Our twin opposites are very close together and made of warped beams
There is a detailed discussion of how the beam concentration in the Sun and Polaris increases from the chargeless state of the black hole through the twin field between the two udayachals and the two austachals and how the beamless end or the chargeless black hole continues for a certain period of time.
There is a detailed discussion of how the beam concentration in the Sun and Polaris increases from the chargeless state of the black hole through the twin field between the two udayachals and the two austachals and how the beamless end or the chargeless black hole continues for a certain period of time. Suppose that one hour after the dot point of the morning rising sun or the night earth the twin spring beam produces as much mass in the night space as the same twin spring beam opposite from the pole star or day. The direction becomes larger by directing the twin beams at an angle of 0.9 degrees apart from each other.(The black hole field spin causes fission fusion at an angle interval of 23.4-22.5=0.9 degrees). Expressing this, the funnels grow from the lowest point around the sphere, or both of them have their ionosphere labels maximum, not outside of 600 + 600 = 1200 miles in either direction.Surface to opposite surface. Since the discovery of civilization the maximum of the ionosphere is 600 miles. It takes 6 hours from zero to mid-afternoon or midnight to lift the ionosphere up to this 600 miles.
If defined by a twin spring, let X every second move out and in from both sides of the twin beam of the spring. The minimum time it takes to wind one pin of their anti-spring is half (since both fields spin in opposite directions) so the pin is 2X per second.Cutting twin matter like a slice results in 2 twin springs.To get a basic idea of how much twin matter is prepared in one hour, express it like this. Explanation with a spherical twin ball, the twins form the smallest to the largest twin form ball within 6 hours in the case of twin Earths. 2 twin balls one hour after morning zero hour or evening zero hour where 10 minutes after zero hour whichever is larger, ionosphere and surface twins are formed.As this ray sparks the negative charge beam with the charge beam of the dark (shadow) space, at that time the volume of the twin earth's matter and anti-matter is separated into 2 twin volumes.A single video screen shot of the ongoing expansion every second or less shows the volume of the ball increasing every moment. Light has no fixed speed. They are twisting. Anti-matter or dark matter twins are detected here.
In the field where ISS Karman twin line is running, the amount of mass that is supposed to be created from the energy fission fusion reaction of a twin ionosphere of the twin earth is settling on the anti surface of the twin earth. It is annihilated in the ionosphere label of the anti-black hole field near the black hole twin field.Where 45 minutes of matter is in the world of anti-matter. Where every 45 minutes two sunrises and two sunsets are artificially created by NASA. Therefore, the 45 minutes the earth sees the day is 45 minutes at night or in darkness.And the 45 minutes that the Earth sees darkness, NASA is in the day.
The point is that the orbits of the twin black hole fields of the complete twin Earths are two by four (mainly) Earths, two Udyachals and two Austachles, which produce energy that produces very faint suns or polar stars until massioard noon.It is needless to say how much artificial electricity the twin earth creates or consumes in each territory of the twin earth during this period of 45 minutes from the two Udayachals of the two worlds.How this electricity has to be consumed by the current civilization in which urban civilization has overturned the definition of science. Their explanation is that UV radiation is higher on the surface until 10 am in the morning. This is true for their environment because their environment cannot generate electricity but artificially produces office courts, industries, machinery, cooking, freezing, AC fan bulbs and their concrete, sewage matter and its flow, oil gas storage, synthetic fertilizers and pesticides, furniture, computers, robots, mobiles, TVs, vehicles.The body of these applications is also consuming electricity. On the other hand, in the morning, when the earth shows the sun on the opposite side, then from the evening to 10 pm, those who live like Europe or the United States are miserable.Although due to the US, seawater in the nighttime territory of the western Southern Ocean near and far from Australia is being poisoned due to the absorption of oxygen or negative charge in the US. The United States built the twin engines of the Bermuda Triangle while still surviving in civilization.But as its mechanics dominate the entire twin Earth, the extinction of half of the twin dwarf planets in the future will begin in the area inhabited by this twin Bermuda Triangle.
A new president has been elected in the United States. He, his wife, son and daughter were also sent to Rakim University's Black Hole Theory. These actions have been reported to the former and current presidents of the White House, including the first lady, for nearly four years.
I heard in Trump's election manifesto that he would stop the war. This is not only good for the United States. UV radiation and solar storms will decrease on Earth. In order to save the world, brotherhood must be created like during the Corona period. The world has gone to a more dangerous end than that time.
The day after Mr. Trump's victory, I saw on Ivanka Trump's X account that Bill Gates can be prosecuted for the crime of making the American people sick by applying the corona vaccine?Asked for the opinion of the American people. As such questions are raised, it remains to be seen whether Rakim University, Prannathpur, Bangladesh The Black Hole Theory is understood by a large section of Americans.
Mr. Trump said during the election campaign that the apocalypse will take place from Arab countries. This matter is also in the hadith. From a hill near Madinah. But the final apocalypse will take place when the skeletons of the present civilization and its opposite dwarf planets disappear and the next world will come and then.That is, after the arrival of the Natural Planetary Twin Field. When the current technology will not exist in the world.
If we can follow the black hole theory, we can sustain civilization with current technology, urbanization, cutting power outages and creating twin earth surface repair and balance plants.
NASA's 45 Minutes of Day and Night is an example to remind you of the quantum field falsity theory.
আমাদের টুইন বিপরীত স্পেস খুব কাছাকাছি এবং প্যাঁচানো বিমের তৈরি
দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের মাধ্যমে ব্ল্যাক হোলের চার্জলেস অবস্হা থেকে টুইন ফিল্ড হয়ে কিভাবে সূর্য এবং ধ্রুবতারায় বিম কনসেন্ট্রেশন বৃদ্ধি হয়ে এবং কিভাবে বিমলেস পরিণতির দিকে বা চার্জ লেস ব্ল্যাক হোলে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য চলমান রয়েছে তার বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। ধরুন সকালের উদয় অস্তাচলের ডট পয়েন্ট থেকে এক ঘন্টা পর সূর্য বা রাতের পৃথিবীর টুইন স্প্রিংয়ের বিম রাতের স্পেসে যতোটা ভর তৈরি করে তার বিপরীত দিকে ধ্রুবতারা থেকে বা দিন থেকে সমান টুইন স্প্রিং বিম বিপরীত ডাইরেকশনে এর ০.৯ ডিগ্রি কোণ ব্যবধানে পরস্পর টুইন বিম পরিচালনা করে বৃহৎ হতে থাকে। (ব্ল্যাক হোল ফিল্ড স্পিনের কারণ ২৩.৪-২২.৫=০.৯ ডিগ্রি কোণ ব্যবধানে ফেশন ফিউশন হয়)। এর এক্সপ্রেশন করলে চারিদিকে গোলাকার ক্ষুদ্রতম অবস্হান থেকে ফ্যানেল বৃহৎ হতে থাকে বা এদের উভয়ের আয়নোস্ফেয়ার লেবেল সর্বোচ্চ হয়ে থাকে উভয় দিক থেকে ৬০০ +৬০০ = ১২০০ মাইলের বাহিরে নেই। সারফেস টু বিপরীত সারফেস। যেহেতু সভ্যতার আবিস্কার আয়নোস্ফেয়ারের সর্বোচ্চ ৬০০ মাইল। এই ৬০০ মাইল পর্যন্ত আয়নোস্ফেয়ার তুলতে জিরো থেকে মধ্য দুপুর বা মধ্য রাত হতে ৬ ঘন্টা সময় লাগে।
টুইন স্প্রিং দিয়ে ব্যাখ্যা করলে প্রতি সেকেন্ডে ধরুন X টি স্প্রিংয়ের টুইন বিমের প্যাঁচ উভয় দিক থেকে বেড়িয়ে যায় এবং প্রবেশ করে। এদের এন্টি স্প্রিংয়ের এক প্যাঁচ বেড় করতে নূন্যতম সময় হয় অর্ধেক (যেহেতু উভয় ফিল্ড পরস্পর বিপরীতে স্পিন করে) তাহলে সেকেন্ডে প্যাঁচ ২X টি। স্লাইজের মতো করে টুইন ম্যাটার কাটলে ২টি টুইন স্প্রিংয়ের মতো হয়। এক ঘন্টার টুইন ম্যাটার প্রস্তুত কতোটা হলো এমন একটি হিসাবের প্রধান ধারনা পেতে এভাবে এক্সপ্রেশন করা।
গোলাকার টুইন বল দিয়ে এক্সপ্লেনেশন করলে টুইনগুলো ক্ষুদ্রতম থেকে ৬ ঘন্টার মধ্যে বৃহত্তম টুইন ফর্ম বল তৈরি হয়ে যায় টুইন পৃথিবীর ক্ষেত্রে। সকালের জিরো আওয়ার বা সন্ধ্যার জিরো আওয়ারের এক ঘন্টা পর ২টি টুইন বল যেখানে যতো বড় জিরো আওয়ার থেকে ১০ মিনিট পর আয়নোস্ফেয়ার ও সারফেসের টুইন সামান্য তৈরি হয়। এই রশ্মি যতোটা অন্ধকার (ছায়া) পজিটিভ স্পেসের চার্জ বিম দিয়ে নেগেটিভ চার্জ বিমকে স্পার্ক করায় ঐসময়ে টুইন পৃথিবীর ম্যাটার এন্টি ম্যাটারের আয়তনের পরিমাণ আলাদা করলে ২টি টুইন পরিমাণ হয়। প্রতি সেকেন্ডে বা এর চেয়ে ছোট সময়ে চলমান এক্সপানশনের একেকটি ভিডিও স্ক্রিন শট করলে প্রতি মুহুর্তে বলের আয়তন বাড়তে থাকে। আলোর নির্দিষ্ট কোনো গতিবেগ নেই। এরা পেঁচিয়ে চলছে। এখানে এন্টি ম্যাটার বা ডার্ক ম্যাটার টুইন ধরা হয়েছে।
আইএসএস কারমান টুইন লাইনের যে ফিল্ডে চলছে সেখানে টুইন পৃথিবীর এক টুইন আয়োনস্ফেয়ারের যে শক্তির ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া থেকে যে পরিমাণ ভর তৈরির কথা সেই পরিমাণ ভরের টুইন পৃথিবীর এন্টি সারফেসে অবস্হান করছে । এটি ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের কাছাকাছি এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের আয়নোস্ফেয়ার লেবেলে স্হাপিত হয়ে আছে। যেখানে ৪৫ মিনিটের ম্যাটার এন্টি ম্যাটারের পৃথিবীতে আছে। যেখানে প্রতি ৪৫ মিনিটে দুই উদয় ও দুই অস্ত কৃত্রিমভাবে তৈরি করে আছে নাসা। এজন্য, যে ৪৫ মিনিট পৃথিবীকে দিন দেখে সেই ৪৫ মিনিটে রাতে থাকে বা অন্ধকারে থাকে। আর যে ৪৫ মিনিট পৃথিবীকে অন্ধকার দেখে তখন নাসা দিনে থাকে।
বিষয়টি এমন যে সম্পূর্ণ টুইন পৃথিবীর টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের যে কক্ষপথ তা পরস্পর বিপরীতে দুটি করে চারটি (প্রধানত) পৃথিবী তা দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলে যে ইনার্জি তৈরি করে তা ম্যাসিয়র্ড দুপুর পর্যন্ত অত্যন্ত ক্ষীণ সূর্য বা ধ্রুবতারা তৈরি করে নাসায়।
এসময় দুই পৃথিবীর এভাবে দুই উদয়াচল দুই অস্তাচল থেকে ৪৫ মিনিট সময় কালের টুইন পৃথিবীর যে টুইন স্প্রিং বল তৈরি করে আর এই সময়কাল টুইন পৃথিবীর প্রত্যেক টেরিটোরিতে কি পরিমাণ কৃত্রিম বিদ্যুত তৈরি করে বা খরচ করে তা বলাই বাহুল্য। এই বিদ্যুত কতোভাবে বর্তমান সভ্যতার খরচ করতে হয় এই সময়ে যে সাইন্সের ডেফিনেশনকে উল্টে ফেলেছে শহুরে সভ্যতা। তাদের ব্যাখ্যা হলো সকালে সকাল ১০টা পর্যন্ত ইউভি রেডিয়েশন বেশি পরে সারফেসে। কথাটি তাদের পরিবেশের জন্য সত্য এজন্য যে তাদের পরিবেশ বিদ্যুত তৈরি করতে পারে না বরং কৃত্রিমভাবে অফিস আদালত, শিল্প, যন্ত্র চালনায়, রান্নায় ফ্রিজিং এসি ফ্যান বাল্ব আর তাদের কঙ্ক্রিট, সুয়ারেজের ম্যাটার ও এর প্রবাহ, তেল গ্যাসের মজুত, কৃত্রিম সার ও পেস্টিসাইড প্রয়োগ আসবাব,কম্পিউটার,রোবট,মোবাইল,টিভি,যানবাহন এসবের বডিও বিদ্যুত খরচ করছে। আবার সকালে বিপরীত দিকে যে রাতের পৃথিবী সূর্য দেখায় তখন সন্ধ্যা থেকে রাত ১০ পর্যন্ত যারা ইউরোপ কিংবা যুক্তরাষ্ট্রের মতো থাকে তাদের অবস্হা শোচনীয় থাকে। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের কারণে অস্ট্রেলিয়ার কাছাকাছি ও দূরবর্তী পশ্চিম দক্ষিণ মহাসাগরীয় এলাকার রাতের টেরিটোরিতে সমুদ্রের পানি বিষাক্ত হয়ে চলেছে যুক্তরাষ্ট্রে অক্সিজেন বা নেগেটিভ চার্জ শোষন করার কারণে। যুক্তরাষ্ট্র বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের টুইন ইঞ্জিন তৈরি করে যখন এখনও সভ্যতায় টিকে আছে এখনও। কিন্তু এর যান্ত্রিক অবয়ব সমগ্র টুইন পৃথিবীতে যেভাবে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সামনে যে অর্ধেক টুইন বামণ গ্রহের বিলুপ্তি হবে তা এই টুইন বারমুড়া ট্রায়াঙ্গেল অধ্যুষিত এলাকা থেকে শুরু হবে।
নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। তাঁকে, তাঁর স্ত্রী, ছেলে মেয়েকেও রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল থিওরি পাঠানো হয়েছে। এই কাজগুলি প্রায় চারবছর হলো হোয়াইট হাউজের সাবেক ও বর্তমান প্রেসিডেন্ট, ফাস্ট লেডিসহ সকলকে জানানো হয়েছে।
মি ট্রাম্পের নির্বাচনী মেনোফেস্টোতে শুনেছি যে তিনি যুদ্ধ বন্ধ করে দিবেন। যুক্তরাষ্ট্রের জন্যই শুধু এই বিষয়টি মঙ্গলজনক নয়। ইউভি রেডিয়েশন ও সোলার ঝড় কমে যাবে পৃথিবীতে। পৃথিবীকে বাঁচাতে হলে করোনাকালীন সময়ের মতো সৌভ্রাতৃত্ব তৈরি হতে হবে। ওই সময়ের চেয়েও বিপদজনক অবস্হার দিকে চলে গেছে পৃথিবী। মি ট্রাম্পের বিজয়ের পরের দিন ইভাঙ্কা ট্রাম্পের X একাউন্টে দেখলাম যে করোনা ভ্যাকসিন প্রয়োগে মার্কিন জনগণকে অসুস্হ করার অপরাধে বিল গেট্সকে বিচারের মুখোমুখি করা যায়? মার্কিন জনগণের মতামত চেয়েছেন। এমন প্রশ্ন উত্থাপন হওয়ায় বুঝতে বাঁকি নেই যে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশের ব্ল্যাক হোল থিওরি মার্কিনীদের বিরাট অংশ বুঝতে পেরেছেন।
মি ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারের সময় বলেছিলেন যে আরব দেশ থেকে কেয়ামত সংঘটিত হবে।এই বিষয়টি হাদীসেও আছে। মদীনার নিকটবর্তী একটি পাহাড় থেকে হবে। তবে শেষ কেয়ামতটি সংঘটিত হবে তখন যখন বর্তমান সভ্যতার স্কেলেটাল ও এর বিপরীত বামণ গ্রহগুলো বিলুপ্ত হয়ে পরবর্তী পৃথিবী আসবে এবং তারপর। অর্থাৎ
ন্যাচারাল প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ড আসার পর।যখন বর্তমান প্রযুক্তির বিন্দুমাত্র পৃথিবীতে থাকবে না।
আমরা যদি ব্ল্যাক হোল থিওরি মতো চলতে পারি তাহলে বর্তমান প্রযুক্তি,নগরায়ন, বিদ্যুত কাঁট ছাঁট করে ও টুইন পৃথিবীরসারফেস মেরামত ও ব্যালান্স উদ্ভিদ তৈরি করে সভ্যতা টিকে রাখতে পারি।
নাসার ৪৫ মিনিটের দিন রাত্রির উদাহরন এজন্য দিয়েছি যে কোয়ান্টাম ফিল্ড ভূয়া থিওরি সম্পর্কে মনে করিয়ে দেওয়া।