Seeing dark matter objects with the naked eye means great danger ahead
Space interactions with black holes and dark matter affect Earth's environment and technology. Theories suggest cosmic phenomena influence matter and energy, with insights drawn from historical and prophetic sources.
Anything above the atmosphere or surface is empty. It seems that the metallic space in the atmosphere is constantly being burned by the formation of a black hole field of oxygen and nitrogen. Because they burn their anti-oxygen and anti-nitrogen positive or metallic space charges opposite each other. Everything that is present in the creation before our eyes, people, birds, plants, mountains, rivers, all of these are burning or burning by creating a double field of black holes. These are asteroids or comets of different shapes. Again some planetary anti-matter or satellite anti-matter. Full view is not possible. As if you see a person, it is not possible to see his opposite. It is not possible to see the duel as its opposite dark matter.
Because opposite to the black hole's existence space, another field black hole in anti-spin is burning as it spins the man or when illuminated it is seen to burn the man in the anti-spin. Any object on Earth's surface can be seen in daylight. Dark matter objects in opposite space can be seen as aliens. At night it will make comets. On other planets it would be seen as a daylight shadow.And at night there will be alien or eel fish.
Matter shows where the beam is burning from without showing this beam as it is the burned part or front of the object we see on the surface. That is, we are seeing asteroids. Looking at the back of the burnt part. And if we see it on the ground of another planet or in the opposite ionosphere, we will bend the back light and bring it forward. Or asteroids will be tails and tails will be asteroids or anti-asteroids or comets. Rakim University The Black Hole (The Rakim) Field's Twin Universe Science Definition Proved.
Seeing these means that dark matter is seen in front of or near. Knowledge in theory is one thing and seeing aliens in reality, seeing the natural world means that these radiations have spread from the surface of the earth. NASA is different in that it is practically visiting radioactive fields.
Earth's atmosphere is going to be like NASA. What is near the edge of NASA? That's how the artificial world is going to be. The spaceship moves into the ISS station's radiation field as the Earth recedes. This is exactly what is going to happen Natural Earth's satellite Moon is moving away from various countries including Europe and the United States. Because it appears that these territories are gradually becoming radioactive. Now tell me which countries are watching the moon go away?
No one will ever be able to define science outside of The Black Hole Theory. The danger is looming from all sides that the education curriculum of any label of modern civilization still runs on the old theory. So the ionosphere that our two worlds have made is 600 miles maximum and 30 miles minimum in both directions according to the data of current civilization.
When the earth's two risings and settings are approaching each day and night, if there is no oxygen and nitrogen at some point between the two opposite worlds, the two opposite worlds will not burn and the opposite objects of everything on the surface, including humans, will come and crush or open the surface of the two worlds, which will look invisible like the sky of the two worlds.At that time, all the technologies of the false science of artificial fields of the two worlds will disappear and the small half of the natural world will begin to be created. It will take one year and 74 days for the orbital wound of this tumor to be removed. Part of this period is taken from the holy words of the Holy Prophet of Islam. I explained these in last year's article.
So we understand our opposite is moving through the ionosphere very close. Everything on our surface is moving very close and not going very far. Everything is still fine as just gaseous space dust beams (burning asteroids) undo the black hole's anti-space comets there, or comet dust beams (comets) create asteroids. Or the dust can somehow be cleaned by burning the pair of metallic non-metallic beams and the virus bacteria.
This is called nuclear beam fission-fusion or fusion-fission of the twin universe theory. The way the artificial twin earth burns oxygen and nitrogen is sometimes abnormally low compared to the rest of the artificial earth's charge. And then the dust falls from the sky. On the other hand, when a fire is created, the tail or flame of the beam comes and creates a fire, and so on.
By adding fuel to the metallic object, your spaceship or plane or missile is flying, burning the tail of gas behind you with oxygen and burning the negative field of The Anti Black Hole field in front of you is running along the DC current. Whenever the front oxygen label or nitrogen label is zero, then the AC current is opposite to the space asteroid coming and pushing forward. An investigation committee is being formed in case of an accident.
However, from the start of Fajr or the start of Asr, the two worlds are at the end. Similarly, at the same time of two risings, the two Earths produce ionospheres during the opposite Maghrib period or in the morning.
Finally bumped into a bird. Unknowing ideas are reported. Again, if there is a thunder storm or more negative field is created, more current is coming and the vehicle is being damaged. Neither the sky nor the earth is the same. However, from the start of Fajr or the start of Asr, the two worlds are at the end. Similarly, at the same time of two sunrises, the two Earths produce ionospheres during the opposite Maghrib period or in the morning.
During these periods, the east and west disappear in the oceans and regions of the earth's day and night, or vice versa, because the field of the black hole or the ionosphere changes the dimensions of everything and takes it away. The opposite is coming out. If a plane is lost, it is returned if luck is good. Such was the case with the boat passengers who met the infidel Dajjal. Those observing the ocean form during the solstice period of the Earth's day and then moved in the opposite spin direction.
And the island of Dajjaal happened to come out through the same place when the earth was making morning or evening with the ionosphere. From the hadith of the Prophet Mohammad (PBUH) the description of the day and night period and the truth of the event were revealed. which is supporting Nuclear Beam Analysis of The Black Hole Theory at The Rakim University.
Dajjal's body is long and strong because there is a lot of oxygen nitrogen label. Which is part of the natural environment of the world of a civilization 1500 years before the birth of Prophet Jesus (as) is still intact there. The fauna and flora of this island are long-lived.As the remains of many ancient civilizations are still found on earth. Fossils of long-bodied animals and graves and footprints of prophets have been discovered. That is why the twin fields of previous mankind, animal world, flora world and planetary were large.
ডার্ক ম্যাটার অবজেক্ট খালি চোখে দেখার অর্থ মহাবিপদ সামনে
বায়ুমন্ডল বা সারফেসের উপরে যা কিছু তা ফাঁকা লাগে। এজন্য লাগে যে বায়ুমন্ডলে যে মেটালিক স্পেস থাকে তা সব সময় পুড়ে ফেলছে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোল ফিল্ড তৈরি হয়ে। যেহেতু এরা পরস্পর বিপরীতভাবে এদের এন্টি অক্সিজেন ও এন্টি নাইট্রোজেন পজিটিভ বা মেটালিক স্পেসের চার্জকে পুড়ছে বলে। সৃষ্টিতে যা কিছু বর্তমান আমাদের চোখের সামনে মানুষ পাখী গাছপালা পাহাড় নদী এসবের সবই পরস্পর বিপরীতভাবে ব্ল্যাক হোলের ডাবল ফিল্ড তৈরি করে পুড়ছে বা জ্বলছে। এসব বিভিন্ন আকৃতির এস্টরয়েড বা কোমেট। আবার কোনোটি গ্রহের এন্টি ম্যাটার বা উপগ্রহের এন্টি ম্যাটার। সম্পূর্ণ দেখা সম্ভব নয়। যেমন মানুষ দেখলে ওর বিপরীতকে দেখা সম্ভব নয়। ওর বিপরীত ডার্ক ম্যাটার বলে ডুয়েলকে দেখা সম্ভব হচ্ছে না।
কেননা ব্ল্যাক হোলের এক্সিস্ট স্পেসের বিপরীতে আর একটি ফিল্ড ব্ল্যাক হোল এন্টি স্পিনে অপজিট মানুষকে স্পিন করাচ্ছে বলে জ্বলছে বা আলোকিত হলে দেখা যাচ্ছে এবং এন্টি স্পিনে মানুষটিকে পোড়াচ্ছে বলে দেখা যাচ্ছে। যে কোনো অবজেক্ট পৃথিবীর সারফেসে দেখা যায় দিনের আলোয়। বিপরীত স্পেসের ডার্ক ম্যাটার অবজেক্ট দেখতে হলে একে এলিয়েন হিসাবে দেখা যাবে। রাতে হলে ধূমকেতু তৈরি করবে। অন্য গ্রহে হলে দিনের আলোর শ্যাডো হিসাবে দেখা যাবে। আর রাতে হবে এলিয়েন বা ইল মাছ।
ব্যাপারটি আমাদের সারফেসে যে অবজেক্ট দেখি তার পোড়া অংশ বা সামনে থাকায় এই বিম না দেখিয়ে বিমটি যেখান থেকে পুড়ছে তা দেখিয়ে থাকে। অর্থাৎ এস্টরয়েড দেখছি আমরা। পোড়া অংশের পিছনটি দেখছি। আর অন্য গ্রহের মাটিতে বা বিপরীত আয়নোস্ফেয়ারে দেখলে পিছনের আলো বাঁকিয়ে সামনে এনে দেখবো আমরা। বা এস্টরয়েড হবে লেজ আর লেজ হবে এস্টরয়েড বা এন্টি এস্টরয়েড বা কোমেট। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল (রাকীম) ফিল্ডের টুইন ইউনিভার্স সাইন্সের সংজ্ঞা প্রমাণিত হলো।
এসব দেখতে পাওয়া মানে ডার্ক ম্যাটার সামনে বা কাছাকাছি দেখা যাচ্ছে। থিওরির জ্ঞান এক জিনিস আর বাস্তবে এলিয়েন দেখা, ন্যাচারাল পৃথিবী দেখা পৃথিবীর সারফেস থেকে এসব তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে গেছে বুঝায়। নাসার বিষয় ভিন্ন যা প্র্যাকটিক্যালি তেজস্ক্রিয় ফিল্ডে গিয়ে দেখছে।
পৃথিবীর পরিবেশ নাসার মতো হওয়া মানে নাসার ধারে কাছে কি আছে? সেরকম হতে চলেছে কৃত্রিম পৃথিবী। আইএসএস স্টেশনের তেজস্ক্রিয় ফিল্ডে স্পেসশীপ চলে যায় যখন পৃথিবী দূরে চলে যেতে থাকে। ঠিক এমনটাই ঘটতে চলেছে ন্যাচারাল পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদ ইউরোপ যুক্তরাষ্ট্র সহ বিভিন্ন দেশ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। কেননা ক্রমেই এসব টেরিটোরি তেজক্রিয় হচ্ছে বলে এমন দেখা যাচ্ছে। এখন বলুন চাঁদ দূরে যাওয়া কোন কোন দেশ দেখছেন?
ব্ল্যাক হোল থিওরির বাহিরে সাইন্সের সংজ্ঞা কেউ কখনো তৈরি করতে পারবে না।পদে পদে বিপদ ঘনিয়ে আসছে চারিদিক থেকে বর্তমান সভ্যতার যে কোনো লেবেলের শিক্ষার ক্যারিকুলাম পুরনো থিওরিতে এখনও চলছে বলে। তাহলে আমাদের দুই পৃথিবী যে আয়নোস্ফেয়ার তৈরী করে রেখেছে এটি ৬০০ মাইল দুই দিক থেকে সর্বোচ্চ আর সর্বনিম্ন ৩০ মাইল বর্তমান সভ্যতার ডাটা অনুযায়ী।
দুই উদয় দুই অস্তাচল যখন নিকটবর্তী হচ্ছে প্রতি দিবস ও রাতের এর মধ্যে কোনো সময়ে অক্সিজেন নাইট্রোজেন না থাকলে পরস্পর দুই বিপরীত পৃথিবী না পুড়ে মানুষসহ সারফেসের সবকিছুর বিপরীত অবজেক্ট কাছে এসে পিষে ফেলবে অথবা খুলে যাবে দুই পৃথিবীর সারফেস যা অদৃশ্য দেখাবে বর্তমান দুই পৃথিবীর আকাশের মতো। ততোক্ষনে দুই পৃথিবীর রোগা গ্রস্হ কৃত্রিম ফিল্ডের ভুল বিজ্ঞানের সব প্রযুক্তি বিলুপ্ত হয়ে ছোট্ট অর্ধেক ন্যাচারাল পৃথিবী তৈরি শুরু হয়ে যাবে ।এই টিউমার অপসারনের কক্ষপথের ঘা ঠিক হতে সময় লাগবে একবছর ৭৪ দিন। এই সময়ের অংশটি নিয়েছি ইসলাম ধর্মের নবীজি (সা:) এর পবিত্র মুখ নিসৃত বাণী থেকে। গতবছরের আর্টিকেলে এসব ব্যাখ্যা করেছি। তাহলে আমরা বুঝতে পারছি আমাদের বিপরীত অতি কাছাকাছি আয়নোস্ফেয়ার দিয়ে চলছে। আমাদের সারফেসে যা কিছু আছে এসব অত্যন্ত কাছাকাছি দিয়ে চলছে এবং বেশি দূরেও যাচ্ছে না। শুধু গ্যাসিয়াস স্পেস ধূলিকণার বিমগুলো জ্বালিয়ে (এস্টরয়েড জ্বালিয়ে) সেখানে ব্ল্যাক হোলের এন্টি স্পেস ধূমকেতু বানিয়ে পূর্বাবস্হায় রাখছে বা ধূমকেতুর ধূলির বিম জ্বালিয়ে (কোমেটের) এস্টরয়েড তৈরি করছে বলে সবকিছু এখনও ঠিক ঠাক আছে। বা ডাস্টের ধাতব অধাতব বিমের পেয়ার ও ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া পুড়ে পরিস্কার করতে পারছে কোনোরকমে।
এটিকে টুইন ইউনিভার্স থিওরির নিউক্লিয়ার বিমের ফিশন-ফিউশন বা ফিউশন-ফিশন বলে। কৃত্রিম টুইন পৃথিবী অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন যেভাবে পুড়িয়ে ফেলছে কখনো কখনো অন্যান্য অংশের তুলনায় অস্বাভাবিক কমে যাচ্ছে কৃত্রিম পৃথিবীর চার্জ তৈরীর প্রয়োজনে।আর তখন ধূলা বালি আকাশ থেকে পরছে। আবার যখন বিপরীতে দাবানল সৃষ্টি হচ্ছে তখন বিমের লেজ বা ফ্লেম এসে দাবানল সৃষ্টি করছে,ইত্যাদি।
মেটালিক অবজেক্টে ফুয়েল যোগ করে উড়ে যাচ্ছেন আপনার স্পেসশীপ বা প্লেন বা ক্ষেপনাস্ত্র আপনার পিছনের গ্যাসের লেজ অক্সিজেন দিয়ে পুড়িয়ে সামনেও এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের নেগেটিভ ফিল্ড পুড়িয়ে চলছেন ডিসি কারেন্ট বেয়ে। সামনে অক্সিজেনের লেবেল বা নাইট্রোজেনের লেবেল যখনই শূন্য হচ্ছে তখনই এসি কারেন্টৈর বিপরীত স্পেস এস্টরয়েড হয়ে এসে সামনে ধাক্কা লাগছে। এক্সিডেন্ট হলে তদন্ত কমিটি গঠন হচ্ছে। অবশেষে কোনো পাখির সাথে ধাক্কা লেখেছে। না জেনে ধারনার রিপোর্ট দেওয়া হয়। আবার থান্ডার স্টর্ম হলে বা বেশি নেগেটিভ ফিল্ড তৈরি হলে বেশি কারেন্ট এসে বিকল হয়ে যাচ্ছে যানবাহন। পৃথিবীর আকাশ এবং ভূতল কোনোটিই ঠিক নেই।
যাহোক ফজর শুরু বা আসরের শুরু এই দুই শুরুর সময় থেকে দুই পৃথিবী শেষের দিকে থাকে। অনুরূপে দুই উদয়াচলের একই সময় বিপরীত মাগরিবের সময়কাল বা সকালের মধ্যে দুই পৃথিবী আয়নোস্ফেয়ার তৈরি করে ফেলে। এসব সময়কালে পৃথিবীর দিবস ও রাতের সমুদ্র ও স্হলভাগে পূর্ব পশ্চিম বিলুপ্ত হতে থাকে বা বিপরীতভাবে বাহির হতে থাকে বিধায় ব্ল্যাক হোলের ফিল্ড বা আয়নোস্ফেয়ার সব কিছুর ডাইমেনশন পরিবর্তন করে হারিয়ে নিয়ে যায়। বিপরীতভাবে বেড়িয়ে আসছে। কোনো প্লেন হারিয়ে গেলে ভাগ্য ভালো হলে ফেরতও আসে। এমনই ঘটনা ঘটেছিলো কাফের দাজ্জ্বালের সাথে দেখা হওয়া নৌকার যাত্রীদের। যারা সমুদ্রের রূপ দেখছিলো পৃথিবীর দিবসের অস্তাচলের সময়কালে এবং তখন তারা বিপরীত স্পিন ডাইরেকশনে চলে গিয়েছিলো। এবং দাজ্জ্বালের দ্বীপের একই স্হান দিয়ে বাহির হয়ে আসার সুযোগ হয়েছিলো পৃথিবী যখন আয়নোস্ফেয়ার দিয়ে সকাল বা সন্ধ্যা তৈরি করছিলো।নবীজি (সা:) এর হাদীস থেকে পাওয়া যায় দিবস রাতের সময়কালের বর্ণনা এবং ঘটনার সত্যতা প্রকাশ হয়েছিলো। যা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল থিওরির নিউক্লিয়ার বিমের এনালাইসিসকে সমর্থন করছে।
দাজ্জালের দেহ দীর্ঘদেহী ও শক্তিশালী এজন্য যে সেখানে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের লেবেল অনেক বেশি। যা অতীত হযরত ঈসা (আ:) এর জন্মের ১৫০০.বছর আগের কোনো এক সভ্যতার পৃথিবীর ন্যাচারাল পরিবেশের অংশ এখনো অটুট আছে সেখানে। এই দ্বীপের প্রাণীজগত ও উদ্ভিদজগত সব দীর্ঘকায়।
যেহেতু বহু প্রাচীন সভ্যতার ধ্বংসাবশেষের নিদর্শন এখনও পৃথিবীতে পাওয়া যায়। দীর্ঘদেহী প্রাণী জগতের ফসিল ও নবী রাসূলদের কবর ও পায়ের ছাপ আবিস্কার হয়েছে। যে কারণে আগের মানবজাতি, প্রাণীজগত উদ্ভিদজগত ও প্ল্যানেটারীর টুইন ফিল্ড বৃহৎ ছিলো।