The sun is the source of nitrogen. Absolute Science Doctrine ISLAM or PEACE

When the Holy Qur'an is a scientific book then its meaning should have been translated correctly in all languages. When someone formulates a doctrine it becomes known and enters the university curriculum along with the textbooks. And with their theories combined with various technologies, advanced models are presented.


When the Holy Qur'an is a scientific book then its meaning should have been translated correctly in all languages. When someone formulates a doctrine it becomes known and enters the university curriculum along with the textbooks. And with their theories combined with various technologies, advanced models are presented.which allowed civilization to function. Thus the progress of science was made and is still going on.

But the black hole, the dark matter remained a mystery to science for centuries.At this time, Sars Cove's covid-19 positivity pandemic has thrown the scientific theme tank on the face of all the discoveries of civilization. Many such diseases are now epidemically unsolved by civilization. Such as cancer, HIV, diabetes, blood pressure, gastric, etc. Antidotes to all of these have produced side effects that give civilization orderly guidelines. But even then these cause death quickly.

The world's hospitals are in every city. And all cities lack oxygen. And the hospital floor and compound skeleton are made of matter from the twin planets. The opposite magnetic field is associated with the dwarf planet. And skeleton-dwarf magnet causes all mentioned diseases. Which was not even four or five hundred years ago.

Sun is the night world and pole star is the day world. They orbit each other creating two oppositely charged beams with black hole spins. UV radiation comes from the sun and absorbs oxygen.Conversely, when oxygen is depleted, UV radiation flows. This UV radiation created solar storms when the US Seventh Fleet vessels was at sea. That is, the space of the night world enters the day world.But in New Jersey or in China's Jinhua city or in our capital city of Dhaka, the dwarf planet cannot produce oxygen by itself. As a result, oxygen flow is low and UV radiation is creating night and day going to the opposite hemisphere opposit day world.And since they do not produce oxygen even during the day, they produce cyanide matter with carbon in carbon gas with nitrogen. Since the twin magnetic fields of oxygen and nitrogen are shifted by 70 degrees.As a result, during the day, the nitrogen field moves into space matter and creates black hole spin with the carbon gas from the vehicle or mechanical engine fuel. At night in the sun's field, the maximum plants on earth give oxygen during the day and not at night.Talking about the department. Here most cyanide is produced. Plants are making nitrogen by giving off carbon gas. Since the nighttime magnetic field is nitrogen-oxygen. They produce fission fusion reactions in the magnetic field of the OC NO system.Here on the Sun's taint dwarf planet spaceship warships, cargo ships, metallic space of blacksmith civilization filled with gunpowder for the production of grenades, etc. innumerable boxes of these tumors are moving.As a result their magnetic field creates very artificial flow of OC OS etc. ON CO magnets and ON SO instead of OS NO are supposed to form but CN SN continues to form these complex matter twins.At their smallest level these are UV ray twins. Which is being formed in the human body, in plants, on the surface of the sun or on the twin earths of the night. Since the night shows two suns forming in the two hemispheres of the day opposite from the northern southern hemisphere.As it has been known for a long time that the sun is producing fuel on Earth, the black hole theory has turned the heads of civilization completely. Do you understand why the certificate of the university of civilization is spinning in a complex cycle?

So many scientists, so many doctors of philosophers! The analysis of the age of black hole theory is clarified in the Holy Qur'an with the word Rakim 1400 years ago. And everything is said to be created in pairs. Islamic speakers or followers of Islam, what will you answer! The science of civilization has not even begun.So how can the interpretation of the Holy Qur'an be interpreted along with Einstein Hawking or Planck with all scientific inquisitive people? Because the black hole theory invalidates all theories.So this Holy Qur'an is a science doctrine but it was supposed to be universally translated to the people of the whole world in their own language, but it was not. And if that were the case, the peace message of this science book would have reached people long ago.

The Messengers of God and the religion of mankind are created according to the different meanings of Islam in Arabic and Islam in all languages. And when Muhammad (PBUH) is mentioned as the last guide in all religions, he is the symbol of unity of all. Does not belong to any particular group or community.

Apply the theory of Rakim University quickly brothers and sisters of the world. Annihilation theories in the black hole is theorized to destroy these SN CNs when it becomes possible to absorb ultraviolet twin radiation. When UV radiation is absorbed, the surface of Twin Earth is large and natural. The biosphere grows in size and becomes stronger.

The body size of our ancestors (as) and the dinosaurs of that time were their food. Now our food is one to one and a half kg chicken.


সূর্য নাইট্রোজেনের উৎস। নির্ভূল সাইন্স ডক্ট্রিন ইসলাম বা শান্তি

পবিত্র আল কোরআন যখন বিজ্ঞানময় গ্রন্হ তখন এর অর্থ সকল ভাষায় সঠিকভাবে অনুদিত হওয়া উচিত ছিলো। যখন কেউ কোনো মতবাদ তৈরি করে তা বিখ‍্যাত হলে পাঠ‍্য বইসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক‍্যারিকুলামে প্রবেশ করে। আর তাদের থিওরি গুলো নিয়ে বিভিন্ন প্রযুক্তির সাথে মিলিয়ে তার উন্নত মডেল উপস্হাপন করা হয়। যা সভ‍্যতার কাছে কাজ করার অনুমোদন দিয়েছে। এভাবে বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা তৈরি হয়েছিলো এবং এখনও চলছে।

কিন্তু ব্ল‍্যাক হোল,ডার্ক ম‍্যাটার বিজ্ঞানের কাছে রহস‍্যময় হয়ে ছিলো শতাব্দীকাল অতিক্রান্ত হয়েছে। এই যখন অবস্হা তখন সার্স কোভের কোভিড-১৯ পজিটিভিটি পেনডেমিক সভ‍্যতার যতো আবিস্কার বিজ্ঞান বিষয়ক থিমট‍্যাঙ্ককে মুখ থুবড়ে ফেলে দেয়।এমন অনেক রোগ এখন মহামারিরূপে সভ‍্যতার কাছে অমিমাংসিত হয়ে আছে।যেমন ক‍্যানসার,এইচআইভি,ডায়াবেটিস,ব্লাড প্রেসার,গ‍্যাসট্রিক ইত‍্যাদি। এসবের প্রতিষেধক সবই সাইড ইফেক্ট তৈরি করেছে যে কারণে সভ‍্যতাকে সুশৃঙ্খলভাবে গাইড লাইন দেওয়া হয়। কিন্তু তারপরেও এসবই দ্রুত সময়ে মৃত‍্যুর কারণ ঘটায়।

পৃথিবীর হাসপাতালগুলো সব শহরে। আর সব শহরে অক্সিজেনের ঘাটতি। আর হাসপাতালের ফ্লোর এবং কম্পাউন্ড কঙ্কাল টুইন গ্রহের ম‍্যাটার দিয়ে তৈরি। যার বিপরীত ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড বামণ গ্রহের সাথে যুক্ত হয়েছে। আর কঙ্কাল-বামণগ্রহের ম‍্যাগনেট উল্লেখিত সব রোগের কারণ তৈরি করেছে। যা চার পাঁচ'শ বছর আগেও ছিলো না।

সূর্য হলো রাতের পৃথিবী এবং পোল স্টার দিনের পৃথিবী। এরা পরস্পরকে বিপরীতভাবে ব্ল‍্যাক হোলের স্পিন দিয়ে দুই বিপরীত চার্জের বিম তৈরি করে কক্ষপথ পরিক্রমা করছে। ইউভি রেডিয়েশন সূর্য থেকে আসে আর অক্সিজেন শোষন করে। বিপরীতভাবে বললে অক্সিজেন কমে গেলে ইউভি রেডিয়েশনের স্রোত প্রবাহিত হয়। এই ইউভি রেডিয়েশন মার্কিন সপ্তম ন‍ৌবহর যখন সমুদ্রে চলে তখন সোলার ঝড় তৈরি করে আসে। অর্থাৎ রাতের পৃথিবীর স্পেস কেটে দিনের পৃথিবীতে প্রবেশ করে। কিন্তু নিউজার্সি বা চীনের জিনহুয়া শহরে অথবা আমাদের রাজধানী ঢাকায় কঙ্ক্রিটের চাদর বিছিয়ে থাকায় বামণ গ্রহ বলে অক্সিজেন নিজে উৎপাদন করতে পারে না। ফলে অক্সিজেন প্রবাহ কম এবং ইউভি রেডিয়েশন রাত তৈরি করছে আর দিনে বিপরীত গোলার্ধের অপজিট দিনের পৃথিবীতে যাচ্ছে। আর এরা দিনেও অক্সিজেন তৈরি করে না বলে নাইট্রোজেন দিয়ে কার্বন গ‍্যাসের কার্বনের সাথে সায়ানাইড ম‍্যাটার তৈরি করে। যেহেতু অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড ৭০ ডিগ্রি সরে গেছে। ফলে দিনে নাইট্রোজেনের ফিল্ড স্পেস ম‍্যাটারে চলে আসে আর যানবাহন বা যান্ত্রিক ইঞ্জিনের ফুয়েল থেকে প্রাপ্ত কার্বন গ‍্যাসের কার্বন নাইট্রোজেনের সাথে ব্ল‍্যাক হোল স্পিন তৈরি করে। রাতে সূর্যের ফিল্ডে সমগ্র পৃথিবীতে ম‍্যাক্সিমাম উদ্ভিদ দিনে অক্সিজেন দেয় রাতে দেয় না। স্হলভাগের কথা বলছি। এখানে সবচেয়ে বেশি সায়ানাইড তৈরি হয়। উদ্ভিদগুলো যে কার্বন গ‍্যাস ত‍্যাগ করে নাইট্রোজেন তৈরি করছে। যেহেতু রাতের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড নাইট্রোজেন-অক্সিজেন । এরা OC NO পদ্ধতির ম‍্যাগনেটিক ফিল্ডের ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া তৈরি করে। এখানে সূর্যের কলঙ্ক ডোয়ার্ফ প্ল‍্যানেটে স্পেসশীপ যুদ্ধ জাহাজ,পণ‍্যবাহী জাহাজ,গ্র‍্যানেড উৎপাদনের জন‍্য বারুদ ভর্তি কামার সভ‍্যতার মেটালিক স্পেস ইত‍্যাদি অগণিত এসব টিউমারের বাক্স চলাচল করছে। ফলে এদের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড অত‍্যধিক কৃত্রিম OC OS ইত‍্যাদির প্রবাহ তৈরি করায় ON CO ম‍্যাগনেট এবং OS NO এর পরিবর্তে ON SO ফর্ম করার কথা থাকলেও CN SN এসব কমপ্লেক্স ম‍্যাটার টুইন তৈরি করে চলেছে। ক্ষুদ্রতম পর্যায়ে এরাই ইউভি রে টুইন। যা মানবদেহ, উদ্ভিদে, সূর্যের সারফেসে তৈরি হচ্ছে বা রাতের টুইন পৃথিবীতে তৈরি হচ্ছে। যেহেতু রাত উত্তর দক্ষিণ গোলার্ধ থেকে বিপরীত দিকের দিনের দুই গোলার্ধে দুটি সূর্য তৈরী করে দেখায়। সূর্য যে পৃথিবীতে জ্বালানি উৎপাদন করছে এতোদিন যেভাবে জানা হয়েছে, ব্ল‍্যাক হোল থিওরিতে সভ‍্যতার মাথা একদম ঘুরিয়ে দিয়েছে। বুঝতেই পারছেন একটি জটিল আবর্তে সভ‍্যতার বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট ঘুরপাক খাচ্ছে কেনো?

এতো বিজ্ঞানী, এতো ডক্টর অব ফিলোসোফার! ব্ল‍্যাক হোল থিওরির যুগের বিশ্লেষন পবিত্র আল কোরআনে স্পষ্ট করা হয়েছে রাকীম শব্দ দিয়ে ১৪০০ বছর আগে। আর সবকিছু জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে। ইসলামিক বক্তা কিংবা ইসলামের অনুসারী নামধারীগণ, কি জবাব দিবেন! সভ‍্যতার সাইন্সতো শুরুই হয়নি। তাহলে পবিত্র আল কোরআনের ব‍্যাখ‍্যা কি করে আইনস্টাইন হকিং কিংবা প্ল‍্যাঙ্কসহ সব বিজ্ঞান অনুসন্ধিৎসু ব‍্যাক্তিদের সাথে মিলিয়ে ব‍্যাখ‍্যা করা চলে? কেননা ব্ল‍্যাক হোল থিওরি সকলের থিওরি বাতিল করেছে। কাজেই এই পবিত্র আল কোরআন একটি সাইন্স ডক্ট্রিন হওয়া সত্বেও সমগ্র পৃথিবীর মানুষের কাছে সার্বজনিনভাবে তাদের নিজস্ব ভাষায় অনুদিত হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। আর তা হলে বহু আগেই এই সাইন্স গ্রন্হের শান্তির বার্তা পৌঁছে যেতো মানুষের কাছে। মহান আল্লাহ যুগে যুগে যেসব পথপ্রদর্শক পাঠিয়েছেন তা আরবী ভাষায় ইসলামের হলে সকল ভাষায় এর পৃথক পৃথক শব্দার্থ অনুযায়ী যা হয় তাই স্রষ্টার প্রেরিত বাণী এবং মানব ধর্ম তৈরি করে। আর সকল ধর্মে মোহাম্মদ (সা:) শেষ পথ প্রদর্শকের কথা বলা হলে তিনি সকলের ঐক‍্যের প্রতিক। কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর বা সম্প্রদায়ের নয়।

রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি দ্রুত প্রয়োগ করুন বিশ্ববাসী ভাই বোনেরা। ব্ল‍্যাক হোলে বিলুপ্তি ঠেকানোর থিওরি এসব SN CN কে ধ্বংস করার থিওরি দেওয়া হয়েছে।যখন আলট্রাভায়োলেট টুইন রেডিয়েশন এবজর্ব করা সম্ভব হয়। ইউভি রেডিয়েশন এবজর্ব হলে টুইন পৃথিবীর সারফেস বৃহৎ ও ন‍্যাচারাল হয়। জীবজগতের আকার বাড়ে ও শক্তিশালী হয়।

আমাদের পূর্ব পুরুষ (আ:) এর দেহের আকার ও সেই সময়ের ডাইনোসর তাদের খাবার ছিলো। এখন আমাদের খাবার এক থেকে দেড় কেজির চিকেন।