What is a solar storm?
In the THE TWIN FIELD THEORY of THE BLACK HOLE THEORY , since the night world and the day world are two worlds of opposite charges. Its day is called pole star and night is called sun. They are not stars in the sense that modern civilization knows them.
Solar storms create dwarf planets.
In the THE TWIN FIELD THEORY of THE BLACK HOLE THEORY , since the night world and the day world are two worlds of opposite charges. Its day is called pole star and night is called sun. They are not stars in the sense that modern civilization knows them.They are a pulsar (Sun) and the other a nebula (pole star) in the galaxy. Which is compared to the twin galaxies of the twin pulsar planets in the twin Milky Way, the twin Andromeda nebula twin planets in the black hole field.
However, solar storms mean that light beams (ultraviolet rays) from the nighttime Earth come rushing in, meaning that the nighttime acoustic charge cuts through the natural Earth's surface. It is because of the abundant oxygen supply in the daytime Earth or pole star that these beams become inactive and form the dwarf planet's twin objects.Here too, the daytime Earth's surface or the pole star is cut off or the natural Earth is cut off to form a dwarf planet. Rakim University calls it the skeleton Earth's surface.
As NATO conducts military exercises in the seas of its member states, hundreds of warships play a huge oxygen-sucking game.It cuts off the surface of the night world at once from its opposite space. This is what NASA or any other space agency sees as a solar storm. Hydrogen bomb tests also cut off natural space from both sides of Earth, which is seen as a solar storm. An object is always visible.As many asteroids as possible are ejected from the pole star by the counter-spinning beams of the solar storm's twin beams from the asteroid belt against the solar storm. The space agency saw this and hit the earth. They came from somewhere in distant galaxies, and this is how astronomers are making explanations.Which is not even included in the basic education of space science.
A similar situation arises if nuclear beam reactors produce large amounts of electricity. But it will be a solar storm at first launch.But regularly flowing like river water which is now due to excess electricity prescribes the global health crisis for the earth's inhabitants to avoid ultraviolet rays. Earth's excess electrical demand is thus shrinking the natural two suns and two pole stars, enlarging the dwarf planet twins.
NATO countries and their adversary territories have moved 70 degrees from the twin natural earth or twin sun and twin polar magnetic fields.
Because NATO civilizations have mined underground minerals and built crustal surfaces more than any other civilization on earth. Therefore, NATO and European civilization are the first in this dangerous situation Everything is created in the formation of the scientific twin universe of the great creator Allah Rabbul Al Amin.
Only an atmosphere rich in oxygen could sustain our twin universe. Remember that you can increase the production of oxygen nitrogen against the electricity you spend on machinery and artificial movement.And civilization can be saved from disappearing into a black hole with the unscientific idleness of current civilization and refraining from doing everything quickly. The advice of the absolute theory is going from the side of the creator. Atonement for our actions is ours.
সোলার ঝড় কি?
সোলার ঝড় বামণ গ্রহ তৈরি করে। ব্ল্যাক হোল থিওরির টুইন ফিল্ড থিওরিতে যেহেতু রাতের পৃথিবী ও দিনের পৃথিবী পরস্পর দুই বিপরীত চার্জের পৃথিবী। এর দিনকে বলে পোল স্টার আর রাতকে বলে সূর্য্য। এদের স্টার হিসাবে যে অর্থে জানে বর্তমান সভ্যতা এরা তা নয়। এরা একটি পালসার (সূর্য) অপরটি নিহারীকা (পোল স্টার) গ্যালাক্সিতে। যা টুইন গ্যালাক্সির তুলনায় টুইন মিল্কিওয়েতে পালসার গ্রহের টুইন হলে টুইন এন্ড্রোমিডার ব্ল্যাক হোল ফিল্ডে নিহারীকা টুইন গ্রহ।
যাহোক সোলার ঝড় মানে রাতের পৃথিবী থেকে আলোর বিম (আলট্রাভায়োলেট রে) প্রচুর ছুটে বেড় হয়ে আসে অর্থাৎ রাতের ধ্বনাত্বক চার্জের ন্যাচারাল পৃথিবীর সারফেস কেটে চলে আসে। এটি দিনের পৃথিবী বা পোল স্টারে প্রচুর অক্সিজেন সাপ্লাইয়ের কারণে এই বিমগুলো ইনএক্টিভ হয়ে ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটের টুইন অবজেক্ট তৈরি করে। এখানেও দিনের পৃথিবীর সারফেস বা পোল স্টার কেটে যায় বা ন্যাচারাল পৃথিবী কেটে নিয়ে ডোয়ার্ফ প্ল্যানেট তৈরি করে।একে কঙ্কাল পৃথিবীর সারফেস বলছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়।
ন্যাটো যখন কয়েক'শ যুদ্ধ জাহাজ তার সদস্য দেশের সমুদ্রে সামরিক মহড়া দেয় তখন বিশাল অক্সিজেন শোষনের খেলা চলে। এতে রাতের পৃথিবীর সারফেস কেটে আনে এক সংগে ওর বিপরীত স্পেস থাকে। এটিই সোলার ঝড় হিসাবে নাসা বা কোনো স্পেস এজেন্সী দেখে। হাইড্রোজেন বোমা টেস্ট করলেও একইভাবে দুদিকের পৃথিবী থেকে ন্যাচারাল স্পেস কেটে আনা হয় যা সোলার ঝড় হিসাবে দেখা হয়। সব সময় একটি অবজেক্ট দেখা যায়। এই সোলার ঝড়ের বিপরীতে এস্টরয়েড বেল্ড থেকে সোলার ঝড়ের টুইন বিমগুলোর ব্ল্যাক হোলের বিপরীত স্পিনিংয়ের বিম দিয়ে যে পরিমাণ এস্টরয়েড তৈরি করা যায় তা পোল স্টার থেকে বেড়িয়ে আসে। স্পেস এজেন্সী দেখে এই বুঝি পৃথিবীকে আঘাত করলো। এরা এসেছিলো দূর গ্যালাক্সির কোথাও হতে, আর এভাবে ব্যাখ্যা তৈরি করছে এস্ট্রোনোমাররা। যা স্পেস সাইন্সের প্রাথমিক শিক্ষার মধ্যেও পরে না।
পারমাণবিক বিমের রিয়্যাক্টর যদি বেশি পরিমাণ বিদ্যুত উৎপাদন করে তাহলেও একই অবস্হা তৈরি হয়। তবে এটি প্রথমে চালুর সময় সোলার ঝড় হবে। কিন্তু নিয়মিতভাবে চলায় নদীর পানির মতো ছুটে আসে যা এখন অতিরিক্ত বিদ্যুতায়নের কারণে পৃথিবীর বাসিন্দাদের বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্হা আল্ট্রাভায়েলেট রে থেকে বাঁচার জন্য প্রেসক্রাইব করে। পৃথিবীর অতিরিক্ত বিদ্যুত চাহিদা এভাবে ন্যাচারাল দুই সূর্য ও দুই পোল স্টারকে ছোট করে ডোয়ার্ফ প্ল্যানেট টুইন বড় করে চলেছে। টুইন ন্যাচারাল পৃথিবী বা টুইন সূর্য ও টুইন পোলস্টারের ম্যাগনেটিক ফিল্ড থেকে ৭০ ডিগ্রি সরে গেছে ন্যাটোর দেশগুলো ও এদের প্রতিপক্ষের টেরিটোরির।
যেহেতু ন্যাটো সভ্যতার ভূঅভ্যন্তরীণ খনিজ তুলে শেষ করা হয়েছে এবং ভূত্বকের সারফেস নির্মাণ করা হয়েছে পৃথিবীর সব সভ্যতার চেয়ে বেশি। এজন্য বিপদজনক পরিস্হিতিতে ন্যাটো ও ইউরোপীয় সভ্যতা সবার আগে। মহান স্রষ্টা আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের বিজ্ঞানময় টুইন মহাবিশ্বের ফর্মেশনে সৃষ্টি সবকিছু। যেহেতু ন্যাটো সভ্যতার ভূঅভ্যন্তরীণ খনিজ তুলে শেষ করা হয়েছে এবং ভূত্বকের সারফেস নির্মাণ করা হয়েছে পৃথিবীর সব সভ্যতার চেয়ে বেশি এজন্য বিপদজনক পরিস্হিতিতে ন্যাটো ও ইউরোপীয় সভ্যতা সবার আগে। মহান স্রষ্টা আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের বিজ্ঞানময় টুইন মহাবিশ্বের ফর্মেশনে সৃষ্টি সবকিছু। প্রচুর অক্সিজেন তৈরির পরিবেশই রক্ষা করতে পারে আমাদের টুইন মহাবিশ্বকে। মনে রাখতে হবে আপনি যন্ত্র ও আর্টিফিসিয়াল চলাচলের জন্য যে বিদ্যুত খরচ করবেন এর বিপরীতে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের উৎপাদন বাড়িয়ে করতে পারবেন। আর বর্তমান সভ্যতার অবৈজ্ঞানিক অলস চলাচল ও দ্রুত সব কাজ করা থেকে বিরত থাকা ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হওয়া থেকে রক্ষা পেতে পারে সভ্যতা। স্রষ্টার পক্ষ থেকে পরম থিওরির উপদেশ যাচ্ছে । আমাদের কর্মের প্রায়শ্চিত্য আমাদের।