When science education in all subjects is canceled
Discontinue outdated scientific practices and space research; switch to environmental careers, integrating them with all professions. Current theories are flawed, confusing, and unscientific. Embrace the new Black Hole Twin Field Theory for progress.
Discontinue old practices in all science subjects, including space research. Join an environmental career. Make linkage of this profession mandatory with all professions.
I hope those who are doing space research don't do it anymore. Because you are wasting time and resources unnecessarily. No planet is one, nor is a black hole one. Again, seeing the stars and planets separately has confused everything in these cosmological studies.
Old Physics, Old Chemistry, Old Biology, Old Botany, Old Astrology, Old Medical Science have stood against the development of human intelligence and thinking. The knowledge capital of present civilization is all unscientific.
To hold all science hostage has combined to waste money and keep large groups of people idle and dustbin their own work in the name of research that falsely inspires human civilization to live on other planets.
None of what I have said is singular. All pairs are in a trapped state with each other seeing opposite charge beams coming and going at the same time. And this is a headache after seeing the two spaces Exist Space Blackhole and Anti Exist Space Blackhole in the same source. Can anyone see the positron when they see the electron?
In the same way, I published the story of my black hole twin field discovery in front of the world in many ways. But you yourselves are misleading the human civilization by recalling unscientific methods.
Black holes are planets and planets are stars. Each contains an Earth-like black hole system and an anti-black hole pair similar to our solar polar (Ursa Major Little Deep Space) system.
Asteroid-like planets in the Kuiper and Kuiper-asteroid belts, such as the Earth and anti-Earth (fixed star) systems, are in different alignments during the day and night. Each position exposes black holes at different times. Planets like Mars actually continue to be dwarfed. (See the previous articles).
The thought is that he has discovered many things. Even after my scientific explanations reveal the basic principles of everything like this, there is still confusion from the West.
Stop western universities and start teaching science at the primary level of your country's education system. Because there is no singularity in anything. Then you can understand what the generation will create if the knowledge of science education is given to the generation!
What will happen to the artificial world created by the scientific ruins of the current civilization? Surely you understand. The Solar System and Ursha Major Little Deep System will change the snake's shell. Never mind the atomic bomb, after destroying this wreckage, the least powerful black hole system ever comes, some deviant sect counting down the unusual 40 days and nights of waiting for Dajjal to break out of his prison. They have no religion, no education.
There is no reason not to understand the newly discovered age-conquering Islamic Science's undisputed theory of the Black Hole Twin Field System.
সব বিষয়ের বিজ্ঞান শিক্ষা যখন বাতিল হয়ে গেছে (ছোটবেলায় মায়ের মুখে এমন কথা শুনেছিলাম )
মহাকাশ গবেষণাসহ সকল বিজ্ঞান বিষয়ের পুরাতন প্রথা বন্ধ করুন। পরিবেশ রক্ষা সংক্রান্ত পেশায় যোগ দিন। সকল পেশার সাথে এই পেশার যোগসূত্র বাধ্যতামূলক করুন।
স্পেস নিয়ে যারা গবেষণা করছেন আর করবেন না আশা করি। কেননা অপ্রয়োজনীয়ভাবে সময় ও সম্পদ নষ্ট করছেন। কোনো গ্রহই একটি নয় বা ব্ল্যাকহোল একটি নয়।ব্ল্যাকহোল আলোক রশ্মি টেনে নেয় দূর মহাকাশে সেটিও দেখেন। আবার নক্ষত্র ও গ্রহকে আলাদাভাবে দেখেন এসব মহাজাগতিক গবেষণায় সব গুলিয়ে ফেলেছেন।
মানুষের মেধা ও মননকে বিকশিত করার বিপক্ষে পুরানো ফিজিক্স, পুরাণো কেমিস্ট্রি, পুরাণো বায়োলজি, পুরাণো বোটানি,পুরানো জোতির্বিজ্ঞান, পুরাণো মেডিকেল সাইন্স দাঁড় করিয়েছেন। বর্তমান সভ্যতার জ্ঞানের পুঁজি সব অবৈজ্ঞানিক।
সব সাইন্সকে জিম্মি দশায় পরিণত করতে মানব সভ্যতাকে অন্য গ্রহে বসবাসের মিথ্যা অনুপ্রেরণা হয় এমন গবেষণার নামে অর্থের অপচয় এবং বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে অকর্মণ্য রাখা ও নিজেদের কাজকে ডাস্টবিনে পরিণত করার সামিল করেছেন।
যা কিছু বললাম এর কোনোটিই একক নয়।সব যুগল বন্দী দশায় একে অপরের সাথে পরস্পর বিপরীত চার্জ রশ্মির আসা যাওয়ার যে কোনো একটি একই সময় দেখছেন। আর এটি একই উৎসে দুটি স্পেসের এক্সিস্ট স্পেস ব্ল্যাকহোল ও এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ব্ল্যাকহোল দেখার পরও এটি নিয়ে মাথা খারাপের দশা। ইলেক্ট্রন দেখেন যখন তখন পজিট্রন দেখার সাধ্য আছে কারোও?
তেমনি এই একই কথা বহুভাবে বিশ্ববাসীর সামনে ফেসবুকে আমার ব্ল্যাকহোল টুইন ফিল্ড আবিস্কারের গল্প প্রকাশ করেছি। কিন্তু আপনারা নিজেরা অবৈজ্ঞানিক পন্হা অনুস্মরণ করে মানব সভ্যতাকে বিভ্রান্ত করছেন।
যাহাই ব্ল্যাকহোল, তাহাই গ্রহ আবার গ্রহই নক্ষত্র। এর মধ্যে প্রত্যেকটির পৃথিবী সদৃশ একেকটি ব্ল্যাকহোল সিস্টেম ও এন্টি ব্ল্যাকহোল যুগল সিস্টেম রয়েছে যা আমাদের সোলার পোলার (উর্ষা মেজর লিটল ডিপ স্পেস) সিস্টেমের মতো।
এস্টরয়েড- কাইপার ও কাইপার-এস্টরয়েড বেল্টের পৃথিবী ও এন্টি পৃথিবী (ধ্রবতারা) সিস্টেমের মতো গ্রহ গুলো দিবস ও রাত্রির বিভিন্ন সময় বিভিন্ন লাইনে থাকে। একেক সময় একেক পজিশনে ব্ল্যাকহোল এক্সপোজ করে।মঙ্গলের মতো গ্রহ আসলে ওকে বামণ বলে চালিয়ে দিচ্ছেন। (বর্ণিত পিছনের আর্টিকেল দ্রষ্টব্য)।
ভাবখানা এমন যে অনেক কিছু আবিস্কার করে ফেলেছেন। আমার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাগুলো সব বিষয়ের বেসিক সূত্র এভাবে প্রকাশ করার পরেও পশ্চিম থেকে বিভ্রান্তি চলে আসছে এখনও।
পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দিয়ে নিজেদের দেশের শিক্ষা পদ্ধতির প্রাথমিক স্তর থেকে বিজ্ঞান শিক্ষা শুরু করুন। যেহেতু কোথাও কোনো কিছুতে সিঙ্গুলারিটি নেই।তাহলে বুঝতেই পারছেন সব বিষয়ের বিজ্ঞান শিক্ষার জ্ঞান প্রজন্মকে দিলে প্রজন্ম কি তৈরি করবে!
বর্তমান সভ্যতার বিজ্ঞানের ডেবরিজ যে কৃত্রিম পৃথিবী তৈরি করেছে তার কি হবে? বুঝতে পারছেন নিশ্চয়। সাপের খোলস বদলাবে সোলার সিস্টেম ও উর্ষা মেজরের লিটল ডিপ সিস্টেম। পারমাণবিক বোমাগুলো নিয়ে চিন্তা নেই। এসব ডেবরিজ হয়ে ধ্বংস পরবর্তী যে সর্বকালের সবচেয়ে কম শক্তিশালী ব্ল্যাকহোল সিস্টেম আসছে সেখানে দাজ্জালের কয়েদখানা থেকে বেড় হওয়ার শুরু হতে অস্বাভাবিক ৪০ দিবস রাত্রির আয়ুস্কালের অপেক্ষার প্রহর গুণছে কিছু পথভ্রষ্ট সম্প্রদায়। এদের কোনো ধর্ম নেই এদের কোনো শিক্ষা নেই।