The artificial world must stop to become educated
The artificial world must stop. Natural earth cannot provide the electrifying matter of artificial earth. As the natural Earth's capacity to supply matter diminishes, the artificial Earth's twin black hole field engine has taken on various rudra forms.
The artificial world must stop. Natural earth cannot provide the electrifying matter of artificial earth. As the natural Earth's capacity to supply matter diminishes, the artificial Earth's twin black hole field engine has taken on various rudra forms. The artificial world is becoming saturated with twin matter from other planets whose black hole twin fields are being detected by radio activity. The universities of human civilization have done so.
The air is polluted/poisoned. Surface is contaminated/poisoned. Everyone is analyzing it differently. When the black hole field rays are creating oxygen matter and anti-oxygen metallic matter, the current university has learned to understand the matter related to the ground in the definition of surface known so far. We see oxygen flowing into the atmosphere. But we get the diagnosis of oxygen in the bone marrow of human beings and animals. It is in the body of living things, it is in the ground.Nitrogen anti-nitrogen is similarly opposite.
The body of any creation is created from two charged black holes and spins opposite to each other and clusters in a twin way and at the same time anti-clusters by bending the magnetic field of different matter from the smallest to the largest and showing the diversity of matter.
Ever since he learned to understand oxygen nitrogen in the earth's atmosphere, he has seen nothing else. Human civilization has started to panic because anti-matter has been created like metallic and non-metallic earth. I told everyone during the covid-19 positive charge activity that radioactive metallic matter is being produced. which is coming from the sun as ultraviolet rays. After uncovering the secret of this covid-19, the first thing I said was to plant oxygenated plants for 24 hours to increase the oxygen in the environment. Our planet is in danger. Almighty God is warning us of our danger. I have forbidden many things. Vaccines are created and administered that defy the definition of science.
If oxygen decreases in supply to Earth's black hole field, the antimatter metal field will also decrease. Nitrogen will also decrease, how to keep the soil strong? Smaller gaps will be created in the ground. Asteroids and comets will be created. And they will burn up to form other matter which is not the organic matter of Earth. The same phenomenon occurs in the atmosphere in reverse according to the twin opposite magnetic field theory of the black hole field. At night Earth's surface is connected to the atmosphere (sky) at the day time.If the planets are north of the black hole's field magnet, the comet will split the matter due to fission, creating a gap. And at the same time, when fusion occurs, the gap closes and creates other matter and anti-matter. If they undergo fission fusion, they can be annihilated or different matter is formed.
Dust from the sky and from the ground has settled in Europe. This is explained by the uneducated civilization of the West as the dust of the African desert blown from across the 1000 kilometers of the Mediterranean Sea. These dust particles have also been deposited in the Mediterranean Sea. What is day and night in the sea? No matter here? The 7 twin black hole fields originated from the 7 twin planets, did not the water magnet anti-Uranus put in the twin field of this earth? What is water, what is salt? Didn't the West's fleet of oil, food, weapons shipments create an artificial world? Did the radioactive radiation of these black holes create or close the toxic environment of matter and antimatter? Sure it did. And the same anti-matter is food for fish on a different planet Uranus (in the Mediterranean Sea). And Western Europe is eating dust. Learn how to split the magnetic black hole twin field against this dust beam to understand how the atmosphere and Earth are entangled. Who is creating two such behaviors of nature at the same time? Whose fault is the creator or the creation?
In this way, the black hole field of the earth is gripped by the anti-field. There is no escape for the uneducated West. Covid-19 positive charges are now different. I asked for a stop to the activity of the covid-19 positive charge three years ago. I told you about the email of the late Queen Elizabeth II of Great Britain. You also looked down on her emailing.I joined her royal family Facebook group as a friend and after posting a few articles about being accepted by them, she emailed me during the Delta and Omicron variants. In many civilizations of the world, I have been writing that the world's dire situation is coming. Masses may be close to lakhs in number. I don't keep track of days and nights. I'm just writing.The Royal Family of England is upset and university professors make up new stories about billions of doctors and science grocery stores. Einstein Hawking Max Planck's ignorance is still promoted in the media. And the administration is run by everyone with a university degree. The covid-19 radioactive radiation now has a more concentrated variant.
The sun is now the black hole field of the earth and the pole star is the black hole field of the anti-earth. Or the pole star is the black hole field and the sun is the black hole field of the anti-earth. The West and its followers are trapped in this system. When will the mistake be broken that the current civilization was uneducated. Rakim University, a newly established model university to educate, has emerged in Bangladesh. All Faculty of Science definitions are listed.I will not be there but these theories will exist in the world, inshallah. Time has come a long way since 2021. The Covid-19 field has now become monstrous to a different degree. Fix the landscape urgently. Read and learn Rakim University theory compulsively.
কৃত্রিম পৃথিবীকে থামতে হবে শিক্ষিত হওয়ার জন্য
কৃত্রিম পৃথিবীকে থামতে হবে। ন্যাচারাল পৃথিবী কৃত্রিম পৃথিবীর বিদ্যুতায়নের ম্যাটার দিতে পারছে না। ন্যাচারাল পৃথিবীর ম্যাটার সরবরাহ করার ক্ষমতা কমে যাচ্ছে বলে কৃত্রিম পৃথিবীর টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ইঞ্জিন বিভিন্ন রুদ্র রূপ ধারণ করেছে। অন্য গ্রহের টুইন ম্যাটারে পরিপূর্ণ হয়ে যাচ্ছে কৃত্রিম পৃথিবী যার ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের রেডিও এক্টিভিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে। মানব সভ্যতার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এমন করেছে।
বাতাস দুষিত/বিষাক্ত হয়েছে। সারফেস দুষিত/বিষাক্ত হয়েছে। একেকজন একেকভাবে এটিকে বিশ্লেষন করছে। ব্ল্যাক হোল ফিল্ড রশ্মি যখন অক্সিজেন ম্যাটার ও এন্টি অক্সিজেন ধাতব ম্যাটার তৈরি করছে তখন এতোদিনের জানা সারফেসের সংজ্ঞায় ভূমির ম্যাটার সংক্রান্ত বিষয় বুঝতে শিখেছে বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয়। অক্সিজেন প্রবাহিত হতে দেখছি আমরা বায়ুমন্ডলে। কিন্তু মানব ও জীবের অস্হি মজ্জ্বায় অক্সিজেন ডায়াগনোসিস করে পেয়ে থাকি।জীবগুলোর দেহে আছে, ভূমিতে আছে। নাইট্রোজেন এন্টি নাইট্রোজেনও তদ্রুপ একইভাবে বিপরীতভাবে আছে।
যে কোনো সৃষ্টির বডি দুটি চার্জ ব্ল্যাক হোল থেকে সৃষ্টি হয়ে পরস্পর বিপরীতে স্পিন করে টুইন ভাবে ক্লাস্টার হয়ে একইসময়ে এন্টি ক্লাস্টার করে ক্ষুদ্রতম থেকে বৃহৎ পর্যন্ত বিভিন্ন ম্যাটারের ম্যাগনেটিক ফিল্ড বাঁকিয়ে বিস্তৃত্ব হয়ে ম্যাটারের ভিন্নতা প্রদর্শন করে আছে।
পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে অক্সিজেন নাইট্রোজেন দেখে এসেছেন যখন থেকে বুঝতে শেখেছেন।অন্য কিছু দেখেননি। এসবে এন্টি ম্যাটার ধাতব ও অধাতব ভূমির মতো বস্তু তৈরি হয়েছে বলে আতঙ্কগ্রস্ত হওয়া শুরু করেছে মানব সভ্যতা। আমি কোভিড-১৯ পজিটিভ চার্জ এক্টিভিটির সময় সকলকে বলেছিলাম তেজস্ক্রিয় ধাতব ম্যাটার তৈরি হচ্ছে। যা সূর্য থেকে আলট্রাভায়োলেট রে হিসাবে আসছে। এই কোভিড -১৯ এর রহস্য উন্মোচন করার পর প্রথমেই বলেছিলাম পরিবেশে অক্সিজেন বাড়ানোর জন্য ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া গাছ লাগান দ্রুত। আমাদের গ্রহ বিপদে পরে গেছে।মহান আল্লাহ আমাদের বিপদে আমাদের সতর্ক করছেন। অনেক বিষয় নিষেধ করেছি। ভ্যাকসিন দিয়ে বসে আছে যা বিজ্ঞানের সংজ্ঞা বিরোধী।
অক্সিজেন পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে সাপ্লায় কম হলে এন্টি ম্যাটার ধাতব ফিল্ডও কমে যাবে। নাইট্ররোজেনও কমে যাবে, ভূমিকে শক্ত রাখবেন কিভাবে? ভূমিতে ক্ষুদ্রতর পর্যায়ে ছোট ছোট ফাঁক সৃষ্টি হবে। গ্রহাণু ধুমকেতু সৃষ্টি হবে।আর এরা পরস্পর বিপরীতধর্মী চার্ছের হওয়ায় পুড়ে অন্য ম্যাটার তৈরি করবে যা পৃথিবীর অর্গানিক ম্যাটার নয়। বায়ুমন্ডলে একই ঘটনা ঘটবে বিপরীতভাবে ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের টুইন বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড থিওরি অনুযায়ী। রাতের পৃথিবীর সারফেস সংযুক্ত আছে বায়ুমন্ডলে (আকাশে) দিবসে। গ্রহানু গুলো ব্ল্যাক হোলের ফিল্ড ম্যাগনেটের উত্তর হলে ধূমকেতু দক্ষিণ হয়ে ম্যাটারকে স্প্লিট করলে ফিশন হয়, ফাঁক তৈরী হয়। আর একই সাথে ফিউশন ঘটলে ফাঁক বন্ধ হয়ে অন্য ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটার তৈরি করে। ওরা ফিশন ফিউশন ঘটাতে পারলে পূর্বাবস্হায় আসতে পারে নতুবা ভিন্ন ম্যাটার তৈরি হয়ে থাকে।
আকাশ থেকে এবং ভূমি থেকে ইউরোপে ধূলিকণা জমা হয়েছে।এটিকে পাশ্চাত্যের অশিক্ষিত সভ্যতার ব্যাখ্যা হলো ১০০০ কিলোমিটার ভূমধ্যসাগরের বিপরীত থেকে আফ্রিকার মরুভূমির ধূলিকণা উড়ে গেছে। ভূমধ্যসাগরেও এসব ধূলিকণা রশ্মি জমা হয়েছে ব্যাখ্যা দিয়েছে। সমুদ্রে কি দিবস রাত হয় না? এখানে ম্যাটার নেই? ৭ টি টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থেকে উৎপত্তি ৭ টি টুইন গ্রহের এই পৃথিবীর টুইন ফিল্ডে পানির ম্যাগনেট এন্টি ইউরেনাস দিয়ে রাখেনি? পানি কি, লবন কি? পাশ্চাত্যের তেল, খাদ্য, যুদ্ধাস্ত্রের শিপমেন্টের বহর কৃত্রিম পৃথিবী তৈরি করে রাখেনি? এসব ব্ল্যাক হোলের তেজস্ক্রিয় রেডিয়েশন ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটারের বিষাক্ত পরিবেশ ফাঁক তৈরি বা বন্ধ করেনি? করেছে নিশ্চয়।এবং একই ম্যাটারের এন্টি ম্যাটার মাছের জন্য খাদ্য উপযোগী হয়েছে ভিন্ন গ্রহ ইউরেনাসের গ্রহে (ভূমধ্য সাগরে) । আর পাশ্চাত্যের ইউরোপ খাচ্ছে ধূলিকণা। এই ধূলিকণার রশ্মির বিপরীত ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডকে স্প্লিট করতে শিখুন তাহলে বুঝতে পারবেন কিরকমভাবে বায়ুমন্ডল ও ভূমি ক্ষেপে যায়। একইসময় প্রকৃতির এরকম দুই আচরন কে তৈরি করছে? দোষ কার স্রষ্টার নাকি সৃষ্টির?
এভাবে পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড এন্টি ফিল্ড আঁকড়ে ধরেছে। পালাবার কোনো পথ খোলা নেই অশিক্ষিত পাশ্চাত্যের। কোভিড-১৯ পজিটিজ চার্জ এখন ভিন্নরূপে। আমি তিনবছর আগে কোভিড-১৯ পজিটিভ চার্জ এক্টিভিটি থামাতে বলেছিলাম। ব্রিটেনের প্রয়াত রাণী মান্যবর দ্বিতীয় এলিযাবেথের ইমেইল করার কথা আপনাদের বলেছিলাম। আপনারা তাঁর ইমেইল করাকেও অবজ্ঞার চোখে দেখেছেন। তাঁর রয়েল পরিবারের ফেসবুক গ্রুপ ফ্রেন্ড হিসাবে জয়েন করেছিলাম এবং তাঁদের দ্বারা এক্সসেপ্ট হয়েছিলো বলে কয়েকটি আর্টিকেল পোস্ট দেওয়ার পরই ডেল্টা ও অমিক্রণ ভ্যারিয়েন্টের সময় ইমেইল করেছিলেন আমাকে। পৃথিবীর বহু সভ্যতায় কয়েক আমি পৃথিবীর ভয়াবহ পরিস্হিতি আসছে বলে লিখে চলেছি। সংখ্যায় লাখের কাছাকাছি ম্যাসেস হবে হয়তো। দিবস রাতের হিসাব রাখি না।শুধুই লিখে চলেছি। ইংল্যান্ডের রয়েল ফ্যামেলি বিচলিত হয় আর কোটি কোটি ডক্টর আর বিজ্ঞানের মুদিখানার দোকান নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা নতুন নতুন গল্প সাজায়। আইনস্টাইন হকিং ম্যাক্স প্ল্যাঙ্কদের অশিক্ষাকে এখনও মিডিয়ায় প্রচার করে। আর প্রশাসন চালাচ্ছে একেকজন একেক বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি নিয়ে। কোভিড-১৯ তেজস্ক্রিয় রেডিয়েশন এখন ভ্যারিয়েন্ট আরও কনসেন্ট্রেড করেছে।
সূর্য এখন পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও পোল স্টার এন্টি পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড।বা পোল স্টার ব্ল্যাক হোল ফিল্ড আর সূর্য এন্টি পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড। এই সিস্টেমের মধ্যে আটকে গেছে পাশ্চাত্য ও পাশ্চাত্যের অনুসারীরা। ভুল কখন ভাঙবে যে অশিক্ষিত ছিলো বর্তমান সভ্যতা। শিক্ষিত হওয়ার জন্য সদ্য প্রতিষ্ঠিত একটি মডেল বিশ্ববিদ্যালয় রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে আত্ম প্রকাশ ঘটেছে। বিজ্ঞান অনুষদের সব ফ্যাকাল্টির সংজ্ঞা লিপিবদ্ধ আছে।
আমি থাকবো না কিন্তু পৃথিবীতে এই থিওরিগুলো থাকবে ইনশাআল্লাহ। সময় অনেকদূর গড়িয়েছে ২০২১ সাল থেকে। কোভিড -১৯ ফিল্ড এখন আরও ভিন্ন মাত্রায় রাক্ষুসে পরিণত হয়েছে।ভূপ্রকৃতি জরুরি ঠিক করুন। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি বাধতামূলকভাবে পড়ুন এবং শিখুন।