Nebula or Comet Reverse Magnet Pulsar or Asteroid. Direction and time interval appear opposite
Since nebula-> and pulsar<- are moving in opposite directions. If the Earth's surface is in front of the nebula, the sky will be behind it. If it is the sky, I understand the gaseous object.
Since nebula and pulsar are moving in opposite directions. If the Earth's surface is in front of the nebula, the sky will be behind it.If it is the sky, I understand the gaseous object. While it has an oxygen, nitrogen black hole field magnet, its opposite antioxygen, antinitrogen metal space antimagnetic field is dark matter, whose solid space has formed the earth's texture or surface on the opposite side, where we live.
They are seen as pulsars at night when the day is over. Then by comparing nebula and pulsar, we can say that the surface during the day is the sky at night. And what is the sky in the day is the land in the night.Analyzing the dark matter of the black hole theory in this way only proves that the universe is inversely twinned and spinning against each other.
Both metallic and non-metallic objects are burning on the surface of the nebula and the sky is also burning metallic and non-metallic. If seen from the day, the nebula is found as a pulsar. And if seen from the night, it can be seen that the sky has become the ground and the ground has become the sky. But it is not visible in the same place which is nebula. It can be seen at the eastern or southern end whereas the pulsar is seen in the west or north.
Thus, if the east or south side of the Milky Way is behind, the west will be in front and at the same time if the west or north of Andromeda is in front, the east will be behind. They should be called super pulsars and super nebulas on Galaxies Day. And at night Andromeda will be the East or South Super Nebula and the West or North will be the Super Pulsar.
Here, the tails are seen only in nebula or small object comets that change direction by day and night time zones. But burning or burning tails are not seen in pulsars or asteroids.For example, the sky of Europe was recently covered by a dusty asteroid.This means that the magnet twin or the asteroid comet twin that is locked on top of each other and the ionosphere on either side of it that shows the tail or shows the sky will short out the ionosphere when warships show off in the Mediterranean Sea or any sea ocean. If the ionospheric magnetic field in the same area is short, the asteroid's side burn is not completed and its debris comes to the surface.
It will get dusty. In contrast, the asteroid side burns more and the tail side or sky side of the comet remains, catching fire in the atmosphere. Which burned Texas, Hawaii, Quebec, Canada. This is how fire tornadoes form in oceans
These are mostly due to NATO's circus team's weapons display. The purpose of undermining NATO in such a despicable way is that these uneducated players have long since exhausted the minerals within their own soil. Now many countries are extracting minerals from the seas along with the sea boundaries, calling it the blue economy. Through which many other countries like NATO member countries which become dwarf planets of Twin Earth are made dwarf planets. Although not fighting it, the twin dwarfs are rapidly growing towards extinction through rapid growth.
Again those who emerged as Einstein, Hawking, Planck of physics or particle science failed to distinguish the spin and direction of electron and proton and at the same time confused physics with the definition of these two objects as particle or asteroid. That is why the current civilization is in great danger.
But the technology of civilization has reached such a point that it cannot grow from here. As the Nobel Committee is still in place and still dares to award the Nobel Prize. The activities of this committee are such that their brains are damaged in such a way that it is very difficult to recover.
Civilization would have no technology unless two opposite directions of the black hole entered the beam or beam, abolishing the recognition of all branches of science.
The end of this civilization was only a matter of time as the technology of Nicholas Tesla, Einstein, Hawking Planck encouraged the simple blacksmith industry.
So if anyone wants to teach science, the world's first black hole science university, Rakim University has been established in Bangladesh, which is essential to study. The address of its library and the method of study are given online. Study the doctrine written by this library by consuming internet data.
Rakim University Library Address :- Website :- http://www.facebook.com X - @JuborajI Facebook :- http://www.facebook.com/saiful.alam.73550?mibextid=ZbWKwL or Saiful Islam(Md Saiful Alom Juboraj)
20.10.2024
নীহারিকা বা ধূমকেতুর বিপরীত ম্যাগনেট পালসার বা এস্টরয়েড। ডাইরেকশন ও সময় ব্যবধানে বিপরীত দেখায়
যেহেতু নীহারিকা ও পালসার একে অপরের বিপরীত ডাইরেকশন মিন করছে । নীহারিকার সামনে পৃথিবীর সারফেস থাকলে পিছনে থাকবে আকাশ। আকাশ হলে গ্যাসিয়াস অবজেক্ট বুঝি।যদিও এর একটি অক্সিজেন, নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট হলে এদের বিপরীত এন্টি অক্সিজেন, এন্টি নাইট্রোজেন ধাতব স্পেস এন্টি ম্যাগনেটিক ফিল্ড ডার্ক ম্যাটার হিসাবে থাকে যার শক্ত স্পেস বিপরীত দিকে পৃথিবীর জমিন বা সারফেস তৈরি করেছে, যেখানে আমরা বসবাস করছি।
দিবস শেষ হয়ে রাত আসলে রাতে এদের পালসার হিসাবে দেখা যায়। তাহলে নীহারিকা ও পালসারকে প্রতিস্হাপন করে বলা যায় দিনে যা সারফেস রাতে তা আকাশ। আর দিনে যা আকাশ রাতে তা জমিন। ব্ল্যাক হোল থিওরির ডার্ক ম্যাটার এভাবে বিশ্লেষন হলেই কেবল প্রমাণ করা যাচ্ছে যে পৃথিবী পরস্পর বিপরীতভাবে টুইন হয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে স্পিন করে চলছে।
নীহারিকার জমিন বা সারফেসে ধাতব ও অধাতব দুই ধরনের অবজেক্ট পুড়ছে এবং আকাশও ধাতব, অধাতব হয়ে পুড়ছে। দিবস থেকে দেখলে নীহারিকাকে পালসার হিসাবে পাওয়া যাচ্ছে।আর রাত থেকে দেখলে একে দেখা যাবে আকাশ হয়ে গেছে জমিন আর জমিন হয়ে গেছে আকাশ।কিন্তু একই স্হানে একে দেখা যাচ্ছে না যা নীহারিকা। দেখা যাবে পূর্বের বা দক্ষিণের যে প্রান্তে একে তার বিপরীতে অবস্হান পশ্চিম বা উত্তরে দেখা যাচ্ছে পালসার।
এভাবে মিল্কিওয়ের পূর্ব বা দক্ষিণ দিক পিছনে থাকলে পশ্চিমে থাকবে সামনে আর একই সময়ে এন্ড্রোমিডার পশ্চিম বা উত্তর সামনে থাকলে পূর্ব থাকবে পিছনে। এদের সুপার পালসার ও সুপার নীহারিকা বলতে হবে গ্যালাক্সিদ্বয়ের দিবসে। আর রাতে এন্ড্রোমিডার পূর্ব বা দক্ষিণ সুপার নীহারিকা এবং পশ্চিম বা উত্তর হবে সুপার পালসার।
এখানে শুধু দিবস ও রাতের টাইম জোনের দ্বারা ডাইরেকশন পরিবর্তনের মাধ্যমে লেজ দেখা যায় নীহারিকার বা ছোট্ট অবজেক্টের ধূমকেতুতে। কিন্তু পালসার বা এস্টরয়েডে পোড়ানো বা জ্বলন্ত লেজ দেখতে পাওয়া যায় না। যেমন ইউরোপের আকাশ থেকে সম্প্রতি ধূলির এস্টরয়েড পরে ছেয়ে গিয়েছিলো ইউরোপের আকাশ। এর অর্থ ম্যাগনেটের টুইন বা এস্টরয়েড ধূমকেতুর টুইন যা একটি অপরটির উপর আটকানো থাকে এবং এর যে কোনো এক দিকের আয়নোস্ফেয়ার যা লেজ দেখায় বা আকাশ দেখায় এটি ভূমধ্য সাগর বা যেকোনো সাগর মহাসাগরে যুদ্ধ জাহাজ প্রদর্শনী খেলা শুরু হলে আয়নোস্ফেয়ার শর্ট করে ফেলে। এতে একই এলাকায় ম্যাগনেটিক ফিল্ডের আয়নোস্ফেয়ার শর্ট হলে, এস্টরয়েড সাইড পোড়া শেষ না হলে সারফেসে এর ধ্বংসাবশেষ এসে পরে।
এতে ধূলাবালি পরবে। এতে বিপরীত দিকে এস্টরয়েড সাইড বেশি পুড়বে এবং ধূমকেতুর লেজ সাইড বা আকাশ সাইড অবশিষ্ট থাকে, এতে পরিবেশে আগুণ ধরে যাবে। যা যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস, হাওয়াই, কানাডার কুইবেককে জ্বালিয়েছে। সাগর মহাসাগরে আগুণের টর্নেডো এভাবে সৃষ্টি হয়।
এসব ন্যাটোর সার্কাস টীমের অস্ত্র প্রদর্শনীর কারণে হয়ে থাকে। ন্যাটোকে এমন ন্যাক্কারজনকভাবে উপস্হাপন করার উদ্দেশ্য হলো এই অশিক্ষিত খেলোয়াদের নিজের মাটির অভ্যন্তরে খনিজ শেষ করেছে বহু আগে। এখন বহু দেশের সমুদ্র সীমাসহ সাগর মহাসাগরকে নীল অর্থনীতির নাম দিয়ে খনিজ উত্তোলন করছে। যার মাধ্যমে টুইন পৃথিবীর ডোয়ার্ফ প্ল্যানেট হয়ে যাওয়া ন্যাটোর সদস্য দেশের মতো আরও বহু দেশকে ডোয়ার্ফ প্ল্যানেট বানিয়ে ফেলছে। এতে যুদ্ধ না করলেও টুইন ডোয়ার্ফ অংশ দ্রুত বৃদ্ধির মাধ্যমে দ্রুত বিলুপ্তির পথে এগিয়ে যাচ্ছে।
আবার যারা ফিজিক্স বা পার্টিকেল সাইন্সের আইনস্টাইন, হকিং,প্ল্যাঙ্ক হিসাবে আবির্ভূত হয়েছিলেন তারা ইলেক্ট্রন ও প্রোটনের স্পিন এবং ডাইরেকশন আলাদা করতে না পেরে একই সাথে এই দুটি আবজেক্টকে পার্টিকেল বা এস্টরয়েড সংজ্ঞায় ফিজিক্সকে গুলিয়ে ফেলেছিলেন। যে কারণে বর্তমান সভ্যতা মহাবিপদে পরে গেছে। অথচ সভ্যতার টেকনোলজি এমন জায়গায় পৌঁছে গেছে যে এখান থেকে বেড় হতে পারছে না। যেমন নোবেল কমিটি এখনও বহাল আছে এবং এখনও নোবেল পূরষ্কার দেওয়ার দু:সাহস দেখায়। এই কমিটির কার্যক্রম এমন যে তাদের ব্রেইন এমনভাবে ড্যামেজ হয়েছে ভালো করা খুবই কঠিন।
সাইন্সের সকল শাখার স্বীকৃতির বিলুপ্তি সাধন করে বিম বা রশ্মির মধ্যে ব্ল্যাক হোলের দুই বিপরীত ডাইরেকশন প্রবেশ না করালে সভ্যতার কোনো প্রযুক্তি বিজ্ঞান হবে না।
নিকোলাস টেসলাসহ,আইনস্টাইন,হকিং প্ল্যাঙ্কের প্রযুক্তি সিম্প্লি কামার শিল্পকে উৎসাহিত করাতে এই সভ্যতার পরিসমাপ্তি শুধু সামান্য কিছু সময়ের ব্যাপার।
কাজেই বিজ্ঞান বিষয়ের অধ্যাপনা কেউ করতে চাইলে পৃথিবীর প্রথম কোনো ব্ল্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটি, রাকীম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত করে দেওয়া হয়েছে যা স্টাডি করা অত্যাবশ্যক। এর লাইব্রেরীর ঠিকানা ও স্টাডি করার উপায় অনলাইনে দেওয়া আছে।ইন্টারনেট ডাটা খরচ করে এই লাইব্রেরীর লেখা মতবাদ স্টাডি করুন।
রাকীম ইউনিভার্সিটির লাইব্রেরীর ঠিকানা :- ওয়েবসাইট :- http://www.facebook.com X - @JuborajI ফেসবুক :- http://www.facebook.com/saiful.alam.73550?mibextid=ZbWKwL অথবা Saiful Islam(Md Saiful Alom Juboraj)