Two contrasting world water systems

The artificial world must stop. Natural earth cannot provide the electrifying matter of artificial earth. As the natural Earth's capacity to supply matter diminishes, the artificial Earth's twin black hole field engine has taken on various rudra forms.


Venus and Uranus are not planets. They make satellites. The two poles of the earth are twinned, one day world and the other night world. When night and day are oppositely connected, the night and daytime charges are oppositely connected. Since the single earth formula had the north and south poles as one which is not real and the north pole is connected to the south pole and the north pole is connected to the south. So if there are two north and two south the two fields of Venus and Uranus move from north to south and from south to north in the major part, behaving like planets during day and night creating water circulation . Which is creating their anti-field in the middle of the moon. Moon's orbit is taking place during the day and night which makes Venus the evening star in the west and at the end of the night we see it as Shuktara. The opposite field is carried by the moon.
And Uranus does from the beginning of the day to the end of the day. Because light is bent by black holes. Therefore, even if these objects move from twin north to twin south, two east and two west can be seen to be rising-setting or setting-rising. During the middle of the day and night, these two slow moving objects are two streams of water flowing against each other in the ocean. The two waters do not mix.Because between them the two oppositely charged moons move day and night. Therefore, the flow of water is trapped in the spin of the oppositely charged black hole. which rotates in opposite spins at the junction of two opposite surface water cations and negative rays. Flows relative to all objects in the world. Since all the objects are planets and they have created currents on them, the spin direction of these two objects is opposite to that of the 7 planets due to the anti-spin of the black hole.The twin formation of the magnetic field of these topics has been discussed a lot, so I briefly dropped the term twin system and presented more new unknown topics for the civilization to make it easier to understand. Water's positively charged and negatively charged beams burn as asteroids comets with opposite spins, meaning they fission, splitting oxygen into hydrogen.Again, if there is fusion, it becomes water. All the while they are evaporating and condensing and moving in the anti-direction to Uranus and Venus. That means their anti-field is in our twin world. Thus we live in these two fields day and night. People started running in the anti field. Which is going to be in dire danger because there is no definition of science in any university in the world. Where the object is seen, the object is not straight, so we look at the curved surface. Throw Einstein Hawking planks in the dustbin. Otherwise, all the garbage will be cleaned in the black hole system. First World Academy of New Theory of Human Civilization Rakim University Prannathpur Bangladesh Study. All theories of our civilization are invalidated. Don't panic. Everything is nicely explained. Apply new theory quickly. Search its web page rakimuniversity.com. Full articles are coming in few days on this web site. Received from Facebook for 3 years and 8 months. Also got partial from X. I will try to send the article to Facebook.

দুই পরস্পর বিপরীত পৃথিবীর পানি ব‍্যবস্হাপনা

শুক্র এবং ইউরেনাস গ্রহ নয়। এরা উপগ্রহ তৈরি করে দেয়। পৃথিবীর যে দুই মেরু টুইনভাবে তৈরী এর একটি দিনের পৃথিবী অপরটি রাতের পৃথিবী তৈরি করে। যখন রাতের সাথে দিনের বিপরীত চার্জ সংযুক্ত আবার রাতের চার্জের সাথে দিনের পৃথিবীর চার্জ পরস্পর বিপরীতভাবে সংযুক্ত। যেহেতু সিঙ্গেল পৃথিবীর ফর্মূলার এতোদিনের উত্তর এবং দক্ষিণ মেরু একটি ছিলো যা বাস্তব নয় এবং উত্তর মেরুর সাথে দক্ষিণ মেরু সংযুক্ত আর দক্ষিণের সাথে উত্তর মেরু সংযুক্ত। তাহলে দুই উত্তর এবং দুই দক্ষিণ থাকলে শুক্র ও ইউরেনাসের দুই ফিল্ড প্রধানভাগে উত্তর থেকে দক্ষিণ হওয়ার জন‍্য এবং দক্ষিণ থেকে উত্তর হওয়ার জন‍্য এগিয়ে চলে দিবস ও রাতে গ্রহের মতো আচরণ নিয়ে পানি ব‍্যবস্হাপনা তৈরি করছে। যা চাঁদের মাধ‍্যমে ওদের এন্টি ফিল্ড তৈরি করে দিচ্ছে। চাঁদের পরিক্রমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে দিবস ও রাতে যা শুক্র করে দিচ্ছে সন্ধ‍্যা তারা পশ্চিমে এবং রাত শেষ হলে শুকতারা হয়ে আমরা দেখছি । এ বিপরীত ফিল্ডে চাঁদ বহন করে চলে।
আর ইউরেনাস করে দিবসের শুরু থেকে দিনের শেষে। যেহেতু আলোকে ব্ল‍্যাক হোল বাঁকিয়ে নিয়ে চলে। একারণে এসব অবজেক্ট টুইন উত্তর থেকে টুইন দক্ষিণে চললেও দুই পূর্ব ও দুই পশ্চিমের উদায়াস্ত বা অস্তউদয় হতে দেখা যায়। দিবস ও রাতের মধ‍্যভাগে এই দুই ধীরগতির অবজেক্ট দুই ধারার পানি পরস্পর বিপরীতে বয়ে চলে সাগর মহাসাগরে। যে দুই পানির সংমিশ্রণ ঘটে না। যেহেতু এদের মাধ‍্যমে দুই বিপরীত চার্জের চাঁদ দিবস ও রাতে বয়ে চলে। এজন‍্য পরস্পর বিপরীত চার্জের ব্ল‍্যাক হোলের স্পিনে আটকে আছে পানির প্রবাহ। যা দুই বিপরীত সারফেসের পানি ধনাত্বক ও ঋণাত্মক রশ্মির সংযোগে বিপরীত স্পিনে ঘুরছে। পৃথিবীর সব অবজেক্টের সাপেক্ষে বয়ে চলে। যেহেতু সব অবজেক্ট গ্রহ আর এরা এদের উপর দিয়ে স্রোতধারা তৈরি করেছে যে কারণে ব্ল‍্যাক হোলের এন্টি স্পিনে সব অবজেক্টকে কার্যকর করতে হওয়ায় এই দুটি অবজেক্টের স্পিন ডাইরেকশন ৭ গ্রহের বিপরীত। এসব বিষয়ের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের টুইন ফর্মেশন অনেক আলোচনা হয়েছে বলে সংক্ষিপ্তভাবে টুইন সিস্টেম শব্দ বাদ রেখে বোঝার জন‍্য সহজ করে আরও নতুন অজানা বিষয় সভ‍্যতার জন‍্য তুলে ধরলাম। পানির ধনাত্বক চার্জ ও ঋনাত্বক চার্জ বিম পরস্পর বিপরীত স্পিনে এস্ট্রয়েড ধূমকেতু হয়ে পুড়ছে মানে এরা ফিশন হলে অক্সিজেন হাইড্রোজেনে ভাগ হয়ে যাচ্ছে। আবার ফিউশন হলে পানি হচ্ছে। সকল সময় এরা বাষ্পীভূত হচ্ছে আর ঘনিভবন ঘটিয়ে এন্টি ডাইরেকশনে চলে যাচ্ছে ইউরেনাসে ও ভেনাসে। মানে ওদের এন্টি ফিল্ড আমাদের টুইন পৃথিবীতে। এভাবে দিবস ও রাতে এই দুই ফিল্ডেই আমাদের বসবাস। মানুষ দৌড়াদৌড়ি শুরু করেছে এন্টি ফিল্ডে। যা শুধু বিজ্ঞানের সংজ্ঞা পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে না থাকায় ভয়াবহ বিপদে পরতে যাচ্ছে।
যে অবজেক্ট যেখানে দেখা যায়, সে অবজেক্ট সেখানে সোজাসুজি থাকেনা বলে ভূতল বাঁকিয়ে চলা দেখি। আইনস্টাইন হকিং প্ল‍্যাঙ্কদের ডাস্টবিনে ফেলে দিন। না হলে সব আবর্জনা পরিস্কার হ‍বে ব্ল‍্যাক হোল সিস্টেমে । মানব সভ‍্যতার নতুন থিওরির প্রথম বিশ্ব বিদ‍্যবিদ‍্যালয় রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ স্টাডি করুন। আমাদের সভ‍্যতার সকল থিওরি বাতিল হয়ে গেছে। ঘাবড়ে যাবেন না। সব সুন্দরভাবে ব‍্যাখ‍্যা করা হয়েছে। এর ওয়েব সাইড rakimuniversity.com সার্চ করুন। পূর্নাঙ্গ আর্টিকেল আসছে কয়েকদিনের মধ‍্যে এই ওয়েব সাইডে। তিনবছর ৮ মাস যাবত ফেসবুক থেকে পেয়েছেন। X থেকেও আংশিক পেয়েছেন। চেষ্টা করবো ফেসবুকে আর্টিকেল পাঠানো।