Solar storms from Earth's artificial black hole disrupt the natural one
Solar storms are altering twin Earth chemistry. Rakim University's research links Earth's magnetic field to COVID-19. Increased anti-matter from tech use is expanding artificial Earth, intensifying organic-inorganic imbalance
Solar storms are created by the artificial Earth's self-powered black hole field engine, creating ionic crises in the natural Earth's black hole engine
The solar storms that have been observed in the West have come to change the chemistry of the matter of the twin Earths. Since Sun and Polaris are the black hole fields of two opposing worlds. Rakim University's research analysis reveals how Earth's magnetic field is causing Covid-19. The organic matter of the Earth's surface is composed of many substances as well as inorganic.These atmospheric matter is anti-matter which is the anti-black hole field magnet of oxygen-nitrogen to create the natural world. When humans are using this oxygen-nitrogen black hole field beam in different ways in their technology, the anti-matter metal particle beam is naturally increasing. The magnetic field of these particle beams would compress the natural black hole field of both Earths, making the artificial Earth wider than it is now. This is similar to adding more salt to the water to create more salinity than adding a little salt to it.
Organic matter will be more inorganic. Humans and nature are burning the oxygen nitrogen charge of the atmosphere. Naturally, the covid-19 black hole magnetic field of metallic non-metals split and anti-split both artificial earths matter and anti-matter like natural earths. Due to which the behavior of their Sun and Polaris is being observed in their land. The sun and the pole star or the two opposite worlds are created from the reflection of the soil, sky, water and food of their respective countries. Even if they want, the inhabitants of the artificial world cannot return to the environment of 100/200 years ago in the natural world. Suppose the age of 5 banyan trees in any 50 square mile area of our country is 100 or 200 years. After visiting the Western world, some people are thinking that our country or region should be like them. We are behind. Dr. Yunuch gang is showing calculations sitting in the United States that Bangladesh is backward.Must be like the West, otherwise they want to put me in power.Like a mug. Two rupees clerk will do politics like Mirzafar Ali Khan. However, these five banyan trees were cut down while making the west. This environment took the black hole twin natural fields of that tiny part of the beam back 100 to 200 years to form the Sun and the Milky Way. The 24-hour day and night oxygen nitrogen natural source has been lost thus the twin earth.
Now in that area they have brought soil (minerals) from different planets and laid concrete. Low oxygen recombines inorganic matter with nitrogen, driving organic matter into the opposite black hole field. Now, if these organic soils are twisted by the black hole field and taken to another place to make organic mineral fuel, it is brought back and burned with oxygen.
Our Bangladesh, China, India, Myanmar, Malaysia, Vietnam, along with Russia, Ukraine, are the latest losses to the West. Damage to South America. Loss of Africa Australia loss of New Zealand. Now when nature is seen somewhere in the world, there is an urge to do tourism industry there.
These industrial revolutions paved the way for vehicles and concrete. Innumerable branches including chemistry, geography, physics, biology, soil science, space science, technology science have opened and destroyed the abode of human and jinn habitation in the definition of wrong technology.
সৌর ঝড় কৃত্রিম পৃথিবীর নিজস্ব চালিত ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ইঞ্জিন দ্বারা সৃষ্টি হয়ে ন্যাচারাল পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ইঞ্জিনের আয়নিক সংকট তৈরি করছে
পাশ্চাত্যে যে সব স্হানে সৌরঝড় দেখা গেছে এসব টুইন পৃথিবীর ম্যাটারের রসায়ন পরিবর্তন করতে এসব ঝড় এসেছে। যেহেতু সূর্য ও ধ্রুবতারা পরস্পর বিপরীত দুই পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ড। পৃথিবীর কোভিড-১৯ কারণ সৃষ্টির ম্যাগনেটিক ফিল্ডের আচরন কেমন তা প্রকাশিত হয়েছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ এনালাইসিসে। পৃথিবীর সারফেসের অর্গানিক ম্যাটার বহু পদার্থের সমন্বয়ে তদ্রুপ ইনঅর্গানিক।এসব বায়ুমন্ডলীয় ম্যাটার এন্টি ম্যাটার হয়ে রয়েছে যা অক্সিজেন নাইট্রোজেনের এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ম্যাগনেট হয়ে ন্যাচারাল পৃথিবী তৈরি করতো। যখন উভয় দিকের মধ্যে এই অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড রশ্মিকে বিভিন্নভাবে মানুষ তার প্রযুক্তির কাজে ব্যবহার করছে তখন স্বাভাবিকভাবে এন্টি ম্যাটার ধাতব কণা রশ্মি বেড়ে যাচ্ছে। এই কণা রশ্মির ম্যাগনেটিক ফিল্ড দুই পৃথিবীর ন্যাচারাল ব্ল্যাক হোল ফিল্ডকে সংকোচিত করে কৃত্রিম পৃথিবীকে বিস্তৃত করবে। বিষয়টি পানিতে সামান্য লবণ মেশালে যতটুকু লবণাক্ততা তৈরি করে ওর চেয়ে বেশি লবণ মেশালে বেশি লবণাক্তা তৈরি করার মতো।
অর্গানিক ম্যাটার ইনঅর্গানিক আরও বেশি হবে।বায়ুমন্ডলের অক্সিজেন নাইট্রোজেনের চার্জ পুড়ছে মানুষ ও প্রকৃতি।স্বাভাবিকভাবে কোভিড-১৯ ব্ল্যাক হোল ধাতব অধাতবের ম্যাগনেটিক ফিল্ডের স্প্লিট ও এন্টি স্প্লিট ন্যাচারাল পৃথিবীর মতো উভয় কৃত্রিম পৃথিবীর ম্যাটার এন্টি ম্যাটার করতে পারছে না। যে কারণে তাদের সূর্য ও ধ্রুবতারার আচরন তাদের ভূখন্ডে পরিলক্ষিত হচ্ছে। সূর্য ও ধ্রুবতারা বা বিপরীত দুই পৃথিবী তাদের নিজ নিজ দেশের মাটি আকাশ পানি ও খাদ্য সামগ্রীর প্রতিফলন থেকে সৃষ্টি হচ্ছে। ইচ্ছে করলেও কৃত্রিম পৃথিবীর বাসিন্দারা ন্যাচারাল পৃথিবীর ১০০ /২০০ বছর আগের পরিবেশে ফেরত যেতে পারছে না। আমাদের দেশের ৫টি বট গাছের বয়স ধরুন ১০০ বা ২০০ বছর। ওয়েস্টার্ন পৃথিবী ঘুরে এসে কিছু লোক চিন্তা করছে ওদের মতো করতে হবে আমাদের দেশ। আমরা পিছিয়ে পরেছি। ডক্টর ইউনুছরা হিসাব দেখাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে বসে যে বাংলাদেশ পিছিয়ে গেছে।ওদের মতো হতে হবে না হলে ওরা আমাকে ক্ষমতায় বসাতে চায়। মগের মুলুকের মতো। দু টাকার ক্যারানি রাজনীতি করবে মীরজাফর আলী খাঁর মতো। যাহোক এই পাঁচটি বটগাছ কেটে ফেললো পাশ্চাত্য বানাতে গিয়ে। এই পরিবেশ প্রকৃতির সূর্য ও ধ্রবতারা তৈরি করতে ঐ ক্ষুদ্র অংশের রশ্মির ব্ল্যাক হোল টুইন ন্যাচারাল ফিল্ড ১০০ থেকে ২০০ বছর পিছনে নিয়ে গেলো। দিবস রাতের ২৪ ঘন্টার অক্সিজেন নাইট্রোজেনের প্রাকৃতিক সোর্স হারিয়েছে এভাবে টুইন পৃথিবী।
এখন ঐ এলাকায় বিভিন্ন গ্রহের মাটি (মিনারেলস) নিয়ে এসে কঙ্ক্রিট বিছিয়েছে। কম অক্সিজেন নাইট্রোজেনের সাথে আবার ইনঅর্গানিক ম্যাটারের সংযোগ ঘটিয়ে অর্গানিক ম্যাটারকে বিপরীত ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে নিয়ে গেছে। এখন ঐ এলাকায় বিভিন্ন গ্রহের মাটি (মিনারেলস) নিয়ে এসে কঙ্ক্রিট বিছিয়েছে। কম অক্সিজেন নাইট্রোজেনের সাথে আবার ইনঅর্গানিক ম্যাটারের সংযোগ ঘটিয়ে অর্গানিক ম্যাটারকে বিপরীত ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে নিয়ে গেছে। এখন এসব অর্গানিক মাটি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড পেঁচিয়ে অন্য স্হানে নিয়ে অর্গানিক খনিজ জ্বালানী তৈরি করলে তা আবার তুলে এনে সেটিও অক্সিজেন দিয়ে পোড়ানো হচ্ছে।
আমাদের বাংলাদেশ চীন ভারত মায়ানমার ম্যালয়েশিয়া ভিয়েতনামসহ রাশিয়া ইউক্রেনের সর্বশেষ ক্ষতি করেছে পাশ্চাত্য। দক্ষিণ আমেরিকার ক্ষতি। আফ্রিকার ক্ষতি অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ডের ক্ষতি। এখন যখন পৃথিবীর কোথাও ন্যাচার চোখে পরে সেখানে পর্যটন শিল্প করার তাগিদ দেয় । এসব শিল্প বিপ্লব যানবাহন ও কঙ্ক্রিট বিছিয়েছে। রসায়ন ভূগোল পদার্থ জীববিজ্ঞান মৃত্তিকা বিজ্ঞান খুলে ভুল প্রযুক্তির সংজ্ঞায় ধ্বংস করে ফেলেছে মানব ও জ্বীনের বসবাসের ঠিকানা।