The definition of science doesn't exist anywhere in the world except Rakim University
Each country’s black hole pair field spans from Earth's core to the ionosphere. Overuse of oxygen and nitrogen in industry and technology is depleting these fields, risking extinction. Immediate global afforestation and adherence to Rakim University’s science are vital for survival.
Each country should use the black hole pair field space at its own risk. And this space field extends from below the earth's surface to the surface, oceans, rivers, sky and ozone layer and beyond to the ionosphere. Each country has its own black hole field, some of which is natural and some of which is radioactive. And each country has the ability to produce the amount of oxygen, nitrogen, and nitrogen that the Earth has during the day and night.
This oxygen and nitrogen is being used by other countries in the name of industry, in the name of vehicles, in the name of making concrete, in the name of making weapons, or in the name of making and selling machinery, the charges produced by the earth. The countries that run fast vehicles with these are also spending these charges.But they are using the oxygen of other countries in the name of globalization, the amount of charge consumed by the two worlds in communication from east to west is the oxygen created in the environment of different countries in the local label or in the case of communication at night, it comes from the opposite side of the magnet from the day world that is on the opposite side of that time.
Therefore, if you want to fly any plane or if you want to send an idle space ship or if you want to move a ship, the country of the local level and the dark matter opposite to that country are brought forward or these vehicles run on its charge. The nighttime Earth's electricity is thus being eliminated by the opposite charge of dark matter. The black hole field in Earth's space is rapidly shrinking.In this way, the oxygen transmission line of 7/10 of the magnetic field of a pair of magnets of the size of one earth between the two worlds has become useless. Depending on the moon, the surface of the two opposite earths has become closed. The polar black hole and its counter-spin black hole are only 26 degrees across the sky in the middle of the Sun's field, keeping users of the technology alive by rationing the concentration of oxygen from above at various artificial locations. Because the Earth's artificial magnet has shifted 64 degrees. And the Westerners gave this report. They are on the countdown to nature's revenge or extinction in a black hole. They should also be banned from using any country or sea route, air route or land route.
Those who will allow the movement of huge oxygen nitrogen users for these globalizations should do this globalization by afforestation of plants that give oxygen 24 hours instead of making fruit crop fields in their countries. Because the world's natural oxygen nitrogen is running out. Planting food plants will also become dangerous for these vehicles to move. If you give or use electricity at night or if you apply chemical fertilizers to the land.And these foods are also becoming radio active. And food plants can only provide oxygen during the day. And Westerners need oxygen 24 hours a day. If they don't make weapons, drive and sell them, the family can't survive. Selling machinery is their profession. They have dollars, euros, pounds, and no food.And those who have food do not have 24-hour oxygen plants in their country. Again, due to the use of artificial fertilizers and pesticides in these food-producing crops, surface-to-surface oxygen-nitrogen movement has stopped. Einstein Hawking Max Planck gave the theory of sending at least four of the five continents of human settlement to black holes.Create the curriculum of all universities in the world instantly by the science defined by Rakim University Pranathpur Rajshahi Bangladesh. If you want to live with the change of civilization you have to do it.
বিজ্ঞানের সংজ্ঞা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই
প্রত্যেক দেশের ব্ল্যাক হোল যুগল ফিল্ড স্পেস নিজ দায়িত্বে সদ্ব্যবহার করা উচিত। এবং এই স্পেস ফিল্ড দেশের স্হলভাগের নীচ থেকে সারফেস পর্যন্ত, সাগর,নদী,আকাশ এবং ওজোন লেয়ার ও তদ্পরবর্তী আয়নোস্ফেয়ার পর্যন্ত। প্রতিটি দেশের নিজস্ব ব্ল্যাক হোল ফিল্ড আছে যার কিছু অংশ ন্যাচারাল কিছু অংশ তেজস্ক্রিয়।আর প্রতিটি দেশের দিবস ও রাতের পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেনের উৎপাদনগত পরিমাণের ক্ষমতা আছে।
এই অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন অন্যদেশ শিল্পের নামে,যানবাহনের নামে, কঙ্কিট তৈরির নামে,অস্ত্র তৈরির নামে,কিংবা মেশিনারীজ তৈরি ও বিক্রির নামে পৃথিবীর উৎপাদিত চার্জ যে যেমন ইচ্ছা ব্যবহার করছে। যে দেশ এসব সহ দ্রুতগামী যানবাহন চালাচ্ছে তারাও এসব চার্জ খরচ করছে । তারা কিন্তু অন্য দেশের অক্সিজেন ব্যবহার করছে গ্লোবালাইজেশনের নামে প্রাচ্য থেকে পাশ্চাত্যে যোগাযোগের ক্ষেত্রে যে পরিমাণ দুই পৃথিবীর চার্জ খরচ হয় তা স্হানীয় লেবেলে বিভিন্ন দেশের পরিবেশে তৈরি হওয়া অক্সিজেন অথবা রাতে যোগাযোগ হলে ঐ সময়ের বিপরীত দিকে যে দিনের পৃথিবী থাকে সেখান থেকে ম্যাগনেটের বিপরীত থেকে আসে।
একারণে যে কোনো প্লেন চালাতে হলে কিংবা অকাজে স্পেস শীপ পাঠাতে হলে কিংবা জাহাজ চলাচল করতে হলে স্হানীয় পর্যায়ের দেশ ও সেই দেশের বিপরীত ডার্ক ম্যাটারকে এগিয়ে আনা হচ্ছে বা তার চার্জে চলে এসব যানবাহন । রাতের পৃথিবীর বিদ্যুতও এভাবে ডার্কম্যাটার বিপরীত চার্জ নি:শেষ করা হচ্ছে। ব্ল্যাক হোল ফিল্ডের আর্থ গ্রহের স্পেস দ্রুত কমে যাচ্ছে। এভাবে দুই পৃথিবীর মধ্যে এক পৃথিবীর আয়তনের যুগল ম্যাগনেটের এক ম্যাগনেটিক ফিল্ডের ১০ ভাগের ৭ ভাগ অংশের অক্সিজেনের ট্রান্সমিশন লাইন অকেজো হয়ে গেছে।চাঁদ নির্ভর,দুই বিপরীত পৃথিবীর সারফেস টু সারফেস ক্লজ হয়ে গেছে। ধ্রুবতারা ব্ল্যাক হোল এবং এর বিপরীত স্পিনের ব্ল্যাক হোল সূর্যের ফিল্ডের মাধ্যমে আকাশ পথের মাত্র ২৬ ডিগ্রি ব্ল্যাক হোল পথ বিভিন্ন কৃত্রিম স্হানে উপর থেকে অক্সিজেনের কনসেন্ট্রশন রেশনিং করে প্রযুক্তির ব্যবহারীদের বাঁচিয়ে রেখেছে। যেহেতু পৃথিবীর কৃত্রিম ম্যাগনেট ৬৪ ডিগ্রি স্হানিন্তর হয়েছে।আর পশ্চিমারাই এই রিপোর্ট দিয়েছেন। এরাই প্রকৃতির প্রতিশোধ বা ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হওয়ার পথে সময় গণনার পথে আছে। এদের যে কোনো দেশ কিংবা সামুদ্রিক পথ আকাশ পথ স্হল পথ ব্যবহার করার ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনতে হবে।
যারা এসব গ্লোবালাইজেশনের জন্য বিপুল অক্সিজেন নাইট্রোজেন ব্যবহারকারীদের চলাচল করতে দিবেন তারা তাদের দেশে ফলমূল শস্য ক্ষেত তৈরির বদলে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেয় এমন উদ্ভিদের বনায়ন করে এসব গ্লোবালাইজেশন করুন।কেননা পৃথিবীর ন্যাচারাল অক্সিজেন নাইট্রোজেন শেষ হয়ে যাচ্ছে।খাবার উদ্ভিদ লাগানোও বিপদজনক হয়ে যাবে এসব যানবাহন চলাচল করতে দিলে অথবা রাতে বিদ্যুত ব্যবহার করলে অথবা ভূমিতে কেমিক্যাল সার প্রয়োগ করলে। আর এসব খাবারও রেডিও এক্টিভ হয়ে যাচ্ছে। আর খাবারের গাছগুলো শুধু দিনে অক্সিজেন দিতে পারে।আর পশ্চিমাদের অক্সিজেন দরকার দিন রাত চব্বিশ ঘন্টা। ওদের অস্ত্র তৈরি,এসব চালনা ও বিক্রি না করলে সংসার চলে না।মেশিনারিজ বিক্রিই ওদের পেশা।ওদের কাছে ডলার আছে,ইউরো আছে,পাউন্ড আছে খাবার নেই। আর যাদের খাবার আছে তাদের দেশে ২৪ ঘন্টা অক্সিজেন দেওয়া উদ্ভিদ নেই।আবার এসব খাদ্য উৎপাদনকারী শস্য ক্ষেতে কৃত্রিম সার ও কীটনাশক ব্যবহারে সারফেস টু সারফেস অক্সিজেন নাইট্রোজেন চলাচল বন্ধ হওয়ায় সাগর মহাসাগর দিয়ে দুই পৃথিবীর অক্সিজেন নাইট্রোজেন চলাচলের কারণে সেসব স্হানে স্হলভাগ তৈরি হচ্ছে। পৃথিবীর মানব বসতির পাঁচ মহাদেশের অন্তত চার মহাদেশকে আইনস্টাইন হকিং ম্যাক্স প্ল্যাঙ্করা ব্ল্যাক হোলে পাঠানোর থিওরি দিয়ে গেছেন। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর রাজশাহী বাংলাদেশ যে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা দিয়েছেন তা অনতিবিলম্বে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিকুলাম করুন।সভ্যতা সহ বাঁচতে চাইলে।