When all the technologies of civilization are outside of science.
My first book was published on 03.07.2022. Dhaka Reporters Unity Auditorium. The chief guest and unveiling was done by Mr. Prof. Dr. AAMS Arefin Siddique, former VC Dhaka University. Friends and dignitaries of society were present. Sir was virtually.
SARS COV-2 => Covid-19 positive deactivated formula And Saving our planet
Author: Saiful Islam Juboraj
My first book was published on 03.07.2022. Dhaka Reporters Unity Auditorium. The chief guest and unveiling was done by Mr. Prof. Dr. AAMS Arefin Siddique, former VC Dhaka University. Friends and dignitaries of society were present. Sir was virtually.
A book of very few words and made for the general public. Planting balance trees, river dredging, afforestation on both sides of the river, 24 hours oxygenated trees to bind all environment with balance. I asked to break the dam due to the flow of the river. If the river flows from the mountains to the sea, then it is the world. What is the world if the silt does not flow? At the beginning of the creation of rain on Mars, Allah Himself did not create our forefather Adam (as). Forty years of cultivation still exist on it.
I dug the soil in my two small gardens. Which are now the labs of Rakim University. The feeling of cutting these earths and making ponds like small chowbachas and digging pits to bring water is different. There is work in the midst of joy, although I enjoy doing these things now.Because I used to drive to Hatirjheel or Ramana Park in Dhaka. I had to spend time exercising in the boundary inside the Jatiya Sangsad Bhavan.
However, while digging these wells, I realized how much electrical charge we were creating by splitting the radioactivity of the little uranium. And in the soil of the earth, the soil of all the planets is arranged in different layers by mixing the amount of water and air. And they are doing the fission fusion action with the twin field of the black hole engine of the nuclear beam. How much is this electricity! Which has arranged the world of these seven planets by displaying them in the sky. They are all charging.And the charge is reversing at the same time.They are fissioning the organic and inorganic matter of Earth's twin black hole fields as oxygen and nitrogen are produced. If people do not take these foods, oxygen and nitrogen will not enter the lungs. The body ends up like that.They are fissioning the organic and inorganic matter of Earth's twin black hole fields as oxygen and nitrogen are produced. If people do not take these foods, oxygen and nitrogen will not enter the lungs. The body ends up like that. The world of matter, anti-matter, black holes and anti-fields in applied chemistry and biochemistry.
Therefore, in the twin black hole system of twin earth, 7 earth and 7 anti-earth (planets), 7 black hole sun and 7 star pairs are oppositely different. Each sees each other's opposite as the sun (by day), while at night they see each other's surface. For example, Pluto will see its opposite as the Sun (black hole field) during the day and the yildum star (black hole anti field) as its opposite (at night). Twin black hole fields will be as bright as they are capable of emitting nuclear radiation.
To make the connection of the black hole magnet of the two earths or to show the black hole transmission line, the north of the sun, the south of the pole star, the north of the pole star and the south of the sun will be the connection of the black hole field. Because these are the Earth and anti-Earth black hole fields spinning opposite to each other. For example, the current civilization's knowledge about the North South Imaginary Magnet of the Earth was limited. Rakim University has discovered another South North magnet here. It is a ball with a 90.degree angle at the head of the funnel that can create a vortex of various matter anti-matter black holes. 4 such opposite funnels from the two earths form a sphere with a thick top and a thin bottom making opposite magnetic fields for day and night.Basically the sun we see is a quarter of the opposite world illuminating the night world opposite the black hole field. Since planetary system 7 plus Venus is 8, polar system also has 8. Anti-asteroid is connected to Kuiper and anti-Kiper is connected to asteroid, so 4 against 4, total 8 are opposite each other in two sections, 4 against 4 are also opposite of two sections. Among total 16, I see only 1 space opposite. This is our opposite world as we illuminate the opposite hemispheres of day and night with oppositely charged black hole fields that reside in dark space. For example, do not see the anti-oxygen of oxygen. First of all do not see 8 anti orbits. We see electron beam while we don't see positron. See the proton beam in another orbit. If you look at protons like this, you don't see the anti-proton electron beam. seen in other orbits.
What is the definition of modern civilization science? Who is the scientist in the last 1400 years? No other great human being has come except Muhammad (PBUH). The article is getting too big Rakim University is coming again after leaving it incomplete, inshallah.
সভ্যতার সব প্রযুক্তি যখন বিজ্ঞানের বাহিরে
"SARS COV-2 => কোভিড-১৯ পজিটিভ ডিএক্টিভেটেড ফর্মূলা ও আমাদের গ্রহকে উদ্ধার করা
রচয়িতা : সাইফুল ইসলাম যুবরাজ "
আমার প্রথম বই প্রকাশ কাল ছিলো ০৩.০৭.২০২২। ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটি মিলনায়তন। প্রধান অতিথি এবং মোড়ক উন্মোচন করেছিলেন জনাব প্রফেসর ড আআমস আরেফিন সিদ্দিক সাবেক ভিসি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। বন্ধুবান্ধব ও সমাজের গণ্যমান্যরা উপস্হিত ছিলেন।স্যার ছিলেন ভার্চ্যুয়ালি।
খুব অল্প কথার বই এবং সর্ব সাধারনের জন্য তৈরি করা হয়েছিলো। ব্যালান্স গাছ লাগানো,নদী ড্রেজিং করা,নদীর দুধারে বনায়ন করে যাওয়া ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া গাছের ব্যালান্স দিয়ে সব পরিবেশকে আবদ্ধ করতে বলেছিলাম। নদীর বয়ে চলায় বাঁধ ভেঙ্গে ফেলতে বলেছিলাম। পাহাড় থেকে সমুদ্রে নদী বহমান থাকলে তবেই তা হয় পৃথিবী। পলি যদি প্রবাহিত না হয় তাহলে কিসের পৃথিবী। মঙ্গল গ্রহের উপর বৃষ্টির বর্ষন সৃষ্টির শুরুতে আল্লাহ স্বয়ং করেছিলেন।যখন আমাদের পূর্ব পুরুষ আদম (আ:)কে তৈরি করেননি। এর উপর চল্লিশ বছরের চাষাবাদের নজির এখনও বিদ্যমান।
মাটি খনন করেছি নিজের ছোট্ট দুটি বাগানে। যেসব এখন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাব।এসব মাটি কেটে ছোট্ট চৌবাচ্চার মতো পুকুর বানানো এবং কুপ খনন করে পানি তুলে আনার অনুভূতিই অন্যরকম। আনন্দের মাঝে পরিশ্রম আছে যদিও এসব করতে আমার এখন ভালো লাগে। কেননা ঢাকায় কার ড্রাইভ করে হাতিরঝিল কিংবা রমনাপার্কে যেতাম। জাতীয় সংসদ ভবনের ভিতরের বাউন্ডারিতে শরীর চর্চা করতে আমাকে সময় বেড় করতে হতো।
যাহোক এসব কূপ খনন করতে গিয়ে বুঝতে পারি সামান্য ইউরেনিয়ামের রেডিও এক্টিভিটি স্প্লিট করে আমরা কতোটি বৈদ্যতিক চার্জ তৈরি করছি। আর পৃথিবীর মাটিতে সব গ্রহের মাটি পানি বাতাস পরিমাণমতো মিক্সিং করে বিভিন্ন স্তরে সাজানো। সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহর তৈরি এই সাত গ্রহের পৃথিবীকে যুগল করে আকাশে ডিসপ্লে করে সাজিয়ে রেখেছেন।
যাহোক এসব কূপ খনন করতে গিয়ে বুঝতে পারি সামান্য ইউরেনিয়ামের রেডিও এক্টিভিটি স্প্লিট করে আমরা আমরা কতোটা বৈদ্যতিক চার্জ তৈরি করছি। আর পৃথিবীর মাটিতে সব গ্রহের মাটি পানি বাতাস পরিমাণমতো মিক্সিং করে বিভিন্ন স্তরে সাজানো। আর এরা পারমাণবিক রশ্মির ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনের টুইন ফিল্ড দিয়ে সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ কতো সুন্দরভাবে ফিশন ফিউশন ক্রিয়া ঘটিয়ে চলেছেন। এই বিদ্যুতের পরিমাণ কতো! যা এই সাত গ্রহের পৃথিবীকে যুগল করে আকাশে ডিসপ্লে করে সাজিয়ে রেখেছেন। এরা সকলে চার্জ হচ্ছে। আর চার্জ রিভার্স করছে একইসাথে। অক্সিজেন নাইট্রোজৈন উৎপাদন হচ্ছে বলে এরা ফিশন ফিউশন করছে পৃথিবীর টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের অর্গানিক এবং ইনঅর্গানিক ম্যাটারে। মানুষ যেমন এসব খাদ্য গ্রহণ না করলে অক্সিজেন নাইট্রোজেন ফুসফুসে প্রবেশ করবে না।দেহ শেষ হয়ে যায় বিষয়টি তেমন। ফলিত রসায়ন ও প্রাণ রসায়নের ম্যাটার এন্টি ম্যাটারের ব্ল্যাক হোল ও এন্টি ফিল্ডের পৃথিবী। এজন্য টুইন পৃথিবীর টুইন ব্ল্যাক হোল সিস্টেমে ৭ পৃথিবী ও ৭ এন্টি পৃথিবীর (গ্রহের) ৭ ব্ল্যাক হোল সূর্য ও ৭ তারা যুগল বিপরীতভাবে আলাদা আলাদা। প্রত্যেকে প্রত্যেকের বিপরীতকে দেখে সূর্য হিসাবে (দিনে) , রাতে দেখে তারা তাদের প্রত্যেকের সারফেস থেকে। যেমন প্লুটো দেখবে ওর বিপরীতকে সূর্য (ব্ল্যাক হোল ফিল) হিসাবে দিনে এবং yildun স্টারকে (ব্ল্যাক হোল এন্টি ফিল্ড ) দেখবে ওর বিপরীত হিসাবে (রাতে)। ওদের যতটুকু পারমাণবিক রশ্মির উদগীরণ ঘটানোর ক্ষমতা আছে সেরকম তেজ থাকবে টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের।
দুই পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ম্যাগনেটের কানেকশন তৈরি করতে হলে বা ব্ল্যাক হোল ট্রান্সমিশন লাইন দেখাতে হলে সূর্যের উত্তর,পোল স্টারের দক্ষিণ পোলস্টারের উত্তর সূর্যের দক্ষিণ ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের কানেকশন হবে। কারণ এরাই পৃথিবী ও এন্টি পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করছে। যেমন পৃথিবীর উত্তর দক্ষিণ কাল্পনিক ম্যাগনেট সম্পর্কে বর্তমান সভ্যতার জ্ঞান সীমাবদ্ধ ছিলো। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় এখানে দক্ষিণ উত্তর আরেকটি ম্যাগনেট আবিস্কার করেছে। এটি একটি বলের ৯০.ডিগ্রি কোণের মাথায় যে ফ্যানেলের মধ্যে বিভিন্ন ম্যাটার এন্টি ম্যাটার ব্ল্যাক হোলের ঘূর্নি তৈরি করতে পারে দুই পৃথিবী থেকে এরকম ৪ টির বিপরীত চারটি ফানেল উপরে মোটা নীচে চিকন গোলক তৈরি করলে দিনের সাথে রাতের বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড হয়। মোটকথা আমরা যে সূর্যকে দেখি এটি বিপরীত পৃথিবীর চারভাগের এক ভাগকে ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের বিপরীত রাতের পৃথিবীকে আলোকিত করে দেখছি। যেহেতু গ্রহ সিস্টেম ৭ টির সাথে শুক্রের যোগ করে আটটি হলে পোলার সিস্টেমেও আটটি আছে। কাইপারের সাথে এন্টি এস্টরয়েড সংযুক্ত এবং এস্টরয়েডের সাথে এন্টি কাইপার সংযুক্ত থাকায় ৪ টির বিপরীতে ৪টি করে মোট ৮ টি দুই সেকশনে পরস্পর বিপরীত, অপর ৪ টির বিপরীতে ৪টি থাকছে এভাবেও দুই সেকশনের বিপরীত।মোট ১৬ টির মধ্যে মাত্র ১টি স্পেস বিপরীতে দেখতে পাই। এটিই আমাদের বিপরীত পৃথিবী যাকে আমরা দিনে রাতের বিপরীত গোলার্ধকে পরস্পর বিপরীত চার্জযুক্ত ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দিয়ে আলোকিত করছি যা ডার্ক স্পেসে থাকে। যেমন অক্সিজেনের এন্টি অক্সিজেন দেখি না। প্রথমত ৮ টি এন্টি অরবিট দেখি না। দেখি ইলেক্ট্রন রশ্মি যখন তখন পজিট্রন দেখি না। অন্য অরবিটে প্রোটন রশ্মি দেখি। এভাবে প্রোটন দেখলে সেখানে এন্টি প্রোটন ইলেক্ট্রন রশ্মি দেখি না। অন্য অরবিটে দেখা যায়। যেমন অক্সিজেনের এন্টি আক্সিজেন দেখি না।
বর্তমান সভ্যতার সাইন্সের সংজ্ঞা কি? কে আছে বিগত ১৪০০ বছরের মধ্যে বিজ্ঞানী? একমাত্র মোহাম্মদ (সা:) ছাড়া এতো মহান মানব সন্তান আর কেউ আসেনি। অনেক বড় হয়ে যাচ্ছে আর্টিকেল এজন্য অসম্পূর্ণ রেখে আবার আসছে রাকীম বিশ্ববিশ্ববিদ্যালয় ইনশাআল্লাহ।