Technology and applied sciences remain undefined; ignorance is disliked by God.
Covid-19's metallic black hole field disturbs ionization and ocean currents, creating tsunamis and environmental issues. Inorganic practices disrupt natural chemistry, emphasizing the need for scientific understanding and organic balance.
Technology is undefined including applied chemistry, biochemistry. Ignorance among creation is disliked by God
The opposite space of sea ocean water also creates two risings and fallings every day. Man-made Covid-19 What is the function of a more metallic black hole field magnet? Its two opposing black hole fields create anomalous ionic fields. Oceans have currents opposite to the direction in which the ocean flows. One is seen and the other is not. The invisible part is dark matter. It is DC current flow.
One ocean water surface and the other opposite them twin opposite spins flowing through the sky as dark matter (AC current) If the plus minus magnet on the surface calculates the black hole magnet reset with the minus plus in the atmosphere. There have been many discussions like this. If you suddenly read an article without reading the article behind it, you will not understand anything.
The opposite field to the excess metallic field caused by Covid-19 will cause more non-metallic black hole field ionization. In the space where this field resides, abnormal conditions are created in the soil, in the soil, in the water, in the air, in the sky. Since the use of fossil fuels in the Mechanized Age long ago in modern civilization, the black hole field magnet of Sars Cove creation, the twin magnet of the beginning of the Western artificial world, began to move negligibly from the poles.
Now the pandemic is in its final phase. As this mega field spreads over the oceans, the twin oceans of space water and opposite space water are deflected by the magnet.
Above the water that rests above the waves that touch the sky, the ocean of opposite space dark matter flows as far as we can see. This is the height of the tsunami.
On the opposite side of the plane of the surface is the semiconducting field The charged water has another spin with the downstream side of the water. Therefore, the water flows downstream in the direction it goes.
This is how a tsunami is created. These are now coming to the district. Thus, during a cataclysm on an artificial Earth, reverse space will descend on some civilizations. I discussed these a long time ago in Scientific Analysis of Black Hole Fields. Civilization has made the lower surface and upper surface of the continents and oceans inorganic. Without organic there is no life chemistry (bio chemistry ) and no applied chemistry.
Here all the knowledge of technology is in the face. Finally it appears that the study of science has not started in any school and university till now in this twentieth century.
The natural part that will be joined with another continent will also be attached to the island of the cursed Dajjbal in that natural world. The fate of the artificial world will be the arrival of this sinner to pollute the surviving natural world through black hole extinction. And some civilizations today want to welcome the arrival of that sinner. This cursed people never had any respect for human civilization. They are a religionless sinful uneducated community.
Fossil fuels are organic matter. which the technologists brought to the surface and made inorganic. Spaces that are inorganic are black hole field beams of metallic charges. Along with this, the black hole field magnet of the spin of organic matter on the surface is curved instead of flat. Due to which the oxygen anti oxygen connection with the inorganic organic matter is bent and creates a magnetic field.
Inorganic matter fertilizers are pesticides in the world's cultivated and fruit-bearing lands. In this too, the land is not able to stay flat and is cracked. This rift becomes larger when the field crosses a country's perimeter into a subcontinent. Now this artificial fertilizer and pesticide technology has spread worldwide.
This is called tectonic plate rift getting bigger. El Niño is affected by La Niño. New continents are being formed. How the ugly words are beautifully interpreted. However, the black hole field magnet will spark and disappear half of the planetary system by charging two opposite currents.
Oxygen burns other substances. In vacuum, organic inorganic matter burns. These are called fires. A volcanic eruption is called.
I have been talking about being able to do this organically for three years. The fossils that are formed from decaying leaves and wood become life-giving when they get oxygen. The world would have survived if plants were planted that give oxygen for 24 hours. Three years have passed.
That is why Jesus (pbuh) was sent 1000 to 1500 years after the destruction of his previous civilization. Jesus (pbuh) came to give knowledge. The uneducated wanted to kill him.
The work that he would have done if he had his full working life, through Muhammad (pbuh) Allah the Almighty has told this holy book of complete life. No theory can say human civilization? Rakim University has operated the blind eye of present civilization. Now if they want to close their eyes and waste time then they have to do the atonement.
Compare inorganic matter underfoot to any civilization. Also lost the ability to make children.
The knowledge of creation is as much as if we took a drop of water from all the oceans together, the extent of the knowledge of the Lord is more than billions of such oceans.More than what I will say after that.
Remember that the black hole fields and anti-fields of oxygen and nitrogen burn the metal around you. As asteroids and comets burn away massive metallic spaces, the two opposite metals cannot coexist because the two opposite gases are burning away. If there is zero oxygen and nitrogen, everything in the environment will collapse. Let me give an analogy in common language.
ফলিত রসায়ন,প্রাণ রসায়ন সহ প্রযুক্তি সংজ্ঞাহীন। সৃষ্টির মাঝে অশিক্ষা স্রষ্টার অপছন্দ
সাগর মহাসাগরের পানির বিপরীত স্পেসও দুই উদয় দুই অস্তাচল সৃষ্টি করে প্রতিদিন। মানব সৃষ্ট কোভিড -১৯ বেশি ধাতব ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেটের কাজ কি? এর দুই বিপরীত ব্ল্যাক হোল ফিল্ড অস্বাভাবিক আয়নিক ফিল্ড তৈরি করে।
মহাসাগর যে পথে বয়ে চলছে তার বিপরীত স্রোতধারা আছে মহাসাগরে। একটি দেখা যায় অপরটি যায় না। দেখা যায় না অংশ ডার্ক ম্যাটার।এটি ডিসি কারেনট প্রবাহ।
একটি মহাসাগরের পানির সারফেসে অপরটি এদের বিপরীতে টুইন বিপরীত স্পিনে আকাশ দিয়ে বয়ে চলছে ডার্ক ম্যাটার হিসাবে। সারফেসে প্লাস মাইনাস ম্যাগনেট হলে বায়ূমন্ডলে মাইনাসপ্লাসের সাথে ব্ল্যাক হোল ম্যাগনেট রিসেট করে হিসাব করুন।এরকম অনেক আলোচনা হয়েছে। পিছনের আর্টিকেল না পরে হঠাৎ একটি আর্টিকেল পড়লে কিছুই বুঝতে পারবেন না।
কোভিড-১৯ এর অতিরিক্ত ধাতব ফিল্ডের কারণ সৃষ্টির বিপরীত ফিল্ড বেশি অধাতব ব্ল্যাক হোল ফিল্ড আয়োনাইজেশন ঘটাবে। এই ফিল্ড পৃথিবীর যে স্পেসে থাকে সেখানে অস্বাভাবিক অবস্হা দুই পৃথিবীর মাটি, মাটির অভ্যন্তরে, পানিতে, বাতাসে, আকাশে সৃষ্টি হয়। বর্তমান সভ্যতায় অনেক আগে যান্ত্রিক যুগের ফসিল জ্বালানি ব্যবহারের পর থেকে শুরু হয়েছে সার্স কোভ সৃষ্টির ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট, মেরু থেকে নেগলিজিবল সরে যাওয়া শুরু হয় পাশ্চাত্যের কৃত্রিম পৃথিবী শুরু হওয়ার টুইন ম্যাগনেট। এখন পেনডেমিক পর্যায়ের চূড়ান্ত দিকে চলছে। সাগর মহাসাগরের উপর দিয়ে যখন এই মেগা ফিল্ড ছড়িয়ে যাচ্ছে তখন স্পেসের পানি ও বিপরীত স্পেসের পানির টুইন মহাসাগরের ম্যাগনেট ঘুরিয়ে ফেলছে।
আকাশ ছোয়া ঢেউয়ের উপরে যে পানি থাকে তার উপরে যতটুকুতে গিয়ে দেখা যায় না সে পর্যন্ত উপরে বিপরীত স্পেস ডার্ক ম্যাটার মহা সমুদ্র বয়ে চলে। এটি সুনামির উচ্চতা।
বিপরীত দিকে সারফসের সমতল থেকে আধাতব ফিল্ডের চার্জের পানি পানির নীচের দিকের সাথে আরেকটি স্পিনে থাকে।যে কারণে যে দিকে যায় সেদিকে পানি নীচ দিয়ে চলে।
এভাবে সুনামী সৃষ্টি হয়। এসবই এখন স্হলভাগ পর্যন্ত চলে আসছে। এভাবে কৃত্রিম পৃথিবীর উপর মহাবিপর্যয়ের সময় বিপরীত স্পেস কোনো কোনো সভ্যতার জন্য নেমে আসবে। আমি এসব আলোচনা অনেকদিন আগে করেছি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনে। মহাদেশ ও মহাসাগরের নিম্ন সারফেস ও আপার সার্ফেস ইনঅর্গানিক করে ফেলেছে সভ্যতা। অর্গানিক ছাড়া প্রাণ রসায়ন ও ফলিত রসায়ন হয় না। এখানে সব প্রযুক্তির জ্ঞান মুখ থুবরে পরেছে।ফাইনালি দেখা যাচ্ছে বিজ্ঞান বিষয়ের পড়াশুনা কোনো বিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয়নি এই এক বিংশ শতাব্দির এখন পর্যন্ত।
যে ন্যাচারাল অংশ থাকবে আর এক ভূখন্ডের সাথে গিয়ে জোড়া লেগে সেই ন্যাচারাল পৃথিবীতে অভিশপ্ত দাজ্জ্বালের দ্বীপও লেগে যাবে। কৃত্রিম পৃথিবীর ভাগ্য মহাবিপর্যয়ের মাধ্যমে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্তির মাধ্যমে টিকে যাওয়া ন্যাচারাল পৃথিবীকে কলুষিত করার উদ্দেশ্যে এই পাপীর আগমন ঘটবে। আর বর্তমান কিছু সভ্যতা ওই পাপীর আগমণকে স্বাগত জানাতে চায়। মানবসভ্যতার প্রতি অভিশপ্ত এই জনগোষ্ঠীর শ্রদ্ধাবোধ ভালোবাসা কখনো ছিলো না।এরা ধর্মহীন পাপীষ্ট অশিক্ষিত সম্প্রদায়।
ফসিল জ্বালানি একটি আর্গানিক ম্যাটার। যা প্রযুক্তিবিদরা সারফেসের উপরে নিয়ে এসে ইনঅর্গানিক করেছে। যে স্হানগুলো ইনঅর্গানিক হয়েছে তা ধাতব চার্জের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড রশ্মি। এর সাথে সারফেসের অর্গানিক ম্যাটারের স্পিনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট সমতল বেয়ে না থেকে বাঁকা হয়ে গেছে। যে কারণে অক্সিজেন এন্টি অক্সিজেন কানেকশন ইনঅর্গানিক অর্গানিক ম্যাটারের সাথে বাঁকা হয়ে ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করেছে। পৃথিবীর চাষাবাদ ও ফল মূলের জমিগুলোতে ইনঅর্গানিক ম্যাটারের সার কীট নাশক। এতেও ভূমি সমতলে থাকতে না পেরে ফেটে গেছে। যখন এই ফিল্ড একটি দেশের পরিধি ছেয়ে সাব কন্টিনেন্টে গেছে তখন এই ফাটল বড় আকার ধারন করেছে। এখন এই কৃত্রিম সার ও কীট নাশকের প্রযুক্তি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
একে বলছে টেকটোনিক প্লেটের ফাটল বৃহৎ হয়ে যাচ্ছে।এলনিনো লা নিনোর প্রভাব পরেছে। নতুন মহাদেশ তৈরি হচ্ছে। কেমনভাবে অসুন্দর কথাগুলো সুন্দর করে ব্যাখ্যা করছে। অথচ ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট তড়িৎ প্রবাহের বিপরীত দুই আধান করে গ্রহ সিস্টেমের অর্ধেককে স্পার্ক করে অদৃশ্য করে দেবে ।
অক্সিজেন অন্য বস্তু পোড়ায়। ভ্যাকুয়াম হলে অর্গানিক ইনঅর্গানিক ম্যাটার পোড়ায়। দাবানল বলে এসব।আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত বলে।
এসব অর্গানিক করতে পারার কথা তিন বছর হলো বলে আসছি। লতা পাতা কাঠের পচন থেকে যে জীবাশ্ম তৈরি হবে তা প্রাণ সৃষ্টি করার মাধ্যম হয় অক্সিজেন পেলে। ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ সমন্বয় করে লাগাতে পারলে টিকে থাকতো পৃথিবী। তিন বছর সময় অতিবাহিত হয়েছে।
এজন্যই ঈসা (আ:) কে পাঠানো হয়েছিলো তাঁর আগের সভ্যতা বিলুপ্ত করে দেওয়ার ১০০০ থেকে ১৫০০ বছর পর। ঈসা (আ:) এসেছিলেন জ্ঞান দান করতে।তাঁকে হত্যা করতে চেয়েছিলো অশিক্ষিতরা।
তিনি তাঁর পূর্ণ কর্মময় জীবন পেলে যে কাজটি করতেন তা মোহাম্মদ (সা:) এর মাধ্যমে মহান আল্লাহ সেই কাজ করে বলে দিয়েছেন পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান এই পবিত্র গ্রন্হ। কোন থিওরি নেই বলতে পারবে মানব সভ্যতা? রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমান সভ্যতার অন্ধ চোখের অপারেশন করেছে। এখন তারা যদি ইচ্ছে করে চোখ বন্ধ করে থেকে সময় নষ্ট করেছে তাহলে প্রায়শ্চিত্য তাদেরই করতে হবে।
পায়ের নীচে ইনঅর্গানিক ম্যাটার কোন কোন সভ্যতার মিলিয়ে দেখুন। বাচ্চা তৈরি করার ক্ষমতাও হারিয়েছেন।
সৃষ্টি সম্পর্কে সব মহাসাগরের পানি এক সাথে করে এক ফোটা নিলে যে পরিমাণ জানা হবে আমাদের, স্রষ্টার জ্ঞানের সীমা পরিসীমা কোটি কোটি এরকম মহাসাগরের চেয়েও বেশি। এর পর যতো বলবো তার চেয়ে বেশি।
মনে রাখুন অক্সিজেন ও নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ও এন্টি ফিল্ড ধাতবকে জ্বালিয়ে রেখেছে আপনার চারিদিকের পরিবেশে। এস্টরয়েড ধূমকেতুর মতো বিশাল মেটালিক স্পেস দূর দিয়ে বিপরীত দুই গ্যাস দ্বারা পুড়ছে বলে বিপরীত দুই ধাতব এক সাথে হতে পারছে না। অক্সিজেন নাইট্রোজেন শূন্য হলেই পরিবেশের সবকিছু পিশে যাওয়ার মতো হবে। সাধারণ ভাষায় একটি উপমা দিলাম।