Sun moves South to North; Pole Star North to South—Evidence of Rakim Theory.
The twin Earth's black hole fields create dark energy through fission and fusion. This interaction affects the atmosphere, creating day and night effects, and influences space exploration and energy.
Referring to the magnetism associated with the matter and antimatter of the twin planets. It has the ability to produce dark energy from the fission and fusion of its highest atomic rays which mankind has received in the Intact Natural Earth many times in the past after being destroyed by atonement by the actions of its Earth twin space.
This fission and fusion is created simultaneously from both worlds. On one Earth, oxygen spins in the same direction as the day space, on the opposite Earth, nitrogen spins in the opposite direction. Night is slightly less powerful than day. Again, oxygen and nitrogen are gaseous matter in both the worlds. Daytime oxygen space matter and nitrogen dark matter opposite.And at night nitrogen space matter oxygen dark matter opposit. Night space could produce oxygen long before the school of botany or science began in the West. Schools became universities when they became internationally integrated. In the journey of undefined science, technology has been created and the present end state has been created.
Oxygen is creating day in an Earth and Nitrogen is creating from night space. But they are opposite space again. Opposite dark matter of each other. Anti-oxygen positive north of oxygen spins each other. Similarly, nitrogen south and anti-nitrogen positive north poles spin each other to form magnets.In this way, Exist space and Anti-Exist space are created and our twin world space.Then the nitrogen of night with the anti-oxygen positive of day, and the anti-nitrogen of night with the oxygen of day become spin connected, the double matter forming a double magnet, creating oxygen nitrogen of opposite charge, generating enormous atomic beam energy. Which is entirely due to the thickness of the negative positive black hole spin, the matter of the inner planets of the Earth is formed inwards and goes to the central black hole. This is called anti-exist space. At the same time oppositely creating the Exist space sparking the opposite charge of the double spin of the black hole up to the opposite spin planet Earth and the opposite Earth's ionosphere field. And everything that goes there gets burned.
Those who are researching space have acquired the knowledge to quickly end the charge of the earth or space. That's why I said to suspend them. Rakim University has given the definition of science. Learn these and then get a driving license to drive a spaceship. There is no difference between being a driver driving these spaceships and being an autorickshaw driver.
When the inner planets of the twin Earths collide with each other in a ball-like object in the black hole system, the field spinning thickness charge in the black hole bends the light rays and reflects them outwards. What we see as seven stars in our ionosphere at night, we see again during the day as the planets of the solar system. From opposite space, NASA and the European Space Agency are seeing the Pole Star and its 6 other planets at a light-year distance.
Neither NASA nor the European Space Agency have the ability to see and reach the Sun, Pole Star and the 7 planets beyond the maximum 900 km boundary of the ionosphere from the Earth's surface. Because if the planets are calculated by taking the solar system, the polar system should also be taken into account. They are the opposite junctions of two black holes. In fact no one is outside the ionosphere of the twin Earth black holes.
The Sun is rising from the south and the Pole Star from the north because charges are still visible in the ionosphere up to 900 km. The Sun is moving north from the south with the spin of the black hole and the pole star is moving south from the north with the anti black hole field. We see the Sun shining through the Earth's ionosphere and measure its distance to be 93 million miles. When the Earth's surface touches the surface of Mars at the solstice point, the Pole Star and the Sun are in the Earth's black hole. Time is not created there. Because the space was not created yet. It is the black hole or Rakim which Allah the Almighty said to His Prophet Muhammad (PBUH) about the inhabitants of Rakim in Surah Kahaf which has become a very simple sign for human civilization through the establishment of Rakim University in Pranathpur Bangladesh with the word Rakim.
At this time, if you want to launch the spaceship from the space center, it will be destroyed if you want to fly with the engine start. It takes about 5 minutes for the black hole to form a sun when the black hole starts creating space to create light rays. And that Martian plate red glows around the black hole by photon anti-photon fission fusion creating a display of hydrogen helium layers separating 30 km to the east (Sun) or west (Polster).
Because black holes bend all matter. (Abridged, detailed in later articles)When these suns and pole stars are formed or space is created oppositely outside the black hole, spaceships can penetrate the ionosphere at low temperatures in the early morning or late evening.This ionosphere survives because of vegetation. Botanists are busy trying to encourage this plant to produce food. At night, the oxygen given to plants was almost zero in the environment. Rakim University's four-year effort has started these in different cities including Dhaka. But plane traffic has increased. Production of chemical fertilizers has increased. Demand for electricity has increased.The demand for technology has increased. The demand for moving at a faster pace has increased. The metallic space is growing rapidly. Associate human resources with plants. No need for such a frivolous office. Limit power generation drastically.
In the above discussion, we have said that the spinning power of the earth at night is less than during the day. That is, the space is radioactive or positive. This additional positive charge should be used to produce fresh water on the surface of the earth's two spaces. Therefore, if the plants given oxygen for 24 hours with the anti-oxygen spinning magnetic black hole field of anti-space combine with the plants given oxygen during the day, oxygen ions and anti-oxygen ions will produce water.This will reduce the radio activity of the Earth's surface, especially the rural night Earth and the radio activity of the city's black holes.Of course, the oxygen nitrogen black hole of the two Earths has no chemical fertilization to create a spinning alignment with the spinning magnet of the black hole spinning up and down. Limit the use of electricity and current technology. Do not burn any fossil fuel twin earth space.
সূর্য দক্ষিণ থেকে উত্তরে যায়, পোল স্টার উত্তর থেকে দক্ষিণে ব্ল্যাক হোল ফিল্ড বা রাকীম ফিল্ড থিওরির প্রমাণ
ম্যাগনেটের কথা বলছি যা টুইন পৃথিবীর ম্যাটার ও এন্টি ম্যাটারের সাথে সম্পর্কিত। এর সর্বোচ্চ পরমাণুর রশ্মির ফিশন এবং ফিউশন থেকে ডার্ক এনার্জি উৎপাদনের ক্ষমতা আছে যা মানবজাতি তার কর্মের দ্বারা প্রায়শ্চিত্ত করার পর ইনট্যাক ন্যাচারাল পৃথিবী পেয়ে এসেছে অতীতে বহুবার।
এই ফিশন ও ফিউশন দুই পৃথিবী থেকে একইসময় বিপরীভাবে তৈরি হয়। এক পৃথিবীতে অক্সিজেন দিবসের স্পেসে যে ডাইরেকশনে স্পিন করে বিপরীত পৃথিবীতে নাইট্রোজেন অপজিট ডাইরেকশনে স্পিন করে তৈরি হয়। দিনের চেয়ে রাতের শক্তি কিছুটা কম। আবার উভয় পৃথিবীতে অক্সিজেন নাইট্রোজেন বায়বীয় ম্যাটার। দিনের সময় অক্সিজেন স্পেস ম্যাটার আর নাইট্রোজেন ডার্ক ম্যাটার অপজিট। আর রাতে নাইট্রোজেন স্পেস ম্যাটার অক্সিজেন ডার্ক ম্যাটার অপজিট। রাতের স্পেস অক্সিজেন উৎপাদন করতে পারতো অনেক আগে যখন উদ্ভিদ বিজ্ঞান বা বিজ্ঞান নামের স্কুল পাশ্চাত্যে শুরু হয়েছিলো তখনকার সময়কালে। স্কুল যখন আন্তর্জাতিক ভাবে একত্রিত হলো তখন হয়ে গেলো বিশ্ববিদ্যালয়। সংজ্ঞাহীন বিজ্ঞানের যাত্রায় প্রযুক্তি তৈরি হয়ে বর্তমান দশার সৃষ্টি হয়েছে।
অক্সিজেন দিবস তৈরি করছে এক পৃথিবীতে আর নাইট্রোজেন তৈরি করছে রাতের স্পেস থেকে। কিন্তু একে অপরের বিপরীত স্পেস আবার এরা।একে অপরের ডার্ক ম্যাটার বিপরীত।অক্সিজেনের এন্টি অক্সিজেন পজিটিভ উত্তর একে অপরকে স্পিন করায়। তদ্রুপ নাইট্রোজেন দক্ষিণ ও এন্টি নাইট্রোজেন পজিটিভ উত্তর মেরু ম্যাগনেট তৈরি করে একে অপরকে স্পিন করায়। এভাবে এক্সিস্ট স্পেস ও এন্টি এক্সিস্ট স্পেস তৈরি হয়ে আমাদের টুইন পৃথিবীর স্পেস। তাহলে রাতের নাইট্রোজেন দিনের এন্টি অক্সিজেন পজিটিভের সাথে, আর রাতের এন্টি নাইট্রোজেন দিনের অক্সিজেনের সাথে স্পিন কানেকটেড হয়ে যুগল ম্যাটারগুলো ডাবাল ম্যাগনেট তৈরি করে পরস্পর বিপরীত চার্জের অক্সিজেন নাইট্রোজেন তৈরি করে বিপুল পারমাণবিক রশ্মির শক্তি উৎপন্ন হচ্ছে। যা সম্পূর্ণভাবে নেগেটিভ পজিভ ব্ল্যাক হোল স্পিনের থিকনেস দ্বারা পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ গ্রহগুলোর ম্যাটার ভিতর দিকে তৈরি হয়ে কেন্দ্রীয় ব্ল্যাক হোলে চলে যাচ্ছে। এটিকে এন্টি এক্সিস্ট স্পেস বলা হচ্ছে। আবার একইসময়ে বিপরীতভাবে এক্সিস্ট স্পেস তৈরি করে বিপরীত স্পিনের গ্রহ তৈরি পৃথিবী ও বিপরীত পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ার ফিল্ড পর্যন্ত বিপরীতভাবে ব্ল্যাক হোলের ডাবল স্পিনের বিপরীত চার্জ স্পার্ক করছে। এবং যা কিছু সেখানে যায় তা পুড়ে যায়।
মহাকাশ নিয়ে যারা গবেষণা করছেন পৃথিবীর চার্জ বা স্পেস দ্রুত শেষ করে ফেলার বিদ্যা অর্জন করেছেন।এজন্য বলেছি এদের সাসপেন্ড করতে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বিজ্ঞানের সংজ্ঞা দিয়েছে।এসব শিখে তারপর স্পেসশীপ চালানোর ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে। এসব স্পেসশীপ ড্রাইভ করে ড্রাইভার হওয়ার মধ্যে, আর একজন অটোরিক্সাওয়ালার ড্রাইভারের মধ্যে পার্থক্য নেই।
টুইন পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ গ্রহগুলো একে অপেরের সাথে ব্ল্যাক হোল সিস্টেমে একটি বলের মতো বস্তুর মধ্যে পেলে সেগুলো ব্ল্যাক হোলে ফিল্ড স্পিনিং চার্জ আলোক রশ্মিকে বাঁকিয়ে আলাদা স্হানে বাহিরে বিপরীত করে দেখাচ্ছে। যা রাতে সাত তৃরা হিসাবে দেখছি আমরা আবার দিনে দেখছি সোলার সিস্টেমের গ্রহ। যা বিপরীত স্পেস থেকে নাসা এবং ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সী আলোর দূরত্ব তৈরি করে আলোকফর্ষ দূরের পোল স্টার এবং ওর সাথের আরও ৬টি গ্রহকে দেখছে।
নাসার বা ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সীর কারো কোনো ক্ষমতা নেই পৃথিবীর সারফেস থেকে আয়নোস্ফেয়ারের সর্বোচ্চ ৯০০ কিলোমিটার সীমানার বাহিরে গিয়ে সূর্য, পোল স্টার এবং ৭টি গ্রহগুলো দেখা এবং সেখানে পৌঁছানো সম্ভব নয়। কেননা সোলার সিস্টেমকে ধরে গ্রহের হিসাব করলে পোলার সিস্টেমকেও ধরতে হবে। এরা দুটি করে ব্ল্য্যাক হোলের পরস্পর বিপরীতের জংসন। আসলে কেউ টুইন পৃথিবীর ব্ল্যাক হোলের আয়নোস্ফেয়ারের বাহিরে নয়।
সূর্য দক্ষিণ থেকে আর পোল স্টার উত্তর দিক থেকে জন্ম নিচ্ছে ৯০০ কিলোমিটার পর্যন্ত কমবেশি এখনও আয়নোস্ফেয়ারে চার্জ দেখা যাচ্ছে বলে। সূর্য দক্ষিণ থেকে ব্ল্যাক হোলের স্পিন দিয়ে তৈরি হয়ে উত্তরে যাচ্ছে আর পোল স্টার উত্তর থেকে এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দিয়ে তৈরি হয়ে দক্ষিণে যাচ্ছে। আমরা সূর্যকে পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারে জ্বলতে দেখছি আর এর দূরত্ব মাপছি ৯ কোটি ৩০ লক্ষ মাইল। পৃথিবীর সারফেস যখন মঙ্গল গ্রহের মাটি ছোঁয় সূর্যোদ্বয় বা সূর্যাস্তের ডট পয়েন্টে তখন পোল স্টার ও সূর্য পৃথিবীর ব্ল্যাক হোলে থাকে। সময় তৈরি হয়না সে স্হানে। কেননা স্পেস তৈরি হয়নি তখনো। এটি ব্ল্যাক হোল বা রাকীম যা সূরা কাহাফের রাকীমের অধিবাসী সম্পর্কে মহান আল্লাহ তাঁর রাসূল মোহাম্মদ (সা:) কে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন যা মানব সভ্যতার জন্য অতি সহজ নিদর্শন হয়ে গেছে এই রাকীম শব্দ দিয়ে প্রান্নাথপুর বাংলাদেশে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় স্হাপনের মাধ্যমে।
এই সময় স্পেস সেন্টার থেকে স্পেসশীপ লঞ্চ করতে চাইলে ইঞ্জিন স্টার্ট দিয়ে উড়তে চাইলেই ধ্বংস হয়ে যায়। ব্ল্যাক হোল যখন আলোক রশ্মি তৈরির স্পেস তৈরি করা শুরু করে তখন সেই ব্ল্যাক হোলে সূর্য তৈরি হতে প্রায় ৫ মিনিট সময় নেয়। আর সেই মঙ্গলের প্লেট লাল আভায় ব্ল্যাক হোলের চারিদিকে ফোটন এন্টি ফোটন ফিশন ফিউশন করে হাইড্রোজেন হিলিয়ামের স্তর আলাদা হয়ে এমন ডিসপ্লে ৩০ কিলোমিটার দূরে পূর্বে (সূর্য) বা পশ্চিমে (পোলস্টার) তৈরি করে। কেননা ব্ল্যাক হোল সব বস্তুকে বাঁকিয়ে নিয়ে চলে। (সংক্ষেপে বললাম বিস্তারিত পিছনের আর্টিকেলগুলোয় বর্ণিত হয়েছে) ।এই সূর্য ও পোল স্টার তৈরি হলে বা ব্ল্যাক হোলের বাহিরে বিপরীতভাবে স্পেস সৃষ্টি হয় চলার যে কারণে খুব সকালে বা সন্ধ্যার কিছু পরে স্পেস শীপ কম উত্তপ্ততায় আয়নোস্ফেয়ার ভেদ করতে পারে।
উদ্ভিদের কারণে এই আয়নোস্ফেয়ার টিকে আছে। এই উদ্ভিদকে খাদ্য উৎপাদনে উৎসাহিত করতে ব্যস্ত উদ্ভিদবিদরা। রাতে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ পরিবেশে প্রায় শূন্য হয়ে গিয়েছিলো।রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের চার বছরের প্রচেষ্টায় এসব শুরু হয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন শহরে। কিন্তু প্লেন চলাচল বেড়ে গেছে। কেমিক্যাল সার উৎপাদন বেড়ে গেছে।বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে গেছে।প্রযুক্তির চাহিদা বেড়ে গেছে।দ্রুত গতিতে চলার চাহিদা বেড়ে গেছে। ইন্ড্রাস্ট্রি করার চাহিদা বেড়ে গেছে।সরকারী বেসরকারি কাজে অযথা লোকবল প্রয়োজনের অতিরিক্ত এবং দ্রুত অর্থ আহরনের প্রবণতা বেড়ে গেছে। মেটালিক স্পেস দ্রুতগতিতে বেড়ে চলেছে। মানব সম্পদকে উদ্ভিদের সাথে সম্পৃক্ত করুন। এতো ফালতু অফিসের প্রয়োজন নেই। বিদ্যুত উৎপাদন খুবই সীমিত করে ফেলুন।
উপরের আলোচনায় বলেছি দিনের চেয়ে রাতের স্পিনিং ক্ষমতা পৃথিবীর কম। অর্থাৎ এখানে স্পেস রেডিওএক্টিভ বা পজিটিভ থাকছে। এই বাড়তি পজিটিভ চার্জকে পৃথিবীর দুই স্পেসের সারফেসের মিঠা পানি উৎপাদনে কাজে লাগাতে হবে। এজন্য এন্টি স্পেসের এন্টি অক্সিজেন স্পিনিং ম্যাগনেটিক ব্ল্যাক হোল ফিল্ড দিয়ে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ দিনে অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদের সাথে সমন্বয় করলে অক্সিজেনের আয়ন আর এন্টি অক্সিজেনের আয়ন পানি তৈরি করে দেবে। এতে পৃথিবীর সারফেসের বিশেষ করে গ্রামীণ রাতের পৃথিবীর রেডিও এক্টিভিটি ও শহরের ব্ল্যাক হোলের রেডিও এক্টিভিটি কমে যাবে। অবশ্যই দুই পৃথিবীর ব্ল্যাক হোলের অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোলের স্পিনিং ম্যাগনেটকে উপর নীচ চারিদিক দিয়ে স্পিনিং এলাইনমেন্ট তৈরি করতে রাসায়নিক সার প্রয়োগ বাতিল করুন। বিদ্যুত ও বর্তমান প্রযুক্তির ব্যবহার সীমিত করুন। যেকোনো ফসিল জ্বালানি টুইন পৃথিবীর স্পেস।একে পুড়িয়ে ফেলবেন না।