Concept of tectonic plates explained in black hole theory

Rakim University's analysis suggests that ancient civilizations, if preserved, would surpass our current technology. Modern tech, driven by artificial anti-black hole engines, disrupts Earth's natural twin fields, risking rapid collapse.


Many analyzes of the black hole twin magnetic field have been provided by Rakim University's Data Analysis Center. If the capital port of a country or the store room of war equipment with concrete buildings would have survived, then from the middle of 3000-3500 years during the birth of Prophet Hazrat Isa (AS), a modern civilization would have been found than our current civilization.Because the ancient ruins of that period are still superior to our civilization. From the twin field analysis of black holes, it is easy to understand that the technologies that human civilization has developed are artificial anti-black hole twin field engines. which can be charged on Earth. On earth or on natural earth. Natural earth has oxygen nitrogen so this artificial black hole engine can run.

You can't make chemical twin cement fields of black holes with matter antimatter from other planets, iron twins from other twin planets, or soil architecture from twin earths if you want. This is because the Earth's twin field of oxygen-nitrogen (negative-positive day field) and their anti-black hole field (positive-negative night field) undergo a fission fusion reaction, burning the two opposite surfaces in opposite spin. This twin black hole field continuously produces charge, keeping the matter on its twin surface still intact, as there is no alignment to stop it in the magnetic field of these planets (Earth's day-night anti-field).

For example, the western soil system was destroyed a long time ago. The soil beneath their surface was the anti-black hole field of various planets. These mineral resources formed Earth's surface by recalling it, and the organic matter ended up with oil gas to form the twin surfaces and twin skies of individual planetary matter.Or because current civilizations have invented the technique of making artificial black hole anti-engines with oxygen to carry more products the more fuel they burn, or because they have created artificial fertility instead of organic soil systems, the undefined science of technology has become a tumor.

The latest in technology is the Anti Black Hole Engine of All Natural Black Hole Engines. This artificial engine has now gone beyond the West and engulfed the East. This total artificial twin total black hole field is about equal to the total natural field.Because the earth's natural field oxygen nitrogen and its anti-field of the twin fields of 6 planets and two satellites create charges through fission and fusion reaction on the surface (plate) of the twin black hole field, this artificial black hole engine has used almost half of the surface mineral resources. continue

No one has the power to consume half of these twin matter of the planet. As soon as half is consumed, the artificial black hole cannot produce a twin field charge. And immediately, within a few hours, everything will be opened up and disappear like cotton flying around. On the other hand, the natural earth will repair its twin field and create the twin earth of the air conditioned black hole field.


টেকটোনিক প্লেটের ধারনা ব‍্যাখ‍্যা ব্ল‍্যাক হোল তত্বে

বাংলাদেশের ৭১' টেলিভিশনের গতকাল ১৯.০৬.২০২৪ তারিখের খবর ছিলো ভারতবর্ষ ও আফ্রিকা আবার এক হয়ে যাচ্ছে কেননা টেকটোনিক প্লেটের ফাটল পর্যবেক্ষন করে এসব ধারনার বিজ্ঞানের ব‍্যাখ‍্যা প্রদান করেছে।

এবিষয়ে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব‍্যাখ‍্যা :-

এবিষয়ে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাটা এনালাইসিস কেন্দ্র থেকে ব্ল‍্যাক হোল টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের বহু বিশ্লেষন দেওয়া হয়েছে। যদি কোনো দেশের রাজধানী বন্দর কিংবা কঙ্ক্রিটের স্হাপনাসহ যুদ্ধ সরঞ্জামের স্টোর রুম টিকে থাকতো তাহলে ৩০০০ -৩৫০০ বছরের মধ‍্য সময় থেকে রাসূল হযরত ঈসা (আ:) এর জন্মকাল সময়েই আমাদের বর্তমান সভ‍্যতার চেয়ে আধুনিক সভ‍্যতা পাওয়া যেতো। কেননা সে সময়কালের প্রাচীন ধ্বংসাবশেষগুলো এখনও আমাদের সভ‍্যতার চেয়ে উন্নত। ব্ল‍্যাকহোলের টুইন ফিল্ড বিশ্লেষন থেকে সহজেই বোঝা যায় মানব সভ‍্যতা যেসব প্রযুক্তির উদ্ভাবন করেছে তা কৃত্রিম এন্টি ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড ইঞ্জিন। যা চার্জ করা যায় পৃথিবীতে। পৃথিবীতে বা ন‍্যচারাল পৃথিবীতে।ন‍্যাচারাল পৃথিবীতে অক্সিজেন নাইট্রোজেন আছে বলে এই কৃত্রিম ব্ল‍্যাক হোল ইঞ্জিন চালানো যায়।

আপনি ইচ্ছে করলেই অন‍্যান‍্য গ্রহের ম‍্যাটার এন্টি ম‍্যাটার দিয়ে ব্ল‍্যাক হোলের ক‍্যামিক‍্যাল টুইন সিমেন্ট ফিল্ড, অন‍্য‍ টুইন গ্রহের লোহার টুইন কিংবা টুইন পৃথিবীর মাটির আর্কিটেক্চার সেখানে করতে পারবেন না। এজন‍্য যে, পৃথিবীর টুইন ফিল্ড অক্সিজেন-নাইট্রোজেন (নেগেটিভ -পজিটিভ দিবসের ফিল্ড) দিয়ে এবং এদের এন্টি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড (পজিটিভ-নেগেটিভ রাতের ফিল্ড) ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া করে দুই পরস্পর বিপরীত সারফেসকে বিপরীত স্পিনে পোড়াচ্ছে। এই যুগল ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড চার্জ কনটিনিউ উৎপাদন করে, নিজের টুইন সারফেসের ম‍্যাটারকে এখনও টিকিয়ে রেখেছে, তা এসব গ্রহের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডে (পৃথিবীর দিবস রাতের এন্টি ফিল্ড) আটকানোর মতো এলায়েনমেন্ট নেই বলে এসব ম‍্যাটার দাঁড়িয়ে থাকবে না । এই যেমন ধরুন পাশ্চাত্যের সয়েল সিস্টেম ধ্বংস হয়েছে বহু আগে। তাদের সারফেসের নীচের মাটি বিভিন্ন গ্রহের এন্টি ব্ল‍্যাক হোলের ফিল্ড ছিলো।এসব খনিজ সম্পদ মনে করে তুলে এনে পৃথিবীর সারফেস তৈরি করেছে এবং অর্গানিক ম‍্যাটার তেল গ‍্যাস শেষ করে পৃথক প্ল‍্যানেটারী ম‍্যাটারের টুইন সারফেস ও টুইন আকাশ তৈরি করেছে। অথবা অক্সিজেনের সাথে কৃত্রিম ব্ল‍্যাক হোলের এন্টি ইঞ্জিন বানিয়ে যতো বেশি ফুয়েল পোড়ানো হবে ততো বেশি পণ্য বহন করা যাবে এমন টেকনিক বর্তমান সভ‍্যতা উদ্ভাবন করেছে বলে অথবা অর্গানিক সয়েল সিস্টেমের পরিবর্তে কৃত্রিম ফার্টিলিটি তৈরি করেছে বলে প্রযুক্তির সংজ্ঞাহীন বিজ্ঞান টিউমারে পরিণত হয়েছে।

প্রযুক্তির আধুনিক যা কিছু সব ন‍্যাচারাল ব্ল‍‍্যাক হোল ইঞ্জিনের এন্টি ব্ল‍্যাক হোল ইঞ্জিন। এই কৃত্রিম ইঞ্জিন এখন পাশ্চাত্য ছাড়িয়ে প্রাচ‍্যকেও গ্রাস করেছে। এই টোটাল কৃত্রিম টুইন টোটাল ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড টোটাল ন‍্যাচারাল ফিল্ডের প্রায় সমান হয়ে যাবার পথে রয়েছে। কেননা পৃথিবীর ন‍্যাচারাল ফিল্ড অক্সিজেন নাইট্রোজেন ও এর এন্টি ফিল্ড ৬ টি গ্রহের ও দুটি উপগ্রহের টুইন ফিল্ডের যে সারফেসে (প্লেটে) ফিশন ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ‍্যমে চার্জ তৈরি করে এর টুইন ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের সারফেস খনিজ সম্পদ মনে করে প্রায় অর্ধেক ব‍্যবহার করে ফেলেছে এই কৃত্রিম ব্ল‍্যাক হোল ইঞ্জিন চালিয়ে।

কখনো গ্রহের এসব টুইন ম‍্যাটার অর্ধেক খরচ করার ক্ষমতা নেই কারো। অর্ধেক খরচ হওয়ার সাথে সাথে কৃত্রিম ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড চার্জ তৈরি করতে পারবে না। আর সাথে সাথে কয়েক ঘন্টার মধ‍্যে সবকিছু যেনো খুলে খুলে চারিদিক তুলার মতো উড়ে অদৃশ‍্য হয়ে যাবে। ওদিকে ন‍্যাচারাল পৃথিবী ওর টুইন ফিল্ড মেরামত করে এয়ার কন্ডিশনের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের টুইন পৃথিবী তৈরি কর‍বে।