Twin Universe X-ray Report by The Black Hole Theory and Prophet (PBUH) Great Scientist
There is no difference between religion and science if the message of the books of that religion is unsullied. The great deluge that is going to take place in the future, most of the areas and civilizations of the world will disappear into The Black Hole.
There is no difference between religion and science if the message of the books of that religion is unsullied. The great deluge that is going to take place in the future, most of the areas and civilizations of the world will disappear into The Black Hole. Especially in all areas of technology and areas where hybrid food is being produced.Few people in the whole world will survive. Those who are just outside the technology and hybrid food production environment. You understand what will happen to the Holy Quran books.
Most of these communities will survive in the world to come. Al-Quran will be printed again through them. That is why Almighty Allah has said that He will be responsible for the preservation of the Qur'an until the Day of Judgment. Civilizations have disappeared over the ages, whose exact manuscripts have been destroyed over and over again. That is why Almighty Allah has sent a guide. Now those who die of cancer, heart attack, stroke, diabetes etc. which are unusual and caused by the radioactivity or hybrid condition of these environments. Therefore, people are getting used to living with tub plants or indoor plants that give oxygen to the night world.This formula has been sent to the whole world by Rakim University lab for 4 years and it has been accepted by all. These plants remove pollution, Western civilization is spreading the news of keeping them indoors for fear of shame. And Rakim University said Mining and marketing of minerals creates corona. In this night space or the sun is tearing through which now UV rays have become a regular thing. And sometimes war drills or bomb tests suddenly tear up the night space in a big way, which is hitting the natural world as a solar storm.
It is expanding the space of the dwarf planet. However, being among those indoor plants protects people from UV radiation including solar storms. Which is due to mechanical damage and hybrid technology damage. Rakim University says that plants should be arranged in the environment while seven earth soil mixers should be made.
But most of the Earth's surface is now covered in radioactive radiation. This means that the surface of the planet Earth is now covered by the dwarf planet's twin field. That means the outside of almost every home is no longer safe. Only the inside is as safe as a group of NASA blacksmiths. This is the part of the black hole theory that civilization is using now.
Muhammad (PBUH) said in one of his sayings that there will come a time when it will be healthier to stay inside the house than to move outside the house. These are not predictions, but prove Rakim University's black hole theory. If the civilization of that time had the knowledge of technology as it is now, he would have fixed these things immediately.
Which is now 1400 years later, the truth of the exact scientific analysis of thousands of holy sayings of Muhammad (pbuh) is evidenced in the theory of Rakim University, while the current civilization has fallen into a catastrophe in the practice of theoryless science.
ব্ল্যাক হোল থিওরিতে টুইন মহাবিশ্বের এক্স রে রিপোর্ট এবং নবীজি (সা:) মহান বিজ্ঞানী
ধর্ম এবং বিজ্ঞানের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই যদি সেই ধর্মের গ্রন্হের বাণী অবিক্রিত থাকে। সামনে যে মহাপ্রলয় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে পৃথিবীর স্হলভাগের অধিকাংশ এলাকা ও সভ্যতা ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। বিশেষ করে প্রযুক্তির সব এলাকা আর যেসব এলাকায় হাইব্রিড খাবার উৎপাদন হচ্ছে। সমগ্র পৃথিবীর সামান্য কিছু মানুষ জীবিত থাকবে । যারা কেবল প্রযুক্তি ও হাইব্রিড খাবার উৎপাদনের পরিবেশের বাহিরে আছে। বুঝতেই পারছেন পবিত্র আল কোরআন গ্রন্হগুলোর কি হবে। অথচ ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের মধ্যে প্রযুক্তির বাহিরে এখনও অনেক মানুষ আছে যাদের গরীব বলা হয় কিন্তু পবিত্র আল কোরআন তাদের মুখস্হ রাখাকে অত্যধিক কল্যাণকর মনে করে থাকে।
এই সম্প্রদায়গুলোর অধিকাংশ টিকে থাকবে সামনের পৃথিবীতে। এদের মাধ্যমে আবার আল কোরআন ছাপানো হবে। এজন্যই মহান আল্লাহ বলেছেন কেয়ামত পর্যন্ত আল কোরআন সংরক্ষণের জিম্মাদার তিনি নিজে হবেন। যুগে যুগে সভ্যতা বিলুপ্ত হয়েছে।যেসবের হুবহু পান্ডুলিপি ধ্বংস হয়েছে বার বার। এজন্য মহান আল্লাহ পথ প্রদর্শক প্রেরন করেছেন। সামনে পবিত্র আল কোরআনের বাহিরে আর কোনো গ্রন্হ আসবে না । অনেকে রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর ভবিষ্যতবাণীকে বিজ্ঞানের বাহিরে রাখতে চান। কিন্তু রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় তা মনে করে না।এজন্য যে করোনা বা ইউভি রেডিয়েশন বা তেজস্ক্রিয়তা থেকে বাঁচতে পারলে মানুষ দীর্ঘজীবি হয় এবং সাধারনভাবে মৃত্যুবরন করে। এখন যারা মৃত্যু মুখে পতিত হয় ক্যানসার হার্ট এটাক,স্ট্রোক, ডায়াবেটিস ইত্যাদি যা অস্বাভাবিক এবং এসব পরিবেশের তেজস্ক্রিয়তা বা হাইব্রিড অবস্হা থেকে সৃষ্টি হয়। এজন্য ঘরে টবের উদ্ভিদ বা ইনডোর প্ল্যান্ট উদ্ভিদ যেগুলো রাতের পৃথিবীতে অক্সিজেন দেয় এসবের সাথে থাকার জন্য অভ্যস্হ হয়ে যাচ্ছে মানুষ। এই ফর্মূলা ৪ বছর হলো রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবের পক্ষ থেকে সমগ্র পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে এবং তা সকলে গ্রহন করেছে। এসব উদ্ভিদ পলুশন দূর করে, পশ্চিমা সভ্যতা লজ্জ্বার ভয়ে একথা বলে এসব ইনডোরে রাখার খবর প্রচার করছে। আর রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বলেছে খনিজ উত্তোলন ও বিপনন করলে করোনা সৃষ্টি হয়। এতে রাতের স্পেস বা সূর্য ছিঁড়ে আসছে যা এখন ইউভি রে আসা একটি নিয়মিত বিষয়ে পরিণত হয়েছে। আর মাঝে মাঝে যুদ্ধ মহড়া কিংবা বোমার পরীক্ষা হঠাৎ রাতের স্পেস বড় আকারে ছিঁড়ে আসে যা সৌরঝড় হয়ে আছড়ে পরছে ন্যাচারাল পৃথিবীতাে। এতে বামণ গ্রহের স্পেস বৃদ্ধি পাচ্ছে। যাহোক ঐসব ইনডোর প্লান্টের মধ্যে থাকলে সৌরঝড়সহ ইউভি রেডিয়েশন থেকে মানুষ রক্ষা পায়। যা যান্ত্রিক দুষন ও হাইব্রিড প্রযুক্তির দুষনের কারণে হচ্ছে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বলছে পরিবেশে উদ্ভিদের বিন্যাস করতে হবে যখন সাত পৃথিবীর মাটির মিক্সার তৈরি করে করতে হবে।
কিন্তু সমগ্র পৃথিবীর স্হলভাগের অধিকাংশ এলাকা এখন তেজস্ক্রিয় রেডিয়েশনের ছড়াছড়ি। এর মানে পৃথিবী নামক গ্রহের সারফেস এখন বামণ গ্রহের টুইন ফিল্ডে ছেয়ে গেছে। অর্থাৎ প্রায় প্রতিটি বাড়ির বাহির আর নিরাপদ নয়। শুধু নাসার একদল কামারের মতো ভিতরটা নিরাপদ। ব্ল্যাক হোল থিওরির এই অংশটিই এখন সভ্যতা ব্যবহার করছে।
মোহাম্মদ (সা:) তাঁর একটি বাণীতে বলেছিলেন সামনে এমন সময় আসবে যখন ঘরের বাহিরে চলাচলের চেয়ে ঘরের মধ্যে থাকা স্বাস্হ্য সম্মত হবে। এসব ভবিষ্যতবাণী নয়, রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল থিওরিকে প্রমাণ করে। সেইসময়ের সভ্যতার বর্তমানের মতো প্রযুক্তির জ্ঞান থাকলে, এসব তিনি তখনই ঠিক করে দিয়ে যেতেন।
যা এখন ১৪০০ বছর পর মোহাম্মদ (সা:) এর হাজার হাজার পবিত্র বাণীর নিঁখুত বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনের সত্যতা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরিতে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে যখন বর্তমান সভ্যতা মহাবিপদে পরে গেছে থিওরিবিহীন বিজ্ঞানের চর্চায়।