধনের মধ্যে কল্যাণময় জগতের সুসংবাদ পাওয়া যাচ্ছে। যদিও এই পৃথিবী আমাদের স্হায়ী ঠিকানা নয়। কিন্তু প্রজন্মের পর প্রজন্ম পৃথিবীতে আসলে এবং চলে গেলে আমাদেরই লাভ এজন্য যে আল্লাহর প্রশংসা ও ইবাদতের জন্য এই পরীক্ষাশালা আরও অনির্দিষ্ট সময়কাল ব্যাপী আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের বিচরণ ক্ষেত্র থাকে। সৃষ্টি একবারে ধ্বংস হয়ে যাওয়ার বিপরীতে আমরা বিজ্ঞানের এই থিওরিগুলো প্রয়োগ করলে রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর দুটি বাণী আমাদের প্রোটেকশন দেয়। একটি মৃত্যুর আগে আমরা যেনো অন্তত একটি হলেও উদ্ভিদ লাগিয়ে মৃত্যু বরণ করি। এই হাদিসের দ্বারা বড় উদ্ভিদ লাগাতে বলেছেন যা টেকসই হয় । এবং এখন আমরা বুঝতে পারছি উদ্ভিদের সংকটের কথা ও ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের সমন্বয়যুক্ত ব্যাপক উদ্ভিদ লাগানো পৃথিবীর যুগলের পরস্পর বিপরীত স্পিনের জন্য কতো প্রয়োজন। আর দ্বিতীয়টি হলো বর্তমান শেষ জামানায় পৃথিবীতে মানবজাতির বসবাস দীর্ঘকাল হলে রাসূলে আকরাম (সা:) এর উম্মতের সংখ্যা কাল কেয়ামতের দিন অন্যান্য নবীর চেয়ে অনেক বেশির আশা করেছেন দয়ার নবী। যে কারণে উদ্ভিদ লাগানোর কথা বলে গেছেন। আর এই উদ্ভিদের সাথে আটকে গেছে সকল বিজ্ঞান তত্ব। আর অনেক নতুন পরম বিজ্ঞান তত্ব এসেছে যা আমার ফেসবুক গল্প পড়ে সমগ্র দুনিয়া জানতে পারছে আমার দ্বারা প্রদেয় বিজ্ঞান তত্ব কতো মহামূল্যবান। যা স্রষ্টার দ্বারা প্রেরিত আল কোরআনের বৈজ্ঞানিক দূর্ভেদ্য বাণীর সত্যতা প্রমাণ করেছে। ফিজিক্স ফান্ডামেন্টাল ল বাতিল হওয়াতে পার্টিকেল তত্ব বাতিল হয়ে গেছে।এর বিরুদ্ধে আর কোনো বিজ্ঞান নেই।পৃথিবীতে কেউ প্রমাণ করার ক্ষমতা রাখে না তবুও যুক্তরাষ্ট্র গতকাল পার্টিকেল তত্বের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য অন্যরকম কোয়ান্টাম ফিল্ডের প্রজেক্ট ফিজিক্স স্টাডির জন্য অনুমোদন করেছে।যার ব্যয়ভার ৩ বিলিয়ন ডলার অনুমোদন করেছে। আমেরিকার সাইন্স জার্নাল প্রকাশ করেছে। ওরা অশিক্ষিত হওয়ার অভিপ্রায়ে থাকলে পৃথিবীর মানুষ নিশ্চয় সাবধান থাকবেন। কোয়ান্টাম ফিল্ড তত্ব বলতে বিভিন্ন কণা গুচ্ছাকারে বেড়িয়ে যাওয়া বুঝায়। এখানে সকল স্হানে ডাবল ফিল্ড। যা বিচ্ছুরিত হবে তা আবার এবজর্ব হবে। এটি যে কোনো আকারের ব্ল্যাকহোলের অর্ধেক অর্ধেকে কার্যকর পরস্পর বিপরীত স্পিনে। এটি উত্তর দক্ষিণের এক্সিস্ট স্পেস তরঙ্গ যুগল ও এন্টি এক্সিস্ট স্পেস তরঙ্গ যুগল। আবার সূর্য বা বাতি দ্বারা আরেকটি ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করার জন্য উপরের পোলার সিস্টেমকে বিদীর্ন করে আরও দুই যুগল তথা চার যুগলের তরঙ্গ দ্বারা ব্ল্যাকহোল ইঞ্জিন তৈরি করে সমগ্র দুই যুগল সৃষ্টিতে দুই যুগল ধ্বংসে কার্যকর থাকছে। স্পেস সৃষ্টি করতে হলে আট যুগল ১৬ যুগলে ইত্যাদিতে যেতে হবে। এসব প্রকাশ করা হয়েছে বিস্তারিত আকারে। তাহলে কোয়ান্টাম ফিল্ড কিভাবে কার্যকর থাকে। এজন্য আমি বলেছি ক্লাস্টার বোমার মতো আলোর বিচ্ছুরন ঘটে ব্ল্যাকহোল থেকে আবার একই সাথে এন্টিক্লাস্টার ঘটছে। এন্টি ক্লাস্টার ফিল্ড তরঙ্গ যুগল সৃষ্টি হয় প্রত্যেক স্পেসের বিপরীত স্পেস থেকে যা সৃষ্টিতে সৃষ্টি হয়ে আছে সৃষ্টির শুরু থেকে। গ্রাভিটি সম্পর্কে আমরা জেনেছি এক স্পেস বা ফান্ডামেন্টাল ল অব ফিজিক্স থেকে। এটি ফান্ডামেন্টাল নেই। যুগল আকারে আবিস্কার করেছি। একটি স্পেসের যুগল টান অপরটি এন্টি স্পেসের যুগল টানে চলছে। পুরাতন পদ্ধতি গ্র্যাভিটি নিয়ে বিজ্ঞান এগিয়ে গেলে দুই স্পেসের টানের পার্থক্য কখনো মিলাতে পারবে না। ধ্রুবক দিয়ে গ্র্যাভিটির মাপ একটি ভুল বিজ্ঞান। ছোট গোঁজামিল বড় পরিসরে বিশাল হয়ে যায়। এই যে দুই স্পেসের পরস্পর বিপরীত যুগলের আকর্ষন বিকর্ষন যুগলের পার্থক্য এখানে ডার্কমেটার তরঙ্গ পাওয়া যায়।এটিই মহাবিশ্ব সৃষ্টির স্হায়ীত্বের দৈর্ঘ্যের ইনফিনিটি পর্যায় পর্যন্ত সঠিক ধারনা দিচ্ছে। আর ইদানিং আমার লেখার যুগে পুরাতন অচল বৈজ্ঞানিক পশ্চিমা গবেষণা একই পুরাতন পদ্ধতির দিকেই করে যাচ্ছে তাদের অসাধু বিজ্ঞান তত্ব গবেষকদের দ্বারা। যারা এখনও বলতে চাইছে হকিংয়ের একটি বিগ ব্যংঙের পরিবর্তে দুটি বিগ ব্যঙ হয়েছিলো। এসব কুসংস্কার পরিত্যাগ করা জরুরি হয়ে পরেছে। বিজ্ঞান যা মিলাতে পারে না তা বিজ্ঞান হয় না। ধারনা তত্ব বিজ্ঞান থেকে সম্পূর্ন বাতিল করে দিন। যে ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের মধ্যে দুই যুগল মহাবিশ্ব বিদ্যমান আছে তা পরস্পর বিপরীত চার্জ তরঙ্গে ঘেরা। এটি ফান্ডামেন্টাল একসময় হবে যখন সৃষ্টিকর্তা সব গুটিয়ে নেবেন। আর সেই তরঙ্গ যখন প্রবাহিত করবেন না তখন এটি স্বচ্ছ একটি স্পটহীন একক আলো। সব জীব এবং সৃষ্টি এর মধ্যে আটকে গিয়ে আকারহীন অবস্হা হয়। এমন অবস্হা ছিলো এবং আবার হবে। এটি ইনফিনিটি এরিয়া জুড়ে স্পষ্ট বোঝা যায়। শুধু ধর্মগ্রন্হে পাওয়া যায় এসব কথা।আর আমার আবিস্কৃত বিজ্ঞানের থিওরির সাথে বিরোধ হয় না। কিন্তু ছোট্র একটি বস্তু খন্ডের ধারনা কখনো বিজ্ঞান মেলাতে পারবে না। আর সৃষ্টিতে এতো বড় ইনফিনিটি এরিয়া এটি কিভাবে টিকেছিলো এবং এখনও আছে তা পৃথিবীতে একপর্যায়ে এসে বর্তমানে আমরা জানতে পেরেছি বিজ্ঞান তত্বের নতুন ফর্মূলার মাধ্যমে। এই ফর্মূলা বাধ্যতামূলকভাবে এমন হবে আমরা কেউ কি কখনো ধারনা করেছি? পুরাতন বিজ্ঞান তত্ব যখন বর্তমান সভ্যতা ধ্বংসের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে তখন এসব থিওরি আমরা আবিস্কার করলাম। যা আমরা করেছি তা আমিই প্রথম আপনাদের ফেসবুকের মাধ্যমে পৃথিবীতে তাৎক্ষনিক লিপিবদ্ধ করে জানিয়ে দিচ্ছি বিশ্ব সমাজের সামনে। তাহলে আমাদের সামনে কাজ হলো শুধুই ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ টেকসই করে উৎপাদন জরুরিভাবে ব্যাপক মাত্রায় পরিবেশের জন্য প্রয়োজন। আর যেখানে উদ্ভিদের প্রাচূর্য আছে কিন্তু ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদের ঘাটতি আছে সেখানে কমপক্ষে ৫০℅ উদ্ভিদ লাগাবেন। তবেই পরিবেশ বিপর্যয় রোধ করা সম্ভব।মহাদেশীয় ফাটল,ভূমিকম্প, ভূমিধ্বস, ঘূর্নিঝড়ের তান্ডব, স্পেস পুড়ে যাওয়া, ব্ল্যাকহোলের মাধ্যমে যুগল স্পেসের তরঙ্গ খেয়ে ফেলা বন্ধ হবে। যুগল পৃথিবী ও যুগল মহাবিশ্ব অনির্দিষ্টকাল টিকে থাকার ফর্মূলা হলে আর বর্তমান সভ্যতার ফান্ডামেন্টাল ফর্মূলা বা পৃথিবী একটি মহাবিশ্ব একটির ধারনায় সৃষ্টি দ্রুত ধ্বংস হলে কোনটি বিজ্ঞান হবে সিদ্ধান্তের ভার পৃথিবীর সভ্যতার উপর।