See how its like to travel through the black hole twin ionosphere in reverse
The black hole theory says that the Earth of the day consists of 6 other stars including the pole star. In Bangladesh it is called Saptarshi Mandal. Its structure in the daytime is a wonderful sight on the outside of our Earth, the Pole Star. Its minerals are the other 6 stars.
The black hole theory says that the Earth of the day consists of 6 other stars including the pole star. In Bangladesh it is called Saptarshi Mandal. Its structure in the daytime is a wonderful sight on the outside of our Earth, the Pole Star. Its minerals are the other 6 stars. Which are 6 planets.Their opposite planets are held against the magnet by the black hole field. A part of which is seen in the opposite sky on opposite sides of the equator. And they stay like this during the day outside the night world while watching the instant.Crossing the atmospheric ionosphere known to civilization, they are found at the same distance in the opposite direction.
When we are on the night world we are entering the surface of the sun after sunset or the surface of the dark night or moonlit world.The seven objects or planets seen outside during the day enter the opposite sky now. And as dark matter, day grows in the opposite direction. From our night or sun earth to the pole star in the opposite sky our global human human friends.But if we pass through the night ionosphere, we will see seven planets out there. We will see Saptarshi Mandal as seven colored planets.
Therefore, what else can be said to those who have become space science scientists with the help of a telescope camera, other than simply calling them a camera man?
It is repeatedly said that the curriculum of black hole science should be attached to all science faculties of the university as soon as possible. If not, human civilization will disappear into the black hole with artificial half of the total of everything including their countries, seas, oceans, polar regions.
Mankind has reached a point in their illiteracy that has never been more illiterate in the last 3000 years. Prophet Muhammad (pbuh) was sent with the Holy Quran to enlighten the people of the world with the light of education.Where these theories were clearly stated. However, even the followers of Islam could not think of the greatest scientist of all time, Muhammad (PBUH). In these 1400 years, they could not present the doctrine of the scientific Al-Qur'an to the world.This holy book has come for the welfare of the entire mankind. The black hole theory shows scientific proof of the survival of the entire human civilization when the twin systems of planets are losing battery power.
The world's first black hole science university has been named Rakim University instead of Black Hole University because this discovery of Bangladesh will not be an invention.Because in many scientific interpretations of Surah Kahaf, which was revealed 1400 years ago, black hole is understood by the use of the word Rakim in verse 9. That is why the invention of Muhammad (PBUH) 1400 years ago has been established with the name Rakim University. Discovery is the achievement of modern civilization.
O Almighty Allah, we are created by You and Your servants. Please forgive our mistakes.
পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল টুইন আয়নোস্ফেয়ার দিয়ে বিপরীতে ভ্রমণ কেমন দেখুন
ব্ল্যাক হোল থিওরি বলছে দিনের পৃথিবী পোল স্টারসহ আরও ৬ টি স্টার। বাংলাদেশে একে সপ্তর্ষী মন্ডল বলা হয়। এর অবকাঠামো দিনে যা কিছু অপরূপা নয়নাভিরাম আমাদের পৃথিবী এর বাহিরের রূপ পোল স্টার। এর খনিজগুলো অপর ৬ টি তারকা। যা ৬ টি প্ল্যানেট। এদের বিপরীত প্ল্যানেট ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দিয়ে ম্যাগনেটের বিপরীতে রাখা হয়েছে। যাদের একটি পার্ট বিষুব রেখার বিপরীত দিকেরগুলো বিপরীত আকাশে দেখা যায়। এবং ওরা দিনে এভাবে থাকে রাতের পৃথিবীর বাহিরে যখন ইনস্ট্যান্ট দেখছেন। সভ্যতার চেনা জানা বায়ুমন্ডলীয় আয়নোস্ফেয়ার অতিক্রম করলে বিপরীত দিকে একই দূরত্বে এদের পাওয়া যায়।
রাতের পৃথিবীতে যখন থাকছি আমরা তখন সূর্যাস্তের পরে সূর্যের সারফেসে বা রাতের অন্ধকার বা চাঁদের আলোর পৃথিবীর সারফেসে প্রবেশ করছি। দিনে যে সাতটি অবজেক্ট বা প্ল্যানেটকে বাহিরে দেখেছেন বিপরীত আকাশে ওরা এবার ভিতরে প্রবেশ করে। আর ডার্ক ম্যাটার হিসাবে দিন বিপরীত দিকে বড় হতে থাকে। আমাদের রাত বা সূর্যের পৃথিবী থেকে বিপরীত আকাশে পোল স্টারে চলে যায় আমাদের গ্লোবাল মানব মানবী বন্ধুরা। কিন্তু রাতের আয়নোস্ফেয়ার বেয়ে অতিক্রম করলে দেখতে পাবো সাতটি প্ল্যানেট বাহিরে আছে। সপ্তর্ষী মন্ডলের দেখা পাবো আমরা সাত রঙের প্ল্যানেট হিসাবে। এই হলো ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের বিজ্ঞান বিশ্লেষন যা একাধিক বছর যাবত বাংলাদেশ থেকে সমগ্র পৃথিবীকে জানানো হচ্ছে।
এজন্য দূরবীনের ক্যামেরার সাহায্যে যারা স্পেস সাইন্সের বিজ্ঞানী হয়েছেন তাদের নিছক ক্যামেরা ম্যান বলা ছাড়া আর কি বলা যেতে পারে বলুনতো বন্ধুরা?
বার বার বলা হচ্ছে দ্রুত ব্ল্যাক হোল সাইন্সের ক্যারিকুলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সাইন্স ফ্যাকিল্টিতে সংযুক্ত করতে হবে। তা না হলে মানব সভ্যতা তাদের দেশ, সাগর মহাসাগর, মেরু অঞ্চলসহ সবকিছুর টোটাল থেকে আর্টিফিশিয়াল অর্ধেক ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
মানবজাতি তাদের অশিক্ষার এমনস্হানে এসেছে যে বিগত ৩০০০ বছরের মধ্যে এমন অশিক্ষিত আর কখনো হয়নি। জগতবাসীকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করার জন্য হযরত মোহাম্মদ (সা:) কে পাঠানো হয়েছিলো পবিত্র আল কোরআন দিয়ে। যেখানে এসব থিওরি সূস্পষ্ট করে বলা হয়েছিলো। অথচ এমন সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী মোহাম্মদ (সা:) কে চিন্তে পারেননি ইসলাম ধর্মাবলম্বীরাও। তারা এই ১৪০০ বছরে বিজ্ঞানময় আল কোরআনের মতবাদ বিশ্ববাসীর সামনে উপস্হাপন করতে পারেননি। এই পবিত্র গ্রন্হ সমগ্র মানবজাতির কল্যাণে এসেছে। যখন প্ল্যানেটারির টুইন সিস্টেম যে ব্যাটারির শক্তি হারাচ্ছে তখন ব্ল্যাক হোল থিওরি সমগ্র মানব সভ্যতাকে টিকে থাকার বৈজ্ঞানিক প্রমাণ দেখাচ্ছে।
পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটির নাম ব্ল্যাক হোল ইউনিভার্সিটি না দিয়ে রাকীম ইউনিভার্সিটি এজন্য দেওয়া হয়েছে যে বাংলাদেশের এই আবিস্কার ইনভেনশন হবে না জন্য। কেননা ১৪০০ বছর আগে অবতীর্ণ ঐশীগ্রন্হের সূরা কাহাফে অনেক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যার মধ্যে ৯ নং আয়াতে রাকীম শব্দের ব্যবহার দ্বারা ব্ল্যাক হোল বুঝানো হয়েছে। যে কারণে রাকীম ইউনিভার্সিটি নাম দিয়ে ১৪০০ বছর আগের মোহাম্মদ (সা:) এর ইনভেনশনকে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। বর্তমান সভ্যতার অর্জন ডিসকোভারি।
হে মহান আল্লাহ আমরা আপনার দ্বারা সৃষ্টি এবং আপনার বান্দা। আমাদের ভুল ভ্রান্তি ক্ষমা করে দিন।