Study Rakim University.
Make real movies of science. How the United States, Europe along with all their ranking universities, and other artificial territories will be erased from the earth through The Black hole
Prothom Alo of Bangladesh has covered the news of USA or NASA. It is said that the road lights are being extinguished in the moon. From the data center of Rakim University in the rural town of Bangladesh, discovered the magnetic twin field theory of The Black hole, dark matter, twin universe, analyzed its interior and exterior, and showed the analysis of the radioactive black hole field's metallic non-metal magnetic field.Thousands of people from all over the world, including all the social media of the United States NASA, institutions, universities, science journals and all units of the United Nations have been informed at different times in the middle of three and a half years.
Earth sees the moon as charged, and the moon is charged in reverse. Since the sun itself is the world of night. The two worlds of light and darkness are rays of opposite charge. These two worlds or any matter is anti-matter. One is matter and the other is dark matter. This blacksmith race has entered into a terrible game. Without understanding science, civilization will disappear. The darkness of the moon sparks with the light of the earth's day. And the darkness of the earth's night illuminates the moon.
What will be the state of the earth if the moon is illuminated? Who will understand this nation? An educated nation sustains the world. US State Department including NASA will destroy the United States. They will be destroyed, but with all the surface societies of the Earth connected, Eastern research with these Westerners is also futilely increasing the size of the artificial Earth. They will disappear from the natural world.According to Bangladesh's Prothom Alo news, the US State Department has also announced a monetary concession in this regard. Not listening to a word. Why is the Nobel Prize silent? This Nobel Prize Society will not have an inch of land. Because it will not be only if there are plants. It is time to check what minerals were under the soil of Westerners three hundred years ago and what they removed.
If you are going to pick up the mineral resources of any new country, you are staying in the center of the twin fields of the black hole in the artificial world. There is no option to grow from here. Because all sections including the activities of your university are expanding or increasing the artificial part of the whole world. And you have been seeing this for several centuries.
Galileo's camera was used. Recently James Webb's use of wave cameras has seen the expansion of the Big Bang. Muslims are misusing their Quran using Hawking's expansion which is misinterpreting the scientific Quran without understanding the Holy Quran sent by the Creator. The Western world, including the United States, and their efforts to prevent their theory of science from disappearing into Hawking's Big Bang theory are still ongoing.
I have been saying again and again that Twin Earth is a twin universe variable. Hawking's theory has still been rejected and Rakim University has not been able to follow the theory of Bangladesh. Hawking gave the unrealistic theory of a single universe of 13.8 billion light years, while James Webb went up to 13.5 units. Why did not run the camera? Hawking's theory will be canceled? The world's social media showed the end of the universe.
Not the natural world. Seeing the opposite and reporting. The opposite of any creation can be seen. Dark space is swirling around you. Rakim University has shown only 16 fields of twin worlds. Which rules out the Solar System as stated in the Planetary Twin Black Hole Field Theory. Diagnosing the Kuiper Asteroid Fields with the Twin Fields of The Black Hole, our planet orbits with everything and mineral resources on our two Earths.
Tell the inhabitants of the artificial world to save the generation. The Elders have no scientific theory by which the artificial world will last long. To the 64 degree Westerners and their followers, I am saying again to the residents of the education profession, check the size again and see how long you can stay in your country city or airport, port shipment or sea ship, ISS etc. Don't try to shine a light on the moon. Innocent will enter Venus with these technicians. That is, it will be buried in ice.
And the artificial field will disappear into a black hole with all the technology of the twin worlds. If these Bollywood films were made, the current state of American and European civilization could be shown. Dhaka Delhi Japan Taiwan Hong Kong South Korea, Middle East capitals and major cities including full and partial territories of all countries.
বাংলাদেশের প্রথম আলো যুক্তরাষ্ট্র বা নাসার খবর ছেপেছে। বলেছে চাঁদে সড়ক বাতি স্হাপন হচ্ছে। বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদে স্হাপিত রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাটা সেন্টার থেকে ব্ল্যাক হোল,ডার্ক ম্যাটার, টুইন ইউনিভার্সের ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড থিওরি আবিস্কার করে এর অভ্যন্তরীণ এবং বাহিরের বিশ্লেষন করে তেজস্ক্রিয় ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের ধাতব অধাতব ম্যাগনেটিক ফিল্ডের বিশ্লেষন দেখিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নাসার সকল সোশ্যাল মিডিয়াসহ পৃথিবীর সকল প্রান্তের হাজার হাজার মানুষ প্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয়,সাইন্স জার্নালসহ জাতিসংঘের সকল ইউনিটকেও জানানো হয়েছে বিভিন্ন সময়ে তিন বছরের মধ্যে।
চাঁদকে পৃথিবী চার্জ করে দেখতে পায়,চাঁদও বিপরীভাবেতাই। যেহেতু সূর্য নিজেই রাতের পৃথিবী। আলো এবং অন্ধকারের দুই পৃথিবী পরস্পর বিপরীত চার্জের রশ্মির। এই দুই পৃথিবী বা যে কোনো ম্যাটার এন্টি ম্যাটার। একটি ম্যাটার হলে অপরটি ডার্ক ম্যাটার। ভয়ানক খেলায় নেমেছে এই কামার জাতি।বিজ্ঞান না বুঝে সভ্যতা বিলুপ্ত করে ফেলবে। চাঁদের অন্ধকার পৃথিবীর দিনের আলো দিয়ে স্পার্ক হয়। আর পৃথিবীর রাতের অন্ধকার চাঁদকে আলোকিত করে।
চাঁদকে আলোকিত করলে পৃথিবীর দশা কি হবে। কে বোঝাবে এই জাতিকে। শিক্ষিত জাতি পৃথিবীকে টিকে রাখে। যুক্তরাষ্ট্রকে ধ্বংস করে দেবে নাসাসহ মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। ওরা ধ্বংস হবে কিন্তু পৃথিবীর সকল সারফেসের সোসাইটির সাথে সংযুক্ত থাকায় এসব ওয়েস্টার্নারদের সাথে ইস্টার্নের গবেষনাও ফালতুভাবে কৃত্রিম পৃথিবীর আয়তন দ্রুত বাড়িয়ে দিচ্ছে। ওরা ন্যাচারাল পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। বাংলাদেশের প্রথম আলোর খবর মোতাবেক মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট এব্যাপারে অর্থ ছাড়ের কথাও বলেছে। কোনো কথায় শুনছে না। নোবেল প্রাইজ সংস্হাও চুপ করে বসে আছে কেনো? এক ইঞ্চি ভূমিও থাকবে না এই নোবেল প্রাইজ সোসাইটির। কেননা উদ্ভিদ থাকলেই শুধু হবে না।ওয়েস্টার্নারদের মাটির নীচে খনিজ পদার্থ তিন'শ বছর আগে কি কি ছিলো আর এসবের কি কি তুলে ফেলেছেন চেক করার সময় হয়েছে। নতুন যেকোনো দেশের খনিজ সম্পদ তুলতে যাচ্ছেন , কৃত্রিম পৃথিবীর পার্টের ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ডের সেন্টারেই থাকছেন আপনারা । এখান থেকে বেড় হওয়ার কোনো অপসন থাকছে না। কেননা আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যকলাপসহ সকল সেকশন সমগ্র পৃথিবীর কৃত্রিম পার্টের সম্প্রসারণ বা বৃদ্ধি করে যাচ্ছেন।আর এসব দেখছেন কয়েক শতাব্দী হয়ে গেছে।
গ্যালিলিওর ক্যামেরা ব্যবহার হয়েছে। সর্বশেষ জেমস ওয়েবের ওয়েভ ক্যামেরা ব্যবহার দেখে ফেলেছে বিগ ব্যঙের সম্প্রসারণ ।মুসলিমরা তাদের কোরআনকে ভুলভাবে হকিংয়ের সম্প্রসারণকে ব্যবহার করছে যা সৃষ্টিকর্তার পাঠানো পবিত্র আল কোরআনকে না বুঝে বিজ্ঞানময় কোরআনের অপব্যাখ্যা করছে। যুক্তরাষ্ট্রকেসহ পশ্চিমা বিশ্ব এবং তাদের সাইন্সের থিওরি হকিংয়ের বিগ ব্যঙের ভুল থিওরিতে যেনো বিলুপ্ত না হয় সেই প্রচেষ্টা এখনও অব্যাহত আছে।
আমি বার বার বলে আসছি টুইন পৃথিবী টুইন মহাবিশ্বের চলক। হকিংয়ের থিওরিকে এখনও বাতিল করে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের থিওরি মতো চলতে পারেননি। হকিং ১৩.৮ বিলিয়ন আলোকবর্ষের সিঙ্গেল মহাবিশ্বের অবাস্তব থিওরি দিয়েছেন অথচ জেমস ওয়েব ১৩.৫ ইউনিট পর্যন্ত প্রবেশ করেছে আর ক্যামেরা চালায়নি কেনো। হকিংয়ের থিওরি বাতিল হবে বলে? সমগ্র পৃথিবীর সোসাল মিডিয়ায় মহাবিশ্বের শেষ দেখিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নাসার তেজস্ক্রিয় ফিল্ডের ক্যামেরা যে কারমান লাইনে আছে সেখান থেকে ১ মাইল আগে পরে দেখুন বুঝতে পারবেন জেমস ওয়েবের ক্যামেরার ওয়েব ১৩.৮ থেকে হঠাৎ চলে যাবে ৫০ বিলিয়ন অথবা ১ বিলিয়ন দূরের কাছের অবজেক্ট দেখাবে। জাস্ট একটি উদাহরন। আসলে স্পেস সেন্টার থেকে ব্ল্যাক হোল কোটি কোটি প্যাঁচের স্প্রিংয়ের ওয়েভ ঘুরিয়ে নির্দিষ্ট অবজেক্ট দেখায়। আর কৃত্রিম টুইন পৃথিবী ওর ১৬ টি ফিল্ডের বিপরীত একটি অবজেক্টের ধারনা পায় এবং তা তাদের কৃত্রিম বিপরীত পৃথিবী। ন্যাচারাল পৃথিবী নয়। নিজের বিপরীতকে দেখে রিপোর্ট করছে। যে কোনো সৃষ্টির বিপরীত দেখা যায়। ডার্ক স্পেস আপনার কাছাকাছি দিয়ে ঘুরছে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় শুধু টুইন পৃথিবীর ১৬ টি ফিল্ড দেখিয়েছে। যা সোলার সিস্টেম বাতিল করে প্ল্যানেটারী টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড থিওরিতে বলেছে। কাইপার এস্টরয়েড ফিল্ডকে ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ড দিয়ে ডায়াগনোসিস করলে আমাদের দুই পৃথিবীতে যা কিছু আছে এবং খনিজ সম্পদ এসব নিয়েই আমাদের গ্রহ পরিক্রমা।
কৃত্রিম পৃথিবীর বাসিন্দাদের বলছি প্রজন্মকে বাঁচিয়ে রাখুন। বয়স্কোদের কাছে কোনো বিজ্ঞানের থিওরি নেই যার মাধ্যমে বেশিদিন কৃত্রিম পৃথিবী টিকে থাকবে। ৬৪ ডিগ্রির ওয়েস্টার্নদের এবং এদের ফলোয়ার শিক্ষা ব্যবস্হার অধিবাসীদের আবার বলছি মাপটি আবার করে দেখুন আপনার দেশ শহর বা এয়ার পোর্ট,বন্দর শীপমেন্ট কিংবা সমুদ্রের জাহাজ, আইএসএস ইত্যাদিতে আর কতোদিন থাকতে পারবেন। চাঁদে আলো জ্বালাবার চেষ্টা করবেন না। ইননোসেন্ট এসব টেকনিশিয়ানসহ চাঁদ প্রবেশ করবে শুক্রে। অর্থাৎ বরফে চাপা পরবে। আর কৃত্রিম ফিল্ড ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হবে টুইন পৃথিবীর সব প্রযুক্তি নিয়ে। এসব বলিউডের ফিল্ম তৈরি করলে দেখানো যেতো মার্কিন ও ইউরোপীয় সভ্যতার বর্তমান হাল হকিকত। ঢাকা দিল্লি জাপান তাইয়ান হংকং দক্ষিণ কোরিয়া,মধ্যপ্রাচ্যের রাজধানী শহরগুলোসহ সকল দেশের রাজধানীর কেমন অবস্হা হবে।