Miscalculation of circumference of Twin Earth

The opposing spin of black hole fields creates twin worlds with opposite charges, influencing cosmic distances and ionosphere measurements. The theory challenges current cosmology by redefining distances and cosmic interactions.


The opposing spin fission fusion of the north-south, south-north magnetic black hole fields leads to oxygen-anti-nitrogen and nitrogen-anti-oxygen at the twin poles. Creation begins twin-wise from two rising and two setting dot points.It is the black hole's negative positive rays of light in thin fibers on both sides of the central black hole 30 miles in diameter from the earth, surrounded in two directions by two north and two south, 90 degrees along the equator (roughly) on two earths, two east and two west opposite, like a spring of light black hole. Spin also creates twins, which are the Sun and the Polaris. The concentration of this light increases in various objects.

These two objects also have opposite spins. This is that North South East West two worlds opposite directions are created, this is the matter and anti matter of the two worlds. And its ionosphere is from 30 miles to no more than 600 miles day and night. If part of this distance is according to the tested data of the current civilization, the volume of both the worlds is definitely not outside the ionosphere of these matter and anti-matter beams.

Then the distance between the Sun and Pole Star is 90.3 million miles from the Earth's surface and the other pole star is 447.6 light years away? I hope that those who have studied cosmology will resume space practice knowing the definition of science. Earth's civilization will be destroyed for them too. (The calculation of light years was canceled by the founding scientist of Rakim University Pranathpur Bangladesh two years ago)

In this way, the gas fuel of different planets is filled in the space ship and they are going to travel in the sky and they will not be where they are going, and for you, including you, the artificial size of our twin earth is increasing rapidly and the entire artificial civilization will disappear.If you go from north to south of the earth, north starts and if you go from south to north, south starts. And this distance is 12438.71 miles. The distance of another world is also the same. So the distance between the two north and south poles of the two worlds will be 12438.71×2 = 24877.42 miles.

Again, one day and one night to travel along the earth's equator, the current civilization knew the calculation of the earth's circumference of 24901 miles for a long time. That knowledge is attached to our education certificate. Because of the ionic field of the black hole of two earths between one earth, the distance between the two earths of 24 hours is 12 hours and the other is 12 hours. Again, 24901 ÷ 2 = 12450.5 miles are crossing the east-west distance of this world in 12 hours. Which is roughly equal to the north and south poles of the earth. The world civilization can surely understand how the twin universe theory of black hole field or twin matter theory has challenged the current civilization's technology education.

now? The east west twin is only 12450.1 - 12438.71 = 11.39 miles longer than the north south twin. The calculation of the ionosphere extending from 30 miles to 600 miles across the sky is also flawed. Because at mid-afternoon or mid-night the ionosphere of the two worlds is at its highest level, which is practical. It is not possible to get accurate data from radio waves or wave telescopes.

If you want to see an opposite object, you have to cross billions of spins of the anti-exist space of the black hole to see the opposite object in the ionosphere. That is why all the theories of Einstein Hawking Plancks have been rejected.

From the dot points of the two risings and the two settings, the black hole fields of matter and anti-matter are formed into pillars and the two worlds of twin matter are directed in two opposite directions of spin towards the underground and towards the sky. A dark matter object is always present near creation. The sky does not see the surface and the surface does not see the sky. Both sides of invisible matter are real.

And this unseen object is the dark matter twin. Day and night oppositely charged matter charges each other and burns. One is a nebula and the other is a pulsar. And DC current quasar. Earth's oxygen nitrogen production occurs on organic inorganic surfaces. As this system increases production, the artificial earth is smaller. One world is a nebula and the other is a pulsar that will glow and burn for a long time.Two Opposite Earths The maximum ionosphere of the Sun and Polestar is 12450.1 miles. And the two Opposite Earths are between them, nor are the Sun and Polestar outside it.


টুইন পৃথিবীর পরিধির হিসাবের ভুল

উত্তর-দক্ষিণ,দক্ষিণ-উত্তর ম‍্যাগনেটিক ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের পরস্পর বিপরীত স্পিন ফিশন ফিউশন ঘটায় টুইন মেরুতে অক্সিজেন - এন্টি নাইট্রোজেন এবং নাইট্রোজেন -এন্টি অক্সিজেন দিয়ে। দুই উদয় ও দুই অস্তের ডট পয়েন্ট থেকে সৃষ্টি শুরু হয় টুইনভাবে। এটি পৃথিবীর কেন্দ্রীয় ব্ল‍্যাক হোল থেকে ৩০ মাইল ব‍্যস উভয় দিকে পাতলা ফিনফিনে আলোর ব্ল‍্যাক হোলের নেগেটিভ পজিটিভ রশ্মি হয়ে দুই দিক দিয়ে দুই উত্তর দুই দক্ষিণ দিয়ে বেড় হয়ে ৯০ ডিগ্রি বিষুব রেখা বরাবর (মোটামুটি) দুই পৃথিবীর দুই পূর্ব দুই পশ্চিমে আলোর ব্ল‍্যাক হোলের স্প্রিংয়ের মতো বিপরীত স্পিনও টুইনভাবে তৈরি করে যা সূর্য ও ধ্রুবতারা। এই আলোর কনসেন্ট্রেশন বাড়তে থাকে বিভিন্ন অবজেক্টে।

এই অবজেক্ট দুটিও পরস্পর বিপরীত স্পিন তৈরি করে আছে। এই যে উত্তর দক্ষিণ পূর্ব পশ্চিম দুই পৃথিবীতে পরস্পর বিপরীত ডাইরেকশন তৈরি হয়ে আছে এটিইতো দুই পৃথিবীর ম‍্যাটার ও এন্টি ম‍্যাটার। এবং এর আয়নোস্ফেয়ার ৩০ মাইল থেকে ৬০০ মাইলের বেশি নয় দিবস ও রাতে। এই দূরত্বের অংশ বর্তমান সভ‍্যতার পরিক্ষীত ডাটা অনুযায়ী হয়ে থাকলে উভয় পৃথিবীর আয়তন এসব ম‍্যাটার ও এন্টি ম‍্যাটার বিমের আয়নোস্ফেয়ারের বাহিরে নয় নিশ্চয় ।

তাহলে সূর্য ও ধ্রুবতারা বা পোল স্টারের দূরত্ব দুই পৃথিবীর সারফেস থেকে একটি ৯ কোটি ৩০ লক্ষ মাইল গড় দূরত্ব এবং অপরটি পোলস্টারের দূরত্ব ৪৪৭.৬ আলোকবর্ষ হয় কি করে? কসমোলজি যারা স্টাডি করেছেন তারা বিজ্ঞানের সংজ্ঞা জেনে মহাকাশ চর্চা পূনরায় শুরু করবেন আশা করি। পৃথিবীর সভ‍্যতা ধ্বংস হবে এদের জন‍্যও। (আলোক বর্ষের হিসাব রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বিজ্ঞানী বাতিল করেছে দুই বছর আগে)। এভাবে বিভিন্ন গ্রহের গ‍্যাস ফুয়েল, স্পেস শীপে ভর্তি করে এসব পুড়িয়ে আকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন এবং যেখানে যাচ্ছেন সেটিও থাকবে না, আবার আপনাদের জন‍্য আপনারাসহ আমাদের টুইন পৃথিবীর কৃত্রিম আকার দ্রুত বেড়ে যাচ্ছে এবং সমগ্র কৃত্রিম সভ‍্যতা বিলুপ্ত হয়ে যাবে। পৃথিবীর উত্তর থেকে দক্ষিণে গেলে উত্তর শুরু হয় আবার দক্ষিণ থেকে উত্তরে গেলে দক্ষিন শুরু হয় বুঝেছেন নিশ্চয়। আর এই দূরত্ব ১২৪৩৮.৭১ মাইল। এরমধ‍্যে আরেক পৃথিবীর দূরত্বও তাই।তাহলে দুই পৃথিবীর দুই উত্তর দুই দক্ষিণ মেরুর ব্ল‍্যাক হোলের মধ‍্য দিয়ে অতিক্রম করতে (অসম্ভব অতিক্রম করা) দূরত্ব হবে ১২৪৩৮.৭১×২ = ২৪৮৭৭.৪২ মাইল।

আবার একটি দিবস ও একটি রাতের পৃথিবীর বিষুবরেখা বরাবর অতিক্রম করতে ২৪৯০১ মাইল পৃথিবীর পরিধির হিসাব বর্তমান সভ‍্যতা জানতো এতোকাল যাবত। যে জ্ঞান আমাদের শিক্ষার সার্টিফিকেটে সংযুক্ত হয়ে আছে। এক পৃথিবীর মধ‍্যে দুই পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোলের আয়নিক ফিল্ড হওয়ায় ২৪ ঘন্টার উভয় পৃথিবীর দূরত্বের মধ‍্যে ১২ ঘন্টা সময়কালের একটি এবং অপরটিও ১২ ঘন্টা। আবার ১২ ঘন্টার এই এক পৃথিবীর পূর্ব পশ্চিম দূরত্ব অতিক্রম করছেন ২৪৯০১ ÷২= ১২৪৫০.৫ মাইল। যা প্রায় এক পৃথিবীর উত্তর দক্ষিণ মেরুর সমান। ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের টুইন ইউনিভার্স থিওরি বা টুইন ম‍্যাটার থিওরি কিভাবে বর্তমান সভ‍্যতার প্রযুক্তির শিক্ষাকে চ‍্যালেঞ্জ করেছে বুঝতে পারছেন নিশ্চয় বিশ্ব সভ‍্যতা।
তাহলে এখন পৃথিবীর আকার কেমন হলো? পূর্ব পশ্চিম টুইন উত্তর দক্ষিণ টুইন থেকে মাত্র ১২৪৫০.১- ১২৪৩৮.৭১=১১.৩৯ মাইল বেশি। আয়নোস্ফেয়ারের হিসাব ৩০ মাইল থেকে ৬০০ মাইল দূরত্ব পর্যন্ত আকাশে বিস্তৃত এই হিসাবও ত্রুটিযুক্ত। কেননা মধ‍্য দুপুর বা মধ‍্য রাতে দুই পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ার সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে যা প্র‍্যাকটিক‍্যাল কিভাবে করেছেন। বেতার তরঙ্গের বা ওয়েভ টেলিস্কোপের সঠিক ডাটা পাওয়া সম্ভব নয়।

কোনো বিপরীত অবজেক্টকে দেখতে হলে ব্ল‍্যাক হোলের এন্টি এক্সিস্ট স্পেসের কোটি কোটি স্পিন অতিক্রম করে আয়নোস্ফেয়ারের অপজিট অবজেক্টকে দেখতে হয় বলে এই দৃষ্টি বিভ্রাট বর্তমান সভ‍্যতার । যে কারণে আইনস্টাইন হকিং প্ল‍্যাঙ্কদের সব থিওরি বাতিল হয়ে গেছে।

দুই উদয় ও দুই অস্তাচলের ডট পয়েন্ট থেকে ম‍্যাটার ও এন্টি ম‍্যাটারের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড থেকে পিলার তৈরি হয়ে ভূগর্ভের দিকে এবং আকাশের দিকে টুইন ম‍্যাটারের দুই পৃথিবী দুই বিপরীত ডাইরেকশনের স্পিনে পরিচালিত হচ্ছে। যার একটি ডার্ক ম‍্যাটার অবজেক্ট থাকছে সবসময় সৃষ্টির নিকট। আকাশে সারফেস দেখি না এবং সারফেসে আকাশ দেখি না। দুই দিকের অদেখা ম‍্যাটারই বাস্তব। এবং এই অদেখা অবজেক্ট ডার্ক ম‍্যাটার টুইন। দিবস ও রাতের বিপরীত ধর্মী চার্জ ম‍্যাটার একে অপরক চার্জ করে জ্বলছে এবং পুড়ছে। একটি নীহারিকা অপরটি পালসার। আর ডিসি কারেন্ট কোয়েসার। পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেন উৎপাদন অর্গানিক ইনঅর্গানিক সারফেসে হয়। এই সিস্টেম উৎপাদন বাড়ালে কৃত্রিম পৃথেবী ছোট হয়। এক পৃথিবী নীহারিকা এবং অপর পৃথিবী পালসার হয়ে দীর্ঘ সময় জ্বলবে এবং পুড়বে। দুই পরস্পর বিপরীত পৃথিবী সূর্য ও পোলস্টারের সর্বোচ্চ আয়নোস্ফেয়ার ১২৪৫০.১ মাইল।এবং দুই পরস্পর বিপরীত পৃথিবী এর মধ‍্যে আছে বা সূর্য ও ধ্রুবতারা এর বাহিরে নয়।