The sun is our night world

The Earth’s ionosphere charges the night Earth, revealing the black hole field’s opposite spin. Modern science overlooks this, missing the true nature of stars and the critical role of oxygen and nitrogen.


During the day, the night Earth or the opposite Earth is charged in the Earth's ionosphere. We know that any space and its anti-space are black, made of ray fields. And reverse space cannot be seen because it is opposite to a black hole. As such, the current civilization has not seen it. Because science was not a theory for them. Because they started the journey of science with fundamental principles in all branches of science.

Since the two worlds are opposite each other, no one sees the other exactly. You have understood the analysis of black hole twin field theory. Because all the stars as known by the current civilization is not correct. All of these light rays are a planet or space. We see one when they charge each other in opposite spins of the black hole field through their other space.As a luminous object. Do not see the other part. Here was the confusion of knowing and seeing all the science labs of modern civilization. That's why I said to start learning science again.

In the daytime ionosphere we see the opposite world. The anti-Earth black hole beam is charged with the opposite black hole field charge of the daytime Earth and is orbiting the Sun as a sparking light bulb in the Earth's ionosphere. The two worlds spin opposite to each other because the black hole field spins opposite each other and because the north and south of any magnet pole create an opposite spin field, the two worlds spin opposite to each other. Its night space is created by the sun.

You must have understood that the sun does not rotate, the earth rotates. At night, the black hole field space of the day is opposite. We see them in our ionosphere as solid stars. Do people have the ability to actually go to Ursha Major Little Deep? There is nothing there. When the flow of oxygen and nitrogen stops in the lungs, the opposite black hole leaves the magnetic spin and opposite space of everything, mine and yours. The closest then comes. A skeleton-like body wears what becomes a metallic space.

No specific place can be determined for Mashrik Maghrib. Because its beginning and end cannot be measured. The world of practical oxygen and nitrogen with its beginning and end story for each. The twin earths of the separate blue skies of the shells of the two gases have been allotted separately for the human and jinn races.


সূর্য আমাদের রাতের পৃথিবী

দিবসে রাতের পৃথিবীকে বা বিপরীত পৃথিবীকে চার্জ করে দেখছে পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারে। যে কোনো স্পেস ও এর এন্টি স্পেস ব্ল‍্যাক হোক রশ্মির ফিল্ড দিয়ে তৈরি আমরা জেনেছি। আর বিপরীত স্পেসকে দেখা যায় না যেহেতু ব্ল‍্যাক হোলের বিপরীতে থাকে বলে। সেই হিসাবে বর্তমান সভ‍্যতাও দেখেনি। যেহেতু বিজ্ঞান তাদের কাছে থিওরি হয়ে ছিলো না।কেননা তারা বিজ্ঞানের সকল শাখায় ফান্ডামেন্টাল প্রিন্সিপল দিয়ে বিজ্ঞানের যাত্রা শুরু করেছিলো।

দুই পৃথিবী পরস্পর বিপরীতে থাকায় কেউ কাউকে অবিকল দেখে না। ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরির বিশ্লেষনে বুঝেছেন আপনারা। কেননা সকল তারকাকে যে হিসাবে বর্তমান সভ‍্যতা জেনেছে তা সঠিক নয়। সবকিছুর জলন্ত এসব আলোক রশ্মি এক একটি গ্রহ বা স্পেস।ওরা ওদের অপর স্পেস দ্বারা ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের পরস্পর বিপরীত স্পিনে একে অপরকে চার্জ করলে আমরা একটি দেখে থাকি। আলোকোজ্জ্বল বস্তু হিসাবে। অপর পার্ট দেখি না। বর্তমান সভ‍্যতার সকল বিজ্ঞান ল‍্যাবের জানার এবং দেখার বিভ্রান্তি ছিলো এখানে। এজন‍্য বিজ্ঞান শেখা পূনরায় শুরু করার কথা বলেছি।

দিনের আয়নোস্ফেয়ারে আমরা বিপরীত পৃথিবী দেখি। বিপরীত পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোল রশ্মির চার্জ হচ্ছে দিনের পৃথিবীর বিপরীত ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের চার্জ দিয়ে এবং তা পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ারে স্পার্কিংয়ের প্রজ্জলন বাতি সূর্য হয়ে পরিক্রমা করছে। দুই পৃথিবী পরস্পর পরস্পরকে বিপরীত ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের স্পিন করাচ্ছে যেহেতু এবং যে কোনো ম‍্যাগনেট দন্ডের উত্তর দক্ষিণ পরস্পর বিপরীত স্পিন ফিল্ড তৈরি করে বলে দুই পৃথিবী একে অপরের বিপরীতে ঘুরছে। এর রাতের স্পেস সূর্য তৈরি করছে। সূর্য ঘোরে না পৃথিবী ঘোরে বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয়। রাতে দিবসের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড স্পেস থাকে বিপরীতে। ওকে ধ্রবতারা হিসাবে আমরা আমাদের আয়নোস্ফেয়ারে দেখি। উর্ষা মেজর লিটল ডিপে বাস্তবভাবে যাওয়ার ক্ষমতা মানুষের আছে ? সেখানে কিছুই নেই। অক্সিজেন নাইট্রোজেনের প্রবাহ ফুসফুসে প্রবেশ বন্ধ হলে পরস্পর বিপরীত ব্ল‍্যাক হোল ম‍্যাগনেটের স্পিন ছেড়ে দেয় এবং আমার, আপনার সব কিছুর বিপরীত স্পেস সবচেয়ে কাছে তখন চলে আসে। একটি কঙ্কালের মতো দেহ পরে থাকে যা মেটালিক স্পেস হয়ে যায়।

মাশরিক মাগরিবের জন‍্য নির্দিষ্ট কোনো স্হান নিরুপন করা যায় না। কেননা এর শুরু এবং শেষ বেড় করা যায় না। প্রত‍্যেকের জন‍্য এর শুরু এবং শেষের গল্পের প্র‍্যাকটিক‍্যাল অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেনের পৃথিবী। গ‍্যাস দুটির খোলসের আলাদা নীল আকাশের যুগল পৃথিবীকে আলাদা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে মানব ও জ্বীন জাতির জন‍্য।