A tale of two worlds with opposite spins.

East starts where West starts and where West starts East starts everything.. So where North starts South starts. And where South starts North starts.


Conversely speaking the day is beginning where darkness is beginning or leaving. And when the darkness falls, the day continues. East-west, west-east magnetic field on earth or everything. Then it is clearly understood that there is another spin world spinning from east to west on earth. Which is always darkness or black hole dark matter. This pair of black holes can't be explained anymore. But we can understand our Earth's day system by seeing the sun.

Then we realized that the east-west, west-east black hole exits the space by dropping charges like cluster bombs and making the day light. And the other one becomes anti-cluster in the anti-exist space as if extinguishing or creating darkness. It is a world that knows our mistakes for so long. In fact we see two such conditions running in space.

Other black holes are active in north-south, south-north of the earth. Which has the characteristics of another world as pole star. This pole pair magnetic field is providing charge to Earth's dark space. Because at night another space comes to us. Because the Earth spins from north to south and from south to north in the dark matter state. But we have started from the east and continued as the west in determining the direction.Many also call it the North Star. In South East Asia of our Asian continent, many people know it as Dhruvatara.

Dark matter also has four active magnetic fields. Because the east-west pair of magnets is connected. I added pictures to an article at the end of August last year on my paid scientific analysis. In this, after the dot point of the start of the day, the black hole (Sun) spins in the opposite direction to the south pole black hole from the east to the direction that the east start of the black hole at the start of the day.There West spins opposite to North. And the evening where the western black hole spins in opposite directions with the northern black hole and the eastern black hole with the southern one.

Exist space of black hole sparks with anti-exist space or clustering charges which anti-cluster and anti-cluster clustering charges with four-sided coupled magnets charging at different frequencies or concentrations. That is, day and night or night day charges charge each other and space is being created. Its energy supply is nowhere except plants. And the balance of these plants is the lack of photosynthesis plants in the polar system.

The night world is completely unprotected. The black hole magnetic field of this space is losing the charge beam concentration or frequency. Because of this it becomes difficult to hold the opposite magnets.


দুই পৃথিবীর পরস্পর বিপরীত স্পিনের গল্প

পূর্ব-পশ্চিম,পশ্চিম-পূর্ব, উত্তর-দক্ষিণ,দক্ষিণ- উত্তর ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের ব্ল‍্যাকহোলের স্পিন

পূর্ব শুরু হয়ে সেখানেই পশ্চিম শুরু করছে আর পশ্চিম যেখানে শুরু করছে সেখানে পূর্ব শুরু হয়ে চলছে সব কিছু।।তাহলে উত্তর যেখানে শুরু সেখানে দক্ষিণ শুরু করছে।আর দক্ষিণ যেখানে শুরু হচ্ছে সেখানে উত্তর শুরু হচ্ছে।

বিপরীতভাবে কথা হয় দিবস শুরু হচ্ছে যেখানে অন্ধকার শুরু হচ্ছে বা রেখে আসছে। আর অন্ধকার নেমে আসলে দিবস রেখে চলছে। পূর্ব-পশ্চিম,পশ্চিম-পূর্ব ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড পৃথিবীর বা সব কিছুতে। তাহলে স্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছে পৃথিবীতে পূর্ব থেকে পশ্চিমে আর একটি স্পিনের পৃথিবী স্পিন করে চলছে।যা সবসময় অন্ধকার বা ব্ল‍্যাকহোলের ডার্ক ম‍্যাটার। এই ব্ল‍্যাকহোল যুগলের কিন্তু আর ব‍্যাখ‍্যা করা যাচ্ছে না।কিন্তু সূর্য দেখে আমরা এতটুকু বুঝতে পারছি আমাদের পৃথিবীর দিবস সিস্টেম।

পৃথিবীর উত্তর-দক্ষিণ,দক্ষিণ-উত্তরে অপর ব্ল‍্যাকহোল সক্রিয় আছে। যা পোল স্টার হিসাবে আর এক পৃথিবীর চারিত্রিক বৈশিষ্ট সম্পন্ন। এই মেরু যুগল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড যে চার্জ সরবরাহ করছে তা পৃথিবীর অন্ধকার স্পেসকে। কেননা রাতেতো আমাদের আর একটি স্পেস চলে আসে। যেজন‍্য উত্তর থেকে দক্ষিণে এবং দক্ষিণ থেকে উত্তরে পৃথিবী স্পিন করে ডার্ক ম‍্যাটার স্টেটে। কিন্তু এ বিষয় আমরা দিক নির্ণয়ে পূর্ব থেকে উদিত হয়ে পশ্চিম বলেই চালিয়ে দিয়ে এসেছি।

অনেকে এটিকে নর্থ স্টারও বলে থাকেন। আমাদের এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় অনেকে এটিকে ধ্রুবতারা বলে জানে।

ডার্ক ম‍্যাটারেও চারটি ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড সক্রিয়। পূর্ব পশ্চিম যুগল ম‍্যাগনেট যুক্ত আছে বলে। আমার প্রদেয় বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনে গতবছরের আগষ্টের শেষে এক‍টি আর্টিকেলে পিক্চার যুক্ত করেছিলাম। এতে দিবস শুরুর ডট পয়েন্টের পরে ব্ল‍্যাকহোল (সূর্য) পূর্ব থেকে দিবস শুরুতে ব্ল‍্যাকহোলের পূর্বের শুরু যে ডাইরেকশনে স্পিন করে তা দক্ষিণ মেরুর ব্ল‍্যাকহোলের সাথে বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করে।সেখানে পশ্চিম উত্তরের সাথে বিপরীতভাবে স্পিন করে। আর সন্ধ‍্যা যেখানে পশ্চিমের ব্ল‍্যাকহোল উত্তরের সাথে আর পূর্বের ব্ল‍্যাকহোল দক্ষিণের সাথে বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করে চার্জ করে।

ব্ল‍্যাকহোলের এক্সিস্ট স্পেস এন্টি এক্সিস্ট স্পেসের সাথে স্পার্ক করে বা ক্লাস্টারিং চার্জ যা এন্টি ক্লাস্টারের সাথে আবার এন্টি ক্লাস্টার ক্লাস্টারিং চার্জের সাথে চারটি দিকের যুগল ম‍্যাগনেট বিভিন্ন ফ্রিকুয়েন্সীতে বা কনসেন্ট্রেশনে চার্জ করে চলছে। অর্থাৎ দিবস ও রাত্রি বা রাত্রি দিবসের চার্জ একে অপরকে চার্জ করে স্পেস সৃষ্টি হয়ে চলছে।এর জ্বালানির যোগান উদ্ভিদ ব‍্যতিত কোথাও নেই।আর এই উদ্ভিদের ব‍্যালান্স পোলার সিস্টেমের সালোক সংশ্লেষনের উদ্ভিদের অভাব পরে গেছে পৃথিবীতে।

রাতের পৃথিবী সম্পূর্ণ অরক্ষিত অবস্হায় থাকে।এই স্পেসের ব্ল‍্যাকহোল ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের চার্জ রশ্মি কনসেন্ট্রেশন বা ফ্রিকুয়েন্সী হারিয়ে ফেলছে। যে কারণে পরস্পর বিপরীত ম‍্যাগনেটকে ধরে রাখা কঠিন হয়ে পরছে। এজন‍্য বিপদগ্রস্হ পৃথিবী ওর ডিসপ্লে প্রদর্শন করছে যা ক্রমান্বয়ে বিভিন্নভাবে মানব সভ‍্যতার সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। বুঝতে না পেরে ভুলভাবে বিজ্ঞানের উত্তর দিচ্ছে। কেননা বর্তমান সভ‍্যতার কাছে সঠিক থিওরি ছিলো না যে কারণে সঠিক বিজ্ঞান শুরু করতেই পারেনি।