The story of the age of fake scientists
Daytime Earth's Oxygen Labels Exist Space and Nitrogen Labels Anti-Exist Space. It is an Oxygen Nitrogen Black Hole Field. Among them is the source of oxygen from the earth's crust to the ionosphere.From the crust to the interior then nitrogen which forms the opposite black hole field from the surface of the crust to the ionosphere Earth's atmosphere is 21℅ oxygen and 78℅ nitrogen. DC current.
Daytime Earth's Oxygen Labels Exist Space and Nitrogen Labels Anti-Exist Space. It is an Oxygen Nitrogen Black Hole Field. Among them is the source of oxygen from the earth's crust to the ionosphere.From the crust to the interior then nitrogen which forms the opposite black hole field from the surface of the crust to the ionosphere Earth's atmosphere is 21℅ oxygen and 78℅ nitrogen. DC current.
Now come to the night world. In complete contrast, the ionosphere nitrogen from the crust and the interior oxygen from the crust. Therefore, the nighttime Earth's atmosphere of nitrogen and oxygen has an opposite magnetic field.Anti DC current night. Anti neutron beam, anti meteor beam or anti quasar beam.
This is the division of the two worlds, one of them is night and the other is day. which created nebulae and pulsars. The world of oxygen and nitrogen magnets is called day and the world of nitrogen oxygen magnets is called night.
These two worlds are twin poles of opposite spin reactor fission fusion. These four furnaces are always on and off, as we know in the black hole theory. Along with this nature of the earth there is also a twin magnetic field of oxygen nitrogen source field which plants can produce oxygen nitrogen in the day and night earth. When day turns to night, the earth's charge changes, and the magnetic field of oxygen nitrogen is one part of nitrogen oxygen.Which is the sounding earth which is the field of the sun. This is the world of nitrogen. But this magnetic field does not change because twin Earths have oxygen field generating plants even at night. This twin part keeps two Udayachals (risings) and two Astachals (settings) running.This twin part keeps two Udayachals (risings) and two Astachals (settings) running. If these plants could end the civilization then the twin worlds from the dot points of two Udayachal and two Astachal and the black hole engine would be destroyed or extinct.If this is the case, just as the black hole engine will not spin, even if it finishes picking up minerals, the black hole engine will not spin for the bacterial world where we live. Again, if there is no twin Uranus beam or twin water beam then fission fusion will not take place.
Because if there is no water, Venus will not exist and ice will not form. Uranus will not create water flow. The twin transformers named Moon will be lost. Fission of water vapor or ice releases negative ions of the water during the day's liquid flow.And positive current flow of water at night. This is done by the moon. The moon melts ice at certain voltages and vaporizes it at certain voltages. Because if there is no water, Venus will not exist and ice will not form. Uranus will not create water flow. This object is twinned with four moons in two hemispheres doing this day and night. They are also 16 opposite each other of the moon field or we see the moon on the night earth 1/16th. Some see the moon from nature, some see oxygen or water borrowed from the opposite to make the earth. And they are watching the moon moving away from them. or PT-5. These PT-5 anti-fields of decaying water are dark matter on their surface and space matter or puddles or tumors on the Moon's orbit.
The natural world has been left out of the hands of civilization as all the tools used in the mechanical and technological age are mineral or anti-planetary (or the other 6 twin planets or even water is anti-magnetic field) fields.As a result, the anti-field fission fusion is taking place in all carbon fuel and machinery, and the dwarf planet has become a separate twin world inhabitant, which has practically come out of research in the labs of Black Hole University or Rakim University.
Oil gas coal is first transferred from the natural twin planetary fields to 6 bacteria-free planetary twins while most of the living twin planets have tumors that are turning into cancer.Now the Tumor Territories have prepared their source of twin charge production by permanently using the Anti Magnetic Fields of the Natural Planetary System. The anti-planetary black hole field against Nature has lost all means of moving without preparation as the education of the forefathers of a few two or three centuries of fatal mistakes in the university is leading to such a result.
MECHANICAL AND TECHNOLOGICAL SKELETAL 6 TWIN PLANETS Mineral metallic non-metallic surface and mineral gas made artificial sky (methyl ethyl chain gas). They cut off the twin Earths of oxygen nitrogen skies and bacterial surfaces to destroy Western civilization with their anti black hole spinning engines running.Skeleton is doing natural by removing new minerals. Again, these scientists are moving like bandits in the Twin Earth with the sky of skeleton fuel gas over the Natural Twin Earth. It has been two or three hundred years since every ranked university in the western country has become a fake scientist.
ফেক বিজ্ঞানী যুগের গল্প
দিনের পৃথিবীর অক্সিজেন লেবেল এক্সিস্ট স্পেস ও নাইট্রোজেন লেবেল এন্টি এক্সিস্ট স্পেস।এটি একটি অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড। এদের মধ্যে অক্সিজেনের উৎস ভূত্বক থেকে পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ার পর্যন্ত। ভূত্বক থেকে অভ্যন্তর পর্যন্ত তখন নাইট্রোজেন যা ভূত্বকের সারফেস থেকে আয়নোস্ফেয়ার পর্যন্ত বিপরীত ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে পৃথিবীর বায়ুমন্ডল অক্সিজেন ২১℅ ও নাইট্রোজেন ৭৮℅। ডিসি কারেন্ট ডে টাইম।
এখন আসুন রাতের পৃথিবী। সম্পূর্ণ বিপরীত হওয়ায় ভূত্বক থেকে আয়নোস্ফেয়ার নাইট্রোজেন এবং ভূত্বক থেকে অভ্যন্তর অক্সিজেন। এজন্য রাতের পৃথিবীর বায়ুমন্ডল নাইট্রোজেন ও অক্সিজেনের বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড। এন্টি ডিসি কারেন্ট নাইট। এন্টি নিউট্রন বিম, এন্টি উল্কা বিম বা এন্টি কোয়েসার বিম।
এই যে দুই পৃথিবীর বিভাজন দেখানো হলো এদের একটি রাত অপরটি দিন। যা নিহারীকা ও পালসার তৈরি করেছে। অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেনের ম্যাগনেটের পৃথিবীকে দিন বলে আর নাইট্রোজেন অক্সিজেন ম্যাগনেটের পৃথিবীকে রাত বলে।
এই দুই পৃথিবী পরস্পর বিপরীত স্পিনের রিয়াক্টর ফিশন ফিউশনের টুইন দুই মেরুতে। এই চারটি চুল্লি জ্বলছে নিভছে প্রত্যহ আমরা ব্ল্যাক হোল থিওরিতে জেনেছি। পৃথিবীর এই ন্যাচারের সাথে আরও একটি টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ডের অক্সিজেন নাইট্রোজেনের উৎসের ফিল্ড আছে যেসব উদ্ভিদ দিবস ও রাতের পৃথিবীতে অক্সিজেন নাইট্রোজেন তৈরি করতে পারে। দিবস যখন রাত হয়ে যায় তখন পৃথিবীর চার্জ পরিবর্তন হয়ে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ম্যাগনেটিক ফিল্ড হয় নাইট্রোজেন অক্সিজেন এক ভাগ। যা ধ্বনাত্বক পৃথিবী যা সূর্যের ফিল্ড। এটি নাইট্রোজেনের পৃথিবী। কিন্তু টুইন পৃথিবীতে রাতেও অক্সিজেন দেওয়ার ফিল্ড তৈরির উদ্ভিদ থাকায় এই ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তন হয় না। এই টুইন অংশ দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল চালু রেখেছে। এই উদ্ভিদগুলো যদি বর্তমান সভ্যতা শেষ করে ফেলতে পারতো তাহলে দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের ডট পয়েন্ট থেকে টুইন পৃথিবী আর ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন স্পিন না করাতে পেরে ধ্বংস হয়ে যেতো বা বিলুপ্ত হয়ে যেতো। বিষয়টি এমন হলে যেমন ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন স্পিন করবে না তেমনি খনিজ তুলে শেষ করলেও ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিন স্পিন করবে না ব্যাকটেরিয়ার পৃথিবীর জন্য যেখানে আমাদের বসবাস। আবার টুইন ইউরেনাস বিম বা টুইন পানির বিম যদি না থাকে তাহলেও ফিশন ফিউশন অনুষ্ঠিত হবে না।
কেননা পানি না থাকলে শুক্র থাকবে না বরফ তৈরি হবে না। ইউরেনাস পানির প্রবাহ তৈরি করবে না। চাঁদ নামক টুইন ট্রান্সফর্মার হারিয়ে যাবে। পানির শুক্রকে বা বরফকে ফিশন করলে পানির নেগেটিভ আয়ন দিনের তরল প্রবাহিত করে। আর রাতে করে পানির পজিটিভ কারেন্ট প্রবাহ। এই কাজটি করে দেয় চাঁদ। চাঁদ বরফ গলিয়ে দেয় নির্দিষ্ট ভোল্টেজে আবার একে বাষ্পীভূতও করছে নির্দিষ্ট ভোল্টেজে। কেননা পানি না থাকলে শুক্র থাকবে না বরফ তৈরি হবে না। ইউরেনাস পানির প্রবাহ তৈরি করবে না। এই অবজেক্ট টুইন হয়ে দুই গোলার্ধে চারটি চাঁদ হয়ে দিবস রাতে এই কাজটি করছে। এরাও ১৬ টি করে চাঁদের ফিল্ডের একটি অপরটির বিপরীত বা আমরা রাতের পৃথিবীতে চাঁদ দেখছি ১/১৬ ভাগ। কেউ চাঁদ দেখে ন্যাচার থেকে কেউ দেখছে অক্সিজেন বা পানি বিপরীত থেকে ধার করে এনে পৃথিবী তৈরি করে। আর এরাই দেখছে ওদের কাছ থেকে চাঁদ দূরে সরে যাচ্ছে। বা PT-5। এই PT-5 পঁচে যাওয়া পানির এন্টি ফিল্ড যা তাদের ভূখন্ডে ডার্ক ম্যাটার এবং চাঁদের কক্ষ পথে এক্সিস্ট স্পেস ম্যাটার বা পুঁজ বা টিউমার।
যান্ত্রিক ও প্রযুক্তি যুগের ব্যবহৃত সরঞ্জামাদির সবকিছু খনিজ হওয়ায় বা প্ল্যানেটারির এন্টি ( বা অন্য ৬টি টুইন গ্রহের হওয়ায় বা এমনকি পানিও এন্টি ম্যাগনেটিক ফিল্ডের হওয়ায়) ফিল্ডের হওয়ায় ন্যাচারাল পৃথিবী সভ্যতার হাত ছাড়া হয়ে গেছে। ফলে কার্বন ফুয়েল ও মেশিনারিজের সব কিছুতে এন্টি ফিল্ড ফিশন ফিউশন অনুষ্ঠিত হয়ে চলায় ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটের আলাদা টুইন পৃথিবীর বাসিন্দা হয়ে গেছে যা প্র্যাকটিক্যালি ব্ল্যাক হোল ইউনিভার্সিটি বা রাকীম ইউনিভার্সিটির ল্যাবের রিসার্চে বেড়িয়ে এসেছে।
তেল গ্যাস কয়লা প্রথমত ন্যাচারাল টুইন প্ল্যানেটারির ফিল্ড থেকে স্হানান্তরিত হয়ে ৬ টি ব্যাকটেরিয়াহীন গ্রহের টুইনে রূপান্তর করা হয়েছে যখন প্রাণের টুইন গ্রহের অধিকাংশ এলাকায় টিউমার হয়েছে যা ক্যানসারে রূপান্তরিত হয়ে চলেছে। এখন টিউমার টেরিটোরি তাদের টুইন চার্জ উৎপাদনের উৎস প্রস্তুত করেছে ন্যাচারাল প্ল্যানেটারি সিস্টেমের এন্টি মাগনেটিক ফিল্ডের ব্যবহার পারমেনেন্ট করে । ন্যাচারের বিরুদ্ধে এন্টি প্ল্যানেটারির ব্ল্যাক হোল ফিল্ড প্রস্তুত ছাড়া তাদের চলার সকল ব্যবস্হা হারিয়ে ফেলেছে কেননা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামান্য দুই তিন শতাব্দির মারাত্মক ভুলের পূর্ব পুরুষের শিক্ষা ব্যবস্হা এমন পরিণতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
যান্ত্রিক ও প্রযুক্তির স্কেলেটাল ৬ টুইন গ্রহের খনিজের ধাতব অধাতবের সারফেস ও খনিজ গ্যাস দিয়ে কৃত্রিম আকাশ ( মিথাইল ইথাইল চেইন গ্যাসের) বানিয়েছে। এরা অক্সিজেন নাইট্রোজেনের আকাশ ও ব্যাকটেরিয়ার সারফেস যুক্ত টুইন পৃথিবী কেটে ধ্বংস করে পশ্চিমা সভ্যতা তাদের এন্টি ব্ল্যাক হোল স্পিনিং ইঞ্জিন চালু রেখেছে। নতুনভাবে খনিজ তুলে ফেলে ন্যাচারালকে করছে স্কেলেটন। আবার ন্যাচারাল টুইন পৃথিবীর উপর দিয়ে স্কেলেটন জ্বালানি গ্যাসের আকাশ নিয়ে এসব বিজ্ঞানীরা দস্যুর মতো চলাচল করছে টুইন পৃথিবীতে। সব র্যাঙ্কিংধারী বিশ্ববিদ্যালয়ের পশ্চিমা দেশের প্রত্যেকে এভাবে ফেক বিজ্ঞানী হয়ে গেছে দুই তিন'শ বছর হলো।