Those who pollute the environment the most will be affected by natural catastrophes

Civilization faces a crisis. science has led to a chaotic anti-space, depleting natural resources and creating harmful environments. Oxygen-producing plants are needed urgently as artificial black holes distort reality, exacerbating global issues.


The present civilization is a mess called science which stinks in the twin field system of solar polar black hole. So many scientists are born like doctors that there is no minimum education environment anywhere in the world. The space bursts into cracks. Opposites of couple space are coming. The plant is still present in different parts of the world. But plants have evolved to meet the food and nutritional needs of humans.

I am asking to add plants which give oxygen for 24 hours quickly. The fresh water source of the world has been finished. What is going on is meeting the needs of the current civilization with the water of the world. The world is being turned into anti-space by creating an oxygen crisis. I call it an artificial world. Water that is extracted from deep underground is anti-earth water. According to the double earth theory. Only by digging wells or building large reservoirs to meet the water requirement, it would appear that the earth's water is being used.

And how will the community of this basic theory understand that anti-space has been created on earth which has harmful effects on the human body and has created corona.

Anti-space matter resides in the anti-exist space path, en route to black holes. whose charge religion is metallic. This is in contrast to the negative-positive twin black hole field that exists in nature. The metallic part of this artificial black hole field is sparking off the non-metallic negative field. Earth's natural black hole field is exhausting part of the reserve space and also exhausting the anti-space part.

Many big cracks are forming in the earth. Every year, major wildfires make the news. These events will occur in larger spaces. Yet the UN is silent. Lock down has to start again. Like corona lock down. I am asking to give because these world spaces are dangerous. Westerners should stop Dadagiri and fix their country's space. You are seen at the South Pole of the Earth. Your activities are also being observed. Those who pollute the environment the most know it well.

They are the most at risk. Which space will leave you from the twin field of the black hole, only the creator knows better. However, the black hole's Exist Space Way creates bacteria and Anti-Exist Space Way creates viruses in Medical Science. Bacteria are resistant to disease and create space. The virus destroys the body's immune system and sends it into space as a black hole. In the language of medical science, I talked about physics chemistry.

Bacteria are born when the natural exist space way grows, and viruses are born when artificial. Every creation begins with a black hole of photon pairs. Those born under the microscope seem like living creatures.These bacteria-virus (exist space-anti-exist space) pairs in the living environment and these photon-anti-photon pairs are black holes in material chemistry. And in space science, asteroid-meteor is the smallest black hole beam pair. All creations begin with black holes, revealing the existence of their exist space clustering and anti-exist space anti-clustering creations. xx xy chromosomes are biological photon anti-photon black hole pairs.Seeing the river in the rift of the Antarctic in the South Pole of the world, seeing countries like Belgium, human civilization can see the opposite space of their own world terribly. And the microorganisms that see these billions of years ago are propagating the strange stories of these creatures because of learning the wrong science of the current civilization. The South Pole forms the non-metallic space that forms the primary infrastructure of creation as Exist space. This is where most of Earth's space is created.

What current science is creating is depleting nature's mineral reserves against nature.

The less chemicals you use, the better. Even if you use soap for cleaning, fresh water is becoming alkaline. This means that the space is becoming artificial. Can you tell where the natural world is? Moon is not good, other planets are not good. They are all anti-space. You can't even live with them. The new theory does not support this.


প্রাকৃতিক মহা বিপর্যয়ে তারাই পরবে যারা পরিবেশ দূষন করছে সবচেয়ে বেশি

সাইন্স নামের জগা খিচুড়ির বর্তমান সভ‍্যতা যার দূর্গন্ধ ছড়িয়ে পরেছে সোলার পোলার ব্ল‍্যাক হোলের টুইন ফিল্ড সিস্টেমে।ডাক্তারদের মতো এতো বিজ্ঞানীর জন্ম হয়েছে যে পৃথিবীর কোথাও শিক্ষার নূন‍্যতম পরিবেশ নেই। খড়ায় স্পেস ফেটে চৌচির হয়ে যায়। যুগল স্পেসের অপজিট চলে আসছে। উদ্ভিদ এখনো পৃথিবীর বিভিন্ন স্হানে আছে। কিন্তু উদ্ভিদগুলো হয়ে গেছে মানুষের খাবার ও পুষ্টি চাহিদা মেটানোর জন‍্য।

যেসব উদ্ভিদ ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় সেসব দ্রুত সংযোজন করতে বলছি। পৃথিবীর মিঠা পানির উৎস শেষ করে দেওয়া হয়েছে।যা চলছে এন্টি পৃথিবীর পানি দিয়ে চাহিদা মিটছে বর্তমান সভ‍্যতার। অক্সিজেন সংকট তৈরি করে এন্টি স্পেস করে ফেলা হচ্ছে পৃথিবী।যাকে কৃত্রিম পৃথিবী বলছি। ভূগর্ভের গভীর থেকে যে পানি উত্তোলন করা হচ্ছে তা এন্টি পৃথিবীর পানি। যুগল আর্থ থিওরি অনুযায়ী। শুধু কূপ খনন বা বড় ছোট রিজার্ভার তৈরি করে সেখান থেকে পানির প্রয়োজন মেটাতে পারলেই তবে তা পৃথিবীর ‍পানির ব‍্যবহার করা হচ্ছে বলে প্রতীয়মান হতো।

আর কিভাবে বোঝালে এই মৌলিক তত্বের সম্প্রদায় বুঝতে পারবে যে পৃথিবীতে এন্টি স্পেস তৈরি হয়েছে যার ক্ষতিকর প্রভাব মানবদেহে করোনা তৈরি করেছে।

এন্টি স্পেস ম‍্যাটারগুলো ব্ল‍্যাক হোলের পথে এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ওয়েতে থাকে। যাদের চার্জের ধর্ম হয় মেটালিক। এটি প্রকৃতিতে যে নেগেটিভ যুগল টুইন ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড থাকে তার বিপরীতে এই কৃত্রিম ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের ধাতব অংশ আধাতব নেগেটিভ ফিল্ডকে স্পার্ক করে কমিয়ে দিচ্ছে। পৃথিবীর ন‍্যাচারাল ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের রিজার্ভ স্পেসের অংশ শেষ করে এন্টি স্পেসের অংশও শেষ করে ফেলছে।

এন্টি স্পেস ম‍্যাটারগুলো ব্ল‍্যাক হোলের পথে এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ওয়েতে থাকে। যাদের চার্জের ধর্ম হয় মেটালিক। এটি প্রকৃতিতে যে নেগেটিভ-পজিটিভ টুইন ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড থাকে তার বিপরীতে এই কৃত্রিম ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের ধাতব অংশ অধাতব নেগেটিভ ফিল্ডকে স্পার্ক করে কমিয়ে দিচ্ছে। পৃথিবীর ন‍্যাচারাল ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের রিজার্ভ স্পেসের অংশ শেষ করে এন্টি স্পেসের অংশও শেষ করে ফেলছে।

পৃথিবীতে অনেক বড় বড় ফাটল তৈরি হচ্ছে। প্রতিবছর বড় বড় দাবানল সৃষ্টি হওয়ার খবর তৈরি করেছে। এসব ঘটনা আরও বড় স্পেসে ঘটবে। তবুও জাতিসংঘ চুপ করে বসে আছে। লক ডাউন আবার শুরু করতে হবে।করোনার লক ডাউনের মতো। এসব পৃথিবীর স্পেস বিপদাপন্ন হওয়ার কারণে দিতে বলছি। পশ্চিমারা দাদাগিরি বন্ধ করে নিজেদের দেশের স্পেস ঠিক করুন। আপনাদের পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুতে দেখা যায়। আপনাদের কর্মকান্ডও পরিলক্ষিত হচ্ছে। যারা সবচেয়ে বেশি পরিবেশ দূষন করছেন তারা ভালো করেই জানেন।

সবচেয়ে ঝুঁকিতে তারাই আছেন।কোন স্পেস আপনাদের ব্ল‍্যাক হোলের টুইন ফিল্ড থেকে ছেড়ে দিবে একমাত্র সৃষ্টি কর্তায় ভালো জানেন। যাহোক ব্ল‍্যাক হোলের এক্সিস্ট স্পেস ওয়ে ব‍্যাকটেরিয়া তৈরি করে আর এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ওয়ে মেডিক্যাল সাইন্সের ভাইরাস তৈরি করে। ব‍্যাকটেরিয়া রোগ প্রতিরোধী হয় আর স্পেস তৈরি করে। ভাইরাস ইমিউন সিস্টেম শেষ করে দেয় জীবদেহের এবং স্পেসকে ব্ল‍্যাক হোলে পাঠায়। মেডিক্যাল সাইন্সের ভাষায় ফিজিক্স কেমিস্ট্রির কথা বললাম।

প্রাকৃতিক এক্সিস্ট স্পেস ওয়ে বৃদ্ধি চললে ব‍্যাকটেরিয়া জন্ম নেয়।আর কৃত্রিম হলে ভাইরাসের জন্ম নেয়। প্রতিটি সৃষ্টির শুরু ফোটন যুগলের ব্ল‍্যাক হোলে। যাদের জন্ম মাইক্রোস্কোপে আসলে তাদের জীবন্ত নড়াচড়ার মতো মনে হয়। জীবের পরিবেশে এসব ব‍্যাকটেরিয়া-ভাইরাস (এক্সিস্ট স্পেস-এন্টি এক্সিস্ট স্পেস) যুগল আর পদার্থ রসায়নে এসব ফোটন-এন্টি ফোটন যুগল ব্ল‍্যাক হোল। আর স্পেস সাইন্সে গ্রহাণু-উল্কার ক্ষুদ্রতম ব্ল‍্যাক হোল রশ্মি যুগল। যা কিছু সৃষ্টির শুরু ব্ল‍্যাক হোল দিয়ে ওদের এক্সিস্ট স্পেস ক্লাস্টারিং ও এন্টি এক্সিস্ট স্পেস এন্টি ক্লাস্টারিং সৃষ্টির অস্তিত্ব প্রকাশ করে। xx xy ক্রমোজম তদ্রুপ বায়োলজিক‍্যাল ফোটন এন্টি ফোটন ব্ল‍্যাক হোল যুগল।√ পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুর এন্টার্কটিকার ফাটলে নদী দেখা,বেলজিয়ামের মতো দেশ দেখা নিজেদের পৃথিবীর বিপরীত স্পেস ভয়ঙ্করভাবে দেখতে পাচ্ছে মানব সভ‍্যতা।আর যেসব অণুজীব দেখে কোটি কোটি বছর আগের এসব প্রাণের আজগুবি গল্প প্রচার করছে তা বর্তমান সভ‍্যতার ভুল বিজ্ঞান শেখার কারণে এমন ধারনা তত্ব প্রতিষ্ঠিত সবকিছুতে।কেননা দক্ষিণ মেরু অধাতব স্পেস তৈরি করে যা এক্সিস্ট স্পেস হিসাবে সৃষ্টির প্রাথমিক পরিকাঠামোয়।এখান থেকেই পৃথিবীর সফচেয়ে বেশি স্পেস সৃষ্টি হয়ে থাকে।

বর্তমান বিজ্ঞান যা তৈরি করছে তা প্রকৃতির বিরুদ্ধে প্রকৃতির রিজার্ভ অধাতব অংশ খরচ করছে।

যতো কেমিক‍্যাল পদার্থ ব‍্যবহার কমাবেন ততই মঙ্গল। পরিস্কার পরিচ্ছন্নের জন‍্য সাবান ব‍্যবহার করলেও মিঠা পানি ক্ষারীয় হয়ে যাচ্ছে।এর অর্থ দাঁড়াচ্ছে স্পেস কৃত্রিম হচ্ছে। ন‍্যাচারাল জগত কোথায় আছে বলতে পারেন ? চাঁদ ভালো নেই,অন‍্যান‍্য গ্রহ ভালো নেই। ওরাতো সব এন্টি স্পেস।ওদের সাথে বসবাস করাও যাবে না। নতুন থিওরি এসব সমর্থন করে না।