To be a scientist, you must know science. Cosmologist is the only creator.

Those looking at the sky in telescopes are mostly from Western countries. They exist in the space corona region. The sky observation wave from the labs or space stations of their country will not give accurate data. For example, corona or covid-19 testing labs are not giving.


Those looking at the sky in telescopes are mostly from Western countries. They exist in the space corona region. The sky observation wave from the labs or space stations of their country will not give accurate data. For example, corona or covid-19 testing labs are not giving. Because the space where the lab corona is reporting has become anti-space from other parts of the world. Physics observes ultraviolet rays coming from the sun. If there were more oxygen labels in their area, they would not have seen this. Or the Quebec of Canada, the forests of Greece, Hawaii Island did not burn. Different cities of China, Delhi would not sink under the water. Because the space where the lab corona is reporting has become anti-space from other parts of the world. Physics observes ultraviolet rays coming from the sun. If there were more oxygen labels in their area, they would not have seen this. Or the Quebec of Canada, the forests of Greece, Hawaii Island did not burn. Different cities of China, Delhi would not sink under the water. This sparking is caused by the friction of pair spaces. In this sparking, the black hole waves of opposite spins are removed and the ionic analysis of the field changes and returns to normal nature. Cities Megacities Capital cities are encased in concrete in such a way that they remain positive. This positive does not mean that there is no oxygen. Oxygen pair waves flow in different concentrations. If there is a difference in concentration between them, one creates an anti-space of the other or a positive pair field creates another negative pair field. A small space field orbits the north and south poles. Its field size can vary. Carrying out an excellent scientific analysis.

If you don't know these theories, the scientists engaged in research will be trapped and will die themselves and the people of their country. The dream of becoming a scientist will be destroyed. Politicians will say that we did not have the responsibility to see this. But they will say this if they live. China has reported an unknown respiratory disease virus. Many people in their country have been affected like an epidemic. I submitted an article on this to my Facebook story the day after the China news went viral. The status of labs in these countries is also the same. Oxygen crisis is going on in those countries. Black hole field waves move through a certain pattern. This is what happens if there is a hole in their tunnel tube. This is much like a heart attack. Or frequent sparks in the lights before the new electric switch quickly wears out in those areas to be. As a result, they have merged their environment with nature.If you don't believe it, put a 24-hour oxygenated plant in the tub next to the medicinal Swiss that is going bad and don't spark. There are huge distances between cities and villages in large countries. In the cities of those countries, people are still alive despite being corona positive, because the spinning of the black hole in the distant village and the spinning of the city are going on in a systematic way of the oxygen-nitrogen couple to stop and release these ionic supplies for natural transmission. Check out the previous articles. A black hole tunnel is an object in the Kuiper Belt asteroids, including asteroids and comets that show binary waves far enough away that they can be seen in telescopes as a display or by spaceships, but not from our space sky. Due to these tunnel leakages, meteor shower, asteroid play can be seen. The corona of medical science appears to be alive when the living movement of the black hole in the tissue of the organism is worn. Physics sees cosmic ray waves floating in the atmosphere. Has anyone ever calculated how much work we have to do to repair this leakage? What to do with space research or what to do with physics research. What to do with chemical action reactions. All must be strictly observed before the new scientific combination of plants. As much as you use materials in research work to react or fission fusion and produce various artificial products, you will see space debris such as meteorites, comets, etc. come forward and go out due to the breakdown of space pairs. Debris coming out is accumulating in tunnels or transmission lines outside the black hole, growing in darkness or opposite space. Space researchers say these are cosmic matter, physics says cosmic rays are coming to the surface, medical science is sitting on a vaccine for corona virus. The market for western talent is in all continents. The opposing waves of the Earth's two spaces pass through each other every day. Who goes through who? Two opposite spaces enter and leave through the opposite twin black holes of the two spaces. Day and night is not just being made. It is clearly a scientific process. The detailed explanation is published in my Facebook story. The debris you see coming and going away was and still is normal. But much has increased, in the middle of two hundred years. Two hundred years ago, if the technology was the same as it is today, and the environment was different, this would have been rare. However, how does expansion and contraction occur inside the heart? This is Earth and the Pole Star being between our Earth's other pair. We see that these two space wave currents pass through each other at very close or zero distance. Tell me that I did not understand or see for a long time. The proof of these scientific theories. If the tunnel leaks when coming so close to the zero hour of noon, everything would be lost in the heat of the sun's corona or the double earth's central black hole.Prohibited time of prayer is during this zero hour of day and night. Although this expansion and contraction is normal, the tunnels of all the twin spaces in the universe are getting shorter. Everyone is losing space in their respective places. A catastrophe looms. When there is no technology leash. A few years before the coming of Jesus (PBUH) another prophet came and the news of how his people were destroyed is again possible. After such destruction there is no technology, nothing remains normal. No place is restored in one place. Nature is created in its pure form. The boat was discovered. The steamer was invented, the airplane was invented, etc. Civilization became modern when communication was destroyed in isolated business. And the backward people ate raw animal meat, learned to make knives, knives, axes, etc. by burning iron in fire. The history of such stories has come like this. There is news if all the theories of science are wrong again, or if the sun rises in the opposite direction, or if the pair of black holes spin in reverse. Then there will be the very short-lived world described earlier. Honorable Angel Israfil (A) will blow the horn by the command of Almighty Allah.

Inviting an age of absolute science where there is no distinction between religion and science.


বিজ্ঞানী হতে হলে বিজ্ঞান জানতে হবে। মহাবিজ্ঞানী একমাত্র সৃষ্টিকর্তা।

যারা টেলিস্কোপে আকাশ দেখছে বেশিরভাগ পশ্চিমা দেশের স্পেস থেকে। তাদের স্পেস করোনা অঞ্চলে বিদ‍্যমান। তাদের দেশের যে সব ল‍্যাব বা মহাকাশ কেন্দ্র থেকে আকাশ পর্যবেক্ষন করা হচ্ছে তাদের আকাশ দেখার তরঙ্গ সঠিক ডাটা দিবে না। যেমন দিচ্ছে না করোনা বা কোভিড-১৯ টেস্টিং ল‍্যাব। কেননা যেখানের ল‍্যাব করোনার রিপোর্ট করছে সেখানের স্পেস এন্টি স্পেস হয়ে গেছে পৃথিবীর অন‍্যান‍্য অঞ্চল থেকে। ফিজিক্স দেখছে আলট্রাভায়োলেট রে আসছে কোথাও থেকে। যদি ওদের এলাকায় অক্সিজেন লেবেল বেশি থাকতো তাহলে এসব তারা দেখতে পেতো না। বা কানাডার কুইবেক,গ্রীসের বনাঞ্চল,হাওয়াই আইল‍্যান্ড পুড়তো না। চীনের বিভিন্ন শহর দিল্লী পানির নীচে তলিয়ে যেতো না। কেননা যেখানের ল‍্যাব করোনার রিপোর্ট করছে সেখানের স্পেস এন্টি স্পেস হয়ে গেছে পৃথিবীর অন‍্যান‍্য অঞ্চল থেকে। ফিজিক্স দেখছে আলট্রাভায়োলেট রে আসছে সূর্য থেকে। যদি ওদের এলাকায় অক্সিজেন লেবেল বেশি থাকতো তাহলে এসব তারা দেখতে পেতো না। বা কানাডার কুইবেক,গ্রীসের বনাঞ্চল,হাওয়াই আইল‍্যান্ড পুড়তো না। চীনের বিভিন্ন শহর দিল্লী পানির নীচে তলিয়ে যেতো না। এটি যুগল স্পেসের ঘর্ষনে সৃষ্ট আগুণ লাগা।এই স্পার্কিংয়ে ব্ল‍্যাকহোলের পরস্পর বিপরীত স্পিনের ব্ল‍্যাকহোল তরঙ্গ সরে যাওয়ায় ফিল্ডের আয়োনিক বিশ্লেষন পরিবর্তন হওয়ায় স্বাভাবিক প্রকৃতিতে ফিরে যায়। সিটি মেগাসিটি রাজধানী শহরগুলো এমনভাবে কংক্রিট দিয়ে আটকানো হয়েছে যে ওরা পজিটিভ হয়ে থাকে। এই পজিটিভ এমন নয় যে সেখানে অক্সিজেন নেই। অক্সিজেন যুগল তরঙ্গ প্রবাহিত হয় বিভিন্ন কনসেন্ট্রেশনে।ওদের মধ‍্যে কনসেন্ট্রেশনের পার্থক্য হলেই একটি অপরটির এন্টি স্পেস বা একটি পজিটিভ যুগল ফিল্ড তৈরি করলে অপরটি নেগেটিভ যুগল ফিল্ড তৈরি করবে। ছোট ছোট স্পেস ফিল্ড উত্তর দক্ষিণ মেরু ঘুরে যায়। এর ফিল্ডের আকার বিভিন্ন রকম হতে পারে। একটি চমৎকার বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন বহন করছে। এসব থিওরি না জানলে গবেষণার কাজে নিয়োজিত বিজ্ঞানীরা আটকা পরে নিজেরাও মরবে তাদের দেশের লোকজনকে নিয়েও মরবে। বিজ্ঞানী হওয়ার স্বপ্ন ভেস্তে যাবে। রাজনীতিবিদরাতো বলবে এসব দেখার দায়িত্ব আমাদের ছিলো না। কিন্তু তারা বেঁচে থাকলে এই কথা বলবে। চীন শ্বাস কষ্ট রোগের একটি অজানা ভাইরাসের কথা বলেছে। তাদের দেশের বহু মানুষ আক্রান্ত হয়েছে মহামারির মতো। আমি এ বিষয়ে চীনের খবরটি ভাইরাল হওয়ার পরের দিন একটি আর্টিকেল আমার ফেসবুক গল্পে সাবমিট করে রেখেছি। এসব দেশের ল‍্যাবের অবস্হাও একই। অক্সিজেন সংকট চলছে ঐসব দেশে। ব্ল‍্যাকহোল ফিল্ড তরঙ্গ একটি নির্দিষ্ট নিয়মের মধ‍্য দিয়ে চলে। এদের সূরঙ্গের নলে যদি ছিদ্র হয় তাহলে এমন হয়। বিষয়টি অনেকটি হার্ট এটাকের মতো। অথবা নতুন বৈদ‍্যুতিক সুইস দ্রুত সময়ে ঐসব এলাকায় নষ্ট হয়ে যাওয়ার পূর্বে লাইটে ঘন ঘন স্পার্ক হওয়ার মতো। ফলে তারা তাদের পরিবেশ প্রকৃতির সাথে মিলিয়ে ফেলেছে। বিশ্বাস না হলে যে বৈদ‍্যতিক সুইস খারাপের দিকে যাচ্ছে সেই সুইসের পাশে একটি ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ টবে সাজিয়ে রাখুন দেখবেন আর স্পার্ক করবে না। শহর ও গ্রামের বিশাল দূরত্ব রয়েছে বড় বড় দেশে। সেসব দেশের শহরে করোনা পজিটিভ হয়েও মানুষ বেঁচে আছে দূরের গ্রামের ব্ল‍্যাকহোলের স্পিনিং ও শহরের স্পিনিং বিপরীত স্পিনিংয়ে আটকে রাখতে এবং ছেড়ে দিতে এসব আয়োনিক সরবরাহ প্রাকৃতিক নিয়মে ট্রান্সমিশন করার জন‍্য অক্সিজেন নাইট্রোজেন যুগলের সিস্টেমেটিক পদ্ধতিতে চলছে বলে। আগের আর্টিকেলগুলো দেখে নিবেন।
ব্ল‍্যাকহোল সূরঙ্গ এমন একটি জিনিস এস্টরয়েড কাইপার বেল্টের যুগলে যেসব এস্টরেয়ড কমেট সহ যা কিছুর যুগল তরঙ্গ দেখা যায় তা বহু দূরে তা সেখানে ডিসপ্লে হিসাবে টেলিস্কোপে দেখা যাবে অথবা স্পেস শীপ নিয়ে গেলে দেখা যাবে কিন্তু আমাদের স্পেসের আকাশ থেকে দেখার কথা নয়। এসব সূরঙ্গ লিকেজের কারণে দেখা যায় উল্কা বৃষ্টি,গ্রহানুর খেলা। মেডিকেল সাইন্সের করোনা জীবদেহের টিস‍্যুতে ব্ল‍্যাকহোলের জীবন্ত নড়াচড়ায় পরলে ওকেও জীবন্ত মনে হয়। ফিজিক্স দেখছে মহাজাগতিক রশ্মি তরঙ্গ ভাসছে পরিবেশে। এই লিকেজ মেরামত করতে কতো কাজ করতে হবে আমাদের হিসাব করেছেন কখনো কেউ ? মহাকাশ গবেষণা দিয়ে কি করবেন বা ফিজিক্স গবেষণা করে কি করবেন। কেমিক‍্যাল একশন রিয়‍্যাকশন দিয়ে কি করবেন। সব খুবই সীমিত করে উদ্ভিদের নতুন বৈজ্ঞানিক সমন্বয় আগে জরুরিভাবে পালন করুন। যতোই গবেষণার কাজে ম‍্যাটারিয়াল ব‍্যবহারে ক্রিয়া বিক্রিয়া ঘটাবেন বা ফিশন ফিউশন ঘটাবেন ও বিভিন্ন কৃত্রিম পণ‍্য উৎপাদন করবেন ততো স্পেসের জোড়া ভেঙ্গে যাওয়ায় মহাকাশের ডেবরিজ যেমন উল্কা ধূমকেতু ইত‍্যাদি এগিয়ে আসা ও বাহিরে চলে যাওয়া দেখবেন। ডেবরিজ যে সব বাহিরে আসছে তা ব্ল‍্যাকহোলের বাহিরে সূরঙ্গে বা ট্রান্সমিশন লাইনে জমা হচ্ছে।যা অন্ধকারে বড় হচ্ছে বা অপজিট স্পেসকে বড় করছে। মহাকাশ গবেষকরা বলছে এসব মহাজাগতিক ম‍্যাটার,ফিজিক্স বলছে ভূপৃষ্ঠে মহাজাগতিক রশ্মি আসছে, মেডিকেল সাইন্স করোনা ভাইরাসের ভ‍্যাকসিন নিয়ে বসে আছে। পশ্চিমা বিপর্যস্হ মেধার বিপনী বিতান বসেছে সব মহাদেশে।
পৃথিবীর দুই স্পেসের পরস্পর বিপরীত তরঙ্গ প্রতিদিন একে অপরের ভিতর দিয়ে চলে যায়। কে কার ভিতর দিয়ে যায়। দুই স্পেসের পরস্পর বিপরীত টুইন ব্ল‍্যাকহোলের মধ‍্য দিয়ে বিপরীত দুই স্পেস প্রবেশ করে বেড়িয়ে যায়। দিবস ও রাত্রি শুধু শুধুই তৈরি হচ্ছে না।সুস্পষ্টভাবে বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় হচ্ছে।আমার ফেসবুকে বিস্তারিত ব‍্যাখ‍্যা গল্পের মাধ‍্যমে প্রকাশিত হয়েছে। এই যে ডেবরিজ ধেয়ে আসা এবং দূরে চলে যাওয়া দেখছেন তা স্বাভাবিক নিয়মেই ছিলো এবং এখনও আছে। কিন্তু অনেক বেড়ে গেছে, দুই'শ বছরের মধ‍্যে। দুই'শ বছর আগে প্রযুক্তি এখনকার মতো থাকলে এবং পরিবেশ আগের হলে এসব দেখা খুবই রেয়ার হতো। যাহোক সম্প্রসারণ ও সংকোচন হার্টের ভিতরে কিভাবে হয়। এটি হচ্ছে পৃথিবী ও পোল স্টার আমাদের পৃথিবীর অপর যুগলের মধ‍্যে হচ্ছে। এই দুই স্পেসের তরঙ্গ প্রবাহ একে অপরের ভিতর দিয়ে অতি কাছ দিয়ে বা জিরো দূরত্ব হয়ে এপার ওপার চলে যায়। বলুন যে এতোদিন বুঝিনি বা দেখিনি। এই দেখা সম্ভব নয় মানুষের।এতো কাছে দুপুরের জিরো আওয়ারে আসার সময় যদি সূরঙ্গ লিক হয় সূর্যের করোনা বা পৃথিবীর কেন্দ্রীয় ব্ল‍্যাকহোলের উত্তাপে সব হারিয়ে যেতো। নামাজের নিষিদ্ধ সময় দিবস ও রাত্রির এই জিরো আওয়ারে। এই সম্প্রসারণ ও সংকোচন হওয়া স্বাভাবিক হলেও মহাবিশ্বের সব যুগলবন্দী স্পেসের সূরঙ্গ ক্ষীণ হয়ে আসছে। সবাইসতাদের স্ব স্ব স্হানে স্পেস হারাচ্ছে। একটি ক‍্যাটাস্ট্রফি বাঁকি আছে। যখন কোনো প্রযুক্তির লেশ থাকবে না। ঈসা (আ:) এর আগমনের কতো বছর আগে আর একজন নবী এসেছিলেন এবং তার কওম কিভাবে ধ্বংস হয়েছিলো তার খবর এমনভাবে আসার সম্ভাবনা আবার সৃষ্টি হয়েছে। এমন ধ্বংসের পরে প্রযুক্তি থাকে না কোনো কিছু স্বাভাবিক থাকে না।কোন স্হান এক জায়গায় পূন:স্হাপন হয় না। প্রকৃতি ওর নির্মল রূপে সাজিয়ে তৈরি হয়। নৌকা আবিস্কার হয়। স্টীমার আবিস্কার হয় উড়োজাহাজ আবিস্কার হয় ইত‍্যাদি। বিচ্ছিন্ন যোগাযোগ ব‍্যবস্হায় যোগাযোগ স্হাপন হলে সভ‍্যতা আধুনিক হয়।আর পিছনের জাতি কাঁচা পশুর মাংস খেতো,লোহা আগুণে জ্বালেিয়ে চাকু ছুুরি কুঠার ইত‍্যাদি তৈরি করতে শিখেছে। এধরনের গল্পের ইতিহাস এভাবে চলে এসেছে। বিজ্ঞানের সব থিওরি ভুলের খেসারত আর একবার ঘটলে বা সূর্য উল্টা দিকে উদিত হলে বা ব্ল‍্যাকহোলের যুগলে উল্টা স্পিন হলে খবর আছে। তারপর খুবই স্বল্পকালীন সময়ের পৃথিবী হবে যা পূর্বে বর্ণিত হয়েছে। সন্মানিত ফেরেস্তা ইসরাফিল (আ:) সিঙ্গায় ফুঁক দিবেন মহান আল্লাহর হুকুমে।

☆ পরম বিজ্ঞানের যুগে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি যেখানে ধর্ম ও বিজ্ঞান তত্বের মধ‍্যে কোনো প্রভেদ নেই।☆