Catch moss on all constructions. Make twin morning to twin noon sparkling
The Twin Fields of the planetary system remain intact, except for various wastelands or neglected overgrown territories that have not been penetrated by present-day civilizations. These areas will not be destroyed if the coming cataclysm takes place.
The Twin Fields of the planetary system remain intact, except for various wastelands or neglected overgrown territories that have not been penetrated by present-day civilizations. These areas will not be destroyed if the coming cataclysm takes place.
Planet Earth artist's color rendering of the oxygen-nitrogen, virus-bacteria coating covering the 6 planets (Mercury, Mars, Jupiter, Saturn, Neptune, Pluto). Mines are constructed by removing these coatings. The ore of those planets can be found by digging.
By picking these up and throwing them on the double surface of the earth, this covering has been removed. The world has entered such an era between four hundred and five hundred years. In this short period of time infrastructure destruction has changed the color or reduced the concentration of oxygen, nitrogen, virus bacteria twin beams of light in Earth's mantle.
Many civilizations learned astronomy by opening universities. Almost all faculties have added engineering subjects for better living on our planet as well as engineering framework for living on other planets. No one would have thought that so many university educations had turned almost half of their planetarium into tumors. A Climate Crisis Unit has been created at the United Nations to operate this.But 1℅ agenda is not there. This is because civilization has not been able to define science.
Beautifully glazed edifices are created in which earth-colored coatings lose concentration and flow through gaps. The residential and official areas of urban civilization are coated with the color of the earth, just as the sunlight casts a shadow on a car when a poisonous car passes through dense vegetation in the sun.
People are suffering from thousands of chronic diseases. But the planet's organizational house structure shows that the matter, anti-matter on other planets now surrounds the residential and official areas of certain human civilizations.
From here now, if you look at the sky through a telescope, you can see the color of the natural world. As seen from two sides of a tectonic plate rift. If we could go there, we would probably find the world. This is how astronomy sees mirage. From where he is looking at that time, the soil of the underground planet under his feet or the soil of the planet in the opposite hemisphere is seeing that the earth is flowing water in its familiar form.
If the astronomer's telescope were to cover the earth with its abode, it would no longer be able to see it. The planet could be seen as a nebula or the skeleton of a pulsar in reverse direction, metallic and non-metallic twin objects. Life and viruses do not exist there.
Why would the highest degree holders of all faculties of astronomy not see the opposite field of the planet as natural if they let their residential and official field of rotation become a mere blanket of moss? Because the self has become natural. Do you understand dark matter?
Will globalization survive in any western university including the United States?
That's why Rakim University is sending the most black hole theory analysis to them. For them to understand that if half the world is destroyed, they will always be common. All such buildings, including New York, caught algae. Stop mining.
All creations of the Electrified Twin Beam are directed by the Twins of the Universe. A twin universe would not be halved into a black hole if the electrified matter were essentially cut in half. Cut off 80℅ in the west. Minimize electricity consumption in collective lifestyles with devices such as solar and small nuclear engine vehicles.
If the lifespan of generations can be extended, civilization will survive. Balance plants with algae on the surface of the earth and create its infrastructure, the world will be a bright new color from morning to noon. Its length will be large. It will set with enlightened mankind every moment of every day.
সকল কনস্ট্রাকশনে শ্যাওলা ধরান। টুইন সকাল থেকে টুইন দুপুর তৈরি করুন ঝকঝকে
বিভিন্ন পতিত জমি কিংবা অবহেলা অনাদরে বেড়ে উঠা টেরিটোরি যেসব স্হানে বর্তমান ঘুনে ধরা সভ্যতার প্রবেশ হয়নি সেসব এলাকা প্ল্যানেটারী সিস্টেমের টুইন ফিল্ড অক্ষত রয়েছে। ধ্বংস হবে না এসব এলাকা আসন্ন মহাবিপর্যয় অনুষ্ঠিত হলে।
পৃথিবী নামক গ্রহ শিল্পীর রঙে আঁকা অক্সিজেন-নাইট্রোজেন, ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়ার প্রলেপের ছবি যা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে ৬ টি গ্রহকে (বুধ মঙ্গল বৃহস্পতি শনি নেপ্চুন প্লুটোকে)। এসব প্রলেপ সরিয়ে খনি নির্মাণ করা হয়। যা খনন করলে ঐসব গ্রহের আকরিক পাওয়া যায়। এসব তুলে পৃথিবীর যে আবরন রয়েছে এর ডাবল সারফেসে ফেলে এই আবরন সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এমন যুগে পৃথিবী প্রবেশ করেছে চারশো থেকে পাঁচ'শ বছরের মধ্যে। এই অল্প সময়েই ইনফ্রাস্ট্রাক্চার ধ্বংস হয়ে পৃথিবীর প্রলেপের অক্সিজেন, নাইট্রোজেন,ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার আলোর টুইন বিম রঙ বদলে ফেলেছে বা কনসেন্ট্রেশন কমিয়ে ফেলেছে।
অনেক সভ্যতা এস্ট্রনোমি শিখেছে বিশ্ববিদ্যালয় খুলে। আমাদের গ্রহে ভালোভাবে বসবাসের ইঞ্জিনিয়ারিং কাঠামোর পাশাপাশি অন্য গ্রহে বসবাস করার জন্য প্রায় সব ফ্যাকাল্টিতে ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট যুক্ত করেছে। কেউ কখনো ভাবতে পারেনি এতোসব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা তাদের প্ল্যানেটারির প্রায় অর্ধেককে টিউমার বানিয়েছে। এটি অপারেশন করার জন্য ক্লাইমেট ক্রাইসিস ইউনিট তৈরি হয়েছে রাষ্ট্রসংঘে।কিন্তু ১℅ এজেন্ডাও নেই সেখানে। কেননা সভ্যতা সাইন্সের সংজ্ঞা তৈরি করতে পারেনি বলে এমন হয়েছে।
সুন্দর সুন্দর চাকচিক্যের অট্টালিকা তৈরি হয়েছে যেসবে পৃথিবীর রঙের প্রলেপ কনসেন্ট্রেশন হারিয়ে গ্যাপ সৃষ্টি করে করে প্রবাহিত হচ্ছে। একটি বিষাক্ত যেকোনো কার যখন রোদের মধ্যে ঘন গাছাপালার মধ্য দিয়ে যায়, তখন কারের গায়ে রোদের আলো ছায়া যেভাবে পরে সেরকম বলছি, পৃথিবীর রঙের প্রলেপ পরছে শহুরে সভ্যতার আবাসিক ও অফিসিয়াল এলাকায়। মানুষ হাজারো দূরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত। কিন্তু প্ল্যানেটের সাংগঠনিক বাড়ির স্ট্রাক্চারে দেখা যাচ্ছে অন্যান্য গ্রহে যেসব ম্যাটার, এন্টি ম্যাটার সেসব এখন নির্দিষ্ট মানব সভ্যতার আবাসিক ও অফিসিয়াল এলাকার চারিদিকে।
এখান থেকে এখন টেলিস্কোপে আকাশ দেখলে ন্যাচারাল পৃথিবীর রঙ দেখা যায়। যেমন টেকটোনিক প্লেটের ফাটলের দুই সাইড থেকে দুইরকম দেখার মতো। সেখানে যেতে পারলে বোধহয় আমরা পৃথিবী পেতাম। এভাবে মরিচীকা দেখে এস্ট্রনোমি। যেখান থেকে দেখছে ঐসময় তার পায়ের নীচে যে ভূঅভ্যন্তরীন ঐগ্রহের মাটি বা ওর বিপরীত বিপরীত গোলার্ধে যে গ্রহের মাটি সেই মাটির উপর দিয়ে পৃথিবী ওর চিরচেনা রূপের পানি প্রবাহিত করছে বলে দেখছেন। এস্ট্রনোমির টেলিস্কোপধারী যদি তার আবাসিককে পৃথিবীর প্রলেপ মাখান তাহলে এমনটি আর দেখতে পেতো না। দেখতে পেতো গ্রহটি একটি নিহারীকা বা বিপরীত ডাইরকশনের পালসারের কঙ্কালের মতো মেটালিক ও নন মেটালিক টুইন অবজেক্ট।সেখানে জীবনের ও ভাইরাসের অস্তিত্ব নেই।
এস্ট্রোনোমার কেনো সব ফ্যাকাল্টির সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারীগণ যদি তাদের আবাসিক ও অফিসিয়াল এলাকার বিচরন ক্ষেত্রকে শুধু শ্যাওলার আবরন তৈরি করতে দেন তাহলে আর গ্রহের বিপরীত ফিল্ডকে ন্যাচারাল দেখবেন না। কেননা নিজেরটিই ন্যাচারাল হয়ে গেছে। ডার্ক ম্যাটার কি বুঝতে পেরেছেন?
যুক্তরাষ্ট্রসহ পাশ্চাত্যের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পরলে গ্লোবালাইজেশন টিকবে ? এজন্য তাদেরই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সবচেয়ে বেশি ব্ল্যাক হোল থিওরির বিশ্লেষন পাঠানো হচ্ছে। যেনো ওরা বুঝতে পারে যে অর্ধেক পৃথিবীতে ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালিত হলে ওরা সব সময় কমন থাকছে। নিউইয়র্কসহ এরকম সকল অট্টালিকায় শেওলা ধরান। খনিজ উত্তোলন বন্ধ করে দিন।
বিদ্যুয়ায়িত টুইন বিমের সব সৃষ্টি মহাবিশ্বের টুইন দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। ব্ল্যাক হোলে টুইন মহাবিশ্ব অর্ধেক বিলুপ্ত হয়ে যাবে না যদি বিদ্যুতায়িত ব্যবস্হা জরুরি অর্ধেক কাট করা হয়। পাশ্চাত্যে ৮০℅ কাট করে ফেলুন। সোলার ও ছোট ছোট পারমানবিক ইঞ্জিনের ভেহিক্যালের মতো যন্ত্র দিয়ে যৌথভাবে জীবন যাত্রায় মিনিমাম বিদ্যুত ব্যবহার করুন।
প্রজন্মের হায়াত দীর্ঘ করে দিতে পারলে সভ্যতা টিকে থাকবে। পৃথিবীর সারফেসে শেওলা সহ ব্যলান্স উদ্ভিদ ও এর পরিকাঠামো তৈরি করলে সকাল থেকে দুপুর হবে ঝকঝকে নতুন রঙের পৃথিবী। এর দৈর্ঘ্য বৃহৎ হবে। অস্তমিত হবে জ্ঞানগর্ভ মানবজাতিকে নিয়ে প্রতিদিন প্রতিমুহুর্তে।