Topic - Seeing reverse space means the earth will burn very soon.
Human body created corona black hole ultraviolet rays or reverse earth is creating anti-exist space rays of our black holes.
Human body created corona black hole ultraviolet rays or reverse earth is creating anti-exist space rays of our black holes.
Blackhole charge theory clarified that all space has its own light- and dark-producing charge provided with natural blackhole fields. Everything related to each environment has the same ratio of black hole charge production. Each has its own nature of roaming charges. which is invisible infinite uncharged single light. And each space gets its own light from the black holes of nature capable of containing dark spaces. If you create an unnecessary black hole against this nature, the space has its own light and darkness, the sun and pole star, so it is affected by ultraviolet rays because this ray is anti-space and is seen by humans. In the story of the previous analysis, there are sun and pole stars inside any size space from the smallest, which we called east west double magnet and north south double magnet. The two ends of this magnet are two space magnets connected oppositely. Then you understand that the space that is doing the work is reacting simultaneously in all the places of the double universe laid by the black hole. The matter is like the human mind. As man takes his mind to the outer limits of the universe. Who is creating artificial black holes from the natural field of black holes? People are using electricity unnecessarily for their comfort. They do not see the moon light world of nature's polar system. They do not live in the sunlit world of nature's solar system. Humans are seeing their space manipulate their east west, north south magnets against nature creating ultraviolet black hole debris. Does the natural sun send out ultraviolet rays? Or are they doing this by burning fuel in an artificial engine and creating an artificial black hole that causes chemical reaction or fission fusion. A unique black hole of its own field has been created in the name of modernity. The modernity of this artificial black hole is being sent to all corners of the universe including Earth. In modern farming, the plant area of a place does not have its own spatial north-south pair of blackhole magnets and east-west pair of blackhole magnets. These have been discussed a lot. A group of Earth sees the Earth's eastern side tilting. Another group sees carbon gas escaping through the Arctic Ocean near the South Pole. Carbon dioxide emissions occur in two cases. People can see opposite space. It means opposite space radiation is entering the space. It gives a very scary message in absolute science theory (my paid science theory) to see. Among the Arctic countries, the United States is the world's largest importer and consumer of fossil fuels. It consumes one-seventh of the world's total oil production. And the use of coal, methane is there. Carbon gas will come out only through the United States. The magnetic space of the United States is related to the magnet of the Southern Ocean or Arctic. So what is the nature of the natural negative magnetic field in the south? And who is most responsible for the collapse of the eastern world except the United States? Because the east west magnet is also locked with nature. That's why I said that those who see another world in the Kuiper Belt should visit there. Then you will come back to the earth. If you reach in the middle of the day, you can go down to that earth at night. Or you can go to the opposite pole from which you started. The world that is in Pole Star is normal. If you go there, it is the same if you are here. Only the magnet makes the difference between day and night. Black hole tunnels during the day are only at night. or is changed from north to south. Seeing our Earth in the Kuiper Belt is our anti-space normal. This is a bad message. Reverse space patterns are visible. This means space approaching black holes or two earth black hole tunnels space approaching or opposite charges radioactivating our earth. Ultraviolet blackholes or coronal blackhole rays create anti-space for us, causing our Earth to lose its concentration of negative blackhole charge carriers, which will consume the Earth into a blackhole. Because the blackhole tunnel is leaking. I have said this a lot. Who has proved such a correct theory of science in our known past?++ Why so many research shops in the name of education? What is the minimum benefit of modern civilization in these studies? Lock down the world. Re-arranged Botany. Only then will civilization be liberated.
বিষয় : বিপরীত স্পেস দেখতে পাওয়ার অর্থ পৃথিবী পুড়বে খুব শীঘ্রই।
মানবদেহে সৃষ্ট করোনা রশ্মির ব্ল্যাকহোল আলট্রাভায়োলেট রশ্মি বা বিপরীত পৃথিবী আমাদের ব্ল্যাকহোলের এন্টি এক্সিস্ট স্পেস রশ্মি সৃষ্টি করছে।
ব্ল্যাকহোল চার্জ তত্বে পরিস্কার হয়েছে সব স্পেসের নিজস্ব আলো ও অন্ধকার তৈরির ক্ষমতা সম্পন্ন চার্জ প্রদান করা আছে প্রাকৃতিক ব্ল্যাকহোল ফিল্ডের সাথে। প্রত্যেক পরিবেশের সাথে সম্পর্কিত সব কিছু একই সমানুপাতে ব্ল্যাকহোল চার্জ উৎপাদনের সম্পর্ক বিদ্যমান।
প্রতিটির নিজস্ব প্রকৃতিতে বিচরনের চার্জ খরচ হচ্ছে।
এ থেকে সে নিজের স্পেস নিজেই পজিটিভ বা নেগেটিভ ব্ল্যাকহোল চার্জে পরিণত করছে। মানুষ কৃত্রিম প্রক্রিয়ায় প্রকৃতির বিরুদ্ধে এতো অপ্রয়োজনীয় ব্ল্যাকহোল তৈরি করছে যে তার নিজের স্পেস ফিল্ডের প্রাকৃতিক ব্ল্যাকহোল সেটিংসে ব্ল্যাকহোলের আলট্রাভায়োলেট রেডিয়েশন তৈরি করছে। এটি সূর্য থেকে আসছে।সোলার সিস্টেমের সূর্য নিজেই একটি ব্ল্যাকহোল এবং আমাদের রাত বা পোল স্টার নিজেই ব্ল্যাকহোল। এরা প্রাকৃতিক।
যখন পৃথিবী ও সৃষ্টি জগত ব্ল্যাকহোল থেকে সৃষ্টি।
যা অদৃশ্য অসীম চার্জহীন একক আলো।
আর প্রতিটি স্পেসের নিজস্ব আলো অন্ধকারের স্পেস থাকার সামর্থ প্রকৃতির ব্ল্যাকহোল থেকে পেয়ে থাকে। এই প্রকৃতির বিরুদ্ধে অপ্রয়োজনীয় ব্ল্যাকহোল তৈরি করলে সেই স্পেসের নিজস্ব আলো ও অন্ধকার তৈরির সূর্য ও পোল স্টার থাকায় সে আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মিতে তে আক্রান্ত হয় কেননা এই রশ্মি এন্টি স্পেসের এবং একে মানুষ দেখছে । আগের বিশ্লেষনের গল্পে ক্ষদ্রতম থেকে যে কোনো আকারের স্পেসের ভিতরে সূর্য ও পোলস্টার আছে যাকে পূর্ পশ্চিম যুগল ম্যাগনেট ও উত্তর দক্ষিণ যুগল ম্যাগনেট বলেছি । এই ম্যাগনেটের দুই প্রান্ত দুই স্পেসের ম্যাগনেট পরস্পর বিপরীতভাবে জোড় লাগানো। তাহলে বুঝতেই পারছেন কাজটি যে স্পেস করছে তা ব্ল্যাকহোলের বিছানো যুগল মহাবিশ্বের সকল স্হানে সাথে সাথে রিয়্যাক্ট হচ্ছে। বিষয়টি মানুষের মনের মতো। মানুষ যেমন তার মনকে মহাবিশ্বের শেষ সীমানায় নিয়ে যায়। ব্ল্যাকহোলের প্রাকৃতিক ফিল্ড থেকে কৃত্রিম ব্ল্যাকহোল তৈরি করছে কে? মানুষ তার আরাম আয়েশের জন্য অযথা বিদ্যুত ব্যবহার করছে।প্রকৃতির পোলার সিস্টেমের চাঁদের আলোর পৃথিবী দেখে না তারা। প্রকৃতির সোলার সিস্টেমের সূর্যের আলোর পৃথিবীতে থাকে না ওরা। মানুষ নিজের স্পেস নিজের পূর্ব পশ্চিম, উত্তর দক্ষিণের ম্যাগনেটকে প্রকৃতির বিরুদ্ধে পরিচালনা করে আলট্রাভায়োলেট ব্ল্যাকহোল ডেবরিজ আকারে তৈরি করে দেখছে। প্রাকৃতিক সূর্য কি আলট্রাভায়োলেট রে পাঠাচ্ছে? না কি কৃত্রিম ইঞ্জিনে জ্বালানি পুড়িয়ে ও রাসায়নিক ক্রিয়া বিক্রিয়া বা ফিশন ফিউশন ঘটানো কৃত্রিম ব্ল্যাকহোলের দ্বারা এসব করছেন। নিজস্ব ফিল্ডের স্বতন্ত্র ব্ল্যাকহোল তৈরি হয়েছে আধুনিকতার নামে। এই কৃত্রিম ব্ল্যাকহোলের আধুনিকতা পৃথিবীসহ মহাবিশ্বের সকল প্রান্তে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আধুনিক পদ্ধতির চাষ আবাদে কোনো স্হানের উদ্ভিদের এলাকায় নিজস্ব স্পেসের উত্তর দক্ষিণ যুগল ব্ল্যাকহোল ম্যাগনেট ও পূর্ব পশ্চিমের যুগল ব্ল্যাকহোল ম্যাগনেট ঠিক নেই। এসব বহু আলোচনা হয়েছে। পৃথিবীর একদল দেখছে পৃথিবীর পূর্ব দিক হেলে পরেছে। আর একদল দেখছে দক্ষিণ মেরুর কাছাকাছি আর্কটিক মহাসাগর দিয়ে কার্বন গ্যাস বেড়িয়ে আসছে। দুটি ঘটনায় কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমনের ঘটনা। যা বিপরীত স্পেস দেখতে পাচ্ছে মানুষ। এর অর্থ বিপরীত স্পেসের রেডিয়েশন পরছে স্পেসে।এটি দেখতে পাওয়া পরম বিজ্ঞান তত্বে (আমার প্রদেয় বিজ্ঞান তত্বে) অত্যন্ত ভয়াবহ বার্তা দিচ্ছে। উত্তর মেরুর দেশগুলোর মধ্যে এক যুক্তরাষ্ট্রই পৃথিবীর ফসিল জ্বালানির সবচেয়ে বেশি আমদানিকারক ও ব্যবহারকারী। সারা বিশ্বের মোট তেল উৎপাদনের সাত ভাগের এক ভাগ নিজেই ব্যবহার করে। আর তাহলে গ্যাস কয়লা কি পরিমাণ ব্যবহার করে। কার্বন গ্যাস শুধু যুক্তরাষ্ট্র দিয়েই বেড়িয়ে আসবে। যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাগনেটিক স্পেসের সম্পর্ক আছে দক্ষিণ মহাসাগর বা আর্কটিকের ম্যাগনেটের। তাহলে দক্ষিণের ন্যাচারাল নেগেটিভ ম্যাগনেটিক ফিল্ডের অবস্হা কি রকম করেছে। আর পূর্ব দিকের পৃথিবী হেলে পরার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া সবচেয়ে বেশি দায়ী কে? কেননা পূর্ব পশ্চিম মাগনেটও যুগল বন্দী আছে প্রকৃতির সাথে। এজন্যই বলেছি কাইপার বেল্টে যারা আরেক পৃথিবী দেখছেন সেখানে বেড়াতে যান। তাহলে পৃথিবীতেই ফিরে আসবেন।দিনের সময়ের মধ্যে পৌছতে পারলে রাতে নামতে পারবেন সেই পৃথিবীতে।অথবা যে মেরু থেকে রওয়ানা হবেন তার বিপরীত মেরুতে যেতে পারবেন। পোল স্টারে যে পৃথিবী আছে তা স্বাভাবিক।সেখানে গেলে যা,এখানে থাকলে একই অবস্হা। দিন এবং রাতের মধ্যে শুধুই ম্যাগনেটের পার্থক্য তৈরি করে আছে। দিনের ব্ল্যাকহোলের সূরঙ্গ পথ শুধুই রাত্রি করে আছে। বা উত্তর দক্ষিণ বদল করা আছে। কাইপার বেল্টে আমাদের পৃথিবী দেখা আমাদের এন্টি স্পেস স্বাভাবিকভাবে দেখা হয়।এটি খারাপ ম্যাসেজ। বিপরীত স্পেসের নমুনা দৃশ্যমান হচ্ছে।এর অর্থ ব্ল্যাকহোলের স্পেস এগিয়ে আসছে বা দুই পৃথিবীর ব্ল্যাকহোল সূরঙ্গ স্পেস এগিয়ে আসছে বা বিপরীত চার্জ আমাদের পৃথিবীকে রেডিও এক্টিভ করছে। আলট্রাভায়োলেট ব্ল্যাকহোল বা করোনার ব্ল্যাকহোল রশ্মি আমাদের জন্য এন্টি স্পেস তৈরি করে আমাদের পৃথিবীর নেগেটিভ ব্ল্যাকহোল চার্জ বহনের কনসেন্ট্রশন হারাচ্ছে যা ব্ল্যাকহোলে গ্রাস করে ফেলবে পৃথিবী। কেননা ব্ল্যাকহোল সূরঙ্গ লিক হয়েছে। অনেক বলেছি এসব। বিজ্ঞানের এভাবে সঠিক থিওরির প্রমাণ কে দিয়েছে আমাদের জানা অতীতে? এতো গবেষণার দোকান কেনো শিক্ষার নামে? এসব শিক্ষায় সামান্যতম লাভ হচ্ছে আধুনিক সভ্যতার? পৃথিবীতে লক ডাউন দিন। উদ্ভিদ বিজ্ঞানকে রি এরেঞ্জ করেন। তবেই সভ্যতা মুক্তি পাবে।