The sun rises in the south pole and sets in the north
In a cosmos with dual spinning black holes, Earth's light and dark spaces orbit oppositely, balancing through magnetic fields. Catastrophes create new twin Earths, with 24-hour oxygenating plants crucial for equilibrium.
The two spaces of black holes are bright and dark. These two spin opposite to each other. One Earth Space Solar System. The other world is the pole star system. There is no difficulty in understanding. In these two systems, light and dark spin opposite to each other, charging each other's worlds. This charge beam system electrifies and orbits each other by increasing and decreasing the volume of the pair space.
After each major catastrophe of Earth's past civilizations, black holes created a two-space Natural Earth in the Standard Model. It is not possible for anyone except the Creator to say how many catastrophes have taken place from Adam (pbuh) to the last Prophet Mohammad (pbuh). Twin Earths and Twin Universes have been dated by modern civilization science based on everything in one space and no evidence for it.And with the discovery of the twin black hole theory of twin space, the limit of the twin universe has reached the infinity level. The light half of the space and the dark half of the space spin oppositely to each other creating opposite charge rays. and still present.
Two Earths One Earth day spins from west to east. And the other world is spinning at night from west to east. Both have four pairs of magnetic fields in contrast to what we know in the new formula. Earth's Southern Hemisphere and Northern Hemisphere are spinning opposite to each other, and the black hole splits or fissions in all directions when the photon splits the gathering beam.Four magnets exist in the spaceway to create this splitting day. And the other four magnets are doing anti-photon gather anti-exist space ways or fusion. Which is going to black hole. They become mutually exclusive with three levels of matter and antimatter. These have been discussed a lot.
The north south magnetic field we get is the magnetic field. The black hole that is fissioning the south side of this magnet is therefore splitting the negative anti-negative field (electron positron beam). Which is anti-negative-negative (positron-electron ray) ray black hole and vice-versa sun proton-anti-proton ray (positive-negative) black hole.To do this, the plant provides the energy with oxygen, and its opposite, the anti-plant, produces nitrogen. Nitrogen being anti space matter stays with the answer. At noon the dot point becomes one and the southern hemisphere changes sides and becomes north. Then the sun starts to move from south to north.And we see the sun tilting from east to west.Maybe a couple of years ago in a scientific analysis of a few articles I said that the sun rising from the south bends the spinning light of the black hole. That is why we see the sun rising in the east
Earth's northern hemisphere fusion is from north to south spinning from west to east. And according to mathematical calculations, South North spins opposite to each other. Dark fusion causes nitrogen to travel from space to black holes and oxygen to the surface from nighttime antispace. Are there enough night space oxygenating plants on Earth that provide oxygen for 24 hours?
সূর্য উদিত হয় দক্ষিণ মেরু দিয়ে অস্ত যায় উত্তর দিয়ে
ব্ল্যাক হোলের দুই স্পেস একটি আলোকিত অপরটি অন্ধকার। এই দুটি পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করে। এক পৃথিবী স্পেস সোলার সিস্টেম। অপর পৃথিবী পোল স্টার সিস্টেম।বুঝতে আর অসুবিধা নেই। এই দুই সিস্টেমে আলো এবং অন্ধকার একে অপরকে বিপরীতভাবে স্পিন করে পরস্পর দুই পৃথিবীকে চার্জ করছে। এই চার্জ রশ্মি সিস্টেম বিদ্যুতায়িত করে একে অপরের যুগল স্পেসের আয়তন হ্রাস বৃদ্ধি করে পরিক্রমা করছে।
পৃথিবীর অতীত সভ্যতার প্রত্যেকটি মহাবিপর্যয়ের পর ব্ল্যাক হোল স্টান্ডার্ড মডেলের দুই স্পেসের ন্যাচারাল পৃথিবী তৈরি করে। আদম (আ:) থেকে শেষ রাসূল মোহাম্মদ (সা:) পর্যন্ত কতোটি মহাবিপর্যয় সংঘটিত হয়েছে তা সৃষ্টি কর্তা ব্যতিত কারো পক্ষে বলা সম্ভব নয়। বর্তমান সভ্যতার জোড়াতালির বিজ্ঞান দিয়ে টুইন পৃথিবী ও টুইন ইউনিভার্সের বয়স নির্ধারন করা হয়েছে যা এক স্পেসের সবকিছুর উপর ভিত্তি করে এবং এর কোনো প্রমাণ নেই। আর টুইন স্পেসের টুইন ব্ল্যাক হোল থিওরি আবিস্কার হওয়ায় টুইন ইউনিভার্সের সীমা পরিসীমা ইনফিনিটি পর্যায় পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। যার অর্ধেক স্পেস আলোকিত এবং অর্ধেক অন্ধকার স্পেস পরস্পরকে বিপরীভাবে স্পিন করে বিপরীত চার্জ রশ্মি সৃষ্টি করে চলেছে। এবং এখনও বর্তমান ।
দুই পৃথিবীর এক পৃথিবী দিন স্পিন করছে পশ্চিম থেকে পূর্বে। আর অপর পৃথিবী রাত স্পিন করছে পশ্চিম থেকে পূর্বে। উভয়ের চারটি করে যুগল ম্যাগনেটিক ফিল্ড রয়েছে বিপরীতভাবে আমরা নতুন ফর্মূলায় জেনেছি। পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ এবং উত্তর গোলার্ধ পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করছে।আর ব্ল্যাক হোল যখন ফোটন গ্যাদারিং রশ্মিকে স্প্লিট করে তখন সব দিককে স্প্লিট করে বা ফিশন ঘটায়। এই স্প্লিটিং দিবস তৈরি করতে চারটি ম্যাগনেট এক্সিস্ট স্পেসওয়ে করছে। আর অপর চারটি ম্যাগনেট এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ওয়ে করে বা ফিউশন করছে। তিন স্তরের ম্যাটার এন্টি ম্যাটার নিয়ে এরা পরস্পর বিপরীত হয়ে যায়। এসব অনেক আলোচনা হয়েছে।
আমরা যে উত্তর দক্ষিণের ম্যাগনেটিক ফিল্ড পেয়ে থাকি যা চৌম্বকীয় ম্যাগনেট। এই ম্যাগনেটের দক্ষিণ দিককে ফিশন করছে যে ব্ল্যাক হোল তাই নেগেটিভ এন্টি নেগেটিভ ফিল্ডকে (ইলেক্ট্রন পজিট্রন রশ্মি কে) স্প্লিট করছে। যা এন্টি নেগেটিভ-নেগেটিভ (পজিট্রন- ইলেক্ট্রন রশ্মি) রশ্মির ব্ল্যাক হোল হয়ে বিপরীতভাবে সূর্য প্রোটন-এন্টি প্রোটন রশ্মি (পজিটিভ-নেগেটিভ) ব্ল্যাক তৈরি করেছে। এই কাজটি করতে ইনার্জি সরবরাহ করছে উদ্ভিদ অক্সিজেন দিয়ে,আর ওর অপজিট এন্টি উদ্ভিদ নাইট্রোজেন তৈরি করে। নাইট্রোজেন এন্টি স্পেস ম্যাটার হওয়ায় উত্তরের সাথে থাকছে। দুপুর ডট পয়েন্ট বিন্দু এক হয়ে দক্ষিণ গোলার্ধ পার্শ্ব পরিবর্তন করে উত্তর হয়ে যায়। তখন সূর্য দক্ষিণ থেকে উত্তরে হেলে পরতে থাকে। আর আমরা দেখছি সূর্য পূর্ব থেকে পশ্চিমে হেলে পরা।অনেক আগের বছর দুয়েক আগে হবে হয়তো কয়েকটি আর্টিকেলের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনে বলেছিলাম সূর্য দক্ষিণ থেকে উদিত হয়ে ব্ল্যাক হোলের স্পিনিং আলোকে বাঁকিয়ে নিয়ে যায় বলে সূর্যকে আমরা পূর্ব দিকে উদিত হতে দেখি।
পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধ ফিউশন হচ্ছে উত্তর থেকে দক্ষিণে যা পশ্চিম থেকে পূর্বে স্পিন হচ্ছে। আর গাণিতিক হিসাব মতে দক্ষিণ উত্তর পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করলেও তাই বুঝায়। অন্ধকার ফিউশন করায় নাইট্রোজেন স্পেস থেকে ব্ল্যাক হোলের পথে আর অক্সিজেন রাতের এন্টি স্পেস থেকে সার্ফেসে আসে। রাতের স্পেসের অক্সিজেন দেওয়ার উদ্ভিদ পর্যাপ্ত পৃথিবীতে আছেতো যারা ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয়?