While Stone Age people survived, artificial civilization is heading towards a much worse state.
Modern civilization risks entering a catastrophic phase due to flawed science. Bangladesh’s black hole twin field theory could correct this. Without divine intervention, humanity may face a Stone Age-like collapse.
Modern civilization is aware of history. But he made a mistake in making a correct description because he did not find the correct scientific theory. Since the new science black hole twin field space theory was discovered from Bangladesh, if its correct technology is implemented, science will be seen and history will be corrected.
But only God knows whether artificial human civilization has the opportunity to make these corrections.
History is recorded in the pages of history about different eras. Human civilization is entering the final phase of the Stone Age. This era was created after the debris of the artificial twin civilization was cleared. The solar system polar system will be lopsided in relation to the period where the current civilization's artificial earth's sunrise, sunset or pole star rise and fall stop at the same time.
These scientific analyses have been discussed.
The black hole field magnet of the coupled Earth's artificial magnet will collapse into a north-south magnet straight line and on the other hand, the moving away field magnet will collapse into a straight east-west magnet straight line.
Space and Exist space will also be left over when entering the path of a black hole. There will be no engineering remnants of current civilization left. One of their magnets aligns somewhere with the natural earth. In this, the red soil is magnetized north-south, while the opposite part is south-north on Mars, while Ursha Major's Little Deep is north-south.The other part is the north of Mars. These are giving the message of making stone age, which is the science of making different machines by beating iron or making quantum fields and making rays.Using these rays to create sound, x-ray machines, weapons, use them in satellites, house factories, school environment, water environment, not allowing night to be night with electric light, the science of traveling from one end of the world to another end in a quick time, etc. Living with artificial metallic objects. When wiped out and destroyed, only the pair of natural worlds will remain. The natural world will take as much space as it needs to couple these artificial spaces. But will burn or metallic. or will destroy massively. North of this polar black hole field will cause coupling from its radiation alignment to the extent that the field is opposite or locally coupled. The people who make a division between the living things that will remain there in the water and in the area may learn to light a fire if they keep a wall stick nearby. When the walls are finished, the factory will not be able to light the fire. Such conditions will continue for some time to form the solar polar system. Many parts of the artificial world will burn red planet Mars. Someone will be buried in the water of Jupiter. Because the Pacific Atlantic will burn and its anti-space will turn with Jupiter. Ice planets will be buried when new polar pairs are formed.
Where will God be then?
He is omniscient. By adding, subtracting, multiplying, and dividing through the messenger, he re-established the Kaaba according to the new map of the world. May His servants find the right path and follow His instructions according to the correct science.
প্রস্তর যুগের মানুষ সার্ভাইভ করতে পেরেছিলো বলে ওদের চেয়ে ভয়াবহ অবস্হার দিকে চলমান রয়েছে কৃত্রিম সভ্যতা
বর্তমান সভ্যতা ইতিহাস সম্পর্কে অবহিত। কিন্তু সঠিক বিজ্ঞানের থিওরির দেখা পায়নি বলে সঠিক বর্নণা করতে গিয়ে ভুল করে ফেলেছে। নতুন বিজ্ঞানের ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড স্পেস থিওরি বাংলাদেশ থেকে আবিস্কৃত হওয়ায় এর সঠিক প্রযুক্তি বাস্তবায়ন হলে বিজ্ঞানের দেখা পাবে এবং ইতিহাসও সংশোধন হবে।
তবে এসব সংশোধনের সুযোগ কৃত্রিম মানব সভ্যতার হাতে আছে কি না একমাত্র আল্লাহ জানেন।
বিভিন্ন যুগ সম্পর্কে ইতিহাসের পাতায় ইতিহাস লিপিবদ্ধ হয়ে আছে। প্রস্তর যুগের চূড়ান্ত পর্যায়ে প্রবেশের পথে মানব সভ্যতা। এই যুগটি তৈরি হয় কৃত্রিম যুগল সভ্যতার আবর্জনা পরিস্কার হওয়ার পর। বর্তমান সভ্যতার কৃত্রিম পৃথিবীর সূর্যোদয় সূর্যাস্ত বা পোল স্টার উদয় অস্ত সময় কাল এক সাথে যেখানে থামবে সেই সময়কালের সাপেক্ষে লন্ডভন্ড হয়ে যাবে সোলার সিস্টেম পোলার সিস্টেম। এসব বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন আলোচনা হয়েছে। যুগল পৃথিবীর কৃত্রিম ম্যাগনেটের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট সংকুচিত হবে উত্তর দক্ষিণ ম্যাগনেট সরল রেখা হয়ে বিলীন হবে আর অপর দিকে দূরে সরে যাওয়া ফিল্ড ম্যাগনেট যুগল পূর্ব পশ্চিম ম্যাগনেট সরল রেখা হয়ে বিলিন হবে।
ব্ল্যাক হোলের পথে প্রবেশের সময়ও স্পেস ও এক্সিস্ট স্পেস কিছু অবশিষ্ট থাকবে। বর্তমান সভ্যতার কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং স্হাপনা অবশিষ্ট থাকবে না। এদের এক ম্যাগনেট ন্যাচারাল পৃথিবীর সাথে কোথাও নিদর্শন হয়। এতে লাল মাটি উত্তর দক্ষিণ ম্যাগনেট করে অপর অংশ বিপরীত ভাবে মঙ্গল গ্রহের দক্ষিণ উত্তর হলে উর্ষা মেজর লিটল ডিপে উত্তর দক্ষিণ থাকে। অপর অংশ মঙ্গল গ্রহের উত্তর হয়। এসব প্রস্তর যুগ তৈরি করার বার্তা দিচ্ছে।যা লোহা পিটিয়ে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি তৈরি করা বা কোয়ান্টাম ফিল্ড তৈরি করে রশ্মি তৈরি করে ব্যবহার করার বিদ্যা। এসব রশ্মি দিয়ে শব্দ,এক্সরে মেশিন,যুদ্ধাস্ত্র তৈরি করা,স্যাটেলাইটে ব্যবহার করা,ঘরকে ফ্যাক্টরীকে, স্হলভাগের পরিবেশ, জলভাগের পরিবেশকে, বিদ্যুতের আলোয় রাতকে রাত হতে না দেওয়া,দ্রুত সময়ে পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে আর এক প্রান্তে গমনাগমনের বিদ্যা ইত্যাদি মেটালিক বস্তুর সাথে কৃত্রিম বসবাস এসব নিশ্চিহ্ন ও ধ্বংস হয়ে গেলে শুধু অবশিষ্ট থাকবে ন্যাচারাল পৃথিবীর যুগল।
ন্যাচারাল পৃথিবীতো এসব কৃত্রিম স্পেসকে যুগল করতে ওর যতটুকু স্পেস প্রয়োজন হবে ততটুকু নিবে। কিন্তু পোড়া বা মেটালিক করে নিবে। বা ব্যাপক ধ্বংস করে নেবে।এই মেরু ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে উত্তর ওর রেডিয়েশন এলাইনমেন্ট যতটুকু ফিল্ড বিপরীতে বা স্হানীয় পর্যায়ে সংযুক্ত থাকবে সেখান থেকে সংযুক্তি ঘটাবে। সেখানে যেসব জীবজগত অবশিষ্ট থাকবে জলভাগে ও স্হলভাগে তার মধ্যে স্হলভাগ তৈরির মানুষগুলো দেয়াশলাইয়ের কাঠি কাছে রাখলে হয়তো আগুন জ্বালাতে শিখবে। দেয়াশলাই শেষ হলে কারখানাও না থাকায় আগুন জ্বালাতে পারবে না। এমন অবস্হা চলবে কিছুদিন সোলার পোলার সিস্টেম তৈরি হতে। কৃত্রিম পৃথিবীর অনেক অংশ পুড়ে লাল গ্রহ মঙ্গল হবে।কারো সমাধী হবে বৃহস্পতির পানিতে।কেননা প্রশান্ত আটলান্টিক পুড়তে পুড়তে ওর এন্টি স্পেস বৃহস্পতির সাথে টার্ন করবে। বরফের গ্রহে সমাধী হবে নতুন মেরুর যুগল তৈরি হলে।
আল্লাহ তখন কোথায় থাকবেন?
তিনিতো সর্বজ্ঞ। বার্তাবাহকের মাধ্যমে যোগ,বিয়োগ,গুণ,ভাগ করে পৃথিবীর নতুন মানচিত্র অনুযায়ী কাবাঘর পূনরায় প্রতিষ্ঠিত করে দিয়েছেন। তাঁর বান্দারা যেন সঠিক পথ খুঁজে পায় এবং সঠিক বিজ্ঞান অনুযায়ী তার নির্দেশনাবলী অনুসরণ করে।