The stench of laser beams and western technology garbage
Humanity's misuse of technology, like lasers and rapid mechanization, exacerbates environmental and cosmic harm. Theories of black holes and dual spaces highlight flaws in current science. Technology should advance responsibly, not degrade our world.
Man does not know that he will die before he tastes death. If he had been careful about the reason he died, he would have lived longer. Imagine if the technology of today had not been all bad for these environments, then 500 years ago, the natural world would have been owned. Even if there are telescopes like the present, these telescopes could not penetrate into such deep space of the pair universe.
The discovery of the laser beam, its weaponization and widespread use is one of the most terrible garbage among the garbage called science of billions of current civilizations. More powerful junk than atomic rays or hydrogen ray bombs. Those who are using these, especially the United States, Israel and some European countries, are the most cursed community in the current civilization since the beginning of human creation. It can be said for sure that they have no religion. And those who have no religion are enemies of humanity.
According to the black hole field theory, two spaces are created around it, Exist space and Anti-exist space. Anti-clustering is the natural world. This natural world consists of three pairs of six spaces on either side of the black hole. And the beginning of the expansion from the pair of black holes or the black hole is a space. This is seven spaces. East is going west West is going east. The north is going to the south, the south is going to the north. So why is it going like this?
Four pairs of magnets spin in opposite directions to each other. This is called gravity. This spin is carried out by means of ionic waves or beams. On the contrary, we are spending two spaces of this natural black hole field to create energy by creating anti-black hole fields in individual or collective efforts.Everything we use mechanically to speed things up or save time is done from the reserve space of the natural world. Space is the pair of field rays and anti-field rays of black holes.
If we had prepared as much energy as we would spend before a journey, it would not have been a problem. The space did not get smaller. The mechanization of power generation, consumption, factory production, and the trend toward rapid manufacturing continue to destroy space. To put it in simple words, you feel the fire especially in the space of the westerners, why is there a fire? Corona is not going to your area why? Artificial cities like you are now in many countries of the world, why are they in the same state of misery?
Even though your fenced earth core is invalid in my theory, when you teach your students at your corrupt technological universities you tell them that radiation is emitted when you penetrate the earth's surface. So have you thought about where you are in your space that is increasing the concentration of hydrogen, helium or covid-19?Where is your university? It's been two years since I gave the black hole twin field formula, you don't understand.
Believe that 'in the beginning of creation the twin universe was gaseous hydrogen helium' but now the gases of the beginning of creation are being emitted in your western civilization country.The way space was at the beginning of creation has been consumed by the use of evil technology. You have no scientific theory.
A few hours ago, a research paper involving Yale University and some universities in Europe was published in a journal called 'American Science'. It says space laser beams will look for new gravitational waves. It is also said that the creation period of 13.8 billion years and the beginning of 500 million years of the universe will be reported. The James Webb Telescope and the Hubble Telescope will go in time to find out the past news. This is the main thesis of space laser research.
First of all, Hawking's idea of an imaginary fertile brain created by a big frog, which originated in a universe 13.8 billion years ago, accepted by all human organizations. I rejected it.Because the universe is not one, but two. It is in this dual theory that Hawking gives birth to a strange idea. proven.
Each object or space black hole is held by four pairs of magnets spinning opposite beams and thus space exists and anti-exists. As much space as the outer periphery of the black hole is bounded by counterspinning inside. One space single formula has been discussed a lot. On the opposite side of the double formula, if another space is added, the pair starts to spin with opposite magnetic fields. This is the creation.
Just as oxygen and nitrogen are needed for the breath of life, they are also needed for the creation of space. Now using the laser beam while getting triangle gravity image. Quantum field gravity is mentioned here as well. If we say laser with space word, it should be said in cluster and anti-cluster method. Because in this method there is spinning of mutually opposite pairs of spaces.The counter-spinning of these black holes increases and decreases with time while the size of space decreases and increases respectively.The cluster anti-cluster method runs where the two universes do not have identical quantum field model conditions. Cluster gravity and anti-cluster gravity or pull. It is unnecessary in scientific theory. Useful in measuring ozone.
When the enemy attacks Israel with an iron or steel device, the device is cut with the laser beam. Any tree being cut with a laser. Iron is being cut. Use of shortcut techniques. Do you understand what the black hole twin field theory says about the laser beam?
Your Yale University Triangular Laser Beam Gravity provides the gravitational pull of a space. Each space consists of seven layers, with black holes pulling centrally. This is a space formula. Your laser beam is cutting through the black hole field and slicing through the six dimensions of creation like a saw. Your display of triangle arms or three arms is proof of that. Black holes are invisible. What is the opposite of black hole using laser beam? Take a look at the story behind the discovery of seven heavens and seven lands.
The universities of Western civilization including Yale University are rapidly leading the United States and Europe into a black hole. The use of these technologies is not desirable in any way. Where is my time to clean up all the science garbage that comes from Europe and the United States every day? Still working for the welfare of humanity. May Allah grant me the grace to write more.
লেজার বিম ও পশ্চিমা প্রযুক্তির আবর্জনার দুর্গন্ধ
মানুষ মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করার আগে বুঝতে পারে না যে সে মারা যাবে। যে কারণে সে মারা গিয়েছে সে কারণের জন্য যদি সে সাবধান হতো তাহলে আরও সময় জীবিত থাকতো।ধরুন এখনকার যে টেকনোলজি যদি এসব পরিবেশের জন্য সব দুষিত না হতো তাহলে এখন থেকে ৫০০ বছর আগের ন্যাচারাল পৃথিবীর মালিক হতো। বর্তমানের মতো টেলিস্কোপ থাকলেও এসব টেলিস্কোপ কিন্তু যুগল মহাবিশ্বের এতো গভীর স্পেসে প্রবেশ করতে পারতো না।
লেজার রশ্মির আবিস্কারক, এর মারণাস্ত্র তৈরি এবং যত্র তত্র ব্যবহার কোটি কোটি বর্তমান সভ্যতার বিজ্ঞান নামের আবর্জনার মধ্যে আর একটি সবচেয়ে ভয়াবহ আবর্জনা। পারমানবিক রশ্মির বা হাইড্রোজেন রশ্মির বোমার চেয়েও শক্তিশালী আবর্জনা। যারা এসব ব্যবহার করছে বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েল ও ইউরোপের কিছু দেশ এরা মানব সৃষ্টির শুরু হতে বর্তমান সভ্যতার মাঝে সবচেয়ে অভিশপ্ত সম্প্রদায়। নিশ্চিতভাবে বলা যায় এদের ধর্ম নেই। আর যাদের ধর্ম নেই তারা মানবতার শত্রু।
ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তত্বে চারিদিকে সৃষ্টি দুটি স্পেস তৈরি করে এক্সিস্ট স্পেস ও এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ক্লাস্টারিং এন্টি ক্লাস্টারিং করছে তা ন্যাচারাল পৃথিবী। এই ন্যাচারাল পৃথিবী ব্ল্যাক হোলের উভয় দিকের যুগলে তিনটি করে ছয়টি স্পেস তৈরি করে আছে। আর ব্ল্যাক হোলের যুগল থেকে বেড় হওয়ার শুরু বা ব্ল্যাক হোল একটি স্পেস ।এই হলো সাত স্পেস। পূর্ব যাচ্ছে পশ্চিমের দিকে পশ্চিম যাচ্ছে পূর্ব দিকে। উত্তর যাচ্ছে দক্ষিণে,দক্ষিণ যাচ্ছে উত্তরে।তাহলে এমনভাবে যাচ্ছে কেনো?
চারটি যুগল ম্যাগনেট পরস্পর পরস্পরকে বিপরীত দিক থেকে বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করছে বলে। এর এটিকেই গ্র্যাভিটি বলা হচ্ছে। আয়নিক ওয়েভ বা রশ্মির মাধ্যমে এই স্পিন সংঘটিত হচ্ছে। এর মধ্যে উল্টাভাবে আমরা ব্যক্তিগত বা যৌথ উদ্দ্যোগে এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি করে ইনার্জি তৈরি করতে এই ন্যাচারাল ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের দুই স্পেস খরচ করে চলছি। আমরা যা কিছু যান্তিকভাবে ব্যবহার করছি দ্রুত গতির বা সময় বাঁচানোর তাকিদে করছি তা ন্যাচারাল পৃথিবীর রিজার্ভ স্পেস থেকে করছি। স্পেস মানেই হলো ব্ল্যাক হোলের যুগল ফিল্ড রশ্মি ও এন্টি ফিল্ড রশ্মি।
আমরা যদি কোনো যাত্রার আগে যতটুকু ইনার্জি খরচ করবো ততটুকু তৈরি করে রওয়ানা হতাম তাহলে সমস্যা ছিলো না। স্পেস ছোট হয়ে যেতো না। বিদ্যুত তৈরি,ব্যবহার, ফ্যাক্টরী তৈরি সব কিছুর যান্ত্রিক বিষয় এবং দ্রুত তৈরির প্রবণতা ধ্বংস করে চলেছে স্পেস। সহজ ভাষায় বলতে গেলে আপনাদের বিশেষ করে পশ্চিমাদের স্পেসে আগুণ লাগছে,দাবানল সৃষ্টি হচ্ছে কেনো? আপনাদের এলাকায় করোনা যাচ্ছে না কেনো? আপনাদের মতো কৃত্রিম শহর এখন পৃথিবীর বহু দেশে তাদেরও একই কলুণ দশা কেনো?
আপনাদের বেড় করা আর্থ কোর আমার থিওরিতে বাতিল হলেও, আপনারা আপনাদের দুষিত প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র যখন পড়ান তখন তাদের বলে থাকেন পৃথিবীর সারফেসের ভিতরে প্রবেশ করলে রেডিয়েশন উদগীরণ হয়। তাহলে আপনাদের স্পেসে এতো যে হাইড্রোজেন, হিলিয়ামের কনসেন্ট্রেশন বৃদ্ধি বা কোভিড-১৯ উদগীরন হচ্ছে ভেবে দেখেছেন কি আপনারা কোথায় আছেন?আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয় কোথায় আছে? ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড ফর্মূলা দিয়েছি দুই বছর হয়ে গেলো আপনারা বুঝতে পারছেন না।
'সৃষ্টির শুরুতে যুগল মহাবিশ্ব গ্যাসীয়াস হাইড্রোজেন হিলিয়াম ছিলো' এই কথাটি মানেন কিন্তু এখন সৃষ্টির শুরুর গ্যাস গুলোর উদগীরণ হচ্ছে আপনাদের পশ্চিমা সভ্যতার দেশে। সৃষ্টির শুরুতে যেভাবে স্পেস ছিলো এসব খেয়ে ফেলেছেন দুষিত প্রযুক্তির ব্যবহারে। বিজ্ঞান তত্বের কোনো সূত্র আপনাদের হাতে নেই।
প্রথমত সব মানুষের সংগঠন মিলে মেনে নেওয়া হকিংয়ের ১৩.৮ বিলিয়ন বছর আগের একটি মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যঙের মাধ্যমে তৈরি হওয়া একটি কাল্পনিক উর্বর মস্তিস্কের ধারনা।যা বাতিল করেছি আমি ।কেননা মহাবিশ্ব একটি নয়, যুগল। এই যুগল তত্বেই হকিং একটি উদ্ভট ধারনার জন্ম দেয়। প্রমাণিত।
প্রতিটি বস্তু বা স্পেস ব্ল্যাকহোল ম্যাগনেটের চারটি যুগল দ্বারা পরস্পর বিপরীত রশ্মির স্পিনিংয়ের মাধ্যমে আটকানো থাকে এবং এভাবেই স্পেস এক্সিস্ট ও এন্টি এক্সিস্ট করে। যতটুকু স্পেসের পরিধি ব্ল্যাক হোল থেকে বাহিরে ততটুকু ভিতরে বিপরীত স্পিনিং দ্বারা আবদ্ধ থাকে। এক স্পেস সিঙ্গেল ফর্মূলা এসব বহু আলোচনা হয়েছে।ডাবল ফর্মূলায় বিপরীতভাবে আর একটি স্পেস যুক্ত হলেই পরস্পর বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড হয়ে পেয়ার স্পিন করতে থাকে।এটিই সৃষ্টি।
বেঁচে থাকার নিঃস্বাসের জন্য অক্সিজেন,নাইট্রোজেন যেমন লাগে ঠিক তেমনি স্পেস সৃষ্টির জন্যও লাগে। এখন লেজার বিম ব্যবহার করছেন যখন তখন ট্রায়াঙ্গেল গ্র্যাভিটির চিত্র পাচ্ছেন। কোয়ান্টাম ফিল্ড গ্র্যাভিটির কথা নির্লজের মতো এখানেও বলেছেন। স্পেস শব্দযুক্ত লেজার বললে ক্লাস্টার ও এন্টি ক্লাস্টার পদ্ধতিতে বলতে হবে। কেননা এই পদ্ধতিতে পরস্পর বিপরীত যুগল স্পেসের স্পিনিং হয় । এই ব্ল্যাক হোলের পরস্পর বিপরীত স্পিনিং হ্রাস-বৃদ্ধি হয় সময়ের সাথে তখন স্পেসের আকার যথাক্রমে হ্রাস-বৃদ্ধি হয়। যুগল মহাবিশ্বের কোথাও একই রকম কোয়ান্টাম নেই ক্লাস্টার এন্টি ক্লাস্টার মেথডে চলে। ক্লাস্টার গ্রাভিটি ও এন্টি ক্লাস্টার গ্র্যাভিটি বা টান। এটি বিজ্ঞান তত্বে অপ্রয়োজনীয়।ওজোন মাপার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
একটি লোহার বা ইস্পাতের যন্ত্র নিয়ে শত্রু ইসরাইলে হামলা করতে আসলে ঐ লেজার রশ্মি দিয়ে যন্ত্রটি কেটে ফেলা হয়। লেজার দিয়ে যে কোনো গাছ কাটা হচ্ছে। লোহা কাটা হচ্ছে। শর্টকাট প্রযুক্তির ব্যবহার। বুঝতে পারছেন ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি কি বলছে লেজার রশ্মিকে ?
আপনাদের ইয়েল ইউনিভার্সিটির ট্রায়াঙ্গুলার লেজার বিম গ্র্যাভিটি এক স্পেসের মহাকর্ষ টান প্রদান করছে। প্রতিটি স্পেস সৃষ্টি সাত স্তরে।যার মধ্যে ব্ল্যাক হোল সেন্ট্রালি টানে। এটি এক স্পেস ফর্মূলা। আপনার লেজার বিম ব্ল্যাক হোল ফিল্ড কেটে নিয়ে যাচ্ছে এবং সৃষ্টির ছয় স্পেসের তিনটি করাতের মতো কেটে ফেলছেন। আপনাদের ত্রিভুজ বাহু বা তিনটি বাহুর প্রদর্শনই তার প্রমাণ। ব্ল্যাক হোল চোখে দেখেন না। লেজার রশ্মির ব্যবহারে ব্ল্যাক হোলের অপজিট কি থাকছে? সাত আসমান সাত জমিন তত্ব আবিস্কার পিছনের কোনো গল্পে লেখা আছে দেখে নিবেন।
ইয়েল ইউনিভার্সিটিসহ পশ্চিমা সভ্যতার ইউনিভার্সিটিগুলো যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপকে দ্রুত ব্ল্যাক হোলে নিয়ে যাচ্ছে। এসব প্রযুক্তির ব্যবহার কোনোভাবেই কাম্য নয়। প্রতিদিনের যতো বিজ্ঞানের আবর্জনা ইউরোপ যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসে এসব পরিস্কার করার সময় কোথায় আমার? তবুও মানবতার কল্যাণে কাজ করছি।আল্লাহ যেনো আমাকে আরও লেখার তৌফিক দান করেন।