Sun, pole star are night and day world respectively. As the ongoing fires prove
In March last year, the world's first black hole model university was established in Bangladesh. Its name is Rakim University Pranathpur, Santahar, Bangladesh. It became known to the world as a voluntary World Data Center four years ago.
In March last year, the world's first black hole model university was established in Bangladesh. Its name is Rakim University Pranathpur, Santahar, Bangladesh. It became known to the world as a voluntary World Data Center four years ago.Discovered the black hole dark matter theory while uncovering the secrets of all viruses including the corona virus and bacteria. And with this discovery there is twin field evidence for everything. Thus all creations in our universe are formed by 7 twins.It consists of 14 fields. So is the universe.
What was published today on a physics social media in English is that the universe is a multiverse, which was first demonstrated by a physicist's telescope. It is mentioned to the world readers that their comment box is commented with the above paragraph.
Now broadcasting on Bangladesh 71 television, the sky has turned orange and the sun has gone dull across vast areas of California. which is like a small dot. The picture aired on Channel 71 is attached to this article.
In the twin universe theory, the day and night worlds are opposite each other and are covered by a mantle of twin magnetic black hole fields of Earth's oxygen nitrogen on the polar stars and the surface of the Sun, respectively.Now if this twin layer is removed the ozone twin layer ionosphere and its anti field which is connected with the ionosphere of the surface of the planet becomes zero. Suppose if the ozone anti-field connected to Saturn's ring ionosphere is the black hole field that is zero.
Even those who have taken spaceships to the ISS know that a spaceship's outer shell burns off in the heated ionosphere. This field is now being developed in California, USA. Ozone breaks down O3 and O2 comes from nearby but is depleted here simultaneously in many areas with fires.By moving to the anti-field, the hydrogen field is formed or almost all of the UV twin is concentrated. Which is the twin field of laser beam, gamma ray, x-ray etc. The surface of this volcano has now resurfaced in Twin Hills, 80 km north of Los Angeles.Ashes from Los Angeles a few days ago reduced the oxygen supply on Earth, but California and its local twin, Earth's oxygen-nitrogen supply chain, are much more depleted.
But at the local level, the oxygen consumption of the US mechanical, architect and industrial twin field reactors was the same. As a result, the deficit at the local level has increased proportionally in the vicinity of this city. So the field near the black hole is burning.
The Sun is the opposite ionosphere of the black hole world that ignites the anti-surface or lower darkness of the daytime Earth, the nighttime Earth as a pulsar twin. Now the Earth's twin sheets or twin pulsars and twin nebulae are moving to the United States' own area of mechanics and technology.If the entire world's humanity helped by staying indoors, there would be a lock down and the oxygen nitrogen twin field would increase. And the fire would go out. Instead the practitioners of this false scientific civilization are collectively heading down the path of disaster. After which there will be no further benefit from the lock down.
North America, Europe, China, Russia, Japan, Taiwan, Singapore, South Korea, which is in great danger, including the United Nations, if the whole world took the initiative to lock down, then the twin fields of oxygen and nitrogen would have increased. This call has been announced by Rakim University of Bangladesh for three years.So that the planetary twin field can be repaired.
Now if this US conflagration consumes this oxygen vacuum in the Pentagon's secret warehouse of nuclear or hydrogen bombs, then the mini apocalypse event from the US will open the dwarf planetary twin field of technology, half twin nature's twin sheets within a few months.The laser twin beam will become the surface due to creating oxygen shortage while escaping with air, water, and sea vehicles. Moscow and the Kremlin will not detonate an atomic or hydrogen bomb. These will become laser beams due to without oxygen.It will be difficult for people to return to the villages even from the small country of Dhaka in Bangladesh at that critical time or most of the areas will continue to burn due to urbanization. The capital of the whole world and big cities will burn together. In this way, the natural part of the twin worlds will survive half of its current state.Any areas that survive will be buried in ice. An area will go to the ocean and bring people with the animal world. People of a certain area will see the sea or ocean coming from the sky and falling on their head. One's area will remain intact if there is a natural twin planetary black hole field normal or urban civilization has not reached.
May Almighty Allah grant us all a paradox-free understanding of black hole science. Juboraj/2025.01.24
সূর্য, পোল স্টার যথাক্রমে রাতের ও দিনের পৃথিবী। চলমান দাবানল প্রমাণ করছে
গতবছর মার্চ মাসে পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল নমুণা ইউনাভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বাংলাদেশে। এর নাম রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর, সান্তাহার, বাংলাদেশ।এটি চার বছর আগে একটি স্বেচ্ছাসেবী ওয়ার্ল্ড ডাটা সেন্টার হিসাবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করে। করোনা ভাইরাসসহ সকল ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার রহস্য উন্মোচন করতে গিয়ে ব্ল্যাক হোল ডার্ক ম্যাটার থিওরি আবিস্কার করে। আর এই আবিস্কারের মধ্য দিয়ে সবকিছুতে টুইন ফিল্ড প্রমাণ পাওয়া যায়। এভাবে আমাদের ইউনিভার্সের সব সৃষ্টির ফর্মেট ৭ টি টুইন দ্বারা তৈরি। অর্থাৎ ১৪টি ফিল্ড নিয়ে গঠিত। ইউনিভার্সও তাই।
যা আজকে একটি ফিজিক্স সোশ্যাল মিডিয়ায় ইংরেজীতে প্রচার হয়েছে যে ইউনিভার্স মাল্টিভার্স যা প্রথম ফিজিসিস্টের দূরবীণের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে। ওদের কমেন্ট বক্সকে উপরের প্যারাগ্রাফ দিয়ে কমেন্ট করা হয়েছে বলে পৃথিবীর পাঠকের জন্য উল্লেখ করা হলো।
এখন বাংলাদেশের ৭১ টেলিভিশনে প্রচার চলছে ক্যালিফোর্নিয়ায় বিস্তীর্ন অঞ্চল জুড়ে আকাশ কমলা রঙের হয়ে গেছে আর সূর্য হয়ে গেছে নিস্প্রভ। যা একটি ছোট বিন্দুর মতো। ৭১ চ্যানেলে প্রচারিত ছবিটি সংযুক্ত করা হলো এই লেখার সাথে।
টুইন ইউনিভার্স থিওরিতে দিবস ও রাতের পৃথিবী একে অপরের বিপরীত এবং তা যথাক্রমে ধ্রুবতারা ও সূর্যের সারফেসের উপর পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের চাদর দিয়ে ঢাকা থাকে। এখন এই টুইন চাদর সরিয়ে নিলে ওজোন টুইন লেয়ার আয়নস্ফেয়ার ও এর এন্টি ফিল্ড যে গ্রহের সারফেসের আয়নস্ফেয়ারের সাথে কানেক্টেড থাকে তা শূন্য হয়। ধরুন যদি শনির বলয় আয়নোস্ফেয়ারের সাথে ওজোন এন্টি ফিল্ড কানেক্টেড ব্ল্যাক হোল ফিল্ড হয়ে থাকে তা শূন্য হয়ে গেছে।
এমতাবস্হায় যারা স্পেস শীপ নিয়ে আইএসএসে যায় তাদেরও জানা যে উত্তপ্ত আয়নোস্ফেয়ারে স্পেসশীপের বহিরাবরণের একটি খোলস পুড়ে বেড়িয়ে যায়। এই ফিল্ড এখন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালেফোর্নিয়ায় তৈরি হচ্ছে। ওজোন O3 ভেঙ্গে O2 আশে পাশে থেকে আসলেও এখানে থাকতে পারছে না। এন্টি ফিল্ডে চলে গিয়ে হাইড্রোজেনের ফিল্ড তৈরি হয়েছে বা প্রায় সবটিই ইউভি টুইন কনসেন্ট্রেড হয়ে পরেছে। যা লেজার রশ্মি, গামা রশ্মি ইত্যাদির টুইন ফিল্ড। এই আগুণের সারফেস এখন লসএঞ্জেলেসের ৮০ কিলোমিটার উত্তরের টুইন পাহাড়ে নতুন করে তৈরি হয়েছে। লস এঞ্জেলেসের কয়েকদিন আগের ছাই ভস্ম পৃথিবীতে অক্সিজেন যতোটা কমিয়েছে কিন্তু ক্যালিফোর্নিয়া ও এর আশে পাশে স্হানীয়ভাবে নিজস্ব টুইন পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেনের সাপ্লাই চেইন তার চেয়ে অনেক কমে গেছে।
কিন্তু স্হানীয় পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্রের যান্ত্রিক, আর্কিটেক্ট ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল টুইন ফিল্ড স্হাপনার অক্সিজেন কনজামশন একই ছিলো। ফলে স্হানীয় পর্যায়ের যে ঘাটতি তা সমানুপাতিক হারে বেড়ে গেছে এই শহরের আশে পাশে। তাই ব্ল্যাক হোলের নিকটবর্তী ফিল্ড বেড়িয়ে এসে আগুণ জ্বলছে।
সূর্য বিপরীত আইনস্ফেয়ারের ব্ল্যাক হোলের পৃথিবী যা দিনের পৃথিবীর এন্টি সারফেস বা নীচের অন্ধকারকে জ্বালায় রাতের পৃথিবীকে পালসার টুইন হিসাবে। এখন পৃথিবীর টুইন চাদর বা টুইন পালসার ও টুইন নীহারিকা সরে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের যান্ত্রিক ও প্রযুক্তির নিজস্ব এলাকায়। যদি সমগ্র পৃথিবীর মানবসভ্যতা ঘর থেকে বেড় না হয়ে হেল্প করতো তাহলে লক ডাউন হয় এবং অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ফিল্ড বেড়ে যেতো।আর আগুণ নিভে যেতো। প্রকারান্তরে এই ভুল বিজ্ঞান সভ্যতার প্র্যাক্টিশনারা মহাবিপদের পথে সন্মিলিতভাবে চলে যাচ্ছে। যা পরে লক ডাউন দিয়ে আর কোনো লাভ হবে না।
জাতিসংঘসহ মহা বিপদগ্রস্হ উত্তর আমেরিকা ইউরোপ চীন রাশিয়া জাপান তাইওয়ান সিঙ্গাপুর দক্ষিণ কোরিয়া যদি সমগ্র পৃথিবীতে লক ডাউনের উদ্যোগ নিতো তাহলে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ফিল্ড বেড়ে যেতো। এই আহ্বান বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়ে আসছে দীর্ঘ তিন বছর হলো। যেনো প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড মেরামত করা যায়।
এখন যুক্তরাষ্ট্রের এই দাবানল যদি পেন্টাগণের গোপন গুদামে পরমাণু বা হাইড্রোজেন বোমার ভান্ডারে এই অক্সিজেন শূন্যতা গ্রাস করে তাহলে যুক্তরাষ্ট্র থেকে মিনি কেয়ামতের ঘটনা প্রযুক্তির বামণ প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড, অর্ধেক টুইন ন্যাচারের টুইন চাদর খুলে ফেলবে কয়েক মাসের মধ্যে। আকাশ পথ, পানি পথ, স্হল পথ যানবাহন নিয়ে পালানোর সময় অক্সিজেন সংকট তৈরি করায় সারফেস হয়ে যাবে লেজার টুইন বিম । মস্কো ও ক্রেমলিনের একটি পরমাণু বা হাইড্রোজেন বোমা ফাটবে না। এসব এমনিতেই অক্সিজেন শূন্য হয়ে লেজার বিম হবে। ছোট্ট দেশ বাংলাদেশের ঢাকা থেকেও গ্রামে মানুষ ক্রিটিক্যাল ঐসময়ে ফিরে আসা কঠিন হয়ে যাবে অথবা নগরায়নের কারণে অধিকাংশ এলাকা পুড়তে থাকবে।সমগ্র পৃথিবীর রাজধানী বড় বড় শহর স্হাপনা এক সাথে জ্বলে উঠবে। এভাবে টুইন পৃথিবীর ন্যাচারাল অংশ এখনকার অবস্হান থেকে অর্ধেক টিকে থাকবে। কোনো এলাকা বরফে চাপা পরবে। টিকে থাকা কোনো এলাকা বরফে চাপা পরবে। কোনো এলাকা মহাসাগরে গিয়ে পরবে মানুষ প্রাণীজগতকে নিয়ে। কোনো এলাকার মানুষ দেখবে আকাশ থেকে সাগর বা মহাসাগর এসে মাথায় পরেছে। কারো এলাকা ইনট্যাক্ট অবস্হায় থাকবে যদি সেখানে ন্যাচারাল টুইন প্ল্যানেটারি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড স্বাভাবিক থাকে বা নগর সভ্যতা পৌঁছেনি। মহান আল্লাহ সকলকে প্যারডক্সমুক্ত ব্ল্যাক হোল বিজ্ঞান বোঝার তৌফিক দান করুন। যুবরাজ /২৪.০১.২০২৫।
