Sun-pole stars do not shine above 600 miles from Earth

Space pairs, oppositely charged, sustain black hole fields and day-night cycles. Dhaka’s magnetic field generates oxygen and nitrogen, while artificial spaces suffer from radiation, losing ionospheres and nearing black holes.


Each space pair is oppositely charging their north-south pair of magnets. In this way, space pairs are sustained by creating matter in their black hole fields and spinning opposite to each other. For example, the magnet of Dhaka is able to produce nitrogen at a rate proportional to the amount of oxygen it is producing. This oxygen-nitrogen causes fission fusion of the north-south magnetic pairs of each other, igniting the ionosphere of both (day and night) space.One of these is the day space with the sun and the other is the night space or dark matter energy space.

Oxygen, anti-oxygen is south north magnet, nitrogen, anti-nitrogen is south north. These two are two opposite space magnets. Which fuses day and night space. These are the worlds of one sun and the other of the polar stars. 24 hour plant space that gives oxygen nitrogen can keep both earth's magnets going. They can't change direction. Space does not change. They create a weak magnetic field.

At the same time, the natural Earth has created day from the south to the east. As much cooperation as Dhaka has been able to keep the artificial space duo active, it is receiving exchange value from its ionosphere. Where the sun rises on the natural world, the covering cannot see it. In this way, all the artificial space labs including Europe and the United States are getting sick due to various radioactive rays including corona. Gradually these spaces are losing space towards the black hole and moving closer.That is, the ionosphere label is approaching. Because no space pair can form its ionosphere above its dark energy label from a black hole nucleus.

Therefore, the Sun cannot shine above the maximum label of 600 miles of Earth's ionosphere.

Newspapers of Bangladesh including Daily Star are western tabedar. Bangladeshi scientists have rejected all these Western theories. Everything they see is wrong. Everything they do is wrong. The age of blacksmiths is going on in the west. It is passing near the black hole during the day and the western countries are far away from the black hole at night. Among them are all the areas of the American University. They Europeans have created a horribly metallic artificial world where oxygen is created but rationed.An artificial environment can create tiny spaces in what remains after charging the magnets, which is why they are always close to black holes. Such an environment has been created in most capitals, port cities, military bases and numerous places in the world. If the sum of these natural earth is half, then their west east magnet will be fixed in one place. As a result, it will be destroyed in a moment and will go to black hole.The natural world will be halved and newly created.


সূর্য-ধ্রুবতারা পৃথিবীর ৬০০ মাইলের উপরে প্রজ্বলিত হয় না

পরস্পর বিপরীতে প্রত‍্যেকটি স্পেস যুগল ভাবে তাদের উত্তর দক্ষিণ যুগল ম‍্যাগনেটকে চার্জ করছে। এভাবে স্পেসের যুগল তাদের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডে ম‍্যাটার তৈরি করে পরস্পর বিপরীতভাবে স্পিন করে টিকে আছে। যেমন ঢাকার ম‍্যাগনেট যে পরিমাণ অক্সিজেন তৈরি করছে ওর বিপরীত থেকে সে পরিমাণের সমানুপাতিক হারে নাইট্রোজেন তৈরি করতে পারছে। এই অক্সিজেন নাইট্রোজেন পরস্পর দুদিকের উত্তর দক্ষিণ ম‍্যাগনেট যুগলকে ফিশন ফিউশন ঘটিয়ে দুদিকের (দিবস রাত্রির)স্পেসের আয়নোস্ফেয়ার প্রজ্বলিত করে।এর একটি দিবসের সূর্য যুক্ত স্পেস অপরটি রাতের বা ডার্ক ম‍্যাটার ইনার্জ যুক্ত স্পেস।

অক্সিজেন,এন্টি-অক্সিজেন দক্ষিণ উত্তর ম‍্যাগনেট,নাইট্রোজেন,এন্টি নাইট্রোজেন তদ্রুপ দক্ষিণ উত্তর হয়। এই দুটি দুই বিপরীত স্পেসের ম‍‍্যাগনেট। যা দিবস রাত্রির স্পেসকে ফিউশন ফিউশন করে। এরাই একটি সূর্যের পৃথিবী অপরটি ধ্রুবতারার পৃথিবী। ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন নাইট্রোজেন দেয় এমন উদ্ভিদের স্পেস উভয় পৃথিবীর ম‍্যাগনেটকে চালু রাখতে পারে।এরা স্পেস পরিবর্তন করে না।

একই সময়ে ন‍্যাচারাল পৃথিবী দক্ষিণ থেকে এভাবে দিবস তৈরি করেছে পূর্ব দিকে।ঢাকা যতটুকু কৃত্রিম স্পেসের যুগলকে এক্টিভ রাখতে পেরেছে ততটুকু সহযোগিতার বিনিময় মূল‍্য পাচ্ছে ওর আয়নোস্ফেয়ার থেকে। ন‍্যাচারাল পৃথিবীর সূর্য যেখানে উদিত হয় সেখানে ঢাকা ওকে দেখতে পাচ্ছে না। এভাবে ইউরোপ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ সব কৃত্রিম স্পেসের ল‍্যাব গুলো করোনাসহ বিভিন্ন তেজস্ক্রিয় রশ্মির আঘাতে রোগাগ্রস্হ হয়ে যাচ্ছে।ক্রমেই এসব স্পেস ব্ল‍্যাক হোলের দিকে স্পেস হারিয়ে নিকটে চলে যাচ্ছে। অর্থাৎ আয়নোস্ফেয়ার লেবেল এগিয়ে আসছে।কেননা কোনো স্পেসের যুগল ব্ল‍্যাক হোল নিউক্লিয়াস থেকে ওর ডার্ক ইনার্জির লেবেলের উপরে ওর আয়নোস্ফেয়ার তৈরি করতে পারে না।

একারণে সূর্য পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারের সর্বোচ্চ লেবেল ৬০০ মাইলের উপর প্রজ্জ্বলিত হতে পারে না।

প্রথম আলো সহ বাংলাদেশের পত্রিকাগুলো পশ্চিমা তাবেদার। এসব পশ্চিমা থিওরির গল্প সব বাতিল করেছেন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী। তারা যা দেখে ভুল দেখে।যা করছে সব ভুল করছে। কামার যুগ চলছে পশ্চিমে।ব্ল‍্যাক হোলের কাছাকাছি দিয়ে চলছে দিবসে আর রাতে ব্ল‍্যাক হোল থেকে বহু দূরে চলে যায় পশ্চিমা দেশগুলো।তার মধ‍্যে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সব এলাকা। ওরা ইউরোপীয়রা ভয়ানকভাবে মেটালিক কৃত্রিম পৃথিবী তৈরি করেছে সেখানে অক্সিজেন তৈরি হলেও রেশনিং করে পায়।কৃত্রিম পরিবেশ ম‍্যাগনেটকে চার্জ করার পর যা অবশিষ্ট থাকে তাতে সামান‍্য স্পেস তৈরি করতে পারে।যে কারণে ব্ল‍্যাক হোলের কাছাকাছি থাকে ওরা সব সময়।বিপরীত স্পেসের ডার্কম‍্যাটার ইনার্জি সংগ্রহ করে আলোকিত হয় না ঠিকমতো। পৃথিবীতে এরকম পরিবেশ তৈরি হয়েছে বেশিরভাগ রাজধানী, পোর্ট সিটি,সামরিক স্হাপনাসহ অসংখ্য স্হান। এসব ন‍্যাচারাল পৃথিবীর সাথে যোগফলে অর্ধেক হলেই ওদের পশ্চিম পূর্ব ম‍্যাগনেট এক জায়গায় স্হির হয়ে যাবে।ফলে মুহুর্তে ধ্বংস হয়ে ব্ল‍্যাক হোলে চলে যাবে।ন‍্যাচারাল পৃথিবী অর্ধেক হয়ে নতুনভাবে তৈরি হবে।