Twin field beams of water produced metallic non metallic twin space beams
Venus Uranus is the twin object of water. They are not planets. Examples of the separation of water in the twin Venus and twin Uranus oceans have been discussed earlier. The anti positive field of one of these two waters is Venus and the other is Uranus.
Venus Uranus is the twin object of water. They are not planets. Examples of the separation of water in the twin Venus and twin Uranus oceans have been discussed earlier. The anti positive field of one of these two waters is Venus and the other is Uranus. The negative black hole field is what we see around us.Its anti-space is positive or metallic. The surface of Venus appears to be hard because it is metallic.
This metallic state is such that the negative beam of water spins more or less to spin its black hole field in any metallic space.The negative field of water is above the surface. Which, if an anti-space dark matter object, moves to Venus's twin. Venus is a twin because it points to both sides of the equator like two suns or two night earths.
Now the question may naturally arise that if the negative space of water is up in the north, it will be down in the south. Of course, but since Uranus is also on both sides, this positive beam surface spins with the negative upper layer of Uranus water. And the positive charge of water on Uranus is spinning with the negative charge of Venus.As they are magnetic black hole fields they are spinning with each other in DC current flow. Connect to the twin surfaces of the Earth at the same time of day or night.
Now day and night are opposite each other, one exists space and the other is dark twin matter moving through the opposite sky. Dark twin matter is so that even there, if it enters through the atmospheric ionosphere, the equator can be maintained. The two opposites of this equator are therefore called the Asteroid Belt and the Kuiper Belt Twins.Asteroids are southern northern hemisphere if Kuiper is northern southern hemisphere. Since the poles are twins.
Hence asteroid Kuiper has long been called asteroid twin and Kuiper twin belt. The way human civilization has created the data is generally understood by keeping the previous names in the science analysis of the theories mentioned on the mistakes of the naked eye or microscopes, telescopes. World's First Black Hole University & Voluntary Data Science Lab Rakim University Prannathpur Santahar Bangladesh Online Library Tips to learn science definition quickly. Details on its website, X and Facebook. Without these theories, the science of civilization has not been defined and therefore the artificial current civilization will disappear into the black hole.
পানির টুইন ফিল্ড বিম মেটালিক নন মেটালিক টুইন স্পেস বিম তৈরি করেছে
শুক্র ইউরেনাস পানির টুইন অবজেক্ট। এরা গ্রহ নয়। টুইন শুক্র ও টুইন ইউরেনাস সাগর মহাসাগরের পানির পৃথকীকরণের উদাহরন ইতিপূর্বে আলোচনা হয়েছে। এই দুই পানির একটির এন্টি পজিটিভ ফিল্ড শুক্র অপরটি ইউরেনাস। পানির নেগেটিভ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড আমাদের চারিপাশে যা দেখি। এর এন্টি স্পেস পজিটিভ বা ম্যাটালিক। ম্যাটালিক হয়েছে বলে শুক্রের সারফেসকে শক্ত হিসাবে দেখা যাচ্ছে।
এই মেটালিক অবস্হা এমন যে, যেকোনো মেটালিক স্পেসে এর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড স্পিন করতে পানির নেগেটিভ বিম কম বেশি করে স্পিন করে। পানির নেগেটিভ ফিল্ড সারফেসের উপরে থাকে। যা এন্টি স্পেস ডার্ক ম্যাটার অবজেক্ট হলে শুক্রের টুইনে চলে যায়। শুক্র টুইন এজন্য যে একে বিষুব রেখার উভয় পার্শ্বকে দেখায় যা দুই সূর্য বা দুই রাতের পৃথিবীর মতো।
এখন স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠতে পারে যে উত্তরে পানির নেগেটিভ স্পেস উপরে থাকলে দক্ষিণে নীচে থাকবে। অবশ্যই তাই থাকছে তবে ইউরেনাসও দুই দিকে থাকায় ইউরেনাসের পানির নেগেটিভ উপরের স্তরের সাথে এই পজিটিভ বিম সারফেস স্পিন করছে। আর ইউরেনাসের পানির পজিটিভ চার্জ শুক্রের নেগেটিভ চার্জের সাথে স্পিন করছে। এরা যেহেতু ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ড এভাবে এরা ডিসি কারেন্ট প্রবাহে একে অপরের সাথে স্পিন করছে। একই সময়ের দিন বা রাতের পৃথিবীর টুইন সারফেসে কানেক্টেট।
এখন দিবস ও রাত পরস্পর বিপরীতে একটি এক্সিস্ট স্পেস আর অপরটি ডার্ক টুইন ম্যাটার হয়ে বিপরীত আকাশ দিয়ে চলছে। ডার্ক টুইন ম্যাটার এজন্য যে সেখানেও বায়ুমন্ডলীয় আয়নোস্ফেয়ার দিয়ে প্রবেশ করলে বিষুব রেখা মেন্টেন করে যাওয়া যাবে। এই বিষুব রেখার দুই বিপরীতকে এজন্য এস্টরয়েড বেল্ট ও কাইপার বেল্ট টুইন বলা যাবে। কাইপার উত্তর দক্ষিণ গোলার্ধ হলে এস্টরয়েড দক্ষিণ উত্তর গোলার্ধ। যেহেতু পোল গুলো টুইন।
একারণে এস্টরয়েড কাইপারকে অনেক আগেই এস্টরয়েড টুইন এবং কাইপার টুইন বেল্ট বলা হয়েছে। মানব সভ্যতা যেভাবে ডাটা তৈরি করেছে সাধারনভাবে খালি চোখে দেখে কিংবা অণুবীক্ষন যন্ত্র, দূরবীণ দিয়ে, এসবের ভুলের উপর উল্লেখিত থিওরির সাইন্স বিশ্লেষনে পূর্বের নাম গুলোকে রেখে সহজবোধ্য করে বুঝানো হচ্ছে। পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল ইউনিভার্সিটি ও স্বেচ্ছাসেবী ডাটা সাইন্স ল্যাব রাকীম ইউনিভার্সিটি প্রান্নাথপুর সান্তাহার বাংলাদেশের অনলাইন লাইব্রেরী থেকে সাইন্সের সংজ্ঞা দ্রুত শিখে নিতে পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে। এর ওয়েবসাইট, X ও ফেসবুকে বিস্তারিত। এসব থিওরি ছাড়া সভ্যতার বিজ্ঞানের সংজ্ঞা হয়নি এবং এজন্য ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে আর্টিফিশিয়াল বর্তমান সভ্যতা ।