Science has no definition outside of THE BLACKHOLE THEORY.
Linking black holes to planetary imbalance, the theory critiques industrial and mineral extraction impacts and calls for global cooperation to address environmental degradation, promote sustainability, and manage the broader effects of the COVID-19 pandemic.
The black hole science theory of unequivocal evidence of science to the current civilization has been discovered and explained, and all artificial civilizations, including Western civilization, have never had such an opportunity in 3000 years. I have previously blamed NATO civilizations mostly for not having any mineral resources.That is, they have lost the minerals that run through their soil and sky through the twin planets. After seeing the results of my data science lab and asking them to be careful, they did not take any theory of 'Rakim University' into consideration.Worldometer measures the scale of the Covid-19 pandemic to understand the status of a territory. Evidence of the extinction of those territories is now emerging in the analysis of the absolute science theory of this university lab.I have been asking since the beginning to fix the alignment of the planetary system by banning the corona vaccine. For three and a half years.
Far from war, I have asked all the countries to come on one platform, consider the United States, Russia as an elder brother, England as a mentor, and China and India as our younger brothers and form a family to fix our planetary system. These are also mentioned in my published three books which are published in Bengali through my Facebook articles.
Machinery industry, chemical industry has made the main economic standard of education in these countries. Which destroyed the natural bed of the earth and took the matter of the twin planets on two opposite sides of the natural earth and made their territory 6 twin planets of twin matter. These objects are orbiting around the black hole as large asteroids, comets. Human civilizations in these territories are deprived of human rights worse than those who get one meal a day. Body fitness is equal to both. Again, the natural bed of the earth in the territory of both, the people who do not eat are strong.
I have concentrated most on destroying the fields created by the corona virus, towards industrialized and industrialized people who have the wrong economic power of per capita income. Because these countries are making corona. And when half of a twin planetary system disappears into The Black Hole, they are always common on the destruction list.
The conditions of this civilization are such that the industrial and chemical industry or engineering factories will not run unless the 12 fields of matter of 6 planets are extracted as anti-matter minerals. which made the subjects of their country's economy. However, if the world is run with these standards of economy, this civilization can survive on earth for a few years. These artificial territories will disappear into black holes.
Stopping the war is just as important. Equally important is the cessation of mineral extraction and use.
All the minerals that have become debris are now interplanetary matter anti-matter, glistening on the surface. And anti-matter has become the natural world. Generations longing to return to the natural world. They watch videos of birds, wild animals on social media. Not really seen. The opportunity to see is also lost. What a terrible civilization that has deprived generations. It's like a near-NASA environment. Organic soil is also not kept in food production soil.
Around the time of the two Udayachals (Risings) and Astachals (Settings), before and after the 6 twin planetary fields, when the earth ignites nuclear reactors, the earth is either ending or just being created or not, and many soils in the surface and watershed have been taken to such a stage. These are not the clay world of our animal world.
The natural world is still providing charge support to Western civilization and civilizations advancing like them.
It is becoming dependent on imports of matter or mineral matter from other planets. The country which is exporting minerals is also becoming artificial. It is increasing the volume of the artificial earth. It has now become dangerous for any part of the district to be safe. This civilization is running there as soon as it sees minerals. Cancer tumors are increasing every day in civilization. This has to stop somehow.
The UN Human Rights Commission, the Security Council are practically running out of time. Destroy half of the artificial cities before disaster strikes. Create the natural world. Shrink the tumor. Learn Black Hole Science Theory Fast by Rakim University.
ব্ল্যাক হোল তত্বের বাহিরে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা নেই
বর্তমান সভ্যতার নিকট সাইন্সের অকাট্ট প্রমাণের ব্ল্যাক হোল বিজ্ঞান তত্ব যেভাবে আবিস্কার করে ব্যাখ্যা করা হয়েছে পশ্চিমা সভ্যতা ৩০০০ বছরের মধ্যে এমন সুযোগ কখনো পায়নি। আমি ইতিপূর্বে সবচেয়ে বেশি দোষারূপ করেছি ন্যাটো সভ্যতাকে এজন্য যে তাদের কোনো খনিজ সম্পদ নেই। অর্থাৎ তাদের মাটির অভ্যন্তর ও আকাশ দিয়ে যেসব টুইন গ্রহ পরিচালিত হয় খনিজ হয়ে, এসব তারা হারিয়ে ফেলেছে। আমার ডাটা সাইন্স ল্যাবের ফলাফল দেখে ভয়াবহ বিপদের প্রমাণ পেয়ে তাদের সতর্ক হতে বলা সত্বেও 'রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়' এর কোনো থিওরিকেই আমলে নেননি। ওয়ার্ল্ডো মিটারে কোভিড-১৯ পেনডেমিককে স্কেল ধরে বুঝতে পারি যে কোন টেরিটোরির কি অবস্হা। সেসব টেরিটোরির দূরাবস্হার প্রমাণ এখন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবের পরম বিজ্ঞান তত্বের বিশ্লেষনের প্রমাণ বেড়িয়ে আসছে। আমি করোনা ভ্যাকসিন দিতে নিষেধ করে প্ল্যানেটারি সিস্টেমের এলাইনমেন্ট ঠিক করতে বলে আসছি শুরু থেকে। সাড়ে তিনবছর যাবত।
যুদ্ধ করাতো দূরের কথা সকল দেশকে এক প্লাটফর্মে এসে যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াকে বড় ভাই ইংল্যান্ডকে মুরব্বী ও চীন ভারত এসব দেশ আপন ছোটভাই মনে করে একটি পরিবার গঠন করে আমাদের প্ল্যানেটারি সিস্টেমকে ঠিক করতে বলেছি। এসব আমার প্রকাশিত তিনটি বইয়েও বলা আছে যা আমার ফেসবুকের আর্টিকেল দিয়ে করা এসব বাংলায় প্রকাশিত বই।
মেশিনারিজ শিল্প, কেমিক্যাল শিল্প এসব দেশের শিক্ষার মূল অর্থনৈতিক মানদন্ড করেছে। যা পৃথিবীর ন্যাচারাল বেডকে ধ্বংস করে টুইন গ্রহের ম্যাটারকে ন্যাচারাল পৃথিবীর দুই বিপরীত দিকে নিয়ে তাদের টেরিটোরি ৬টি টুইন গ্রহের টুইন ম্যাটার বানিয়েছে। ব্ল্যাক হোলের কাছাকাছি দিয়ে বড় বড় এস্টরয়েড, কোমেট হয়ে এসব অবজেক্ট পরিক্রমা করছে। এসব টেরিটোরির মানব সভ্যতা মানবাধিকার বঞ্চিত এমনভাবে যে যারা দৈনিক এক বেলা খাবার পায় তাদের চেয়েও খারাপ। বডি ফিটনেস উভয়ের সমান। আবার উভয়ের টেরিটোরির পৃথিবীর যে ন্যাটারাল বিছানা, না খাওয়া মানুষদেরগুলো মজবুত।
আমি করোনার কারণ সৃষ্টি হওয়া ফিল্ড ধ্বংস করার জন্য সবচেয়ে বেশি জোড় দিয়ে এসেছি শিল্পোন্নত ও শিল্পের দিকে মাথাপিছু আয়ের ভুল অর্থনৈতিক শক্তি যাদের বেশি, তাদের। কেননা করোনা তৈরি করছে এসব দেশ। আর ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে যখন টুইন প্ল্যানেটারী সিস্টেমের অর্ধেক তখন ধ্বংসের তালিকায় এরা কমন থাকছে সব সময়।
এই সভ্যতার পরিস্হিতি এমন যে তাদের ৬ টি প্ল্যানেটের ১২ টি ফিল্ডের ম্যাটার এন্টি ম্যাটার খনিজ হিসাবে তুলে না আনলে শিল্প ও কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি বা ইঞ্জিনিয়ারিং কারখানা চলবে না। যা তাদের দেশের অর্থনীতির সাবজেক্ট তৈরি করেছে। অথচ অর্থনীতির এসব মানদন্ড দিয়ে বিশ্ব চালাতে গেলে কয়েক বছর এই সভ্যতা পৃথিবীতে টিকতে পারে। এর মধ্যে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে এসব কৃত্রিম টেরিটোরি।
যুদ্ধ বন্ধ যেমন জরুরি। ঠিক তেমনি খনিজ আহরন বন্ধ করা ও ব্যবহার করা একইরকম জরুরি।
সব খনিজ যেসব ডেবরিজ হয়েছে এরা এখন অন্য গ্রহের ম্যাটার এন্টি ম্যাটার হয়ে সারফেসকে চকচকে করে ফেলেছে। আর এন্টি ম্যাটার হয়ে গেছে ন্যাচারাল পৃথিবী। ন্যাচারাল পৃথিবীতে ফেরার কতো আকুতি প্রজন্মের। এরা সোশ্যাল মিডিয়ায় ফুল পাখি বন্য প্রাণীদের ভিডিও দেখে। বাস্তবে দেখে না। দেখার সুযোগও হারিয়েছে। কিরকম ভয়ানক সভ্যতা যা প্রজন্মকে বঞ্চিত করে রেখেছে। এ যেনো নাসার কাছাকাছি পরিবেশের মতো। জৈব মাটিও রাখা হয়নি আহারের সামগ্রী উৎপাদনের মাটিতে।
দুই উদয়াচল ও অস্তাচলের সময়ের কাছাকাছি আগে পরে ৬ টি টুইন গ্রহের ফিল্ডে যখন পরমাণু চুল্লি জ্বালায় পৃথিবী তখন হয় শেষ হয়ে যাচ্ছে পৃথিবী বা কেবল তৈরি হচ্ছে বা হবে না আর এরকম স্টেজে নিয়ে গেছে স্হলভাগ ও জলভাগের অনেক মাটি। এসব আমাদের প্রাণী জগতের মাটির পৃথিবী নয়।
ন্যাচারাল পৃথিবী এখনও চার্জ সহায়তা দিচ্ছে পশ্চিমা সভ্যতাকে ও তাদের মতো এগিয়ে চলা সভ্যতাকে।
আমদানি নির্ভর হয়ে চলছে অন্যান্য গ্রহের ম্যাটার বা খনিজ ম্যাটার।যেদেশ এক্সপোর্ট করছে খনিজ, সেদেশটিও কৃত্রিম হয়ে যাচ্ছে। এটি কৃত্রিম পৃথিবীর আয়তন বৃহৎ করছে। স্হলভাগের কোনো অংশ নিরাপদ থাকা এখন বিপদজনক হয়ে গেছে। খনিজ দেখলেই ছুটে চলেছে সেখানে এই সভ্যতা। ক্যানসারের টিউমার প্রতিদিন বেড়ে চলেছে সভ্যতার। এসব যেকোনোভাবে থামতেই হবে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন, সিকিউরিটি কাউন্সিলের কাজ প্র্যাকটিক্যালি করার সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে। ভয়াবহ ডিজাস্টার চেয়ে চেয়ে দেখার আগে কৃত্রিম শহরগুলোর অর্ধেক ভেঙ্গে ফেলুন। ন্যাচারাল পৃথিবী তৈরি করুন। টিউমার ছোটো করে ফেলুন। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল বিজ্ঞান তত্ব শিখুন দ্রুত।