The sky is connected to the surface. Learn about dark matter

Black hole antimatter fields create visible and invisible matter dynamics, affecting Earth's surface and sky. Rakim University warns that current technology's impact on oxygen and nitrogen fields exacerbates global crises.


The behavior of black hole antimatter pairs is such that the black hole field of matter is visible and the dark matter antimatter black hole field is invisible. This invisible space is the sky and the surface. Look non metallic on sky day. And the surface is metallic. And at night space is non metallic and sky is metallic.

A black hole field of non-metallic charges descends from this sky during the day, creating the metallic matter on Earth's surface. Anti-field black holes - field black holes have to be attached to the surface to form this metallic matter. This anti-field comes to the surface and becomes the sky. Two charged black hole fields are spinning in the sky. Talking about the day. This is the oxygen-nitrogen black hole field magnet of the two Earth's black hole field twins.This nitrogen came from the anti field but the anti nitrogen positive (metal) was inside the surface. This nitrogen field is invisible and dark matter is connected in the night sky. Because it is this sky that the night world sees as the pole star (anti black hole field) of the night.

Then the black hole field of the night surface has to connect the nonmetallic nitrogen and the metallic black hole field inside the surface has to connect the nonmetallic oxygen in the sky or atmosphere outside the surface. At night this oxygen is invisible dark matter. Because the daytime Earth sees this sky as an oxygen sun (black hole field).

In this enlightening Black Hole Field and Dark Matter Anti-Black Hole Field discussion, we understand the surface metallic-non metallic and non-metallic-metallic fields of black holes and so is the sky. The invisible part is active simultaneously on the surface and in the sky. While the oxygen nitrogen black hole field during the day, the nitrogen oxygen black hole field at night is the spinning of the magnet.

Oxygen-anti-oxygen magnets and nitrogen-anti-nitrogen's magnetic field black hole What has the present world's human civilization done? You say somewhere there is a trace of science in technology? Do you understand the activity of the radioactive magnetic field activity of the covid-19 field activity? The fire will continue to burn because in the absence of oxygen zero or negative charge, the metallic charge and dark matter non-metallic charge, if metallic at zero level, the opposite spins are stuck or cannot spin because there is no black hole field.If the Covid-19 radioactive black hole is directed towards the positive metal surface, the fire will occur.

Or do you understand what will happen to the twin territory of the two worlds that will be stuck as much as metal?

It will become a pair of black holes fielding red hot metallic plates. The fires that are happening now are near the dot point of the two twilight periods before the next phase is building up simultaneously on both sides, so the fires are happening in smaller areas. Because the two or both sides of the plate are close to the surface, there is a slow spin for ignition. Like Quebec, Greece, Hawaii Island. The West has created a condition similar to diarrhea in the world. Burning Earth's oxygen (food saline) by technology to create this artificial crisis, fires burn more vegetation each year leading to extreme epidemics. Which is going beyond the control of uneducated human civilization in the name of advanced technology which is easily conceivable.

Again radioactive magnetic (Covid-19 field) anti-field of metal field is more non-metal? Definitely more. Then that black hole field magnetizes more oxygen ionized by its spinning. Looking at Dubai Saudi. This has started in many countries and it is gradually increasing like an epidemic in new areas. Will the burning of civilization go on forever if lock down conditions are not created like during the onset of covid-19? I have been asking every country in the world to declare emergency for a long time. From three years, the whole world will be told such a situation will be created . I have been asking to plant billions of plants that provide oxygen for 24 hours. Asking to limit electricity consumption. Restrict vehicles or restrict movement. Reduce industrialization. Reduce concrete laying. Use organic fertilizers, etc.

A single plant that gives oxygen for 24 hours should not be cut. In the name of urbanization, the world is moving towards more disaster by cutting down the 24-hour oxygen plants of 50/100 years old. Students and youth should come forward.


টুইন পৃথিবীর সারফেসে আকাশ সংযুক্ত। আকাশে সারফেস সংযুক্ত। ডার্ক ম‍‍্যাটার সম্পর্কে জানুন

ব্ল‍্যাক হোলের যুগল বিপরীত ম‍্যাটারগুলোর আচরন এমন যে ম‍্যাটারগুলোর ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ভিজিবল আর ডার্ক ম‍্যাটার বিপরীত ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ইনভিজিবল। এই ইনভিজিবল স্পেসই আকাশ এবং সারফেস। আকাশ দিবসে নন ম‍্যাটালিক দেখি। আর সারফেস থাকে মেটালিক। আর রাতে স্পেস থাকে নন মেটালিক আর আকাশ থাকে মেটালিক।

এই আকাশ থেকে দিবসে ব্ল‍্যাক হোলের অধাতব চার্জের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড এমনভাবে নেমে আসে তা পৃথিবীর সারফেসের ধাতব ম‍্যাটার তৈরি করছে। এই ধাতব ম‍্যাটার তৈরি হতে সারফেসে এন্টি ফিল্ড ব্ল‍্যাক হোল - ফিল্ড ব্ল‍্যাক হোল সংযুক্ত করতে হচ্ছে। এই এন্টি ফিল্ড সারফেসের উপরে এসে আকাশ হয়ে ফিল্ড হয়ে যাচ্ছে । আকাশে দুটি চার্জের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড স্পিন করছে। দিবসের কথা বলছি। এটিই অক্সিজেন - নাইট্রোজেন ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ম‍্যাগনেটের দুই পৃথিবীর ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড টুইন। এই যে নাইট্রোজেন আসলো এন্টি ফিল্ড থেকে তা কিন্তু এন্টি নাইট্রোজেন পজিটিভ (ধাতব) ছিলো সারফেসের অভ‍্যন্তরে। এই নাইট্রোজেন ফিল্ড ইনভিজিবল এবং ডার্ক ম‍্যাটার রাত সংযুক্ত হয়ে আছে আকাশে। কেননা এই আকাশই রাতের ধ্রুবতারা পোল স্টার (এন্টি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড) হিসাবে দেখছে রাতের পৃথিবী।

তাহলে রাতের সারফেসের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড অধাতব নাইট্রোজেন এবং সারফেসের অভ‍্যন্তরে ধাতব ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড সংযুক্ত করতে হচ্ছে যা সারফেসের বাহিরে আকাশে বা বায়ুমন্ডলে অধাতব অক্সিজেন সংযুক্ত করতে হচ্ছে। রাতে এই অক্সিজেন ইনভিজিবল ডার্ক ম‍্যাটার। কেননা দিনের পৃথিবী এই আকাশকে অক্সিজেনের সূর্য (ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড) হিসাবে দেখছে।

এই জ্ঞানগর্ভ ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ও ডার্ক ম‍্যাটার এন্টি ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ডের আলোচনায় আমরা বুঝতে পারলাম সারফেস ধাতব-অধাতব এবং অধাতব-ধাতব ফিল্ড ব্ল‍্যাক হোলের এবং আকাশও তাই। ইনভিজিবল পার্ট সারফেসে ও আকাশে একই সাথে সক্রিয়। যখন দিবসে অক্সিজেন নাইট্রোজেন ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড, রাতে হচ্ছে নাইট্রোজেন অক্সিজেনের ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ম‍্যাগনেটের স্পিনিং।

অক্সিজেন এন্টি অক্সিজেন ম‍্যাগনেট ও নাইট্রোজেন-এন্টি নাইট্রোজেনের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড ব্ল‍্যাক হোলের অবস্হা কি করেছেন বর্তমান পৃথিবীর মানব সভ‍্যতা? আপনারা বলুন কোথাও বিজ্ঞানের লেশমাত্র আছে প্রযুক্তিতে? কোভিড -১৯ ফিল্ড এক্টিভিটির তেজস্ক্রিয় ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড এক্টিভিটির কার্যক্রম কি বুঝতে পারছেন? পুড়তে থাকবে দাবানলে কেননা অক্সিজেন শূন‍্য বা নেগেটিভ চার্জ সংকটে ধাতব চার্জ ও ডার্ক ম‍্যাটার অধাতব চার্জ শূন‍্য পরিস্হিতে ধাতব হলে পরস্পর বিপরীত স্পিন আটকে যায় বা ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড থাকে না বলে স্পিন করতে পারে না। কোভিড-১৯ তেজস্ক্রিয় ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড পজিটিভ ধাতব ধাতব সারফেসের দিকে থাকলে দাবানল হবেই।

বা দুই পৃথিবীর টুইন টেরিটোরি ধাতব হয়ে যতোটুকু আটকে যাবে ততটুকুতে কি হবে বুঝতে পারছেন?

এটি উত্তপ্ত ধাতব লাল প্লেটের যুগল ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড হয়ে যাবে। এখন যে দাবানলগুলো হচ্ছে তা দুই গোধূলী সময়ের ডট পয়েন্টের কাছাকাছি আগে পরের অবস্হা দুই দিকে এক সাথে তৈরী হচ্ছে বলে দাবানল ক্ষুদ্র এলাকায় হচ্ছে। কেননা প্লেট দুটি বা উভয় দিকের সারফেস কাছাকাছি থাকছে বিধায় স্লো স্পিন থাকছে দাবানল হওয়ার জন‍্য। যেমন কুইবেক গ্রীস,হাওয়াই আইল‍্যান্ডে হয়েছে। এতে পৃথিবীর ডায়রিয়া হওয়ার মতো অবস্হা তৈরি করেছে পাশ্চাত‍্য। পৃথিবীর অক্সিজেন (খাবার স‍্যালাইন) প্রযুক্তির মাধ‍্যমে পুড়ে এই কৃত্রিম সংকট তৈরির মধ‍্যে প্রতি বছর দাবানলে উদ্ভিদ আরও পুড়িয়ে ফেলে চরম মহামারির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। যা অত‍্যাধুনিক প্রযুক্তি নামের অশিক্ষিত মানব সভ‍্যতার কন্ট্রোলের বাহিরে চলে যাচ্ছে যা সহজেই অনুমেয়।

আবার তেজস্ক্রিয় ম‍্যাগনেটিক (কোভিড-১৯ ফিল্ড) ধাতব ফিল্ডের এন্টি ফিল্ড বেশি অধাতব কিনা? নিশ্চয় বেশি। তাহলে সেই ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড ম‍্যাগনেট বেশি অক্সিজেন আয়োনাইজ্ড করফে ওর স্পিনিং দ্বারা। দুবাই সৌদিতে দেখছেন। এরকম শুরু হয়েছে বহু দেশে এবং তা মহামারির মতো ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে নতুন নতুন এলাকায়। সভ‍্যতার ভেসে যাওয়া পুড়ে যাওয়া অবিরাম চলবে যদি কোভিড-১৯ শুরুর সময়ের মতো লক ডাউন পরিস্হিতি তৈরি না করা হয় ? আমি অনেকদিন হলো ইমার্জেন্সী ঘোষণা করতে বলে আসছি পৃথিবীর প্রত‍্যেকটি দেশকে। তিন বছর থেকে সমগ্র পৃথিবীকে বলছি এমন পরিস্হিতি তৈরি হবে। কোটি কোটি ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ রোপন করতে বলে আসছি। বিদ‍্যুত ব‍্যবহার সীমিত করে ফেলতে বলছি। যানবাহন সীমিত করুন বা মুভমেন্ট সীমিত করুন। ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশন কমিয়ে ফেলুন।কঙ্ক্রিট বিছানো কমান। জৈব সার ব‍্যবহার করুন,ইত‍্যাদি।

একটিও ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদ যেনো না কাটা হয়। নগরায়নের নামে ৫০ /১০০ বছর বয়সের ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়ার উদ্ভিদ কেটে ফেলায় আরও মহাবিপর্যয়ের দিকে চলে যাচ্ছে পৃথিবী । ছাত্র যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে।